আরামবাগ, 30 এপ্রিল: বিক্ষোভের জেরে নড়েচড়ে বসল প্রশাসন। স্যানিটাইজ়েশনের কাজ শুরু হল আরামবাগ মহুকুমা হাসপাতাল ও সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে।
মঙ্গলবার আরামবাগ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভরতি হওয়া এক রোগীর মৃত্যু নিয়ে দুই হাসপাতালেই কোরোনা আতঙ্ক তৈরি হয়। এরপরই হাসপাতাল স্যনিটাইজ় করা ও PPE-র দাবিতে বিক্ষোভ দেখান হাসপাতালের কর্মীরা। একই সঙ্গে রোগীর মৃত্যুর কারণ কী, সেই বিষয়ে সঠিক তথ্য প্রকাশের দাবি তোলেন তাঁরা। এমনকী হাসপাতালের অ্যাসিস্টেন্ট সুপারকে ঘেরাও করে আটকে রেখে বিক্ষোভ দেখানো হয়। এরপরই সেখানে আসেন আরামবাগের ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট নেপাল মালাকার। তিনি কর্মীদের আশ্বস্ত করে অ্যাসিস্টেন্ট সুপারকে উদ্ধার করেন। পরে পুলিশ দমকল বাহিনীর সহযোগিতায় আরামবাগ মুহুকুমা হাসপাতাল ও সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল জীবাণুমুক্ত করার কাজে হাত দেয়।
এই প্রসঙ্গে নেপাল মালাকার বলেন, আতঙ্কিত হয়ে হাসপাতালে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন কর্মীরা। কর্মীদের দাবি মতো দমকল ও পুলিশের সহযোগিতায় হাসপাতাল স্যনিটাইজ় করার কাজ শুরু করা হয়েছে। মৃত রোগী সম্পর্কে তথ্য দেবে স্বাস্থ্য দপ্তর।