ETV Bharat / state

Special Orange: ঘর সাজান কমলালেবু দিয়ে! শিলিগুড়ির এই স্পেশাল কমলার চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে

দেখতে ও গন্ধে হুবহু কমলালেবুর মতো (This Orange Looks Like Exactly Real Orange)। কিন্তু স্বাদে আলাদা। খাওয়া না-গেলেও বাগান বা টবে সাজানোর জন্য নজর কাড়ছে অর্নামেন্টাল কনকোট।

Special Orange
শিলিগুড়ির এই স্পেশাল কমলার চাহিদা ব্যাপক
author img

By

Published : Feb 4, 2023, 1:37 PM IST

Updated : Feb 4, 2023, 1:51 PM IST

শিলিগুড়ির এই স্পেশাল কমলার চাহিদা ব্যাপক

শিলিগুড়ি, 4 ফেব্রুয়ারি: কথায় আছে 'হাতিকে দাঁত, দিখানে কি কুছ অউর, খানে কি কুছ অউর।' আর যদি বলা হয় এমন এক কমলালেবুর গাছ, যা খাওয়া যাবে না। অথচ ঘরে সাজিয়ে রাখা যাবে। হ্যাঁ, সত্যি! এমনই এক কমলালেবুর গাছ যা লাগালে থাকে থাকে ফলও হবে। কিন্তু খাওয়া যাবে না। খালি বাড়িতে ছোট ছোট টবে বা বাগানে সাজিয়ে রাখার জন্য। এখন সেই গাছই নজির কাড়ছে শহরবাসীর (This Orange Will Add to Beauty of Your Home)।

চাহিদাও বেড়েছে ব্যাপক। ভালো সাড়া মিলেছে শিলিগুড়ি পুষ্প মেলাতেও। গাছটির নাম অর্নামেন্টাল কনকোট। যা দেখতে হুবহু কমলালেবুর মতো। আকারে বেশ ছোট ৷ দেখতে এক, গন্ধে এক হলেও স্বাদে প্রচণ্ড টক। মাত্র এক থেকে দেড়ফুট চারা গাছে থোকে থাকতে দেখা যায় ওই কনকোট।
এই কনকোটকে ঘর সাজানোর কাজে ব্যবহার করা হয়। জানা গিয়েছে, ওই গাছ চাষের জন্য কোনও পাহাড়ি অঞ্চলের প্রয়োজন হয় না। যে কোনও জায়গাতেই ওই গাছের চাষ হয়।

শুধু তাই নয়। কমলালেবু যেমন বছরে একবার ফল দেয়, ওই গাছে বছরে অন্তত দু'বার ফলন মিলবে। এছাড়াও ওই গাছ কমলালেবুর মতো খুব বেশি বড় হবে না। বাগানে বা খোলা জায়গায় লাগালে লম্বায় চার থেকে পাঁচ ফুটের কাছাকাছি হয় ওই গাছ। একবার গাছ লাগালে ছয় থেকে সাত মাসের মধ্যেই ফলন দেওয়া শুরু করে। শিলিগুড়ি সংলগ্ন মাটিগাড়ার একটি নার্সারিতে ওই চাষ করা হচ্ছে। সেখান থেকেই মিলবে চারা গাছ। এক একটি চারা গাছের দাম 70 থেকে 90 টাকা।

আরও পড়ুন: পর্যটক টানতে নতুন রূপে সাজছে ভোরের আলো

এই কনকোট যেখানে হয়েছে সেই নার্সারির ব্যবসায়ী মহম্মদ আব্দুল বলেন, "আসলে এই গাছের ফল কমলালেবুর মতো দেখতে হলেও এটা কমলালেবু নয়। একে চলতি কথায় অর্নামেন্টাল কনকোট বলে। গত কয়েক বছরে এই গাছের চাহিদা বেড়েছে কয়েক গুণ। এছাড়াও এবারের মেলাতেও ভালোই বিক্রি হয়েছে। কলকাতা, ব্যাঙ্গালোর ,পুনে, তাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া এই সমস্ত জায়গা থেকে চারা এনে গাছের পরিচর্যা করা হয়। তারপর সেগুলি বিক্রি করা হয়।"

শিলিগুড়ির এই স্পেশাল কমলার চাহিদা ব্যাপক

শিলিগুড়ি, 4 ফেব্রুয়ারি: কথায় আছে 'হাতিকে দাঁত, দিখানে কি কুছ অউর, খানে কি কুছ অউর।' আর যদি বলা হয় এমন এক কমলালেবুর গাছ, যা খাওয়া যাবে না। অথচ ঘরে সাজিয়ে রাখা যাবে। হ্যাঁ, সত্যি! এমনই এক কমলালেবুর গাছ যা লাগালে থাকে থাকে ফলও হবে। কিন্তু খাওয়া যাবে না। খালি বাড়িতে ছোট ছোট টবে বা বাগানে সাজিয়ে রাখার জন্য। এখন সেই গাছই নজির কাড়ছে শহরবাসীর (This Orange Will Add to Beauty of Your Home)।

চাহিদাও বেড়েছে ব্যাপক। ভালো সাড়া মিলেছে শিলিগুড়ি পুষ্প মেলাতেও। গাছটির নাম অর্নামেন্টাল কনকোট। যা দেখতে হুবহু কমলালেবুর মতো। আকারে বেশ ছোট ৷ দেখতে এক, গন্ধে এক হলেও স্বাদে প্রচণ্ড টক। মাত্র এক থেকে দেড়ফুট চারা গাছে থোকে থাকতে দেখা যায় ওই কনকোট।
এই কনকোটকে ঘর সাজানোর কাজে ব্যবহার করা হয়। জানা গিয়েছে, ওই গাছ চাষের জন্য কোনও পাহাড়ি অঞ্চলের প্রয়োজন হয় না। যে কোনও জায়গাতেই ওই গাছের চাষ হয়।

শুধু তাই নয়। কমলালেবু যেমন বছরে একবার ফল দেয়, ওই গাছে বছরে অন্তত দু'বার ফলন মিলবে। এছাড়াও ওই গাছ কমলালেবুর মতো খুব বেশি বড় হবে না। বাগানে বা খোলা জায়গায় লাগালে লম্বায় চার থেকে পাঁচ ফুটের কাছাকাছি হয় ওই গাছ। একবার গাছ লাগালে ছয় থেকে সাত মাসের মধ্যেই ফলন দেওয়া শুরু করে। শিলিগুড়ি সংলগ্ন মাটিগাড়ার একটি নার্সারিতে ওই চাষ করা হচ্ছে। সেখান থেকেই মিলবে চারা গাছ। এক একটি চারা গাছের দাম 70 থেকে 90 টাকা।

আরও পড়ুন: পর্যটক টানতে নতুন রূপে সাজছে ভোরের আলো

এই কনকোট যেখানে হয়েছে সেই নার্সারির ব্যবসায়ী মহম্মদ আব্দুল বলেন, "আসলে এই গাছের ফল কমলালেবুর মতো দেখতে হলেও এটা কমলালেবু নয়। একে চলতি কথায় অর্নামেন্টাল কনকোট বলে। গত কয়েক বছরে এই গাছের চাহিদা বেড়েছে কয়েক গুণ। এছাড়াও এবারের মেলাতেও ভালোই বিক্রি হয়েছে। কলকাতা, ব্যাঙ্গালোর ,পুনে, তাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া এই সমস্ত জায়গা থেকে চারা এনে গাছের পরিচর্যা করা হয়। তারপর সেগুলি বিক্রি করা হয়।"

Last Updated : Feb 4, 2023, 1:51 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.