ETV Bharat / state

অশান্তি এড়াতে এলেন না গুরুং, জানাল মোর্চা - gnlf

বিমল গুরুং পাহাড়ে এলে হিংসা ছড়ানোর চেষ্টা হত। তাই অশান্তি এড়াতেই এলেন না গুরুং। আজ সাংবাদিক বৈঠকে এমনই জানালেন গুরুংপন্থী মোর্চার প্রবক্তা বি পি বাজগাঈ।

s
author img

By

Published : Apr 4, 2019, 5:15 PM IST

শিলিগুড়ি, ৪ এপ্রিল : বিমল গুরুং পাহাড়ে এলে হিংসা ছড়ানোর চেষ্টা হত। পাহাড়ে BJP এবং তার সহযোগী মোর্চা ও GNLF-এর সমর্থিত প্রার্থী এমনিই জিতবেন। তাই অশান্তি এড়াতেই এলেন না গুরুং। আজ সাংবাদিক বৈঠকে এমনই জানালেন গুরুংপন্থী মোর্চার প্রবক্তা বি পি বাজগাঈ।

bimal
গুরুংপন্থী মোর্চার প্রবক্তা বি পি বাজগাঈ

শিলিগুড়ির কাছে মাটিগাড়ায় একটি হোটেলে সাংবাদিক বৈঠকে আজ হাজির ছিলেন গুরুংপন্থী নেতারা। তাঁরা বলেন, "গুরুংকে স্বাগত জানাতে আমরা কর্মী-সমর্থকদের বার্তা দিয়েছিলাম বিমানবন্দরে আসার জন্য। কিন্তু খবর ছড়িয়ে পড়তেই বহু গুরুংপন্থী সাধারণ মানুষও চলে আসেন। উলটোদিকে আমাদের কাছে খবর আসতে শুরু করে বিভিন্ন এলাকায় জমায়েত হয়েছেন আরও কিছু মানুষ। তারা বিমান বন্দরে বিক্ষোভ দেখাতে যান। বিনয়পন্থী মোর্চার নেত্রী ও GTA প্রশাসনিক বোর্ডের সদস্য ছিরিং ডাহালও ছিলেন সেখানে। ফলে দুই পক্ষের মধ্যে কোনও কারণে গন্ডগোল লাগলে তা হিংসার রূপ নিত। সেই কারণেই দুপুরে মোর্চার সেন্ট্রাল কমিটি সিদ্ধান্ত নেয় আপাতত আসবেন না বিমল গুরুং।"

আজ মোর্চা নেতৃত্ব অভিযোগ করে, গুরুং না এলেও সুপ্রিম কোর্টে যাবতীয় নথিপত্র নিয়ে দু'জন সমর্থক দিল্লি থেকে বাগডোগরায় এসে পৌঁছান। তাঁদের তুলে নিয়ে যায় পুলিশ। ফলে আগামী চারদিনের মধ্যে কী ভাবে গুরুঙ্গরা কলকাতা হাইকোর্টে অথবা জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চ পিটিশন দাখিল করবেন তা নিয়ে নতুন করে ভাবনাচিন্তা হচ্ছে। বিষয়টি দেখছেন আইনি বিশেষজ্ঞরা।

গুরুংপন্থী মোর্চা নেতারা বলেন, "আজ বিমল গুরুং আসতে চেয়েছিলেন শুধুমাত্র সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে হাইকোর্টে পিটিশন জমা দেওয়ার জন্য। এটা কোনও ব়্যালি বা সমাবেশ ছিল না। নিরাপত্তার কারণে আমরা চেয়েছিলাম রাতটুকু গুরুং দার্জিলিঙে কাটান। কিন্তু গুরুং আসবেন এই খবর ছড়ানোয় যা যা ঘটনা ঘটতে থাকে, তাতে দার্জিলিঙে তাঁর থাকা নিরাপদ ছিল না। তাই আমরা সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করি। ফের কবে গুরুং আসবেন তা আইনি বিশেষজ্ঞরা আলোচনা করে ঠিক করবেন।"

শিলিগুড়ি, ৪ এপ্রিল : বিমল গুরুং পাহাড়ে এলে হিংসা ছড়ানোর চেষ্টা হত। পাহাড়ে BJP এবং তার সহযোগী মোর্চা ও GNLF-এর সমর্থিত প্রার্থী এমনিই জিতবেন। তাই অশান্তি এড়াতেই এলেন না গুরুং। আজ সাংবাদিক বৈঠকে এমনই জানালেন গুরুংপন্থী মোর্চার প্রবক্তা বি পি বাজগাঈ।

bimal
গুরুংপন্থী মোর্চার প্রবক্তা বি পি বাজগাঈ

শিলিগুড়ির কাছে মাটিগাড়ায় একটি হোটেলে সাংবাদিক বৈঠকে আজ হাজির ছিলেন গুরুংপন্থী নেতারা। তাঁরা বলেন, "গুরুংকে স্বাগত জানাতে আমরা কর্মী-সমর্থকদের বার্তা দিয়েছিলাম বিমানবন্দরে আসার জন্য। কিন্তু খবর ছড়িয়ে পড়তেই বহু গুরুংপন্থী সাধারণ মানুষও চলে আসেন। উলটোদিকে আমাদের কাছে খবর আসতে শুরু করে বিভিন্ন এলাকায় জমায়েত হয়েছেন আরও কিছু মানুষ। তারা বিমান বন্দরে বিক্ষোভ দেখাতে যান। বিনয়পন্থী মোর্চার নেত্রী ও GTA প্রশাসনিক বোর্ডের সদস্য ছিরিং ডাহালও ছিলেন সেখানে। ফলে দুই পক্ষের মধ্যে কোনও কারণে গন্ডগোল লাগলে তা হিংসার রূপ নিত। সেই কারণেই দুপুরে মোর্চার সেন্ট্রাল কমিটি সিদ্ধান্ত নেয় আপাতত আসবেন না বিমল গুরুং।"

আজ মোর্চা নেতৃত্ব অভিযোগ করে, গুরুং না এলেও সুপ্রিম কোর্টে যাবতীয় নথিপত্র নিয়ে দু'জন সমর্থক দিল্লি থেকে বাগডোগরায় এসে পৌঁছান। তাঁদের তুলে নিয়ে যায় পুলিশ। ফলে আগামী চারদিনের মধ্যে কী ভাবে গুরুঙ্গরা কলকাতা হাইকোর্টে অথবা জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চ পিটিশন দাখিল করবেন তা নিয়ে নতুন করে ভাবনাচিন্তা হচ্ছে। বিষয়টি দেখছেন আইনি বিশেষজ্ঞরা।

গুরুংপন্থী মোর্চা নেতারা বলেন, "আজ বিমল গুরুং আসতে চেয়েছিলেন শুধুমাত্র সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে হাইকোর্টে পিটিশন জমা দেওয়ার জন্য। এটা কোনও ব়্যালি বা সমাবেশ ছিল না। নিরাপত্তার কারণে আমরা চেয়েছিলাম রাতটুকু গুরুং দার্জিলিঙে কাটান। কিন্তু গুরুং আসবেন এই খবর ছড়ানোয় যা যা ঘটনা ঘটতে থাকে, তাতে দার্জিলিঙে তাঁর থাকা নিরাপদ ছিল না। তাই আমরা সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করি। ফের কবে গুরুং আসবেন তা আইনি বিশেষজ্ঞরা আলোচনা করে ঠিক করবেন।"

Intro:বিমল গুরুং পাহারে এলে দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা হত। পাহাড়ে বিজেপি এবং তার সহযোগী মোর্চা ও জিএনএলএফ এর সমর্থিত প্রার্থী এমনিই জিতবেন। তাই অশান্তি এড়াতেই এলেন না গুরুং। আজ সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানালেন গুরুংপন্থী মোর্চার প্রবক্তা বি পি বাজগাঈ।
শিলিগুড়ি কাছে মাটিগাড়া একটি হোটেলে সাংবাদিক বৈঠকে এদিন হাজির ছিলেন গুরুঙপন্থী নেতারা। তারা বলেন গুরুংকে স্বাগত জানাতে আমরা আমাদের কর্মী-সমর্থকদের বার্তা দিয়েছিলাম বিমান বন্দরে আসার জন্য। কিন্তু খবর ছড়িয়ে পড়তেই বহু মানুষ যারা গুরুংকে চাইছেন তারাও চলে আসেন । উল্টোদিকে আমাদের কাছে খবর আসতে শুরু করে বিভিন্ন এলাকায় জমায়েত হয়েছেন আরো কিছু মানুষ। বিমান বন্দরে বিক্ষোভ দেখতে যান বিনয় পন্থী মোর্চার নেত্রী ও জিটিএ প্রশাসনিক বোর্ডের সদস্য ছিঁরিং ডাহাল। ফলে দুই পক্ষের মধ্যে কোন কারনে গন্ডগোল লাগলে তা দাঙ্গার রুপ নিতো। সেই কারণেই দুপুরে মোর্চার সেন্ট্রাল কমিটি সিদ্ধান্ত নেয় আপাতত আসবেন না বিমল গুরুং।

এদিন নেতৃত্ব অভিযোগ করেন গুরুঙ না এলেও সুপ্রিম কোর্টে যাবতীয় নথি পত্র নিয়ে দুজন সমর্থক দিল্লি থেকে বাগডোগরা এসে পৌঁছান। তাদের তুলে নিয়ে যায় পুলিশ। ফলে আগামী চার দিনের মধ্যে কিভাবে গুরুঙ্গরা কলকাতা হাইকোর্টে অথবা জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চ পিটিশন দাখিল করবেন তা নিয়ে নতুন করে ভাবনা চিন্তা হচ্ছে। বিষয়টি দেখছেন আইন বিশেষজ্ঞরা।
গুরুং পন্থী মোর্চা নেতারা বলেন আজ বিমল গুরুং আসতে চেয়েছিলেন শুধুমাত্র সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে হাইকোর্টে পিটিশনের জন্য। এটা কোন রেলি বা সমাবেশ ছিল না । নিরাপত্তার কারণে আমরা চেয়েছিলাম রাত টুকু গুরুঙ দার্জিলিঙে কাটান। কিন্তু গুরুঙ আসবেন এই খবরে যা যা ঘটনা ঘটতে থাকে তাতে দার্জিলিং এ তার থাকা নিরাপদ ছিল না। তাই আমরা সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করি। ফের কবে গুরুং আসবেন তা আইনি বিশেষজ্ঞ রা আলোচনা করে ঠিক করবেন।


Body:.


Conclusion:

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.