ETV Bharat / state

Drugs Destruction Day: 18 হাজার কেজি গাঁজা ধ্বংস করল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বিভাগ - 18 হাজার কেজি গাঁজা ধ্বংস করল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বিভাগ

কেন্দ্রীয় রাজস্ব গোয়েন্দা বিভাগ ও কাস্টমস সাড়ে 18 হাজার কেজি মাদক দ্রব্য ও 50 কেজি হাসিস অত্যাধুনিক প্রক্রিয়ায় পুড়িয়ে নষ্ট করা হয় (Central Intelligence Agency destroyed Ganja)।

Central Intelligence Agency destroyed Ganja news
18 হাজার কেজি গাঁজা ধ্বংস করল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বিভাগ
author img

By

Published : Jun 9, 2022, 7:01 PM IST

শিলিগুড়ি, 9 জুন : অভিযানে পাচারের আগে উদ্ধার হওয়া সাড়ে 18 হাজার কেজি মাদক দ্রব্য নষ্ট করল কেন্দ্রীয় রাজস্ব গোয়েন্দা বিভাগ ও কাস্টমস (Central Intelligence Agency destroyed Ganja)। আজাদি কা অমৃত মহোৎসবের অঙ্গ হিসেবে বুধবার মাদক বিরোধী দিবস পালন করা হয় । সারা দেশে ছয় জায়গায় এদিন একইভাবে মাদক দ্রব্য ও নেশার সামগ্রী নষ্ট করা হয় । সারা দেশের ওই ছয়টি জায়গায় মোট 45 হাজার কেজি মাদক নষ্ট করা হয় । এদিন রাজ্যের মধ্যে শিলিগুড়ি ছাড়াও গুয়াহাটি, লখনউ, মুম্বই, মুন্দ্রা, পাটনায় একইভাবে মাদক নষ্ট করা হয় ।

শিলিগুড়ি সংলগ্ন ফুলবাড়ির ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে গ্রিন জেন নামে একটি সংস্থার কারখানায় 18 হাজার 171 কেজি গাঁজা ও 50 কেজি হাসিস অত্যাধুনিক প্রক্রিয়ায় পুড়িয়ে নষ্ট করা হয় । আজাদি কা অমৃত মহোৎসবের অঙ্গ হিসেবে বুধবার মাদক বিরোধী দিবসের0 সূচনা করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ৷ তারপরই শিলিগুড়িতে মাদক নষ্ট করা হয় ৷ এখানে উপস্থিত ছিলেন কাস্টমসের চিফ কমিশনার অনিলকুমার গুপ্তা এবং কেন্দ্রীয় রাজস্ব গোয়েন্দা বিভাগের শিলিগুড়ি শাখার ডেপুটি ডিরেক্টর অঙ্কিত কোউল ।

18 হাজার কেজি গাঁজা ধ্বংস করল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বিভাগ

সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে চিফ কমিশনার অনিলকুমার গুপ্তা বলেন, "গোটা দেশের পাশাপাশি এদিন শিলিগুড়িতেও 18 হাজার কেজি মাদক নষ্ট করা হল । মাদক সমাজে যে খারাপ প্রভাব ফেলে সেটা আটকানোই আমাদের লক্ষ্য ।" ডেপুটি ডিরেক্টর অঙ্কিত কৌউল বলেন, "ইন্দো-মায়ানমার সীমান্ত থেকে মূলত মাদক ভারতে প্রবেশ করছে । সেজন্য সীমান্তে আমাদের কড়া নজর রয়েছে । পাশাপশি অসম ও নাগাল্যান্ড থেকে গাঁজা শিলিগুড়ি হয়ে বিহার, উত্তরপ্রদেশ-সহ অন্যান্য রাজ্যে ও দেশে পাচার হয়ে থাকে । এছাড়াও নেপাল থেকে নিষিদ্ধ নেশার ট্যাবলেট পাচারের জন্য ভারতে এসে থাকে ।" কেন্দ্রীয় রাজস্ব গোয়েন্দা বিভাগ সূত্রে জানা গিয়েছে, 23 জুন 20 কেজি হাসিস উদ্ধার করে ডিআরআই । বেলন চাকির মধ্যে করে ওই হাসিস পাচারের ছক ছিল পাচারকারীদের । হংকং-এ ওই মাদক পাচারের পরিকল্পনা ছিল ।

আরও পড়ুন : তিন কোটির মাদক উদ্ধার, আটক দুই

এছাড়াও 30 জানুয়ারি সাড়ে আট হাজার গাঁজা উদ্ধার করে ডিআরআই । 30 মার্চ কলকাতা ডিআরআই একজন কেনিয়া ও একজন মাওয়াই মহিলা নাগরিককে গ্রেফতার করে । তাদের কাছ থেকে 113 কোটি টাকার মাদক উদ্ধার হয় ৷ 29 এপ্রিল একইভাবে অভিযান চালিয়ে 848 কেজি গাঁজা উদ্ধার হয় ৷ ওই গাঁজা গুয়াহাটি থেকে মালদাহ পাচার করার পরিকল্পনা ছিল । 1 জুন 500 গ্রাম ব্রাউন সুগার ও 10 হাজার নিষিদ্ধ ট্যাবলেট উদ্ধার করে ডিআরআই । অসমের শিলচর থেকে কালিয়াচক পাচারের চেষ্টা করেছিল পাচারকারীরা । সব মিলিয়ে 18 হাজার কেজি পাচারের অভিযোগে প্রায় 50 জনকে গ্রেফতার করেছে কেন্দ্রীয় রাজস্ব গোয়েন্দা বিভাগ ।

শিলিগুড়ি, 9 জুন : অভিযানে পাচারের আগে উদ্ধার হওয়া সাড়ে 18 হাজার কেজি মাদক দ্রব্য নষ্ট করল কেন্দ্রীয় রাজস্ব গোয়েন্দা বিভাগ ও কাস্টমস (Central Intelligence Agency destroyed Ganja)। আজাদি কা অমৃত মহোৎসবের অঙ্গ হিসেবে বুধবার মাদক বিরোধী দিবস পালন করা হয় । সারা দেশে ছয় জায়গায় এদিন একইভাবে মাদক দ্রব্য ও নেশার সামগ্রী নষ্ট করা হয় । সারা দেশের ওই ছয়টি জায়গায় মোট 45 হাজার কেজি মাদক নষ্ট করা হয় । এদিন রাজ্যের মধ্যে শিলিগুড়ি ছাড়াও গুয়াহাটি, লখনউ, মুম্বই, মুন্দ্রা, পাটনায় একইভাবে মাদক নষ্ট করা হয় ।

শিলিগুড়ি সংলগ্ন ফুলবাড়ির ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে গ্রিন জেন নামে একটি সংস্থার কারখানায় 18 হাজার 171 কেজি গাঁজা ও 50 কেজি হাসিস অত্যাধুনিক প্রক্রিয়ায় পুড়িয়ে নষ্ট করা হয় । আজাদি কা অমৃত মহোৎসবের অঙ্গ হিসেবে বুধবার মাদক বিরোধী দিবসের0 সূচনা করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ৷ তারপরই শিলিগুড়িতে মাদক নষ্ট করা হয় ৷ এখানে উপস্থিত ছিলেন কাস্টমসের চিফ কমিশনার অনিলকুমার গুপ্তা এবং কেন্দ্রীয় রাজস্ব গোয়েন্দা বিভাগের শিলিগুড়ি শাখার ডেপুটি ডিরেক্টর অঙ্কিত কোউল ।

18 হাজার কেজি গাঁজা ধ্বংস করল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বিভাগ

সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে চিফ কমিশনার অনিলকুমার গুপ্তা বলেন, "গোটা দেশের পাশাপাশি এদিন শিলিগুড়িতেও 18 হাজার কেজি মাদক নষ্ট করা হল । মাদক সমাজে যে খারাপ প্রভাব ফেলে সেটা আটকানোই আমাদের লক্ষ্য ।" ডেপুটি ডিরেক্টর অঙ্কিত কৌউল বলেন, "ইন্দো-মায়ানমার সীমান্ত থেকে মূলত মাদক ভারতে প্রবেশ করছে । সেজন্য সীমান্তে আমাদের কড়া নজর রয়েছে । পাশাপশি অসম ও নাগাল্যান্ড থেকে গাঁজা শিলিগুড়ি হয়ে বিহার, উত্তরপ্রদেশ-সহ অন্যান্য রাজ্যে ও দেশে পাচার হয়ে থাকে । এছাড়াও নেপাল থেকে নিষিদ্ধ নেশার ট্যাবলেট পাচারের জন্য ভারতে এসে থাকে ।" কেন্দ্রীয় রাজস্ব গোয়েন্দা বিভাগ সূত্রে জানা গিয়েছে, 23 জুন 20 কেজি হাসিস উদ্ধার করে ডিআরআই । বেলন চাকির মধ্যে করে ওই হাসিস পাচারের ছক ছিল পাচারকারীদের । হংকং-এ ওই মাদক পাচারের পরিকল্পনা ছিল ।

আরও পড়ুন : তিন কোটির মাদক উদ্ধার, আটক দুই

এছাড়াও 30 জানুয়ারি সাড়ে আট হাজার গাঁজা উদ্ধার করে ডিআরআই । 30 মার্চ কলকাতা ডিআরআই একজন কেনিয়া ও একজন মাওয়াই মহিলা নাগরিককে গ্রেফতার করে । তাদের কাছ থেকে 113 কোটি টাকার মাদক উদ্ধার হয় ৷ 29 এপ্রিল একইভাবে অভিযান চালিয়ে 848 কেজি গাঁজা উদ্ধার হয় ৷ ওই গাঁজা গুয়াহাটি থেকে মালদাহ পাচার করার পরিকল্পনা ছিল । 1 জুন 500 গ্রাম ব্রাউন সুগার ও 10 হাজার নিষিদ্ধ ট্যাবলেট উদ্ধার করে ডিআরআই । অসমের শিলচর থেকে কালিয়াচক পাচারের চেষ্টা করেছিল পাচারকারীরা । সব মিলিয়ে 18 হাজার কেজি পাচারের অভিযোগে প্রায় 50 জনকে গ্রেফতার করেছে কেন্দ্রীয় রাজস্ব গোয়েন্দা বিভাগ ।

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.