ETV Bharat / state

BJP Worker Murder In Gangarampur: দলীয় কর্মী খুনের ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবি, সুকান্তের

দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুরে বিজেপি কর্মী খুনের ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবি করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (BJP Worker Murder In Gangarampur)।

Wb Bjp President Sukanta Majumdar
Wb Bjp President Sukanta Majumdar
author img

By

Published : Jan 28, 2022, 9:43 PM IST

Updated : Jan 28, 2022, 9:59 PM IST

গঙ্গারামপুর, 28 জানুয়ারি: দলীয় কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার ও সমর্থকদের বাড়িঘর ভাঙচুরের ঘটনায় গঙ্গারামপুরের দুমুঠা এলাকায় ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (BJP Worker Murder In Gangarampur)। 24 জানুয়ারি মঞ্জুরুল হোসেন খুনের ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। অভিযুক্তদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের বাড়িঘর ব্যাপক ভাঙচুর চালায় মৃত মঞ্জুরুল হোসেনের লোকেরা। ঘটনার কয়েক ঘন্টার মধ্যেই অভিযুক্তদের মধ্যে নিবাস রায় নামে আরেক বিজেপি কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করা হয়। নিবাস রায়ের পরিবারের অভিযোগ তাঁকে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। নিবাস রায়কে খুনের ঘটনার অভিযুক্তরা বিশেষ সম্প্রদায়ের হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ। দলীয় কর্মীকে খুন ও সমর্থকদের বাড়িঘর ভাঙচুরের ঘটনায় আজ এলাকা পরিদর্শনে আসেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

গঙ্গারামপুর থানার দুমুঠা গ্রামের ঘটনায় গঙ্গারামপুর থানায় অভিযোগ জানানোর পাশাপাশি মানবাধিকার কমিশনকে জানানো এবং সিবিআই তদন্তের দাবি জানান সুকান্ত মজুমদার। 25 জানুয়ারি চোর অপবাদে গণধোলাই দিয়ে এক যুবককে মেরে ফেলার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল গঙ্গারামপুর থানার অশোক গ্রাম পঞ্চায়েতে দুমুঠা ফরিদপুর এলাকায়। কয়েকদিন আগে খুনের ঘটনায় গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ ইতিমধ্যে 7 জনকে গ্রেফতার করলেও অপর এক অভিযুক্ত নিবাস রায় গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। যদিও নিবাস রায়কে মেরে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে দাবি, তাঁর পরিবারের। তাঁর মৃত্যুর পর দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর থানার দোমুঠা গ্রামে শুরু হয় দুই গোষ্ঠীর গন্ডগোল আর তারপরে একাধিক বাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। গন্ডগোলের সময় সেখানে প্রচুর পরিমাণে পুলিশ থাকলেও পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি বলে দাবি সেখানে থাকা পরিবারগুলি। ব্যাপক পুলিশি প্রহরায় সাংসদ কথা বলেন আক্রান্তদের পরিবারের সঙ্গে। উত্তেজনা যেন না হয় সেই কারণে বিশাল পুলিশবাহিনী নিয়োগ করা হয়েছিল জেলা পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে।

আরও পড়ুন: বুনিয়াদপুর পৌরসভার সমস্ত ওয়ার্ড তৃণমূলের দখলে

গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার গঙ্গারামপুর থানায় আসেন। গঙ্গারামপুর থানায় অভিযোগ জানানোর পাশাপাশি মানবাধিকার কমিশন এবং সিবিআই তদন্তের দাবি তোলেন তিনি। এই বিষয়ে যশোদা বালা রায় জানান, আমার দেওরকে চোর অপবাদে খুন হতে হয়। আমরা পরিবারের পক্ষ থেকে ওই সমস্ত যুবকদের কাছে যাই এবং তাদের হাতে পায়ে ধরি কিন্তু তারা আমাদেরকে প্রচণ্ড মারধর করে সেখান থেকে বের করে দেয়। আমরা দোষীদের উপযুক্ত শাস্তি চাই।

গঙ্গারামপুর, 28 জানুয়ারি: দলীয় কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার ও সমর্থকদের বাড়িঘর ভাঙচুরের ঘটনায় গঙ্গারামপুরের দুমুঠা এলাকায় ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (BJP Worker Murder In Gangarampur)। 24 জানুয়ারি মঞ্জুরুল হোসেন খুনের ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। অভিযুক্তদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের বাড়িঘর ব্যাপক ভাঙচুর চালায় মৃত মঞ্জুরুল হোসেনের লোকেরা। ঘটনার কয়েক ঘন্টার মধ্যেই অভিযুক্তদের মধ্যে নিবাস রায় নামে আরেক বিজেপি কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করা হয়। নিবাস রায়ের পরিবারের অভিযোগ তাঁকে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। নিবাস রায়কে খুনের ঘটনার অভিযুক্তরা বিশেষ সম্প্রদায়ের হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ। দলীয় কর্মীকে খুন ও সমর্থকদের বাড়িঘর ভাঙচুরের ঘটনায় আজ এলাকা পরিদর্শনে আসেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

গঙ্গারামপুর থানার দুমুঠা গ্রামের ঘটনায় গঙ্গারামপুর থানায় অভিযোগ জানানোর পাশাপাশি মানবাধিকার কমিশনকে জানানো এবং সিবিআই তদন্তের দাবি জানান সুকান্ত মজুমদার। 25 জানুয়ারি চোর অপবাদে গণধোলাই দিয়ে এক যুবককে মেরে ফেলার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল গঙ্গারামপুর থানার অশোক গ্রাম পঞ্চায়েতে দুমুঠা ফরিদপুর এলাকায়। কয়েকদিন আগে খুনের ঘটনায় গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ ইতিমধ্যে 7 জনকে গ্রেফতার করলেও অপর এক অভিযুক্ত নিবাস রায় গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। যদিও নিবাস রায়কে মেরে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে দাবি, তাঁর পরিবারের। তাঁর মৃত্যুর পর দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর থানার দোমুঠা গ্রামে শুরু হয় দুই গোষ্ঠীর গন্ডগোল আর তারপরে একাধিক বাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। গন্ডগোলের সময় সেখানে প্রচুর পরিমাণে পুলিশ থাকলেও পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি বলে দাবি সেখানে থাকা পরিবারগুলি। ব্যাপক পুলিশি প্রহরায় সাংসদ কথা বলেন আক্রান্তদের পরিবারের সঙ্গে। উত্তেজনা যেন না হয় সেই কারণে বিশাল পুলিশবাহিনী নিয়োগ করা হয়েছিল জেলা পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে।

আরও পড়ুন: বুনিয়াদপুর পৌরসভার সমস্ত ওয়ার্ড তৃণমূলের দখলে

গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার গঙ্গারামপুর থানায় আসেন। গঙ্গারামপুর থানায় অভিযোগ জানানোর পাশাপাশি মানবাধিকার কমিশন এবং সিবিআই তদন্তের দাবি তোলেন তিনি। এই বিষয়ে যশোদা বালা রায় জানান, আমার দেওরকে চোর অপবাদে খুন হতে হয়। আমরা পরিবারের পক্ষ থেকে ওই সমস্ত যুবকদের কাছে যাই এবং তাদের হাতে পায়ে ধরি কিন্তু তারা আমাদেরকে প্রচণ্ড মারধর করে সেখান থেকে বের করে দেয়। আমরা দোষীদের উপযুক্ত শাস্তি চাই।

Last Updated : Jan 28, 2022, 9:59 PM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.