ETV Bharat / state

জেলা পরিষদের স্থায়ী সমিতির BJP কর্মাধ্যক্ষদের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনছে তৃণমূল

author img

By

Published : Nov 17, 2019, 3:06 PM IST

12 নভেম্বর দক্ষিণ দিনাজপুরের স্থায়ী সমিতিগুলির কর্মাধ্যক্ষের এক বছর পূর্ণ হয়েছে । তাই পঞ্চায়েত আইন অনুযায়ী তাঁদের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনতে কোনও বাধা নেই । ফলে স্থায়ী সমিতিগুলি থেকে BJP-র কর্মাধ্যক্ষদের সরানোর জন্য সংশ্লিষ্ট আধিকারিককে চিঠি পাঠানো হয় শুক্রবার । শুরু হয় অনাস্থার যাবতীয় প্রক্রিয়া ।

জেলা পরিষদ

বালুরঘাট, 17 নভেম্বর : দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদের স্থায়ী সমিতিগুলি নিজেদের দখলে নিতে অনেকদিনই ধরেই চেষ্টা চালাচ্ছে জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব । কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল পঞ্চায়েত আইন । তাই 12 নভেম্বর মেয়াদ শেষ হতেই স্থায়ী সমিতিগুলির দখল নিতে জোরকদমে প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে শাসকদল । সেই মর্মে আগামীকাল BJP-র হাতে থাকা স্থায়ী সমিতিগুলিতে অনাস্থা আনতে চলেছে তৃণমূল । আগামীকালই মালদা ডিভিশন কমিশনারকে চিঠি দিয়ে অনাস্থার আবেদন জানানো হবে । সেইমতো শুক্রবার কর্মাধ্যক্ষদের নিয়ে যাবতীয় কাজ শেষ করে ফেলা হয়েছে ।

দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদে 18 সদস্য নিয়ে বোর্ড গঠন করেছিল তৃণমূল । চলতি বছরের 24 জুন প্রাক্তন তৃণমূল জেলা সভাপতি বিপ্লব মিত্রর হাত ধরে দিল্লিতে গিয়ে BJP-তে যোগদান করেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদের 10 জন তৃণমূল সদস্য । 11 জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে জেলা পরিষদের দখল নেয় BJP । BJP-তে যোগ দেওয়া জেলা পরিষদের তিন সদস্য 13 জুলাই ফের তৃণমূলে ফিরে যান । পরে আরও দু'জন তৃণমূলে ফিরে আসেন । ফলে তৃণমূলের দখলে আসে 13টি আসন । কিন্তু কৃষি ও সেচ, মৎস্য ও প্রাণী এবং পূর্ত দপ্তরের মতো স্থায়ী সমিতিগুলিতে BJP-র দখল থাকায় কিছুই করতে পারছিলেন না সংখ্যাগরিষ্ঠ তৃণমূল । এই সময় তৃণমূল অভিযোগ তোলে, স্থায়ী সমিতিগুলিতে BJP-র দখল থাকায় তারা কোনওরকম উন্নয়নমূলক কাজ করতে পারছে না । তৃণমূলের বিরুদ্ধে এই একই অভিযোগ তোলে BJP । দুই রাজনৈতিক দলের দোষারোপে কার্যত শিকেয় ওঠে জেলা পরিষদের কাজকর্ম । রাজ্য সরকারেরে বরাদ্দ থেকেও বঞ্চিত হয় দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদ ।

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য...

এই অবস্থায় জেলা পরিষদের দখল নিতে মরিয়া হয়ে ওঠে তৃণমূল । অনাস্থা আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় । কিন্তু পঞ্চায়েত আইন অনুযায়ী সভাধিপতির বিরুদ্ধে আড়াই বছরের আগে অনাস্থা আনা যায় না । তাই সভাধিপতিকে সরাতে পারছে না তৃণমূল । তবে, BJP-দখলে থাকা স্থায়ী সমিতিগুলিতে নিজেদের কর্মাধ্যক্ষ বহাল করতে তৎপর হয় শাসকদল । 12 নভেম্বর স্থায়ী সমিতিগুলির কর্মাধ্যক্ষের এক বছর পূর্ণ হয়েছে । তাই পঞ্চায়েত আইন অনুযায়ী তাঁদের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনতে কোনও বাধা নেই । ফলে স্থায়ী সমিতিগুলি থেকে BJP-র কর্মাধ্যক্ষদের সরানোর জন্য সংশ্লিষ্ট আধিকারিককে চিঠি পাঠানো হয় শুক্রবার । শুরু হয় অনাস্থার যাবতীয় প্রক্রিয়া ।

এ প্রসঙ্গে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদের মেন্টর তথা তৃণমূল সদস্য শুভাশিস পাল জানান, কৃষি ও সেচ, মৎস ও প্রাণী সম্পদ এবং পূর্ত দপ্তরের মতো স্থায়ী সমিতিগুলিতে বদলের জন্য অনাস্থা আনা হচ্ছে । সোমবার মালদা ডিভিশনের কমিশনারকে এ নিয়ে চিঠি দেওয়া হচ্ছে । পঞ্চায়েত আইন অনুসারে স্থায়ী সমিতিগুলির এক বছরের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে । তাই এবার অনাস্থার দ্বারা স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ বদল করা যাবে ৷

জেলা পরিষদের BJP সদস্য মফিজুদ্দিন মিঞা বলেন, "এ নিয়ে কোনও চিঠি হাতে পাইনি । সুতরাং, কী হবে সেটা এখনই বলা যাবে না ।"

অন্যদিকে জেলা পরিষদের সভাধিপতি লিপিকা রায় বলেন, "এমনিতেই কাজ করতে অসুবিধা হচ্ছে । সকলকে মিলেমিশে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছি । স্থায়ী সমিতি হাত ছাড়া হলে আমার কিছু করার নেই । কাজ করার জন্য এই চেয়ারে বসেছি । কিন্তু কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না ।"

বালুরঘাট, 17 নভেম্বর : দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদের স্থায়ী সমিতিগুলি নিজেদের দখলে নিতে অনেকদিনই ধরেই চেষ্টা চালাচ্ছে জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব । কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল পঞ্চায়েত আইন । তাই 12 নভেম্বর মেয়াদ শেষ হতেই স্থায়ী সমিতিগুলির দখল নিতে জোরকদমে প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে শাসকদল । সেই মর্মে আগামীকাল BJP-র হাতে থাকা স্থায়ী সমিতিগুলিতে অনাস্থা আনতে চলেছে তৃণমূল । আগামীকালই মালদা ডিভিশন কমিশনারকে চিঠি দিয়ে অনাস্থার আবেদন জানানো হবে । সেইমতো শুক্রবার কর্মাধ্যক্ষদের নিয়ে যাবতীয় কাজ শেষ করে ফেলা হয়েছে ।

দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদে 18 সদস্য নিয়ে বোর্ড গঠন করেছিল তৃণমূল । চলতি বছরের 24 জুন প্রাক্তন তৃণমূল জেলা সভাপতি বিপ্লব মিত্রর হাত ধরে দিল্লিতে গিয়ে BJP-তে যোগদান করেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদের 10 জন তৃণমূল সদস্য । 11 জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে জেলা পরিষদের দখল নেয় BJP । BJP-তে যোগ দেওয়া জেলা পরিষদের তিন সদস্য 13 জুলাই ফের তৃণমূলে ফিরে যান । পরে আরও দু'জন তৃণমূলে ফিরে আসেন । ফলে তৃণমূলের দখলে আসে 13টি আসন । কিন্তু কৃষি ও সেচ, মৎস্য ও প্রাণী এবং পূর্ত দপ্তরের মতো স্থায়ী সমিতিগুলিতে BJP-র দখল থাকায় কিছুই করতে পারছিলেন না সংখ্যাগরিষ্ঠ তৃণমূল । এই সময় তৃণমূল অভিযোগ তোলে, স্থায়ী সমিতিগুলিতে BJP-র দখল থাকায় তারা কোনওরকম উন্নয়নমূলক কাজ করতে পারছে না । তৃণমূলের বিরুদ্ধে এই একই অভিযোগ তোলে BJP । দুই রাজনৈতিক দলের দোষারোপে কার্যত শিকেয় ওঠে জেলা পরিষদের কাজকর্ম । রাজ্য সরকারেরে বরাদ্দ থেকেও বঞ্চিত হয় দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদ ।

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য...

এই অবস্থায় জেলা পরিষদের দখল নিতে মরিয়া হয়ে ওঠে তৃণমূল । অনাস্থা আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় । কিন্তু পঞ্চায়েত আইন অনুযায়ী সভাধিপতির বিরুদ্ধে আড়াই বছরের আগে অনাস্থা আনা যায় না । তাই সভাধিপতিকে সরাতে পারছে না তৃণমূল । তবে, BJP-দখলে থাকা স্থায়ী সমিতিগুলিতে নিজেদের কর্মাধ্যক্ষ বহাল করতে তৎপর হয় শাসকদল । 12 নভেম্বর স্থায়ী সমিতিগুলির কর্মাধ্যক্ষের এক বছর পূর্ণ হয়েছে । তাই পঞ্চায়েত আইন অনুযায়ী তাঁদের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনতে কোনও বাধা নেই । ফলে স্থায়ী সমিতিগুলি থেকে BJP-র কর্মাধ্যক্ষদের সরানোর জন্য সংশ্লিষ্ট আধিকারিককে চিঠি পাঠানো হয় শুক্রবার । শুরু হয় অনাস্থার যাবতীয় প্রক্রিয়া ।

এ প্রসঙ্গে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদের মেন্টর তথা তৃণমূল সদস্য শুভাশিস পাল জানান, কৃষি ও সেচ, মৎস ও প্রাণী সম্পদ এবং পূর্ত দপ্তরের মতো স্থায়ী সমিতিগুলিতে বদলের জন্য অনাস্থা আনা হচ্ছে । সোমবার মালদা ডিভিশনের কমিশনারকে এ নিয়ে চিঠি দেওয়া হচ্ছে । পঞ্চায়েত আইন অনুসারে স্থায়ী সমিতিগুলির এক বছরের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে । তাই এবার অনাস্থার দ্বারা স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ বদল করা যাবে ৷

জেলা পরিষদের BJP সদস্য মফিজুদ্দিন মিঞা বলেন, "এ নিয়ে কোনও চিঠি হাতে পাইনি । সুতরাং, কী হবে সেটা এখনই বলা যাবে না ।"

অন্যদিকে জেলা পরিষদের সভাধিপতি লিপিকা রায় বলেন, "এমনিতেই কাজ করতে অসুবিধা হচ্ছে । সকলকে মিলেমিশে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছি । স্থায়ী সমিতি হাত ছাড়া হলে আমার কিছু করার নেই । কাজ করার জন্য এই চেয়ারে বসেছি । কিন্তু কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না ।"

Intro:জেলা পরিষদের বিজেপির হাতে থাকা স্থায়ী সমিতি নিতে মরিয়া তৃণমূল, সোমবারই আনছেন অনাস্থা।।

বালুরঘাট, ১৬ নভেম্বর: এক তৃতীয়াংশ আসন ভেঙে দেওয়ার পর এবার বিজেপির হাতে থাকা দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদের সদস্যদের কাছ থেকে স্থায়ী সমিতিগুলি নিতে মরিয়া জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব। কৃষি ও সেচ, মৎস ও প্রাণী এবং পূর্ত দফতরের মত গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নিজেদের কর্মাধ্যক্ষ বহাল করতে অনাস্থা প্রক্রিয়ার শুরু করল ঘাসফুল শিবির।

পঞ্চায়েত আইনের বেড়াজালে এতদিন বিজেপি সদস্যদের বিরুদ্ধে তেমন প্রক্রিয়া শুরু করতে পারছিলনা এই শিবির। অবশেষে স্থায়ী সমিতিগুলি বদলের সময়সীমা পার হতেই ঝাঁপিয়ে পড়ল তৃনমুল। আগামী সোমবারই বিজেপির হাতে থাকা গুরুত্বপূর্ণ স্থায়ী সমিতি গুলিতে অনাস্থা আনতে চলেছে তৃণমূল। ওইদিন মালদা ডিভিশন কমিশনারকে চিঠি দিয়ে ওই অনাস্থার আবেদন জানানো হবে। গতকালই সেই প্রক্রিয়ার যাবতীয় কাজ শেষ করা হয়েছে নিজেদের কর্মাধ্যক্ষদের নিয়ে।

জানা গেছে, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদে ১৮ জন সদস্য নিয়ে বোর্ড গঠন করেছিল তৃণমূল। প্রাক্তন তৃণমূল জেলা সভাপতি বিপ্লব মিত্রর হাত ধরে গত ২৪ জুন ২০১৯ তারিখে দিল্লিতে গিয়ে গিয়ে বিজেপিতে যোগদান করেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদের ১০ তৃণমূল সদস্য। ১১ জুন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদের আনুষ্ঠানিক দখল নেয় বিজেপি। ১৩ জুলাই ফের তৃণমূলে যোগ দেন বিজেপিতে যোগ দেওয়া তিন জেলা পরিষদের সদস্য। পরে আরও একজন তৃণমূলে ফিরে আসে। গত ২৭ অক্টোবর বিজেপি থেকে আরেকজন সদস্য এসে তৃণমূলে যোগ দেন। এরপরে অবশ্য তৃণমূলের হাতে মোট ১৩ জন সদস্য হয়েছে। কিন্ত এতদিন সব থেকেও কিছু করার ছিলনা তৃনমুলের। সংখ্যাগরিষ্ঠ থাকা স্বত্বেও, কৃষি ও সেচ, মৎস ও প্রাণী এবং পূর্ত দফতরের মত গুরুত্বপূর্ণ দফতরগুলি বিজেপির হাতে থেকে যায়। ফলে কোনো উন্নয়ন মূলক কাজই করতে পারছিল না তৃণমূল বলে অভিযোগ। এমনকি অন্য দিকে বিজেপিও উন্নয়ন মুলক কাজ করতে পারছে না। দুই রাজনৈতিক দলের টানাপোড়েনে কার্যত এই জেলা পরিষদের কাজকর্ম শিকেয় উঠেছে। এমনকি রাজ্য সরকারের বরাদ্দও পায়নি এই জেলা পরিষদ। জেলা পরিষদের কাজকর্ম থমকে থাকা নিয়ে দুই শিবির একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলেছে। তবুও সমস্যা মেটেনি। তাই বিজেপির হাত থেকে ক্ষমতা কেড়ে নিতে মরিয়া তৃণমূল। কিন্তু পঞ্চায়েত আইন মোতাবেক সভাধিপতির বিরুদ্ধে আড়াই বছরের আগে অনাস্থা আনা যায় না। তাই সভাধিপতিকে আপাতত সরাতেই পারছে না তৃণমূল কংগ্রেস। তবে বিজেপি শিবিরে থাকা পুর্ত,মৎস্য, কৃষি, টেন্ডার কমিটি ইত্যাদি স্থায়ী সমিতিগুলি কেড়ে নিতে তৎপর হচ্ছে তৃণমূল। ১২ নভেম্বরে মেয়াদ পার হতেই স্থায়ী সমিতি গুলির দখল পেতে যাবতীয় প্রক্রিয়া শুরু করছে সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকা তৃণমূল সদস্যরা। বিজেপিতে যাওয়া কর্মাধ্যক্ষদের সরানোর জন্য সংশ্লিষ্ট আধিকারিককে চিঠি পাঠানোর প্রক্রিয়া চলে শুক্রবার।

এবিষয়ে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদের মেন্টর তথা তৃণমূল সদস্য সুভাশিষ পাল জানান, কৃষি ও সেচ, মৎস ও প্রাণী সম্পদ, পূর্ত স্থায়ী সমিতিগুলির বদলের জন্য অনাস্থা আনা হচ্ছে। সোমবার মালদা ডিভিশনের কমিশনারকে এনিয়ে চিঠি দেওয়া হচ্ছে। পঞ্চায়েত আইন অনুসারে ১ বছরের মেয়াদ উর্ত্তীন হয়েছে। তাই স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ বদল এবার করা যাবে অনাস্থার দ্বারা

এবিষয়ে জেলা পরিষদের বিজেপি সদস্য মফিজুদ্দিন মিঁয়া বলেন, এনিয়ে কোনো চিঠি বা কিছু হাতে পাননি। সুতারাং কি হবে সেটা বলা যাবে না এখুনি।

অন্য দিকে জেলা পরিষদের সভাধিপতি লিপিকা রায় জানান, এমনি কাজ করতে কোন অসুবিধাই হচ্ছে না। সকলকে মিলে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। স্থায়ী সমিতি হাত ছাড়া হলে তার কিছু করার নেই। কাজ করার জন্য এই চেয়ারে বসেছেন। কিন্তু তাকে কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না। Body:Balurghat Conclusion:Balurghat
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.