কুশমণ্ডি, ২৯ মার্চ: ভিন রাজ্য থেকে জেলায় ফিরে বাড়ি ঢোকার আগে যেতে হবে হাসপাতাল বা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। মেনে চলতে হবে স্বাস্থ্যকর্মীদের নির্দেশ। তা না হলে গ্রামে প্রবেশ নিষিদ্ধ। ভিন রাজ্য থেকে এসেই যাতে গ্রামে প্রবেশ না করতে পারে তার জন্য রাস্তায় বাঁশের বেড়া লাগিয়ে দিল গ্রামবাসীরা। পাশাপাশি বেড়ায় হাসপাতালে যাওয়া ও স্বাস্থ্যকর্মীদের বিধান মেনে চলার পোস্টার লাগানো হয়। এমন অভিনব ভাবেই ভিন রাজ্য থেকে আসা শ্রমিকদের হাসপাতালমুখী করতে উদ্যোগী হয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমণ্ডি ব্লকের মালিগাঁও গ্রাম পঞ্চায়েতের জল্লাবানের বাসিন্দারা ।
কোরোনা আতঙ্কের জেরে ভিন রাজ্য থেকে শ্রমিকরা জেলায় ফিরছেন। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় এখন পর্যন্ত পাঁচ হাজারেরও বেশি শ্রমিক ভিন রাজ্য থেকে এসেছেন। জেলার আটটি ব্লকের মধ্যে হরিরামপুরে সবথেকে বেশি দেড় হাজার শ্রমিক ফিরেছেন। এরপরেই রয়েছে কুশমণ্ডি ব্লকেও প্রায় দেড় হাজার শ্রমিক জেলায় ফিরেছেন। অভিযোগ, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভিন রাজ্য থেকে আসা শ্রমিকরা স্বাস্থ্যকর্মীদের বিধান মেনে চলছেন না। এমনকি ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টাইন থাকতে বলা হলে তাঁরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। এই অবস্থায় কোরনা আতঙ্ক আরও বাড়ছে কুশমণ্ডি ব্লকে। ভিন রাজ্য থেকে আসা শ্রমিকরা যাতে বাড়ি প্রবেশের আগেই হাসপাতালে যান, তার জন্য কুশমণ্ডি ব্লকের মালিগাঁও গ্রাম পঞ্চায়েতের জল্লাবান গ্রামে ঢোকার মূল রাস্তা বাঁশের বেড়া লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই গ্রামে সব মিলিয়ে ১ হাজার জন বসবাস করেন। পাশাপাশি সেই বাঁশের বেড়ায় পোস্টারের মধ্যে ভিন রাজ্য থেকে আসা শ্রমিকদের হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এই বিষয়ে গ্ৰামের বাসিন্দা সারিম হোসেন জানান, গোটা পৃথিবীতে কোরোনা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। ভারতেও দিন দিন আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। এরই মধ্যে ভিন রাজ্য থেকে শ্রমিকরা গ্রামে ফিরছেন। বাইরে থেকে গ্রামে এসে তাঁরা যাচ্ছেন না হাসপাতালে। এমনকি মানছেন না স্বাস্থ্যকর্মীদের বিধান। তাই গ্ৰামে যাতে বহিরাগত ও ভিন্ন রাজ্য থেকে কেউ আগেই প্রবেশ না করে তার জন্য রাস্তা আটকানো হয়েছে। গ্রামে প্রবেশের আগে যেতে হবে হাসপাতালে। পাশাপাশি অকারণে বহিরাগতদের ঢুকতে দেওয়া হবে না বলেও জানান তিনি।
এই বিষয়ে স্থানীয় আর এক বসিন্দা রবিউল ইসলাম জানান, গ্রামে কোরোনা ভাইরাস রুখতে এমন ভাবে যাওয়া আসার রাস্তা তারা বাঁশের ঘেরা দিয়েছেন যাতে ভিন রাজ্যের শ্রমিক কিংবা বহিরাগত কোনও লোকে আসতে না পারে । যদিও প্রশাসনের তরফ থেকে প্রচার করা হচ্ছে যাঁরা বাইরে থেকে আসছেন তাঁদেরকে স্বাস্থ্যকর্মীদের পরামর্শ মেনে চলতে।
ভিন রাজ্য থেকে এলে আগে যেতে হবে হাসপাতাল, পোস্টার লাগালেন গ্রামবাসীরা - কুশমণ্ডি
ভিন রাজ্য থেকে এলে আগে যেতে হবে হাসপাতাল, গ্রামের রাস্তা বাঁশ দিয়ে বন্ধ করে পোস্টার লাগালেন গ্রামবাসীরা। এই ঘটনাটি দক্ষিণ দিনাজপুরের কুশমণ্ডি গ্রামে ।
কুশমণ্ডি, ২৯ মার্চ: ভিন রাজ্য থেকে জেলায় ফিরে বাড়ি ঢোকার আগে যেতে হবে হাসপাতাল বা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। মেনে চলতে হবে স্বাস্থ্যকর্মীদের নির্দেশ। তা না হলে গ্রামে প্রবেশ নিষিদ্ধ। ভিন রাজ্য থেকে এসেই যাতে গ্রামে প্রবেশ না করতে পারে তার জন্য রাস্তায় বাঁশের বেড়া লাগিয়ে দিল গ্রামবাসীরা। পাশাপাশি বেড়ায় হাসপাতালে যাওয়া ও স্বাস্থ্যকর্মীদের বিধান মেনে চলার পোস্টার লাগানো হয়। এমন অভিনব ভাবেই ভিন রাজ্য থেকে আসা শ্রমিকদের হাসপাতালমুখী করতে উদ্যোগী হয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমণ্ডি ব্লকের মালিগাঁও গ্রাম পঞ্চায়েতের জল্লাবানের বাসিন্দারা ।
কোরোনা আতঙ্কের জেরে ভিন রাজ্য থেকে শ্রমিকরা জেলায় ফিরছেন। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় এখন পর্যন্ত পাঁচ হাজারেরও বেশি শ্রমিক ভিন রাজ্য থেকে এসেছেন। জেলার আটটি ব্লকের মধ্যে হরিরামপুরে সবথেকে বেশি দেড় হাজার শ্রমিক ফিরেছেন। এরপরেই রয়েছে কুশমণ্ডি ব্লকেও প্রায় দেড় হাজার শ্রমিক জেলায় ফিরেছেন। অভিযোগ, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভিন রাজ্য থেকে আসা শ্রমিকরা স্বাস্থ্যকর্মীদের বিধান মেনে চলছেন না। এমনকি ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টাইন থাকতে বলা হলে তাঁরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। এই অবস্থায় কোরনা আতঙ্ক আরও বাড়ছে কুশমণ্ডি ব্লকে। ভিন রাজ্য থেকে আসা শ্রমিকরা যাতে বাড়ি প্রবেশের আগেই হাসপাতালে যান, তার জন্য কুশমণ্ডি ব্লকের মালিগাঁও গ্রাম পঞ্চায়েতের জল্লাবান গ্রামে ঢোকার মূল রাস্তা বাঁশের বেড়া লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই গ্রামে সব মিলিয়ে ১ হাজার জন বসবাস করেন। পাশাপাশি সেই বাঁশের বেড়ায় পোস্টারের মধ্যে ভিন রাজ্য থেকে আসা শ্রমিকদের হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এই বিষয়ে গ্ৰামের বাসিন্দা সারিম হোসেন জানান, গোটা পৃথিবীতে কোরোনা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। ভারতেও দিন দিন আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। এরই মধ্যে ভিন রাজ্য থেকে শ্রমিকরা গ্রামে ফিরছেন। বাইরে থেকে গ্রামে এসে তাঁরা যাচ্ছেন না হাসপাতালে। এমনকি মানছেন না স্বাস্থ্যকর্মীদের বিধান। তাই গ্ৰামে যাতে বহিরাগত ও ভিন্ন রাজ্য থেকে কেউ আগেই প্রবেশ না করে তার জন্য রাস্তা আটকানো হয়েছে। গ্রামে প্রবেশের আগে যেতে হবে হাসপাতালে। পাশাপাশি অকারণে বহিরাগতদের ঢুকতে দেওয়া হবে না বলেও জানান তিনি।
এই বিষয়ে স্থানীয় আর এক বসিন্দা রবিউল ইসলাম জানান, গ্রামে কোরোনা ভাইরাস রুখতে এমন ভাবে যাওয়া আসার রাস্তা তারা বাঁশের ঘেরা দিয়েছেন যাতে ভিন রাজ্যের শ্রমিক কিংবা বহিরাগত কোনও লোকে আসতে না পারে । যদিও প্রশাসনের তরফ থেকে প্রচার করা হচ্ছে যাঁরা বাইরে থেকে আসছেন তাঁদেরকে স্বাস্থ্যকর্মীদের পরামর্শ মেনে চলতে।