ETV Bharat / state

Rashidpur Rural Hospital : রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতাল বিকল্প বিদ্যুতের অভাবে বিপাকে রোগীরা

বৃহস্পতিবার রাতে ঝড়ের পর থেকে দুপুর পর্যন্ত রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতালে বিদ্যুৎপরিষেবা না-থাকায় সমস্যার মধ্যে রোগীরা (Rashidpur Rural Hospital) ৷ দাবি বিকল্প বিদু্ৎ পরিষেবা ৷

Rashidpur Rural Hospital
রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতাল বিকল্প বিদ্যুতের অভাবে বিপাকে রোগীরা
author img

By

Published : May 20, 2022, 10:05 PM IST

বংশীহারী, 20 মে : সরকারি হাসপাতাল আছে অথচ সেখানে নেই বিদ্যুতের বিকল্প ব্যবস্থা । এমনই বেহাল পরিকাঠামোর চিত্র ধরা পরল বুনিয়াদপুরে অবস্থিত রশিদপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে(Rashidpur Rural Hospital)। বৃহস্পতিবার রাতে ঝড়ে পর থেকে দুপুর পর্যন্ত রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতালে বিদ্যুৎপরিষেবা না থাকায় সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়েছে বহু দূর দূরান্ত থেকে আসা রোগীদের । সবাই চায় হাসপাতলে বিকল্প বিদ্যুৎ পরিষেবার ব্যবস্থা হোক ।

বৃহস্পতিবার রাত থেকে বুনিয়াদপুর শহর বংশীহারী ব্লক প্রচণ্ড ঝড় বিদ্যুৎএর পর থেকে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ না থাকার পাশাপাশি রশিদপুর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসাধীন রোগী-সহ ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের । গরমের পাশাপাশি মোমবাতি জ্বালিয়ে পরিষেবা দিতে হয় এবং প্রায় বিদ্যুৎ না থাকায় হাসপাতলে ইনভার্টার থাকলেও তিন চার ঘন্টার বেশি জলে না ফলে সমস্যার মধ্যে পড়তে হয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে । তবে এই বিষয়ে বহুবার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানানো হলেও সমস্যার সুরাহা হয়নি । এমনকি 2019 সালে বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার হাসপাতালের জন্য জেনারেটর বরাদ্দ করলেও এখনও পর্যন্ত তা হয়ে ওঠেনি । হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চায় কোনও মন্ত্রী বা যে কেউ হাসপাতলে রোগীদের স্বার্থে জেনারেটরের ব্যবস্থা করুক ।

রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতাল বিকল্প বিদ্যুতের অভাবে বিপাকে রোগীরা

আরও পড়ুন : মালদায় কালবৈশাখীর দাপটে ব্যাপক ক্ষতি, ভেঙে পড়ল বিদ্যুতের খুঁটি

এই বিষয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা করতে আসা চন্দন দাস বলেন, "একদিকে অসহ্য গরম তার মধ্যে কখনও কখনও 2 থেকে 3 ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকে না ৷ গতকাল রাতে ঝড়ের পর থেকে এখনও পর্যন্ত বিদ্যুৎ না থাকায় দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে ৷ অসুস্থ হয়ে পড়ছে চিকিৎসাধীন রোগীরা ৷" চারিদিকে এত উন্নয়ন হলেও এই হাসপাতালে কেন একটি জেনারেটরের ব্যবস্থা হচ্ছে না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন সাধারণ মানুষ ।

রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতালে ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক পুলকেশ সাহা বলেন, "আমাদের রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতালে খুব তাড়াতাড়ি জেনারেটরের দরকার ৷ হাসপাতালে ইনভার্টার থাকলেও 45 ঘণ্টার বেশি বিদ্যুৎ পরিষেবা থাকে না ৷ ফলে মোমবাতি জ্বালিয়ে পরিষেবা দিতে হচ্ছে । এর ফলে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে রোগী-সহ হাসপাতালের বিভিন্ন নার্স স্বাস্থ্যকর্মীদের । আমাদের হাসপাতাল পরিদর্শনে এসেছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ৷ এই সময় তিনি কথা দিয়েছিলেন খুব তাড়াতাড়ি জেনারেটরের ব্যবস্থা হবে ৷ কিন্তু আজ পর্যন্ত তা বাস্তবায়িত হয়নি ।"

বংশীহারী, 20 মে : সরকারি হাসপাতাল আছে অথচ সেখানে নেই বিদ্যুতের বিকল্প ব্যবস্থা । এমনই বেহাল পরিকাঠামোর চিত্র ধরা পরল বুনিয়াদপুরে অবস্থিত রশিদপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে(Rashidpur Rural Hospital)। বৃহস্পতিবার রাতে ঝড়ে পর থেকে দুপুর পর্যন্ত রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতালে বিদ্যুৎপরিষেবা না থাকায় সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়েছে বহু দূর দূরান্ত থেকে আসা রোগীদের । সবাই চায় হাসপাতলে বিকল্প বিদ্যুৎ পরিষেবার ব্যবস্থা হোক ।

বৃহস্পতিবার রাত থেকে বুনিয়াদপুর শহর বংশীহারী ব্লক প্রচণ্ড ঝড় বিদ্যুৎএর পর থেকে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ না থাকার পাশাপাশি রশিদপুর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসাধীন রোগী-সহ ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের । গরমের পাশাপাশি মোমবাতি জ্বালিয়ে পরিষেবা দিতে হয় এবং প্রায় বিদ্যুৎ না থাকায় হাসপাতলে ইনভার্টার থাকলেও তিন চার ঘন্টার বেশি জলে না ফলে সমস্যার মধ্যে পড়তে হয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে । তবে এই বিষয়ে বহুবার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানানো হলেও সমস্যার সুরাহা হয়নি । এমনকি 2019 সালে বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার হাসপাতালের জন্য জেনারেটর বরাদ্দ করলেও এখনও পর্যন্ত তা হয়ে ওঠেনি । হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চায় কোনও মন্ত্রী বা যে কেউ হাসপাতলে রোগীদের স্বার্থে জেনারেটরের ব্যবস্থা করুক ।

রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতাল বিকল্প বিদ্যুতের অভাবে বিপাকে রোগীরা

আরও পড়ুন : মালদায় কালবৈশাখীর দাপটে ব্যাপক ক্ষতি, ভেঙে পড়ল বিদ্যুতের খুঁটি

এই বিষয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা করতে আসা চন্দন দাস বলেন, "একদিকে অসহ্য গরম তার মধ্যে কখনও কখনও 2 থেকে 3 ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকে না ৷ গতকাল রাতে ঝড়ের পর থেকে এখনও পর্যন্ত বিদ্যুৎ না থাকায় দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে ৷ অসুস্থ হয়ে পড়ছে চিকিৎসাধীন রোগীরা ৷" চারিদিকে এত উন্নয়ন হলেও এই হাসপাতালে কেন একটি জেনারেটরের ব্যবস্থা হচ্ছে না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন সাধারণ মানুষ ।

রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতালে ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক পুলকেশ সাহা বলেন, "আমাদের রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতালে খুব তাড়াতাড়ি জেনারেটরের দরকার ৷ হাসপাতালে ইনভার্টার থাকলেও 45 ঘণ্টার বেশি বিদ্যুৎ পরিষেবা থাকে না ৷ ফলে মোমবাতি জ্বালিয়ে পরিষেবা দিতে হচ্ছে । এর ফলে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে রোগী-সহ হাসপাতালের বিভিন্ন নার্স স্বাস্থ্যকর্মীদের । আমাদের হাসপাতাল পরিদর্শনে এসেছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ৷ এই সময় তিনি কথা দিয়েছিলেন খুব তাড়াতাড়ি জেনারেটরের ব্যবস্থা হবে ৷ কিন্তু আজ পর্যন্ত তা বাস্তবায়িত হয়নি ।"

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.