বালুরঘাট, ১৩ মার্চ: আর্থিক অনটনের জন্য স্ত্রীর গলব্লাডার অপারেশন করতে পারছিলেন না বালুরঘাট চকভৃগু এলাকার বাসিন্দা রাজু সূত্রধর। এদিকে অ্যানেসথেসিয়া থাকায় হাসপাতালে অস্ত্রোপচার সম্ভব নয় বলে রোগিনীকে তাই নার্সিংহোমে অস্ত্রোপচার করার কথা বলেছিলেন চিকিৎসক। নার্সিংহোমে অস্ত্রোপচার করার অর্থ জোগাড় করতে না পাড়ায় জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের দ্বারস্থ হন রাজুবাবু। বিষয়টি জানতে পেরেই অসহায় ওই ব্যক্তির পাশে দাঁড়ান জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুকুমার দে। নার্সিংহোমে নয় সরকারি হাসপাতালেই স্ত্রীর গলব্লাডার অপারেশন হবে বলে তিনি আশ্বাস দেন।
জানা গেছে, বালুরঘাট চকভৃগু এলাকার বাসিন্দা রাজু সূত্রধর পেশায় টোটো চালক। স্ত্রী, মেয়ে ও মাকে নিয়ে ছোট্ট সংসার। স্ত্রী ঝুমা সূত্রধর(২৭) মাসখানেক আগে হঠাৎ পেটের ব্যথায় কাতর হয়ে পড়েন। এরপর বালুরঘাট হাসপাতালে ভরতি করা হয় তাঁকে। সেখানে ধরা পড়ে ঝুমাদেবীর গলব্লাডারে পাথর হয়েছে। এদিকে বিগত কয়েকদিন ধরে ব্যাথা বেড়ে যায় সমস্যায় পড়েন ঝুমাদেবী। এ পর্যন্ত চারবার হাসপাতালে ভরতি হয়েছেন তিনি। হাসপাতালে চিকিৎসকদের কাছে অস্ত্রোপচার করার কথা বলেন পরিবার।
অভিযোগ, কয়েকদিন আগে সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছিলেন বালুরঘাট হাসপাতালে অ্যানেসথেসিয়ার ডাক্তার না থাকায় অপারেশন এখনই করা সম্ভব নয়। পরিকাঠামো না থাকায় ঝুমাদেবীর অপারেশন নার্সিংহোমে করার কথা বলেন ওই চিকিৎসক। এরপর গঙ্গারামপুর একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে অপারেশনের খরচ জানার চেষ্টা করেন রাজুবাবু। খরচ শোনার পরেই চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায় রাজু সুত্রধরের। দিন আনা দিন খাওয়া সংসার । অপারেশন জন্য অত টাকা জোগাড় করা তার পক্ষে সম্ভব নয়। এরপর তিনি জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের দ্বারস্থ হন। জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সরকারি হাসপাতালেই অপারেশন হবে আশ্বাস দেন।
এ বিষয়ে রাজু সূত্রধর জানান, তিনি পেশায় টোটো চালক। তাঁর স্ত্রীর মাসখানেক আগে গলব্লাডারে পাথর ধরা পরে। সরকারি হাসপাতালে অ্যানেসথেসিয়ার বিশেষজ্ঞ না থাকায় প্রাইভেট নার্সিংহোমে অপারেশন করার কথা বলেছিলেন এক চিকিৎসক। নার্সিংহোমে চিকিৎসার খরচ শুনে তিনি জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের দ্বারস্থ হন। জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক এক মাসের সময়সীমা চেয়েছেন। এদিকে দিন দিন তার স্ত্রীর শারীরিক অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে। দ্রুত অপারেশন করার দাবি জানিয়েছেন তিনি।
অর্থের অভাবে চিকিৎসা আটকে যাওয়া পরিবারের পাশে স্বাস্থ্য আধিকারিক - গলব্লাডার
অর্থাভাবে স্ত্রীর গলব্লাডার অপারেশন করতে পারছিলেন না । এই অসহায় ব্যক্তির পাশে দাঁড়ালেন জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুকুমার দে । ঘটনাটি বালুরঘাট চকভৃগু এলাকার ।
বালুরঘাট, ১৩ মার্চ: আর্থিক অনটনের জন্য স্ত্রীর গলব্লাডার অপারেশন করতে পারছিলেন না বালুরঘাট চকভৃগু এলাকার বাসিন্দা রাজু সূত্রধর। এদিকে অ্যানেসথেসিয়া থাকায় হাসপাতালে অস্ত্রোপচার সম্ভব নয় বলে রোগিনীকে তাই নার্সিংহোমে অস্ত্রোপচার করার কথা বলেছিলেন চিকিৎসক। নার্সিংহোমে অস্ত্রোপচার করার অর্থ জোগাড় করতে না পাড়ায় জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের দ্বারস্থ হন রাজুবাবু। বিষয়টি জানতে পেরেই অসহায় ওই ব্যক্তির পাশে দাঁড়ান জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুকুমার দে। নার্সিংহোমে নয় সরকারি হাসপাতালেই স্ত্রীর গলব্লাডার অপারেশন হবে বলে তিনি আশ্বাস দেন।
জানা গেছে, বালুরঘাট চকভৃগু এলাকার বাসিন্দা রাজু সূত্রধর পেশায় টোটো চালক। স্ত্রী, মেয়ে ও মাকে নিয়ে ছোট্ট সংসার। স্ত্রী ঝুমা সূত্রধর(২৭) মাসখানেক আগে হঠাৎ পেটের ব্যথায় কাতর হয়ে পড়েন। এরপর বালুরঘাট হাসপাতালে ভরতি করা হয় তাঁকে। সেখানে ধরা পড়ে ঝুমাদেবীর গলব্লাডারে পাথর হয়েছে। এদিকে বিগত কয়েকদিন ধরে ব্যাথা বেড়ে যায় সমস্যায় পড়েন ঝুমাদেবী। এ পর্যন্ত চারবার হাসপাতালে ভরতি হয়েছেন তিনি। হাসপাতালে চিকিৎসকদের কাছে অস্ত্রোপচার করার কথা বলেন পরিবার।
অভিযোগ, কয়েকদিন আগে সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছিলেন বালুরঘাট হাসপাতালে অ্যানেসথেসিয়ার ডাক্তার না থাকায় অপারেশন এখনই করা সম্ভব নয়। পরিকাঠামো না থাকায় ঝুমাদেবীর অপারেশন নার্সিংহোমে করার কথা বলেন ওই চিকিৎসক। এরপর গঙ্গারামপুর একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে অপারেশনের খরচ জানার চেষ্টা করেন রাজুবাবু। খরচ শোনার পরেই চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায় রাজু সুত্রধরের। দিন আনা দিন খাওয়া সংসার । অপারেশন জন্য অত টাকা জোগাড় করা তার পক্ষে সম্ভব নয়। এরপর তিনি জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের দ্বারস্থ হন। জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সরকারি হাসপাতালেই অপারেশন হবে আশ্বাস দেন।
এ বিষয়ে রাজু সূত্রধর জানান, তিনি পেশায় টোটো চালক। তাঁর স্ত্রীর মাসখানেক আগে গলব্লাডারে পাথর ধরা পরে। সরকারি হাসপাতালে অ্যানেসথেসিয়ার বিশেষজ্ঞ না থাকায় প্রাইভেট নার্সিংহোমে অপারেশন করার কথা বলেছিলেন এক চিকিৎসক। নার্সিংহোমে চিকিৎসার খরচ শুনে তিনি জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের দ্বারস্থ হন। জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক এক মাসের সময়সীমা চেয়েছেন। এদিকে দিন দিন তার স্ত্রীর শারীরিক অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে। দ্রুত অপারেশন করার দাবি জানিয়েছেন তিনি।