ETV Bharat / bharat

উদ্বেগের কিছু নেই, এইচএমপিভি সংক্রমণ দেশে নতুন নয়; আশ্বাস কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য়মন্ত্রীর - HMPV VIRUS

এইচএমপি ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই ৷ বলছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক ৷ স্বাভাবিক সতর্কতা অবলম্বন করার কথা বলছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য় সংস্থার প্রাক্তন বৈজ্ঞানিক ৷

Union Health Minister HMPV
এইচএমপি ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হতে মানা করল স্বাস্থ্যমন্ত্রক (ইটিভি ভারত)
author img

By PTI

Published : Jan 6, 2025, 10:52 PM IST

নয়াদিল্লি, 6 জানুয়ারি: এইচএমপিভি নিয়ে উদ্বেগের কোনও কারণ নেই ৷ স্পষ্ট জানালেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা ৷ সোমবার দেশে যে ক'টি এই ভাইরাস সংক্রমণের ঘটনা সামনে এসেছে তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে সরকার ৷ এদিন তিনি আরও বলেন, "এইচএমপি কোনও নতুন ভাইরাস নয় ৷ এটি 2001 সালে প্রথম শনাক্ত করা হয়েছিল এবং এটি সারা বিশ্বে প্রচারিত হয়েছে। এইচএমপিভি শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে ৷ এটি সব বয়সের মানুষকে প্রভাবিত করতে পারে ৷ শীত ও বসন্তের শুরুতে ভাইরাসটি বেশি ছড়ায় ।"

একটি ভিডিয়ো বার্তায় নাড্ডা বলেছেন যে, "চিনে এইচএমপিভির সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রক, আইসিএমআর, দেশের শীর্ষ স্বাস্থ্য গবেষণা সংস্থা এবং জাতীয় রোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র (এনসিডিসি) এর উপর কড়া নজর রাখছে । চিন এবং অন্যান্য প্রতিবেশী দেশের পরিস্থিতির উপরও দৃষ্টি রয়েছে ভারতের ৷ এই পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে 4 জানুয়ারি DGHS-এর সভাপতিত্বে যৌথ পর্যবেক্ষণ সভা অনুষ্ঠিত হয় ৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হু পরিস্থিতির বিষয়টি বিবেচনা করছে ৷ শীঘ্রই আমাদের সঙ্গে সেই প্রতিবেদনটি ভাগ করে নেবে ৷"

অন্যদিকে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রাক্তন মুখ্য বৈজ্ঞানিক সৌম্যা স্বামীনাথন এক্সে লিখেছেন, "এইচএমপিভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই । এটি একটি পরিচিত ভাইরাস যা শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ ঘটায় যার বেশিরভাগটাই হালকা । প্রতিটি রোগজীবাণু শনাক্ত করার সময় ঝাঁপিয়ে পড়ার পরিবর্তে, সর্দি হলে আমরা সকলেই স্বাভাবিক সতর্কতা অবলম্বন করি: মাস্ক পরুন, হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন, ভিড় এড়িয়ে চলুন, গুরুতর উপসর্গ থাকলে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন ।"

স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে যে, তারা সমস্ত উপলব্ধ নজরদারি চ্যানেলের মাধ্যমে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে । আইসিএমআর সারা বছর ধরে এইচএমপিভি (HMPV) সঞ্চালনের প্রবণতা ট্র্যাক করতে থাকবে ।

প্রসঙ্গত, সোমবার স্বাস্থ্য আধিকারিকরা জানিয়েছেন কর্ণাটকের দুটি শিশু, গুজরাতের একটি, তামিলনাড়ুর দুটি ও কলকাতার একটি শিশুর শরীরে এইচএমপিভির সংক্রমণ ধরা পড়েছে ৷

নয়াদিল্লি, 6 জানুয়ারি: এইচএমপিভি নিয়ে উদ্বেগের কোনও কারণ নেই ৷ স্পষ্ট জানালেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা ৷ সোমবার দেশে যে ক'টি এই ভাইরাস সংক্রমণের ঘটনা সামনে এসেছে তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে সরকার ৷ এদিন তিনি আরও বলেন, "এইচএমপি কোনও নতুন ভাইরাস নয় ৷ এটি 2001 সালে প্রথম শনাক্ত করা হয়েছিল এবং এটি সারা বিশ্বে প্রচারিত হয়েছে। এইচএমপিভি শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে ৷ এটি সব বয়সের মানুষকে প্রভাবিত করতে পারে ৷ শীত ও বসন্তের শুরুতে ভাইরাসটি বেশি ছড়ায় ।"

একটি ভিডিয়ো বার্তায় নাড্ডা বলেছেন যে, "চিনে এইচএমপিভির সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রক, আইসিএমআর, দেশের শীর্ষ স্বাস্থ্য গবেষণা সংস্থা এবং জাতীয় রোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র (এনসিডিসি) এর উপর কড়া নজর রাখছে । চিন এবং অন্যান্য প্রতিবেশী দেশের পরিস্থিতির উপরও দৃষ্টি রয়েছে ভারতের ৷ এই পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে 4 জানুয়ারি DGHS-এর সভাপতিত্বে যৌথ পর্যবেক্ষণ সভা অনুষ্ঠিত হয় ৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হু পরিস্থিতির বিষয়টি বিবেচনা করছে ৷ শীঘ্রই আমাদের সঙ্গে সেই প্রতিবেদনটি ভাগ করে নেবে ৷"

অন্যদিকে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রাক্তন মুখ্য বৈজ্ঞানিক সৌম্যা স্বামীনাথন এক্সে লিখেছেন, "এইচএমপিভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই । এটি একটি পরিচিত ভাইরাস যা শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ ঘটায় যার বেশিরভাগটাই হালকা । প্রতিটি রোগজীবাণু শনাক্ত করার সময় ঝাঁপিয়ে পড়ার পরিবর্তে, সর্দি হলে আমরা সকলেই স্বাভাবিক সতর্কতা অবলম্বন করি: মাস্ক পরুন, হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন, ভিড় এড়িয়ে চলুন, গুরুতর উপসর্গ থাকলে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন ।"

স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে যে, তারা সমস্ত উপলব্ধ নজরদারি চ্যানেলের মাধ্যমে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে । আইসিএমআর সারা বছর ধরে এইচএমপিভি (HMPV) সঞ্চালনের প্রবণতা ট্র্যাক করতে থাকবে ।

প্রসঙ্গত, সোমবার স্বাস্থ্য আধিকারিকরা জানিয়েছেন কর্ণাটকের দুটি শিশু, গুজরাতের একটি, তামিলনাড়ুর দুটি ও কলকাতার একটি শিশুর শরীরে এইচএমপিভির সংক্রমণ ধরা পড়েছে ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.