ETV Bharat / state

ডায়মন্ড হারবারে স্টেশন মাস্টার খুনে গ্রেপ্তার স্ত্রী ও তার প্রেমিক - Station Master murder case in Diamond Harbor

ডায়মন্ড হারবারে স্টেশন মাস্টার খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার স্ত্রী ও তার প্রেমিক । ধৃতদের নাম সোনালি কুমারী ও আরশাদ জলিল ৷ ধৃতরা জেরায় খুনের কথা স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ ।

ধৃত ২...
author img

By

Published : Nov 16, 2019, 12:49 PM IST

Updated : Nov 16, 2019, 2:05 PM IST

ডায়মন্ড হারবার, 16 নভেম্বর : ডায়মন্ড হারবারে স্টেশন মাস্টার খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার স্ত্রী ও তার প্রেমিক । ধৃতদের নাম সোনালি কুমারী ও আরশাদ জলিল । মৃতের স্ত্রীর সোনালি কুমারীর সঙ্গে আরশাদ জলিলের বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক ছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ । ধৃত ওই ব্যক্তির বাড়ি বিহারের মুঙ্গের এলাকায় । পুলিশ জানিয়েছে, জেরায় খুনের কথা স্বীকার করেছে ধৃতরা ।

11 নভেম্বর দক্ষিণ 24 পরগনার ডায়মন্ড হারবারের রায়নগর এলাকায় একটি রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায় । জানা যায়, মৃত ব্যক্তির নাম নির্মল কুমার । ডায়মন্ড হারবারের অ্যাসিস্ট্যান্ট স্টেশন মাস্টারের পদে চাকরি করতেন তিনি । বাড়ির সামনের একটি নর্দমার মধ্যে থেকেই উদ্ধার হয় দেহটি । ঘটনার তদন্তে নেমে বৃহস্পতিবার মৃতের স্ত্রী সোনালি কুমারী ও তার প্রেমিক আরশাদ জলিলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ।

মৃতদেহ উদ্ধারের পর গলায় ফাঁসের চিহ্ন দেখে সন্দেহ হয় পুলিশের । দেহটিকে পাঠানো হয় ময়নাতদন্তের জন্য । ময়নাতদন্তের রিপোর্টে নির্মলবাবুকে খুনের তথ্য উঠে আসে । খুনের ধারায় মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করে পুলিশ । তদন্তের স্বার্থে দুটি দল তৈরি করে ডায়মন্ড হারবার পুলিশ জেলার পুলিশ । পুলিশের বক্তব্য, খুনের পর প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা করে অভিযুক্তরা । খুনকে দুর্ঘটনা বলে প্রমাণ করার জন্য দেহ এনে নর্দমার মধ্যে ফেলে দেওয়া হয় । কিন্তু ময়নাতদন্তের রিপোর্টে তা ধরা পড়ে যায় ।

দেখুন ভিডিয়ো...

মৃতের ভাইয়ের অভিযোগের ভিত্তিতে শুরু হয় তদন্ত । তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে মৃতের স্ত্রী সোনালি কুমারীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে। এরপর সোনালির প্রেমিক আরশাদকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ । জিজ্ঞাসাবাদে খুন করার কথা স্বীকার করে অভিযুক্তরা ।
পুলিশ সুপার ভোলানাথ পান্ডে বলেন, এই খুনের পিছনে আর কেউ জড়িত আছে কি না, তা নিয়ে তদন্ত করছে পুলিশ ।

ডায়মন্ড হারবার, 16 নভেম্বর : ডায়মন্ড হারবারে স্টেশন মাস্টার খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার স্ত্রী ও তার প্রেমিক । ধৃতদের নাম সোনালি কুমারী ও আরশাদ জলিল । মৃতের স্ত্রীর সোনালি কুমারীর সঙ্গে আরশাদ জলিলের বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক ছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ । ধৃত ওই ব্যক্তির বাড়ি বিহারের মুঙ্গের এলাকায় । পুলিশ জানিয়েছে, জেরায় খুনের কথা স্বীকার করেছে ধৃতরা ।

11 নভেম্বর দক্ষিণ 24 পরগনার ডায়মন্ড হারবারের রায়নগর এলাকায় একটি রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায় । জানা যায়, মৃত ব্যক্তির নাম নির্মল কুমার । ডায়মন্ড হারবারের অ্যাসিস্ট্যান্ট স্টেশন মাস্টারের পদে চাকরি করতেন তিনি । বাড়ির সামনের একটি নর্দমার মধ্যে থেকেই উদ্ধার হয় দেহটি । ঘটনার তদন্তে নেমে বৃহস্পতিবার মৃতের স্ত্রী সোনালি কুমারী ও তার প্রেমিক আরশাদ জলিলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ।

মৃতদেহ উদ্ধারের পর গলায় ফাঁসের চিহ্ন দেখে সন্দেহ হয় পুলিশের । দেহটিকে পাঠানো হয় ময়নাতদন্তের জন্য । ময়নাতদন্তের রিপোর্টে নির্মলবাবুকে খুনের তথ্য উঠে আসে । খুনের ধারায় মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করে পুলিশ । তদন্তের স্বার্থে দুটি দল তৈরি করে ডায়মন্ড হারবার পুলিশ জেলার পুলিশ । পুলিশের বক্তব্য, খুনের পর প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা করে অভিযুক্তরা । খুনকে দুর্ঘটনা বলে প্রমাণ করার জন্য দেহ এনে নর্দমার মধ্যে ফেলে দেওয়া হয় । কিন্তু ময়নাতদন্তের রিপোর্টে তা ধরা পড়ে যায় ।

দেখুন ভিডিয়ো...

মৃতের ভাইয়ের অভিযোগের ভিত্তিতে শুরু হয় তদন্ত । তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে মৃতের স্ত্রী সোনালি কুমারীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে। এরপর সোনালির প্রেমিক আরশাদকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ । জিজ্ঞাসাবাদে খুন করার কথা স্বীকার করে অভিযুক্তরা ।
পুলিশ সুপার ভোলানাথ পান্ডে বলেন, এই খুনের পিছনে আর কেউ জড়িত আছে কি না, তা নিয়ে তদন্ত করছে পুলিশ ।

Intro:দক্ষিণ ২৪ পরগণার ডায়মন্ড হারবারের রায়নগরে গত ১১ই নভেম্বর এক ব্যক্তির রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। জানা যায় ঐ ব্যক্তির নাম নির্মল কুমার। তিনি ডায়মন্ড হারবারের এসিস্টান্ট স্টেশান মাস্টারের পদে চাকরি করতেন। কার্যত বাড়ির সামনের একটি নর্দমার মধ্যে থেকেই উদ্ধার হয় ঐ ব্যক্তির মৃতদেহ। পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ঘটনার তদন্তে নামে। সেই ঘটনার তদন্তে নেমে বৃহস্পতিবার মৃতের স্ত্রী সোনালি কুমারী ও তার প্রেমিক আরশাদ জলিলকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশি জেরায় ধৃতরা তাদের দোষের কথা স্বীকার করেছেন।
খুনের ঘটনার মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই পুলিশের এই সাফল্য। মৃতদেহ উদ্ধারের পর দেহের গলায় ফাঁসের চিহ্ন দেখেই প্রথমে সন্দেহ হয় পুলিশের। সেই থেকেই তদন্ত শুরু হয়। দুটি দল করে ডায়মন্ড হারবার পুলিশ জেলার পুলিশ ঘটনার তদন্তে নামে। পুলিশের দাবী, খুনের পর প্রমান লোপাটের চেষ্টা করে অভিযুক্তরা। খুনকে দুর্ঘটনা বলে দেখানোর জন্যই খুনের পর দেহ এনে নর্দমার মধ্যে ফেলে দেওয়া হয়। কিন্তু ময়নাতদন্তের পরেই পুলিশ সিদ্ধান্তে পৌঁছয় যে এটা নিছক কোন দুর্ঘটনা নয়, এটা পরিকল্পিত খুন। মৃতের ভাইয়ের অভিযোগের ভিত্তিতে শুরু হয় তদন্ত। আর সেই তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে মৃতের স্ত্রী সোনালি কুমারীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে। এরপর সোনালীর প্রেমিক আরশাদকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। সেখান থেকেই জানা যায় সোনালি ও তার প্রেমিক দুজনে মিলেই এই খুন করেছে। শুক্রবার এ নিয়ে একটা সাংবাদিক সম্মেলন করেন পুলিশ সুপার ভোলানাথ পান্ডে। ধৃতদের এদিন ডায়মন্ড হারবার আদালতে তুলে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করবে পুলিশ। এর পিছনে আরও কেউ জড়িত আছে কিনা কিম্বা সঠিক কি কারনে এই খুন তা নিয়ে তদন্ত করবে পুলিশ।  Body:Intro তে কপি দিলাম Conclusion:একটু দেখে নেবেন
Last Updated : Nov 16, 2019, 2:05 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.