ETV Bharat / state

স্কুলে জাতীয় সংগীতের সময় ধর্মীয় স্লোগান, প্রতিবাদ করায় মারধরের অভিযোগ - South 24 PGS

স্কুলে জাতীয় সংগীত হচ্ছিল ৷ অভিযোগ, সেই সময় কয়েকজন ছাত্র ধর্মীয় স্লোগান দেয় ৷ প্রতিবাদ করলে এক ছাত্রকে মারধর করা হয় ৷

জখম ছাত্র
author img

By

Published : Jul 20, 2019, 3:30 PM IST

Updated : Jul 20, 2019, 5:52 PM IST

ক্যানিং, 20 জুলাই : স্কুলে জাতীয় সংগীত হচ্ছিল ৷ অভিযোগ, সেই সময় ধর্মীয় স্লোগান দেয় কয়েকজন ছাত্র ৷ তার প্রতিবাদ করায় ক্লাস নাইনের এক ছাত্রকে মারধরের অভিযোগ উঠল চার-পাঁচজন ছাত্রের বিরুদ্ধে ৷ তার নাক ফেটে যায়, বুকেও আঘাত লাগে ৷ বর্তমানে সে ক্যানিং হাসপাতালে চিকিৎসাধীন । পুলিশের দ্বারস্থ হলেও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ ৷ ঘটনাটি ক্যানিংয়ের তালদি মোহনচাঁদ উচ্চ বিদ্যালয়ের ।

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

বৃহস্পতিবার স্কুলে প্রার্থনার সময় জাতীয় সংগীত হচ্ছিল ৷ জখম ছাত্র অরূপ হালদারের অভিযোগ, সেই সময় ক্লাস টুয়েলভের কয়েকজন ছাত্র ধর্মীয় স্লোগান দেয় ৷ প্রতিবাদ করায় সফিকুল ও আসাদুল গাজির নেতৃত্বে তাকে বেধড়ক মারধর করা হয় ৷ তার কথায়, "কেউ হাত দিয়ে মারছিল, কেউ ঘুষি মারছিল ৷ যে যার মতো মেরে যাচ্ছিল ৷ আমার নাকে মেরেছিল ৷ আমি বুঝতে পারিনি কী দিয়ে মেরেছিল ৷" ঘটনার দিন প্রধান শিক্ষক না আসায় স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানানো হয়নি ৷ ক্যানিং থানার দ্বারস্থ হলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ অরূপের ৷ তার বক্তব্য, "ওই ছেলেটাকে (অভিযুক্ত) ছেড়ে দিল ৷ বলছে, ছেলেটার এখনও 18 বছর হয়নি ৷ তাই ওকে জেলে রাখতে পারব না ৷" যদিও পুলিশ সূত্রে খবর, ওই দিন দুই ছাত্রের মধ্যে মারামারি হয়েছিল। ধর্মীয় কোনও বিষয় নিয়ে মারপিট হয়নি।

অভিযুক্ত ছাত্রদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন অরূপের মা ৷ তাঁর কথায়, "এটা যদি তাঁদের সন্তানের সঙ্গে হত, তাহলে কি ছেড়ে দিতেন? তাও আমি তাঁদের বাচ্চাদের অনেকটা ছেড়ে দিয়েছি ৷ তাদের বাড়ি পাঠিয়েছি ৷ তাদের (অভিযুক্তদের) আমি শাস্তি চাই ৷"

গত বছর নভেম্বরেও এক ছাত্রকে মারধরের অভিযোগ উঠেছিল অন্য সম্প্রদায়ের কয়েকজন ছাত্রের বিরুদ্ধে ৷ কিন্তু, কোনও ব্যবস্থা না নেওয়ায় স্কুলে ভাঙচুর চালানো হয় ৷

ক্যানিং, 20 জুলাই : স্কুলে জাতীয় সংগীত হচ্ছিল ৷ অভিযোগ, সেই সময় ধর্মীয় স্লোগান দেয় কয়েকজন ছাত্র ৷ তার প্রতিবাদ করায় ক্লাস নাইনের এক ছাত্রকে মারধরের অভিযোগ উঠল চার-পাঁচজন ছাত্রের বিরুদ্ধে ৷ তার নাক ফেটে যায়, বুকেও আঘাত লাগে ৷ বর্তমানে সে ক্যানিং হাসপাতালে চিকিৎসাধীন । পুলিশের দ্বারস্থ হলেও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ ৷ ঘটনাটি ক্যানিংয়ের তালদি মোহনচাঁদ উচ্চ বিদ্যালয়ের ।

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

বৃহস্পতিবার স্কুলে প্রার্থনার সময় জাতীয় সংগীত হচ্ছিল ৷ জখম ছাত্র অরূপ হালদারের অভিযোগ, সেই সময় ক্লাস টুয়েলভের কয়েকজন ছাত্র ধর্মীয় স্লোগান দেয় ৷ প্রতিবাদ করায় সফিকুল ও আসাদুল গাজির নেতৃত্বে তাকে বেধড়ক মারধর করা হয় ৷ তার কথায়, "কেউ হাত দিয়ে মারছিল, কেউ ঘুষি মারছিল ৷ যে যার মতো মেরে যাচ্ছিল ৷ আমার নাকে মেরেছিল ৷ আমি বুঝতে পারিনি কী দিয়ে মেরেছিল ৷" ঘটনার দিন প্রধান শিক্ষক না আসায় স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানানো হয়নি ৷ ক্যানিং থানার দ্বারস্থ হলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ অরূপের ৷ তার বক্তব্য, "ওই ছেলেটাকে (অভিযুক্ত) ছেড়ে দিল ৷ বলছে, ছেলেটার এখনও 18 বছর হয়নি ৷ তাই ওকে জেলে রাখতে পারব না ৷" যদিও পুলিশ সূত্রে খবর, ওই দিন দুই ছাত্রের মধ্যে মারামারি হয়েছিল। ধর্মীয় কোনও বিষয় নিয়ে মারপিট হয়নি।

অভিযুক্ত ছাত্রদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন অরূপের মা ৷ তাঁর কথায়, "এটা যদি তাঁদের সন্তানের সঙ্গে হত, তাহলে কি ছেড়ে দিতেন? তাও আমি তাঁদের বাচ্চাদের অনেকটা ছেড়ে দিয়েছি ৷ তাদের বাড়ি পাঠিয়েছি ৷ তাদের (অভিযুক্তদের) আমি শাস্তি চাই ৷"

গত বছর নভেম্বরেও এক ছাত্রকে মারধরের অভিযোগ উঠেছিল অন্য সম্প্রদায়ের কয়েকজন ছাত্রের বিরুদ্ধে ৷ কিন্তু, কোনও ব্যবস্থা না নেওয়ায় স্কুলে ভাঙচুর চালানো হয় ৷

Intro:মুড়ি গঙ্গা নদীতে অর্ধনগ্ন এক অজ্ঞাত পরিচয় মহিলার মৃতদেহ উদ্ধাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। ঘটনাটি দক্ষিণ ২৪ পরগণার কাকদ্বীপ থানা এলাকার বুদাখালি পঞ্চায়েতের নিউ বকখালি এলাকার ঘটনা।
জানা যায়, এদিন সকালে স্থানীয় বাসিন্দারা নদিতে একটি অজ্ঞাত পরিচয় মহিলার মৃতদেহ ভাসতে দেখে। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে নিউ বকখালি এলাকায়।পরে এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা খবর দেয় পুলিশকে। খবর পেয়ে কাকদ্বীপ থানার পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মহিলার মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।
তবে পুলিশের প্রাথমিক অনুমান জলে ডুবে মৃত্যু হয়েছে ওই বছর ৩২ এর মহিলার। মৃতের পরিচয় জানা যায়নি।
তবে ঘটনার আসল কারন কী তারই তদন্ত শুরু করেছে কাকদ্বীপ থানার পুলিশ। Body:প্রাথমিক ভাবে মৃতদেহ দেখে পুলিশের অনুমান কোন মানসিক ভারসাম্য হীন মহিলা নদীর জলে পরে গিয়ে মারা গেছে। পুলিশ ওই মহিলার অর্ধনগ্ন মৃতদেহ মুড়ি গঙ্গা নদী থেকে উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।Conclusion:ময়না তদন্তে পাঠানোর পাশাপাশি কাকদ্বীপ থানা ছাড়া অন্য পাশের থানাতে কোন মহিলার নিখোঁজের অভিযোগ হয়েছে কিনা তার ও তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।
Last Updated : Jul 20, 2019, 5:52 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.