ETV Bharat / state

চোরাই ফোনের ডেটা ডিলিট করে মোটা টাকায় বিক্রি, ধৃত 7

বারুইপুর পুলিশ জেলার সুপার রশিদ মুনির খান গতকাল সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, "চক্রটি দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন এলাকা এবং হাওড়ার ধুলাগড়ে মূলত সক্রিয় ছিল । দলের পান্ডা সুকান্ত মণ্ডল । চক্রটি ফোন ছাড়াও ল্যাপটপ চুরি করত ।"

মোবাইল
মোবাইল
author img

By

Published : Nov 30, 2019, 9:07 AM IST

বারুইপুর, 30 নভেম্বর : আন্তঃরাজ্য মোবাইল ফোন চুরি চক্রের পান্ডা সহ ৭ জনকে শুক্রবার গ্রেপ্তার করল পুলিশ । ধৃতদের কাছ থেকে 140 টি ফোন উদ্ধার হয়েছে । এছাড়া পাওয়া গেছে 3 টি ল্যাপটপ । ধৃতদের নাম তাপস মণ্ডল, সঞ্জয় মণ্ডল, কাজি শাজাহান, সুকান্ত মণ্ডল, সন্টু পুরকাইত, সুশীল শর্মা ও শেখ আমজাদ । তাদের গতকাল আদালতে তোলা হয় ।

বারুইপুর পুলিশ জেলার সুপার রশিদ মুনির খান গতকাল সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, "চক্রটি দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন এলাকা এবং হাওড়ার ধুলাগড়ে মূলত সক্রিয় ছিল । দলের পান্ডা সুকান্ত মণ্ডল । চক্রটি ফোন ছাড়াও ল্যাপটপ চুরি করত ।"

পুলিশ জানিয়েছে, দুষ্কৃতীরা মোবাইল ফোন চুরি করার পর তার ডেটা ডিলিট করে সেগুলি মোটা টাকায় চোরা বাজারে বিক্রি করত । দলের মধ্যে দু'জন স্নাতক পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে । বাকিরা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাশ । কয়েক মাস ধরে চক্রটি সক্রিয়া ছিল ।

সম্প্রতি মোবাইল ফোন চুরির তদন্তে নেমে নরেন্দ্রপুর থেকে তাপস মণ্ডল নামে একজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ । তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বৃহস্পতিবার রাতে বারুইপুরের সুবুদ্দিপুর এলাকা থেকে সঞ্জয় মণ্ডল ও কাজি শাজাহানকে গ্রেপ্তার করা হয় । তাদের কাছ থেকে জানা যায় কল্যাণপুরের সুকান্ত মণ্ডলের কথা । এরপর তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ । সুকান্তকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দক্ষিণ দুর্গাপুর থেকে সন্টু পুরকাইতকে গ্রেপ্তার করা হয় । তার বাড়ি থেকেই উদ্ধার হয় ১৪০ টি মোবাইল ফোন ও ৩ টি ল্যাপটপ । সুকান্তর গাড়ির চালক সুশীল শর্মাকেও গ্রেপ্তার করা হয় । গাড়িতে করে সুশীল চোরাই মোবাইল ফোন রাজ্যের বিভিন্ন জেলার পাশাপাশি রাজ্যের বাইরে পাচার করত ।

বারুইপুর, 30 নভেম্বর : আন্তঃরাজ্য মোবাইল ফোন চুরি চক্রের পান্ডা সহ ৭ জনকে শুক্রবার গ্রেপ্তার করল পুলিশ । ধৃতদের কাছ থেকে 140 টি ফোন উদ্ধার হয়েছে । এছাড়া পাওয়া গেছে 3 টি ল্যাপটপ । ধৃতদের নাম তাপস মণ্ডল, সঞ্জয় মণ্ডল, কাজি শাজাহান, সুকান্ত মণ্ডল, সন্টু পুরকাইত, সুশীল শর্মা ও শেখ আমজাদ । তাদের গতকাল আদালতে তোলা হয় ।

বারুইপুর পুলিশ জেলার সুপার রশিদ মুনির খান গতকাল সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, "চক্রটি দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন এলাকা এবং হাওড়ার ধুলাগড়ে মূলত সক্রিয় ছিল । দলের পান্ডা সুকান্ত মণ্ডল । চক্রটি ফোন ছাড়াও ল্যাপটপ চুরি করত ।"

পুলিশ জানিয়েছে, দুষ্কৃতীরা মোবাইল ফোন চুরি করার পর তার ডেটা ডিলিট করে সেগুলি মোটা টাকায় চোরা বাজারে বিক্রি করত । দলের মধ্যে দু'জন স্নাতক পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে । বাকিরা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাশ । কয়েক মাস ধরে চক্রটি সক্রিয়া ছিল ।

সম্প্রতি মোবাইল ফোন চুরির তদন্তে নেমে নরেন্দ্রপুর থেকে তাপস মণ্ডল নামে একজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ । তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বৃহস্পতিবার রাতে বারুইপুরের সুবুদ্দিপুর এলাকা থেকে সঞ্জয় মণ্ডল ও কাজি শাজাহানকে গ্রেপ্তার করা হয় । তাদের কাছ থেকে জানা যায় কল্যাণপুরের সুকান্ত মণ্ডলের কথা । এরপর তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ । সুকান্তকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দক্ষিণ দুর্গাপুর থেকে সন্টু পুরকাইতকে গ্রেপ্তার করা হয় । তার বাড়ি থেকেই উদ্ধার হয় ১৪০ টি মোবাইল ফোন ও ৩ টি ল্যাপটপ । সুকান্তর গাড়ির চালক সুশীল শর্মাকেও গ্রেপ্তার করা হয় । গাড়িতে করে সুশীল চোরাই মোবাইল ফোন রাজ্যের বিভিন্ন জেলার পাশাপাশি রাজ্যের বাইরে পাচার করত ।

Intro:বারুইপুর জেলা পুলিস ও বারুইপুর থানার পুলিসের তৎপরতায় আন্তঃরাজ্য মোবাইল চুরি চক্রর মূল পাণ্ডা সহ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করল পুলিশ। ধৃতদেরকে জেরা করে উদ্ধার হল ১৪০ টি দামি মোবাইল ও তিনটি ল্যাপটপ। ধৃতদের নাম তাপস মন্ডল,সঞ্জয় মন্ডল,কাজি শাজাহান,সুকান্ত মন্ডল, সন্টু পুরকাইত,সুশিল শর্মা,শেখ আমজাদ। ধৃতদের শুক্রবার দুপুরে বারুইপুর আদালতে তোলা হয়। Body:এদিন সকালে বারুইপুর জেলা পুলিস সুপারের অফিসে পুলিস সুপার রশিদ মুনির খান সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, এই চক্র দক্ষিন ২৪ পরগনার বিভিন্ন জায়গা সহ হাওড়ার ধুলাগড় এলাকায় লেনদেন চালাচ্ছিল। দলের পান্ডা বারুইপুরের কল্যাণপুরের সুকান্ত মন্ডল বলে পুলিশ সূত্রে খবর। সুকান্ত মূলত রিসিভারের কাজ করতো। এই দলের কেউ টেকনেশিয়ান আবার কেউ ফোন ল্যাপটপ চুরির কাজ করত। এদের জিজ্ঞাসাবাদ চালিয়ে চাঞ্ছল্যকর তথ্য পায় পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর কোন মোবাইল চুরি করার পর তার ডেটা উধাও করে সেই মোবাইলে নতুন ডেটা ইন্সটল করে বাইরে মোটা টাকায় বিক্রি করতো এরা। দলের মধ্যে দুইজন গ্যাজুয়েট আর বাকি কয়েকজন মাধ্যমিক,উচ্চ মাধ্যমিক পাশ। এরা দীর্ঘ কয়েক মাস ধরেই এই কাজ করছিল। বারুইপুর থানার পুলিসের তৎপরতায় এই চক্রটিকে ধরে। পুলিস সুত্রে খবর, মোবাইল চুরির তদন্তে নেনেমে প্রথমে নরেন্দ্রপুর থেকে এক মোবাইল চোর তাপস মন্ডল কে গ্রেপ্তার করে। একে জিজ্ঞাসাবাদ চালিয়ে বৃহস্পতিবার রাতে বারুইপুরের সুবুদ্দিপুর এলাকা থেকে আরও দুই মোবাইল চোর সঞ্জয় মন্ডল,কাজি সাজাহান কে ধরে ফেলে পুলিস। এদের কাছ থেকে জানা যায় কল্যানপুরের সুকান্ত মণ্ডল চোরাই মোবাইল জমা রাখে। পুলিস তাকে গ্রেপ্তার করে। এরপর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ চালিয়ে দক্ষিন দুর্গাপুর থেকে টেকনেশিয়ান সন্টু পুরকাইত কে ধরে পুলিস। তার বাড়ি থেকেই উদ্ধার হয় ১৪০ টি দামি মোবাইল ও ৩ টে ল্যাপটপ। ধরা হয় সুকান্ত মন্ডলের গাড়ির চালক সুশিল শর্মাকে যার গাড়ি করে মোবাইল বাইরে যেত। একে ধরে আরও এক চোর শেখ আমজাদ কে মল্লিকপুর থেকে ধরা হয়। পুলিস জানতে পেরেছে,সুকান্ত মন্ডল এই দলের কিং পিন, সুকান্তর কাজ ছিল মোবাইল চোর তাপস,সঞ্জয়,কাজি সাজাহান,শেখ আমজাদের কাছ থেকে মোবাইল কম দামে কিনে নিত। এরপর বাড়িতে রাখতো। যে কোন মোবাইল ভেঙে যেত তার জন্য সন্টু পুরকাইত নামে এক টেকনেশিয়ান দিয়ে ঠিক করতো। সন্টু হার্ডওয়ারের কাজ জানতো।মোবাইল ঠিক করার পর নতুন করে ডেটা ইন্সটল করে বাইরে বাজারে বিক্রি করতো সুকান্ত। সুকান্তর গাড়ির চালক সুশিল শর্মা সুকান্তকে কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় যেত চোরদের কাছ থেকে মোবাইল নেবার জন্য। এরা একটা চেন হিসাবে কাজ করতো। Conclusion:Intro ও বডি তে কপি দিলাম।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.