ETV Bharat / state

Cooch Behar Murder Case: উত্যক্ত করায় বিবাহিত প্রাক্তন প্রেমিককে খুনের অভিযোগ যুবতীর বিরুদ্ধে, উদ্ধার দেহ

কয়েকদিন নিখোঁজ থাকার পর শনিবার ফইজুল হক নামে এক যুবকের দেহ উদ্ধার হল মানসাই নদীর ধার থেকে ৷ তাঁকে খুনের অভিযোগে এক যুবতী-সহ 6 জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ৷

ETV Bharat
দেহ উদ্ধার
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Oct 28, 2023, 10:21 PM IST

কোচবিহার, 28 অক্টোবর: ঘোকসাডাঙার নিখোঁজ যুবক ফইজুল হকের দেহ উদ্ধার হল শনিবার মানসাই নদীর ধার থেকে। এদিন ওই যুবকের দেহ উদ্ধার হয়। বিয়ের পরও এক প্রতিবেশী যুবতীকে উত্যক্ত করায় ওই যুবতীই তাঁর প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে ওই যুবককে খুন করে বলে পুলিশের দাবি । শনিবার পুলিশ বাহিনী এবং ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ওই যুবকের দেহ উদ্ধার হয় ৷

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত 22 অক্টোবর ঘোকসাডাঙা থানায় ওই যুবকের নামে একটি নিখোঁজ ডায়েরি করা হয় । সেই অভিযোগে সেখানে কয়েকজন যুবকের নাম উল্লেখ ছিল। পুলিশ নিখোঁজ ফইজুল হকের মোবাইল উদ্ধার করে সেখান থেকে সন্দেহজনক কয়েকটি নম্বর পায় ও তদন্ত শুরু করে ৷ পরে সেই সূত্র ধরে কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে 26 অক্টোবর রমজান আলি নামে এক যুবককে গ্রেফতার করে পুলিশ । তারপর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা এক মহিলা ও তার পরিবারের চারজনকে গ্রেফতার করা হয়। পাশাপাশি মূল অভিযুক্তকেও এদিন জয়গাঁ থেকে গ্রেফতার করা হয় বলেও জানা গিয়েছে ।

মৃত ফইজুল হকের বাবার দাবি, একটি মেয়ের সঙ্গে তাঁর ছেলের বিয়ে নিয়ে কথা হয় কিন্তু তারপর অন্য এক জায়গায় ছেলের বিয়ে দিয়ে দেন তিনি। তবে সেই মেয়েটির সঙ্গে তাঁর ছেলের কোনওরকম প্রেমের সম্পর্ক, এমনকী বিয়ের পরেও তাদের মধ্যে যোগাযোগ ছিল কি না, এই বিষয়ে তাঁর কিছু জানা নেই ৷

আরও পড়ুন: একই পরিবারের 7 সদস্যের দেহ উদ্ধার, গণ-আত্মহত্যা বলে সন্দেহ

তবে পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিয়ের পরেও ওই যুবক ওই মেয়েটিকে উত্যক্ত করত । দীর্ঘদিন ধরে এই ঘটনা ঘটার পর ওই যুবতী ও তার প্রেমিক মিলে ফইজুলকে খুন করে নদীর ধারে পুতে দেয় । কোচবিহারের পুলিশ সুপার দ্যুতিমান ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, ওই ঘটনায় ইতিমধ্যেই 6 জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে । তদন্ত চলছে ।

কোচবিহার, 28 অক্টোবর: ঘোকসাডাঙার নিখোঁজ যুবক ফইজুল হকের দেহ উদ্ধার হল শনিবার মানসাই নদীর ধার থেকে। এদিন ওই যুবকের দেহ উদ্ধার হয়। বিয়ের পরও এক প্রতিবেশী যুবতীকে উত্যক্ত করায় ওই যুবতীই তাঁর প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে ওই যুবককে খুন করে বলে পুলিশের দাবি । শনিবার পুলিশ বাহিনী এবং ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ওই যুবকের দেহ উদ্ধার হয় ৷

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত 22 অক্টোবর ঘোকসাডাঙা থানায় ওই যুবকের নামে একটি নিখোঁজ ডায়েরি করা হয় । সেই অভিযোগে সেখানে কয়েকজন যুবকের নাম উল্লেখ ছিল। পুলিশ নিখোঁজ ফইজুল হকের মোবাইল উদ্ধার করে সেখান থেকে সন্দেহজনক কয়েকটি নম্বর পায় ও তদন্ত শুরু করে ৷ পরে সেই সূত্র ধরে কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে 26 অক্টোবর রমজান আলি নামে এক যুবককে গ্রেফতার করে পুলিশ । তারপর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা এক মহিলা ও তার পরিবারের চারজনকে গ্রেফতার করা হয়। পাশাপাশি মূল অভিযুক্তকেও এদিন জয়গাঁ থেকে গ্রেফতার করা হয় বলেও জানা গিয়েছে ।

মৃত ফইজুল হকের বাবার দাবি, একটি মেয়ের সঙ্গে তাঁর ছেলের বিয়ে নিয়ে কথা হয় কিন্তু তারপর অন্য এক জায়গায় ছেলের বিয়ে দিয়ে দেন তিনি। তবে সেই মেয়েটির সঙ্গে তাঁর ছেলের কোনওরকম প্রেমের সম্পর্ক, এমনকী বিয়ের পরেও তাদের মধ্যে যোগাযোগ ছিল কি না, এই বিষয়ে তাঁর কিছু জানা নেই ৷

আরও পড়ুন: একই পরিবারের 7 সদস্যের দেহ উদ্ধার, গণ-আত্মহত্যা বলে সন্দেহ

তবে পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিয়ের পরেও ওই যুবক ওই মেয়েটিকে উত্যক্ত করত । দীর্ঘদিন ধরে এই ঘটনা ঘটার পর ওই যুবতী ও তার প্রেমিক মিলে ফইজুলকে খুন করে নদীর ধারে পুতে দেয় । কোচবিহারের পুলিশ সুপার দ্যুতিমান ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, ওই ঘটনায় ইতিমধ্যেই 6 জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে । তদন্ত চলছে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.