ETV Bharat / state

70 শতাংশ সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রী থাকলেই স্কুলে ডাইনিং হল, রাজ্যকে আক্রমণ BJP-র

সরকারি কিংবা সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলে 70 শতাংশের বেশি সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রী থাকলেই তৈরি হবে ডাইনিং হল । ইতিমধ্যেই জেলায় জেলায় পৌঁছে গেছে নির্দেশিকা ।

author img

By

Published : Jun 28, 2019, 12:16 PM IST

70 শতাংশ সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রী থাকলেই স্কুলে ডাইনিং হল

কলকাতা, 28 জুন : রাজ্য সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত। সরকারি কিংবা সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলে 70 শতাংশের বেশি সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রী থাকলেই তৈরি হবে ডাইনিং হল । ইতিমধ্যেই জেলায় জেলায় পৌঁছে গেছে নির্দেশিকা । কোচবিহার জেলায় জেলাশাসক জেলা শিক্ষা আধিকারিক, DI-দের এমন স্কুলগুলির তালিকা জমা দিতে বলেছেন । এই নির্দেশিকার কথা প্রকাশ্যে আসতেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করে দিয়েছে BJP । তাদের অভিযোগ, এটাও সরকারের বিভাজনের রাজনীতির একটা বড় উদাহরণ ‌।

যদিও সরকারের তরফে জানা গেছে, পুরো প্রকল্পটি নিয়েছে রাজ্যের সংখ্যালঘু উন্নয়ন দপ্তর । এই দপ্তর এর আগেও সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রী অধ্যুষিত স্কুলগুলির উন্নয়নে নানা সাহায্য করেছে । এই ধরনের স্কুলগুলিকে বিশেষ সাহায্য করেছে ওই দপ্তর। সেভাবেই মানরিটি অ্যাফেয়ারস অ্যান্ড মাদ্রাসা এডুকেশন ডিপার্টমেন্ট ( MAMED)-র বিশেষ সচিব ১৪ জুন জারি করেন একটি নির্দেশিকা । যার মেমো নম্বর 1173MD/ 15011/10/2017 । সেই নির্দেশিকার সূত্র ধরেই সব জেলার জেলাশাসক জেলার স্কুল দপ্তরের আধিকারিকদের কাছ থেকে নির্দিষ্ট বয়ানে তালিকা চেয়েছেন স্কুলের । সেখানে চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে 70 শতাংশ সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রী থাকা স্কুলগুলিকে । সেই স্কুলগুলোতে তৈরি হবে ডাইনিং হল । কোচবিহারের জেলাশাসক আজকের (28 জুন) মধ্যে সেই তালিকা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ।

এই নির্দেশিকার কথা জানার পর BJP-র কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা বলেন, “এই সরকারটাই ধর্মান্ধ সরকার । সর্বত্র শুধু বিভাজনের রাজনীতি করছে । তার ফলও পেতে শুরু করেছে এই সরকার । দার্জিলিঙে ভাষার ভিত্তিতে বিভাজনের চেষ্টা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী । শেরপা, গোর্খা সহ বিভিন্ন জনজাতিতে ভাগ করার চেষ্টা করেছিলেন পাহাড়কে । তার ফল উনি লোকসভা ভোটে হাতেনাতে পেয়েছেন । এর আগেও শুধুমাত্র সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রীদের সাইকেল দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল রাজ্য সরকার । এভাবেই সব ক্ষেত্রে বিভাজনের রাজনীতি চলছে । যার ফল উনি দ্রুত পেয়ে যাবেন । আর এখন যেটা হচ্ছে সেটা পিপিলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে ।"

কলকাতা, 28 জুন : রাজ্য সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত। সরকারি কিংবা সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলে 70 শতাংশের বেশি সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রী থাকলেই তৈরি হবে ডাইনিং হল । ইতিমধ্যেই জেলায় জেলায় পৌঁছে গেছে নির্দেশিকা । কোচবিহার জেলায় জেলাশাসক জেলা শিক্ষা আধিকারিক, DI-দের এমন স্কুলগুলির তালিকা জমা দিতে বলেছেন । এই নির্দেশিকার কথা প্রকাশ্যে আসতেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করে দিয়েছে BJP । তাদের অভিযোগ, এটাও সরকারের বিভাজনের রাজনীতির একটা বড় উদাহরণ ‌।

যদিও সরকারের তরফে জানা গেছে, পুরো প্রকল্পটি নিয়েছে রাজ্যের সংখ্যালঘু উন্নয়ন দপ্তর । এই দপ্তর এর আগেও সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রী অধ্যুষিত স্কুলগুলির উন্নয়নে নানা সাহায্য করেছে । এই ধরনের স্কুলগুলিকে বিশেষ সাহায্য করেছে ওই দপ্তর। সেভাবেই মানরিটি অ্যাফেয়ারস অ্যান্ড মাদ্রাসা এডুকেশন ডিপার্টমেন্ট ( MAMED)-র বিশেষ সচিব ১৪ জুন জারি করেন একটি নির্দেশিকা । যার মেমো নম্বর 1173MD/ 15011/10/2017 । সেই নির্দেশিকার সূত্র ধরেই সব জেলার জেলাশাসক জেলার স্কুল দপ্তরের আধিকারিকদের কাছ থেকে নির্দিষ্ট বয়ানে তালিকা চেয়েছেন স্কুলের । সেখানে চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে 70 শতাংশ সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রী থাকা স্কুলগুলিকে । সেই স্কুলগুলোতে তৈরি হবে ডাইনিং হল । কোচবিহারের জেলাশাসক আজকের (28 জুন) মধ্যে সেই তালিকা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ।

এই নির্দেশিকার কথা জানার পর BJP-র কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা বলেন, “এই সরকারটাই ধর্মান্ধ সরকার । সর্বত্র শুধু বিভাজনের রাজনীতি করছে । তার ফলও পেতে শুরু করেছে এই সরকার । দার্জিলিঙে ভাষার ভিত্তিতে বিভাজনের চেষ্টা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী । শেরপা, গোর্খা সহ বিভিন্ন জনজাতিতে ভাগ করার চেষ্টা করেছিলেন পাহাড়কে । তার ফল উনি লোকসভা ভোটে হাতেনাতে পেয়েছেন । এর আগেও শুধুমাত্র সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রীদের সাইকেল দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল রাজ্য সরকার । এভাবেই সব ক্ষেত্রে বিভাজনের রাজনীতি চলছে । যার ফল উনি দ্রুত পেয়ে যাবেন । আর এখন যেটা হচ্ছে সেটা পিপিলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে ।"

Intro:কলকাতা, ২৭ জুন: রাজ্য সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত। সরকারি কিংবা সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলে 70% বেশি সংখ্যালঘু ছাত্র ছাত্রী থাকলেই তৈরি হবে ডাইনিং হল। ইতিমধ্যেই জেলায় জেলায় পৌঁছে গেছে নির্দেশিকা। কোচবিহার জেলায় জেলাশাসক ডিস্ট্রিক্ট এডুকেশন অফিসার, DI দের এমন স্কুল গুলির তালিকা জমা দিতে বলেছেন। এই নির্দেশিকা কথা প্রকাশ্যে আসতেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করে দিয়েছে বিজেপি। তাদের অভিযোগ, এটাও সরকারের বিভাজনের রাজনীতির একটা বড় উদাহরণ ‌
Body:যদিও সরকারের তরফে জানা গেছে, পুরো প্রকল্পটি নিয়েছে রাজ্যের সংখ্যালঘু উন্নয়ন দপ্তর। এই দপ্তরের পক্ষ থেকে এর আগেও সংখ্যালঘু ছাত্র ছাত্রী অধ্যুষিত স্কুলগুলির উন্নয়নে নানা সাহায্য করেছে। এই ধরনের স্কুল গুলিকে বিশেষ গ্র্যান্ট দিয়েছে ওই দপ্তর। সেভাবেই MA &ME দপ্তরের বিশেষ সচিব গত ১৪ জুন জারি করেন একটি নির্দেশিকা। যার মেমো নম্বর 1173MD/ 15011/10/2017। সেই নির্দেশিকার সূত্র ধরেই সব জেলার জেলাশাসক জেলার স্কুল দপ্তরের আধিকারিক দের কাছ থেকে নির্দিষ্ট বয়ানে তালিকা চেয়েছেন স্কুলের। সেখানে চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে 70 শতাংশ সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রী থাকা স্কুল গুলিকে। সেই স্কুল গুলোতে তৈরি হবে ডাইনিং হল। কোচবিহারের জেলাশাসক আগামীকাল অর্থাৎ 28 জুনের মধ্যে সেই তালিকা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।Conclusion:এই নির্দেশিকার কথা জানার পর বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা বলেন, “ এই সরকারটাই ধর্মান্ধ সরকার। সর্বত্র শুধু বিভাজনের রাজনীতি করছে। তার ফলও পেতে শুরু করেছে এই সরকার। দার্জিলিং এ ভাষার ভিত্তিতে বিভাজনের চেষ্টা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। শেরপা,গোর্খা সহ বিভিন্ন জনজাতিতে ভাগ করার চেষ্টা করেছিলেন পাহাড়কে। তার ফল উনি লোকসভা ভোটে হাতেনাতে পেয়েছেন। এর আগেও শুধুমাত্র সংখ্যালঘু ছাত্র ছাত্রীদের সাইকেল দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল রাজ্য সরকার। এভাবেই সব ক্ষেত্রে বিভাজনের রাজনীতি চলছে। যার ফল উনি দ্রুত পেয়ে যাবেন। আর এখন যেটা হচ্ছে সেটা পিপিলিকার ডানা ওঠে মরিবার তরে।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.