ETV Bharat / state

প্রয়াত পিতা, তবুও ত্রাণ বণ্টন বিশ্বভারতীর অধ্যাপকের

author img

By

Published : Apr 19, 2020, 11:32 PM IST

বাবার মৃত্যুর পর তিন দিন ধরে ধরা গলায় গ্রামে গ্রামে ঘুরে প্রায় 300 পরিবারের হাতে ত্রাণ সামগ্রী তুলে দিচ্ছেন বিশ্বভারতীর অধ্যাপক বিশ্বজিৎ হালদার। তাঁর নেতৃত্বে অধ্যাপক অধ্যাপিকারা এই কাজ করছেন। যে সমস্ত মানুষজনের রেশন কার্ড নেই, অথচ দুস্থ। তাঁদের নামের একটি তালিকা তৈরি করা হয়েছে। সেই তালিকা অনুযায়ী তাঁদের হাতে চাল, ডাল, আলু, তেল, সাবান, মশলা সহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী তুলে দেওয়া হচ্ছে।

relief
ত্রাণ বন্টন

শান্তিনিকেতন,19 এপ্রিল : সদ্য পিতৃহারা। ধরা গলায় তিন দিন ধরে গ্রামে গ্রামে গিয়ে 300 পরিবারের হাতে খাদ্য সামগ্রী তুলে দিলেন বিশ্বভারতীর অধ্যাপক বিশ্বজিৎ হালদার।

কোরোনা ভাইরাসে সংক্রমণ রুখতে চলছে লকডাউন৷ 3 মে পর্যন্ত লকডাউন। এই সময় খাদ্য সংকটে পড়েছেন বহু মানুষ। দুস্থ মানুষজনের পাশে দাঁড়াতে খাদ্য সামগ্রী বন্টন শুরু করেছিলেন বিশ্বভারতীর ফ্যাকাল্টি অ্যাসোসিয়েশনের অধ্যাপক অধ্যাপিকারা৷ অন্যতম দায়িত্বে ছিলেন বিশ্বভারতীর অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক বিশ্বজিৎ হালদার৷ গত 8 এপ্রিল তিনি পিতৃহারা হন। এই অবস্থাতেও চালিয়ে যাচ্ছেন ত্রাণ বিলি।

বাবার মৃত্যুর পর তিন দিন ধরে ধরা গলায় গ্রামে গ্রামে ঘুরে প্রায় 300 পরিবারের হাতে ত্রাণ সামগ্রী তুলে দিয়েছেন তাঁর নেতৃত্বে অধ্যাপক অধ্যাপিকারা। যে সমস্ত মানুষজনের রেশন কার্ড নেই, অথচ দুস্থ। তাঁদের নামের একটি তালিকা তৈরি করা হয়েছে। সেই তালিকা অনুযায়ী তাঁদের হাতে চাল, ডাল, আলু, তেল, সাবান, মশলা সহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী তুলে দেওয়া হচ্ছে। বাবার মৃত্যুর পরের দিন থেকেই এই ভাবে ত্রাণ বিতরণে অধ্যাপকের এগিয়ে আসায় সকলেই সাধুবাদ জানিয়েছেন।

অধ্যাপক বিশ্বজিৎ হালদার বলেন, "বাবা মারা গিয়েছে৷ যা হওয়ার হয়ে গিয়েছে৷ কিন্তু, যে সমস্ত মানুষ অনাহারে আছেন সেদিকটা দেখা বেশি গুরুত্বপূর্ণ৷ একটা কাজ দায়িত্ব নিয়ে শুরু করেছিলাম, তা-ই শেষ পর্যন্ত করতে চাই।"

শান্তিনিকেতন,19 এপ্রিল : সদ্য পিতৃহারা। ধরা গলায় তিন দিন ধরে গ্রামে গ্রামে গিয়ে 300 পরিবারের হাতে খাদ্য সামগ্রী তুলে দিলেন বিশ্বভারতীর অধ্যাপক বিশ্বজিৎ হালদার।

কোরোনা ভাইরাসে সংক্রমণ রুখতে চলছে লকডাউন৷ 3 মে পর্যন্ত লকডাউন। এই সময় খাদ্য সংকটে পড়েছেন বহু মানুষ। দুস্থ মানুষজনের পাশে দাঁড়াতে খাদ্য সামগ্রী বন্টন শুরু করেছিলেন বিশ্বভারতীর ফ্যাকাল্টি অ্যাসোসিয়েশনের অধ্যাপক অধ্যাপিকারা৷ অন্যতম দায়িত্বে ছিলেন বিশ্বভারতীর অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক বিশ্বজিৎ হালদার৷ গত 8 এপ্রিল তিনি পিতৃহারা হন। এই অবস্থাতেও চালিয়ে যাচ্ছেন ত্রাণ বিলি।

বাবার মৃত্যুর পর তিন দিন ধরে ধরা গলায় গ্রামে গ্রামে ঘুরে প্রায় 300 পরিবারের হাতে ত্রাণ সামগ্রী তুলে দিয়েছেন তাঁর নেতৃত্বে অধ্যাপক অধ্যাপিকারা। যে সমস্ত মানুষজনের রেশন কার্ড নেই, অথচ দুস্থ। তাঁদের নামের একটি তালিকা তৈরি করা হয়েছে। সেই তালিকা অনুযায়ী তাঁদের হাতে চাল, ডাল, আলু, তেল, সাবান, মশলা সহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী তুলে দেওয়া হচ্ছে। বাবার মৃত্যুর পরের দিন থেকেই এই ভাবে ত্রাণ বিতরণে অধ্যাপকের এগিয়ে আসায় সকলেই সাধুবাদ জানিয়েছেন।

অধ্যাপক বিশ্বজিৎ হালদার বলেন, "বাবা মারা গিয়েছে৷ যা হওয়ার হয়ে গিয়েছে৷ কিন্তু, যে সমস্ত মানুষ অনাহারে আছেন সেদিকটা দেখা বেশি গুরুত্বপূর্ণ৷ একটা কাজ দায়িত্ব নিয়ে শুরু করেছিলাম, তা-ই শেষ পর্যন্ত করতে চাই।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.