ETV Bharat / state

Anubrata Mondal: অনুব্রতর লটারি যোগ নিয়ে তথ্য সন্ধানে একাধিক ব্যক্তিকে জেরা সিবিআই'য়ের

কালো টাকা সাদা করতে অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) হাতিয়ার কী ছিল লটারির টিকিট ? তথ্য সন্ধানে একাধিক ব্যক্তিকে জেরা সিবিআই'য়ের (CBI probe in cattle smuggling case) ৷

ETV Bharat
Anubrata Mondal
author img

By

Published : Nov 4, 2022, 8:25 PM IST

Updated : Nov 4, 2022, 9:10 PM IST

বোলপুর, 4 নভেম্বর : ফের অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ আব্দুল কেরিম খানকে জেরা করল সিবিআই । এছাড়া, দুই লটারি কাউন্টারের মলিক-সহ ইলামবাজারের এক তৃণমূল নেতাকে শুক্রবার জেরা করেছেন কেন্দ্রীয় সংস্থার গোয়েন্দারা । এদিন দিনভর একাধিক জনকে বিশ্বভারতীর রতনকুঠি গেস্ট হাউসে সিবিআই ক্যাম্প অফিসে ডেকে জেরা করা হয় ৷ কালো টাকা সাদা করতে অনুব্রতর হাতিয়ার লটারির টিকিট ছিল কি না, তদন্ত করে দেখছেন গোয়েন্দারা (CBI probe in cattle smuggling case)৷

লটারিতে টাকা পেয়েছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। তাঁর ছবি দিয়ে পোস্টারও স্যোসাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছিল সংশ্লিষ্ট লটারি সংস্থা ৷ গরুপাচার মামলার তদন্তে নেমে সিবিআই অফিসারেরা জানতে পারেন সে কথা ৷ তাই এদিন বোলপুরে 'রাহুল লটারি এজেন্সি' নামক একটি দোকানে যান গোয়েন্দারা। পরে ক্যাম্প অফিসে যাবতীয় তথ্য নিয়ে লটারি এজেন্সির মালিক শেখ আইনুলকে ডেকে পাঠানো হয় ৷ তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আরেক সাব লটারি কাউন্টারে মালিকের খোঁজ মেলে ৷ তাঁকেও ক্যাম্প অফিসে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা (CBI probe to find information about Anubrata Mondal connection with )৷

লটারি এজেন্সির দুই মালিক অবশ্য জানিয়েছেন, অনুব্রত মণ্ডল লটারির টিকিট কাটেননি ৷ অন্য কোনও এক ব্যক্তি লটারিতে 1 কোটি টাকা পেয়েছিলেন ৷ তার কাছ থেকেই কি পরে লটারি টিকিটটি কিনে নিয়েছিলেন অনুব্রত মণ্ডল ? কালো টাকা সাদা করতেই কি লটারি টিকিট হাতিয়ার ছিল এই তৃণমূল নেতার ? তিনি কি নিয়মিত লটারি টিকিট কাটতেন ? নাকি লটারি এজেন্সির মালিকদের সঙ্গে কোনও আতাঁত ছিল তাঁর ? মূলত এই তথ্যগুলি জানতেই তদন্ত করছেন গোয়েন্দারা । এমনটাই সিবিআই (CBI) সূত্রে জানা গিয়েছে ।

আরও পড়ুন: ডেঙ্গি নিয়ে তৃণমূলকে তোপ শুভেন্দুর

এছাড়া, এদিন ফের অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ বীরভূম জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ আবদুল কেরিম খানকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় ৷ এর আগেও তাঁকে ক্যাম্প অফিসে ও নিজাম প্যালেসে চারবার জেরা করা হয়েছে ৷ একইভাবে ইলামবাজারের তৃণমূল নেতা জাফারুল ইসলামকে ডেকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় ৷ প্রসঙ্গত, 2013 সাল থেকে 2016 সাল পর্যন্ত তিনি তৃণমূলের ইলামবাজার ব্লক সভাপতি ছিলেন ৷ তাই ইলামবাজারে সুখবাজার গরুহাটের সঙ্গে তাঁর কী যোগসূত্র ছিল জানতে চান গোয়েন্দারা ।

উল্লেখ্য, গরুপাচার মামলার তদন্তে নেমে তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল, তাঁর মেয়ে সুকন্যা মণ্ডল-সহ একাধিক ব্যবসায়ী, নেতা, কাউন্সিলর, আত্মীয়দের নামে-বেনামে বহু সম্পত্তির হদিশ পেয়েছে সিবিআই । যা চার্জশিটে উল্লেখ করে আসানসোল সিবিআই আদালতে জমাও দিয়েছেন গোয়েন্দারা । তারপরেই অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে সুকন্যা মণ্ডল, হিসাবরক্ষক মনীশ কোঠারি, ব্যবসায়ী সঞ্জীব মজুমদারকে দিল্লিতে ডেকে জেরা করছে ইডি ৷ অনুব্রত মণ্ডলকে ফের আদালতে তোলার আগে বোলপুর এসে জোর তল্লাশি শুরু করেছে সিবিআই।

বোলপুর, 4 নভেম্বর : ফের অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ আব্দুল কেরিম খানকে জেরা করল সিবিআই । এছাড়া, দুই লটারি কাউন্টারের মলিক-সহ ইলামবাজারের এক তৃণমূল নেতাকে শুক্রবার জেরা করেছেন কেন্দ্রীয় সংস্থার গোয়েন্দারা । এদিন দিনভর একাধিক জনকে বিশ্বভারতীর রতনকুঠি গেস্ট হাউসে সিবিআই ক্যাম্প অফিসে ডেকে জেরা করা হয় ৷ কালো টাকা সাদা করতে অনুব্রতর হাতিয়ার লটারির টিকিট ছিল কি না, তদন্ত করে দেখছেন গোয়েন্দারা (CBI probe in cattle smuggling case)৷

লটারিতে টাকা পেয়েছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। তাঁর ছবি দিয়ে পোস্টারও স্যোসাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছিল সংশ্লিষ্ট লটারি সংস্থা ৷ গরুপাচার মামলার তদন্তে নেমে সিবিআই অফিসারেরা জানতে পারেন সে কথা ৷ তাই এদিন বোলপুরে 'রাহুল লটারি এজেন্সি' নামক একটি দোকানে যান গোয়েন্দারা। পরে ক্যাম্প অফিসে যাবতীয় তথ্য নিয়ে লটারি এজেন্সির মালিক শেখ আইনুলকে ডেকে পাঠানো হয় ৷ তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আরেক সাব লটারি কাউন্টারে মালিকের খোঁজ মেলে ৷ তাঁকেও ক্যাম্প অফিসে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা (CBI probe to find information about Anubrata Mondal connection with )৷

লটারি এজেন্সির দুই মালিক অবশ্য জানিয়েছেন, অনুব্রত মণ্ডল লটারির টিকিট কাটেননি ৷ অন্য কোনও এক ব্যক্তি লটারিতে 1 কোটি টাকা পেয়েছিলেন ৷ তার কাছ থেকেই কি পরে লটারি টিকিটটি কিনে নিয়েছিলেন অনুব্রত মণ্ডল ? কালো টাকা সাদা করতেই কি লটারি টিকিট হাতিয়ার ছিল এই তৃণমূল নেতার ? তিনি কি নিয়মিত লটারি টিকিট কাটতেন ? নাকি লটারি এজেন্সির মালিকদের সঙ্গে কোনও আতাঁত ছিল তাঁর ? মূলত এই তথ্যগুলি জানতেই তদন্ত করছেন গোয়েন্দারা । এমনটাই সিবিআই (CBI) সূত্রে জানা গিয়েছে ।

আরও পড়ুন: ডেঙ্গি নিয়ে তৃণমূলকে তোপ শুভেন্দুর

এছাড়া, এদিন ফের অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ বীরভূম জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ আবদুল কেরিম খানকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় ৷ এর আগেও তাঁকে ক্যাম্প অফিসে ও নিজাম প্যালেসে চারবার জেরা করা হয়েছে ৷ একইভাবে ইলামবাজারের তৃণমূল নেতা জাফারুল ইসলামকে ডেকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় ৷ প্রসঙ্গত, 2013 সাল থেকে 2016 সাল পর্যন্ত তিনি তৃণমূলের ইলামবাজার ব্লক সভাপতি ছিলেন ৷ তাই ইলামবাজারে সুখবাজার গরুহাটের সঙ্গে তাঁর কী যোগসূত্র ছিল জানতে চান গোয়েন্দারা ।

উল্লেখ্য, গরুপাচার মামলার তদন্তে নেমে তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল, তাঁর মেয়ে সুকন্যা মণ্ডল-সহ একাধিক ব্যবসায়ী, নেতা, কাউন্সিলর, আত্মীয়দের নামে-বেনামে বহু সম্পত্তির হদিশ পেয়েছে সিবিআই । যা চার্জশিটে উল্লেখ করে আসানসোল সিবিআই আদালতে জমাও দিয়েছেন গোয়েন্দারা । তারপরেই অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে সুকন্যা মণ্ডল, হিসাবরক্ষক মনীশ কোঠারি, ব্যবসায়ী সঞ্জীব মজুমদারকে দিল্লিতে ডেকে জেরা করছে ইডি ৷ অনুব্রত মণ্ডলকে ফের আদালতে তোলার আগে বোলপুর এসে জোর তল্লাশি শুরু করেছে সিবিআই।

Last Updated : Nov 4, 2022, 9:10 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.