ETV Bharat / state

কোরোনা সংকটে ম্যালেরিয়ার প্রাদুর্ভাব, বাঁকুড়া পৌরসভার পদক্ষেপ নিয়ে প্রশ্ন - news of bankura

অভিয়োগ, কোরোনা সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে ম্যালেরিয়া প্রকোপ রুখতে যথেষ্ট ঘাটতি দেখা যাচ্ছে বাঁকুড়া পৌরসভা এলাকায় । জমা জল, অপরিষ্কার নালা-ঝোপঝাড় সব মিলিয়ে মশার বাড়বাড়ন্তে নাজেহাল শহরের মানুষ । পৌরসভার উদাসীনতাকেই দায়ি করছেন স্থানীয়রা ।

aa
ম্যালেরিয়া
author img

By

Published : Jul 19, 2020, 11:02 PM IST

বাঁকুড়া, 19 জুলাই: কোরোনা সংক্রমণের বাড়বাড়ন্ত তো রয়েইছে । এরই মধ্যে শুরু হয়েছে ম্যালেরিয়ার প্রাদুর্ভাব । কিন্তু আদৌ কি সচেতন হয়েছে পৌরসভা ? ঠিক কেমন চিত্র বাঁকুড়ার ? স্থানীয়রা অবশ্য ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন পৌরসভার প্রতি । ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে পৌরসভা ব্যর্থ বলে অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা ।

প্রতিবছর রাজ্যে বর্ষা প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয় ম্যালেরিয়ার প্রাদুর্ভাব । মার্চ মাসের পর থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় ম্যালেরিয়ার প্রকোপ বাড়তে থাকে । মূলত বৃষ্টির জল জমে জন্মায় ম্যালেরিয়ার মশা । এই সময় সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে পৌর এলাকার বিভিন্ন জায়গায় প্রচার চালানো হয় । পাশাপাশি মশার বংশবৃদ্ধি রোধে বিভিন্ন জায়গায় জমা জল পরিষ্কার করা হয় । পরিষ্কার করা হয় ঝোপঝাড় । বিভিন্ন এলাকায় পৌরসভার পক্ষ থেকে কীটনাশক স্প্রে করা হয় । শহরের নিকাশি নর্দমাগুলিকে পরিষ্কার করা হয় । তবে এই বছরের চিত্রটা অনেকটাই আলাদা । কোরোনা অতিমারীর বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে কিছুটা হলেও খামতি দেখা যাচ্ছে পৌরসভার চিরাচরিত ম্যালেরিয়ার বিরুদ্ধে অভিযানে ।

ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে কী ব্যবস্থা নিচ্ছে বাঁকুড়া পৌরসভা?

শহরের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, এলাকায় আবর্জনা নিয়মিত পরিষ্কার হচ্ছে না । পরিষ্কার করা হচ্ছে না নর্দমাও । জল জমছে বিভিন্ন এলাকায় । আর এতেই হচ্ছে মশার বংশবৃদ্ধি । সন্ধের পর থেকে বাড়ছে মশার উপদ্রব । বর্ষাকালে বিভিন্ন জায়গায় গজিয়ে ওঠা ঝোপঝাড়গুলিও পরিষ্কার করা হচ্ছে না । এই বিষয় একেবারেই উদাসীন পৌর প্রশাসন । বারংবার জানানোর পরও পৌর প্রতিনিধিরা কোনও পদক্ষেপ করছেন না বলে অভিযোগ । এই বিষয়ে পদ্মলোচন দাস নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, "আমাদের এলাকার নিকাশি নালাগুলি পরিষ্কার হয় না । ঝোপঝাড়ও সাফ করা হয় না । এর আগে জেলাশাসকে জানানো হয়েছিল । কিন্তু লাভ কিছুই হয়নি । 10 ও 12 নম্বর ওয়ার্ড কমিশনারদের দেখাই পাওয়া যায় না । দুই ওয়ার্ডের রাস্তা ও নালাগুলি ঠিকভাবে পরিষ্কার হয় না । এরফলে বেশি মশা হচ্ছে । এমনকী এই ওয়ার্ডগুলিতে মশা মারার স্প্রে প্রয়োগ করা হয়নি । আমরা পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসনকে এই ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি ।" গতবছর মার্চ থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাঁকুড়ায় মোট ম্যালেরিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল 94জন । মে ও অগাস্ট মাসে সবথেকে বেশি আক্রান্ত হয়েছিলেন । মে মাসে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিলেন 21জন । অগাস্ট মাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন 20জন । এই বছর এখনও পর্যন্ত বাঁকুড়ায় ম্যালেরিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা 34জন ।

বাঁকুড়া পৌরসভা মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে পৌরবোর্ড নেই । বিদায়ী পৌরপ্রধান এবং কাউন্সিলররা প্রশাসক ও প্রশাসক প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছেন । এক প্রশাসক প্রতিনিধি এক কথায় স্বীকার করে নিয়েছেন বাঁকুড়া পৌরসভার ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ ব্যবস্থায় খামতির কথা । কম সংখ্যক সাফাই কর্মী, অপর্যাপ্ত মশা মারার কেমিকেল, সর্বোপরি নিয়মিত নিকাশি ও আবর্জনা পরিষ্কার না হওয়ার ফলে আগামী দিনে ম্যালেরিয়ার বাড়বাড়ন্তের আশঙ্কার কথা মেনে নিচ্ছেন অনেকেই । এক প্রশাসক প্রতিনিধি নীলাদ্রি শেখর দানা বলেন, "কোরোনার কারণে আমরা সবাই আতঙ্কিত । তার সঙ্গে আবার ম্যালেরিয়া এবং ডেঙ্গির প্রকোপ । দুইয়ের কারণে আমাদের আশঙ্কা আরও বেড়েছে । ম্যালেরিয়ার প্রকোপ রুখতে এখনও পর্যন্ত কোনও পদক্ষেপ নজরে আসেনি । আমরা বারবার বিষয়টি পৌর কোঅর্ডিনেটরকে জানিয়েছি । কিন্তু তাঁর কোনও হেলদোল নেই । কোনও পদক্ষেপই নিচ্ছেন না । এলাকার কোনও জায়গাই স্বচ্ছভাবে পরিষ্কার করা হচ্ছে না । সাফাইকর্মীর অভাব রয়েছে । বিভিন্ন এলাকা জঞ্জালে ভরতি হয়ে যাচ্ছে । মশার প্রকোপ বাড়ছে । এই সময় সঠিকভাবে নিকাশি নালাগুলি পরিষ্কার করা যাচ্ছে না । সচেতনতামূলক প্রচারও করা যাচ্ছে না । ড্রেনগুলিতেও ব্লিচিং ছড়ানো হচ্ছে না । বাঁকুড়া পৌরসভার পরিকাঠামো একেবারে ভেঙে পড়েছে । এর জন্য আমরাও লজ্জিত ।"

যদিও বর্তমান পৌর প্রশাসক মহাপ্রসাদ সেনগুপ্ত সম্পূর্ণভাবে এই অভিযোগ মানতে নারাজ । কিছু খামতি রয়েছে বলে তিনিও স্বীকার করছেন । তবে এই বিষয়ে শহরের মানুষকে আরও বেশী সচেতন হতে হবে বলে তাঁর অভিমত । শহরের বিভিন্ন এলাকায় অনেকেই জায়গা কিনে তা বাউন্ডারি দিয়ে ফেলে রাখছেন দীর্ঘদিন । সেই সব জায়গায় বৃষ্টির জল জমে মশার উপদ্রব বাড়ছে । কিছু কিছু জায়গায় আগাছার জঙ্গল তৈরি হওয়াতেও মশার প্রকোপ বাড়ছে । এই বিষয়ে সাধারণ মানুষকে পৌরসভার কাছে অভিযোগ জানানোর আবেদন করেছেন পৌর প্রশাসক । তিনি বলেন, "ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গি মশাবাহিত রোগ । বর্ষাকালে এই রোগগুলির প্রকোপ বাড়ে । যদিও বাঁকুড়া শহরে বেশ কয়েক বছর ধরে এর প্রবণতা কম । একেবারে নেই বললেই চলে । তবে আমাদের স্বাস্থ্যকর্মীরা যথেষ্ট কাজ করছেন । বাড়ি বাড়ি গিয়ে সচেতন করছেন মানুষকে । জল জমতে দেওয়া যাবে না । মশারি টাঙিয়ে শুতে হবে । পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে বাড়ির আশপাশ । কোথাও খামতির অভিযোগ থাকলে সেগুলি আমাদের নজরে আনা হোক । সঙ্গে সঙ্গেই আমরা ব্যবস্থা নেব । যাঁরা অভিযোগ করছেন তাঁদেরও সচেতন হতে হবে । তাহলে ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ অনেকটাই সহজ হবে ।"

বাঁকুড়া, 19 জুলাই: কোরোনা সংক্রমণের বাড়বাড়ন্ত তো রয়েইছে । এরই মধ্যে শুরু হয়েছে ম্যালেরিয়ার প্রাদুর্ভাব । কিন্তু আদৌ কি সচেতন হয়েছে পৌরসভা ? ঠিক কেমন চিত্র বাঁকুড়ার ? স্থানীয়রা অবশ্য ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন পৌরসভার প্রতি । ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে পৌরসভা ব্যর্থ বলে অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা ।

প্রতিবছর রাজ্যে বর্ষা প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয় ম্যালেরিয়ার প্রাদুর্ভাব । মার্চ মাসের পর থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় ম্যালেরিয়ার প্রকোপ বাড়তে থাকে । মূলত বৃষ্টির জল জমে জন্মায় ম্যালেরিয়ার মশা । এই সময় সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে পৌর এলাকার বিভিন্ন জায়গায় প্রচার চালানো হয় । পাশাপাশি মশার বংশবৃদ্ধি রোধে বিভিন্ন জায়গায় জমা জল পরিষ্কার করা হয় । পরিষ্কার করা হয় ঝোপঝাড় । বিভিন্ন এলাকায় পৌরসভার পক্ষ থেকে কীটনাশক স্প্রে করা হয় । শহরের নিকাশি নর্দমাগুলিকে পরিষ্কার করা হয় । তবে এই বছরের চিত্রটা অনেকটাই আলাদা । কোরোনা অতিমারীর বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে কিছুটা হলেও খামতি দেখা যাচ্ছে পৌরসভার চিরাচরিত ম্যালেরিয়ার বিরুদ্ধে অভিযানে ।

ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে কী ব্যবস্থা নিচ্ছে বাঁকুড়া পৌরসভা?

শহরের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, এলাকায় আবর্জনা নিয়মিত পরিষ্কার হচ্ছে না । পরিষ্কার করা হচ্ছে না নর্দমাও । জল জমছে বিভিন্ন এলাকায় । আর এতেই হচ্ছে মশার বংশবৃদ্ধি । সন্ধের পর থেকে বাড়ছে মশার উপদ্রব । বর্ষাকালে বিভিন্ন জায়গায় গজিয়ে ওঠা ঝোপঝাড়গুলিও পরিষ্কার করা হচ্ছে না । এই বিষয় একেবারেই উদাসীন পৌর প্রশাসন । বারংবার জানানোর পরও পৌর প্রতিনিধিরা কোনও পদক্ষেপ করছেন না বলে অভিযোগ । এই বিষয়ে পদ্মলোচন দাস নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, "আমাদের এলাকার নিকাশি নালাগুলি পরিষ্কার হয় না । ঝোপঝাড়ও সাফ করা হয় না । এর আগে জেলাশাসকে জানানো হয়েছিল । কিন্তু লাভ কিছুই হয়নি । 10 ও 12 নম্বর ওয়ার্ড কমিশনারদের দেখাই পাওয়া যায় না । দুই ওয়ার্ডের রাস্তা ও নালাগুলি ঠিকভাবে পরিষ্কার হয় না । এরফলে বেশি মশা হচ্ছে । এমনকী এই ওয়ার্ডগুলিতে মশা মারার স্প্রে প্রয়োগ করা হয়নি । আমরা পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসনকে এই ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি ।" গতবছর মার্চ থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাঁকুড়ায় মোট ম্যালেরিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল 94জন । মে ও অগাস্ট মাসে সবথেকে বেশি আক্রান্ত হয়েছিলেন । মে মাসে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিলেন 21জন । অগাস্ট মাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন 20জন । এই বছর এখনও পর্যন্ত বাঁকুড়ায় ম্যালেরিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা 34জন ।

বাঁকুড়া পৌরসভা মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে পৌরবোর্ড নেই । বিদায়ী পৌরপ্রধান এবং কাউন্সিলররা প্রশাসক ও প্রশাসক প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছেন । এক প্রশাসক প্রতিনিধি এক কথায় স্বীকার করে নিয়েছেন বাঁকুড়া পৌরসভার ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ ব্যবস্থায় খামতির কথা । কম সংখ্যক সাফাই কর্মী, অপর্যাপ্ত মশা মারার কেমিকেল, সর্বোপরি নিয়মিত নিকাশি ও আবর্জনা পরিষ্কার না হওয়ার ফলে আগামী দিনে ম্যালেরিয়ার বাড়বাড়ন্তের আশঙ্কার কথা মেনে নিচ্ছেন অনেকেই । এক প্রশাসক প্রতিনিধি নীলাদ্রি শেখর দানা বলেন, "কোরোনার কারণে আমরা সবাই আতঙ্কিত । তার সঙ্গে আবার ম্যালেরিয়া এবং ডেঙ্গির প্রকোপ । দুইয়ের কারণে আমাদের আশঙ্কা আরও বেড়েছে । ম্যালেরিয়ার প্রকোপ রুখতে এখনও পর্যন্ত কোনও পদক্ষেপ নজরে আসেনি । আমরা বারবার বিষয়টি পৌর কোঅর্ডিনেটরকে জানিয়েছি । কিন্তু তাঁর কোনও হেলদোল নেই । কোনও পদক্ষেপই নিচ্ছেন না । এলাকার কোনও জায়গাই স্বচ্ছভাবে পরিষ্কার করা হচ্ছে না । সাফাইকর্মীর অভাব রয়েছে । বিভিন্ন এলাকা জঞ্জালে ভরতি হয়ে যাচ্ছে । মশার প্রকোপ বাড়ছে । এই সময় সঠিকভাবে নিকাশি নালাগুলি পরিষ্কার করা যাচ্ছে না । সচেতনতামূলক প্রচারও করা যাচ্ছে না । ড্রেনগুলিতেও ব্লিচিং ছড়ানো হচ্ছে না । বাঁকুড়া পৌরসভার পরিকাঠামো একেবারে ভেঙে পড়েছে । এর জন্য আমরাও লজ্জিত ।"

যদিও বর্তমান পৌর প্রশাসক মহাপ্রসাদ সেনগুপ্ত সম্পূর্ণভাবে এই অভিযোগ মানতে নারাজ । কিছু খামতি রয়েছে বলে তিনিও স্বীকার করছেন । তবে এই বিষয়ে শহরের মানুষকে আরও বেশী সচেতন হতে হবে বলে তাঁর অভিমত । শহরের বিভিন্ন এলাকায় অনেকেই জায়গা কিনে তা বাউন্ডারি দিয়ে ফেলে রাখছেন দীর্ঘদিন । সেই সব জায়গায় বৃষ্টির জল জমে মশার উপদ্রব বাড়ছে । কিছু কিছু জায়গায় আগাছার জঙ্গল তৈরি হওয়াতেও মশার প্রকোপ বাড়ছে । এই বিষয়ে সাধারণ মানুষকে পৌরসভার কাছে অভিযোগ জানানোর আবেদন করেছেন পৌর প্রশাসক । তিনি বলেন, "ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গি মশাবাহিত রোগ । বর্ষাকালে এই রোগগুলির প্রকোপ বাড়ে । যদিও বাঁকুড়া শহরে বেশ কয়েক বছর ধরে এর প্রবণতা কম । একেবারে নেই বললেই চলে । তবে আমাদের স্বাস্থ্যকর্মীরা যথেষ্ট কাজ করছেন । বাড়ি বাড়ি গিয়ে সচেতন করছেন মানুষকে । জল জমতে দেওয়া যাবে না । মশারি টাঙিয়ে শুতে হবে । পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে বাড়ির আশপাশ । কোথাও খামতির অভিযোগ থাকলে সেগুলি আমাদের নজরে আনা হোক । সঙ্গে সঙ্গেই আমরা ব্যবস্থা নেব । যাঁরা অভিযোগ করছেন তাঁদেরও সচেতন হতে হবে । তাহলে ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ অনেকটাই সহজ হবে ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.