ETV Bharat / state

কাটামুণ্ডতে দাড়ি গজাল কীভাবে ? মৃতের পরিচয় জানতে কালঘাম ছুটছে পুলিশের - alipuduar

কাটামুণ্ডতে গজিয়ে উঠেছে দাড়ি ! কিন্তু খুন হওয়ার আগের দিনই দাড়ি কেটেছিল মৃত যুবক । তাহলে কীভাবে এল দাড়ি ? এই প্রশ্ন তুলে উদ্ধার হওয়া কাটামুণ্ডর দায়িত্ব নিতে নারাজ পরিবারের লোকজন ।

কালচিনি থানা
author img

By

Published : May 16, 2019, 12:22 PM IST

Updated : May 16, 2019, 12:30 PM IST

আলিপুরদুয়ার, 16 মে : উদ্ধার হওয়া কাটামুণ্ডের গালে দাড়ি গজাল কীভাবে ? খুন হওয়ার আগের দিনই দাড়ি কেটেছিল খোকন । একদিনের মধ্যে এক গাল দাড়ি গজাল কীভাবে সম্ভব ? এই প্রশ্ন তুলে মুণ্ডের দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করল খোকনের পরিবার । কাটামুণ্ডটি কার তা জানতে কালঘাম ছুটেছে আলিপুরদুয়ার জেলা পুলিশের ।

চলতি মাসের 8 তারিখ পাটকাপাড়া চা বাগান থেকে মুণ্ডহীন একটি দেহ উদ্ধার করে পুলিশ । তারপরই খোকনের পরিবার মৃতদেহটি শনাক্ত করে । কিন্তু ঠিক তার দুদিন পর কালচিনি থেকে একটি কাটামুণ্ড উদ্ধার হয় । সেই কাটামুণ্ডটি খোকনের নয় বলে দাবি করেন তাঁর ভাই রতন চৌধুরি । আর এতেই বিপাকে পড়েছে পুলিশ । মুণ্ডহীন দেহ এবং কাটামুণ্ড নিয়ে গত আটদিনে কালঘাম ছুটেছে পুলিশের ।

এদিকে খোকন চৌধুরির হত্যায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ তিনজনকে আটক করেছে । অভিযুক্তদের পুলিশ পাটকাপাড়া চা বাগানে নিয়ে গিয়ে ঘটনার পুনর্নির্মাণ করে । খোকনকে কীভাবে খুন করা হয়েছিল তার বিস্তারিত বর্ণনা দেয় অভিযুক্তরা । এবং দেহ উদ্ধারের দু'দিন পর যেখান থেকে কাটামুণ্ড উদ্ধার হয় অভিযুক্তদের সেখানে নিয়ে যায় পুলিশ ।

যদিও গতকাল ঘটনার পুনর্নির্মাণের পর পরিবার জানিয়ে দেয় মুণ্ডটি খোকনের নয় । পাশাপাশি পরিবারের তরফ থেকে অভিযোগ করা হয়, পুলিশ আটদিন ধরে কাটামুণ্ডর রহস্যের কিনারা করতে পারছে না । তাই তারা দায় এড়াতে কাটামুণ্ডটি খোকনের বলে চালিয়ে দিতে চাইছে ।

দেখুন ভিডিয়ো

মৃতের ভাই রতন চৌধুরি বলেন, "কাটামুণ্ডটি আমার দাদার নয় । দাদার গালে দাড়ি ছিল না । দাদা খুন হওয়ার আগের দিন দাড়ি কেটেছিল । তাহলে পচা গলা মুণ্ডটিতে দাড়ি এল কোথা থেকে ?"

কালচিনি থানার পুলিশ সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে কাটামুণ্ড ও দেহটির DNA টেস্টের জন্য কলকাতার ফরেনসিক ল্যাবে নমুনা পাঠানো হয়েছে । রিপোর্ট পাওয়ার পর রহস্য উন্মোচন হবে বলে ধারণা পুলিশের ।

অন্যদিকে রতনবাবু বলেন, "DNA টেস্টের রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত আমরা এই কাটামুণ্ডটি দাদার বলে মানব না ।" আর তাই টেস্টের রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত কাটামুণ্ডটির ঠিকানা আপাতত আলিপুরদুয়ার হাসপাতালের ময়নাতদন্তের ঘর ।

আলিপুরদুয়ার, 16 মে : উদ্ধার হওয়া কাটামুণ্ডের গালে দাড়ি গজাল কীভাবে ? খুন হওয়ার আগের দিনই দাড়ি কেটেছিল খোকন । একদিনের মধ্যে এক গাল দাড়ি গজাল কীভাবে সম্ভব ? এই প্রশ্ন তুলে মুণ্ডের দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করল খোকনের পরিবার । কাটামুণ্ডটি কার তা জানতে কালঘাম ছুটেছে আলিপুরদুয়ার জেলা পুলিশের ।

চলতি মাসের 8 তারিখ পাটকাপাড়া চা বাগান থেকে মুণ্ডহীন একটি দেহ উদ্ধার করে পুলিশ । তারপরই খোকনের পরিবার মৃতদেহটি শনাক্ত করে । কিন্তু ঠিক তার দুদিন পর কালচিনি থেকে একটি কাটামুণ্ড উদ্ধার হয় । সেই কাটামুণ্ডটি খোকনের নয় বলে দাবি করেন তাঁর ভাই রতন চৌধুরি । আর এতেই বিপাকে পড়েছে পুলিশ । মুণ্ডহীন দেহ এবং কাটামুণ্ড নিয়ে গত আটদিনে কালঘাম ছুটেছে পুলিশের ।

এদিকে খোকন চৌধুরির হত্যায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ তিনজনকে আটক করেছে । অভিযুক্তদের পুলিশ পাটকাপাড়া চা বাগানে নিয়ে গিয়ে ঘটনার পুনর্নির্মাণ করে । খোকনকে কীভাবে খুন করা হয়েছিল তার বিস্তারিত বর্ণনা দেয় অভিযুক্তরা । এবং দেহ উদ্ধারের দু'দিন পর যেখান থেকে কাটামুণ্ড উদ্ধার হয় অভিযুক্তদের সেখানে নিয়ে যায় পুলিশ ।

যদিও গতকাল ঘটনার পুনর্নির্মাণের পর পরিবার জানিয়ে দেয় মুণ্ডটি খোকনের নয় । পাশাপাশি পরিবারের তরফ থেকে অভিযোগ করা হয়, পুলিশ আটদিন ধরে কাটামুণ্ডর রহস্যের কিনারা করতে পারছে না । তাই তারা দায় এড়াতে কাটামুণ্ডটি খোকনের বলে চালিয়ে দিতে চাইছে ।

দেখুন ভিডিয়ো

মৃতের ভাই রতন চৌধুরি বলেন, "কাটামুণ্ডটি আমার দাদার নয় । দাদার গালে দাড়ি ছিল না । দাদা খুন হওয়ার আগের দিন দাড়ি কেটেছিল । তাহলে পচা গলা মুণ্ডটিতে দাড়ি এল কোথা থেকে ?"

কালচিনি থানার পুলিশ সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে কাটামুণ্ড ও দেহটির DNA টেস্টের জন্য কলকাতার ফরেনসিক ল্যাবে নমুনা পাঠানো হয়েছে । রিপোর্ট পাওয়ার পর রহস্য উন্মোচন হবে বলে ধারণা পুলিশের ।

অন্যদিকে রতনবাবু বলেন, "DNA টেস্টের রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত আমরা এই কাটামুণ্ডটি দাদার বলে মানব না ।" আর তাই টেস্টের রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত কাটামুণ্ডটির ঠিকানা আপাতত আলিপুরদুয়ার হাসপাতালের ময়নাতদন্তের ঘর ।

sample description
Last Updated : May 16, 2019, 12:30 PM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.