ETV Bharat / state

আন্তঃজেলা সরকারি বাস পরিষেবা বন্ধের দাবি তুলল আলিপুরদুয়ার-কোচবিহার জেলাবাসী - লকডাউন

আন্তঃজেলা সরকারি বাস পরিষেবায় কোরোনা সংক্রমণে আতঙ্কিত আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহার জেলার সাধারণ মানুষ ।

NBSTC
NBSTC
author img

By

Published : May 30, 2020, 5:35 PM IST

আলিপুরদুয়ার, 30 মে : আলিপুরদুয়ার-কোচবিহার আন্ত:জেলা সরকারি বাস চলাচলে কোরোনা আতঙ্ক চেপে বসেছে আলিপুরদুয়ার জেলায় । গত ২৪ ঘণ্টায় গ্রিন জোন কোচবিহারে ৩২ জন কোরোনায় সংক্রমিত রোগীর সন্ধান পাওয়া গিয়েছে, কোচবিহার জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে খবর । তারপর থেকেই আলিপুরদুয়ার-কোচবিহার সরকারি বাস চলাচল ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে জেলাবাসীর কাছে ।

জেলার শহরের সাধারণ মানুষ দাবি তুলছেন, গ্রিন জোনে থাকা আলিপুরদুয়ারে এই বাস চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হোক । প্রতিদিন গড়ে কোচবিহার থেকে জেলায় ৪০০-৫০০ মানুষ আসছেন । আবার আলিপুরদুয়ারের জনসাধারণ এই বাসেই কোচবিহারে যাচ্ছেন । সেখানে দিনভর বহু মানুষের সঙ্গে মেলামেশা করছেন । জেলা সদরের মানুষের আশঙ্কা আলিপুরদুয়ার, কোচবিহারে এই অবাধ যাতায়াতের জেরে যে কোনও সময় কোরোনা ছড়াতে পারে আলিপুরদুয়ারে ।

উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থা আলিপুরদুয়ার বাস ডিপোর সামনে অবস্থিত স্থানীয় ব্যবসায়ীরা কোরোনা সংক্রমণের আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন । ব্যবসায়ীদের বক্তব্য, "কোচবিহারে বাস নিয়ে যাওয়া চালক, কন্ডাক্টর, বা যাত্রীদের থেকে তারা দূরত্ব বজায় রাখছি । দোকানে বাসের চালক, কন্ডাক্টর এলে তাদের দোকানের বাইরে থেকেই জিনিসপত্র বিক্রি করা হচ্ছে ।"

গত ২৭ তারিখ থেকে আলিপুরদুয়ার-কোচবিহার সরকারি বাস পরিষেবা চালু হয়েছে । শুক্রবার কোচবিহারে কোরোনা রোগীর সন্ধান মেলে । অভিযোগ, শনিবার পর্যন্ত কোচবিহারগামী, কিংবা কোচবিহার থেকে যাত্রী নিয়ে জেলায় আসা সরকারি বাসগুলিতে কোনও রকমের সুরক্ষা দেওয়া হয়নি । এমনকী, যাত্রীদের হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধোওয়া বা গাড়িতে জীবাণুনাশক স্প্রে করতেও দেখা যায়নি NBSTC-র কর্তৃপক্ষকে ।

উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থার বোর্ড অফ ডিরেক্টর মৃদুল গোস্বামী জানান, "যাত্রী সুরক্ষা করেই বাস চালানো হচ্ছে । এই আলিপুরদুয়ার-কোচবিহার বাস চালানো হচ্ছে রাজ্য সরকারের গাইড লাইন মেনেই । যদি বাস বন্ধ করে দেওয়ার কোনও বিষয় থাকে সেটা রাজ্য সরকারের পরিবহন দপ্তর সিদ্ধান্ত নেবে ।"

আলিপুরদুয়ার, 30 মে : আলিপুরদুয়ার-কোচবিহার আন্ত:জেলা সরকারি বাস চলাচলে কোরোনা আতঙ্ক চেপে বসেছে আলিপুরদুয়ার জেলায় । গত ২৪ ঘণ্টায় গ্রিন জোন কোচবিহারে ৩২ জন কোরোনায় সংক্রমিত রোগীর সন্ধান পাওয়া গিয়েছে, কোচবিহার জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে খবর । তারপর থেকেই আলিপুরদুয়ার-কোচবিহার সরকারি বাস চলাচল ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে জেলাবাসীর কাছে ।

জেলার শহরের সাধারণ মানুষ দাবি তুলছেন, গ্রিন জোনে থাকা আলিপুরদুয়ারে এই বাস চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হোক । প্রতিদিন গড়ে কোচবিহার থেকে জেলায় ৪০০-৫০০ মানুষ আসছেন । আবার আলিপুরদুয়ারের জনসাধারণ এই বাসেই কোচবিহারে যাচ্ছেন । সেখানে দিনভর বহু মানুষের সঙ্গে মেলামেশা করছেন । জেলা সদরের মানুষের আশঙ্কা আলিপুরদুয়ার, কোচবিহারে এই অবাধ যাতায়াতের জেরে যে কোনও সময় কোরোনা ছড়াতে পারে আলিপুরদুয়ারে ।

উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থা আলিপুরদুয়ার বাস ডিপোর সামনে অবস্থিত স্থানীয় ব্যবসায়ীরা কোরোনা সংক্রমণের আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন । ব্যবসায়ীদের বক্তব্য, "কোচবিহারে বাস নিয়ে যাওয়া চালক, কন্ডাক্টর, বা যাত্রীদের থেকে তারা দূরত্ব বজায় রাখছি । দোকানে বাসের চালক, কন্ডাক্টর এলে তাদের দোকানের বাইরে থেকেই জিনিসপত্র বিক্রি করা হচ্ছে ।"

গত ২৭ তারিখ থেকে আলিপুরদুয়ার-কোচবিহার সরকারি বাস পরিষেবা চালু হয়েছে । শুক্রবার কোচবিহারে কোরোনা রোগীর সন্ধান মেলে । অভিযোগ, শনিবার পর্যন্ত কোচবিহারগামী, কিংবা কোচবিহার থেকে যাত্রী নিয়ে জেলায় আসা সরকারি বাসগুলিতে কোনও রকমের সুরক্ষা দেওয়া হয়নি । এমনকী, যাত্রীদের হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধোওয়া বা গাড়িতে জীবাণুনাশক স্প্রে করতেও দেখা যায়নি NBSTC-র কর্তৃপক্ষকে ।

উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থার বোর্ড অফ ডিরেক্টর মৃদুল গোস্বামী জানান, "যাত্রী সুরক্ষা করেই বাস চালানো হচ্ছে । এই আলিপুরদুয়ার-কোচবিহার বাস চালানো হচ্ছে রাজ্য সরকারের গাইড লাইন মেনেই । যদি বাস বন্ধ করে দেওয়ার কোনও বিষয় থাকে সেটা রাজ্য সরকারের পরিবহন দপ্তর সিদ্ধান্ত নেবে ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.