ETV Bharat / state

খুনে অভিযুক্ত উপপ্রধানের নাম পঞ্চায়েত অফিসের তালিকায়, বিতর্ক আলিপুরদুয়ারে - Police

দলীয় যুব নেতাকে খুনের অভিযোগে অনেক আগেই তৃণমূল থেকে বহিষ্কৃত করা হয়েছিল উপপ্রধান শম্ভু রায় এবং পঞ্চায়েত সদস্য বাপ্পা রায়কে । বর্তমানে দল থেকে বহিষ্কৃত অভিযুক্ত উপপ্রধান শম্ভু রায় জেল হেপাজতে রয়েছেন ৷ তবে নাম মোছেনি পঞ্চায়েত অফিস থেকে ৷

খুনে অভিযুক্ত উপপ্রধানের নাম পঞ্চায়েত অফিসের তালিকায়, বিতর্ক আলিপুরদুয়ারে
author img

By

Published : Sep 13, 2019, 11:22 PM IST

আলিপুরদুয়ার, 13 সেপ্টেম্বর : দলীয় যুবনেতাকে গুলি করে খুনে অভিযুক্ত তৃণমূলের উপপ্রধান এবং এক পঞ্চায়েত সদস্য ৷ কিন্তু তাঁদের নাম এখনও জ্বলজ্বল করছে পঞ্চায়েত অফিসে । ঘটনাটি আলিপুরদুয়ার 1 নম্বর ব্লকের পরোরপার গ্রাম পঞ্চায়েতের ।

দলীয় যুব নেতাকে খুনের অভিযোগে অনেক আগেই তৃণমূল থেকে বহিষ্কৃত করা হয়েছিল উপপ্রধান শম্ভু রায় এবং পঞ্চায়েত সদস্য বাপ্পা রায়কে । বর্তমানে দল থেকে বহিষ্কৃত অভিযুক্ত উপপ্রধান শম্ভু রায় জেল হেপাজতে রয়েছেন । অপর অভিযুক্ত পঞ্চায়েত কর্মী বাপ্পা ( সোনা) রায় হাইকোর্ট থেকে জামিনে ছাড়া পেয়েছেন ।

খুনে অভিযুক্ত বিচারাধীন বন্দীর নাম গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসের তালিকা থেকে এখনও বাদ পড়েনি? প্রশ্ন করতেই গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান রুমা লাকরা আমতা আমতা করে বললেন, ''এক কর্মীকে উপপ্রধানের নাম কাটতে বলেছিলাম । তিনি কেন কাটেননি বলতে পারছি না ৷'' গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসের বড়বাবু বলেন, ''এ ব্যাপারে কিছু বলতে পারব না । তবে তুষার বর্মণ খুনে বর্তমানে জেলে আছেন উপপ্রধান শম্ভু ।''

দলীয় যুব নেতাকে খুনের অভিযোগে অনেক আগেই তৃণমূল থেকে বহিষ্কৃত করা হয়েছিল উপপ্রধান শম্ভু রায়

চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে 1 নম্বর ব্লকের তপসিখাতা বাজারে রাত 10টা নাগাদ যুব তৃণমূল নেতা তুষার বর্মণকে বাড়ি থেকে ডেকে এনে গুলি করে খুন করার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের উপপ্রধান শম্ভু রায় এবং পঞ্চায়েত সদস্য বাপ্পা (সোনা) রায় এবং তাঁদের দুই সাগরেদের বিরুদ্ধে । ঘটনায় টানা দশদিন অগ্নিগর্ভ ছিল আলিপুরদুয়ার এক নম্বর ব্লক ৷ পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করলে পরিস্থিতি শান্ত হয় খানিকটা । এরপর অভিযুক্তদের আলিপুরদুয়ার সংশোধনাগারে পাঠানো হয় । তুষার খুনে চার অভিযুক্তের মধ্যে তিন জন হাইকোর্ট থেকে জামিনে ছাড়া পেলেও এক মাত্র উপপ্রধান শম্ভুর জামিন নাকচ করে দেয় উচ্চ আদালত । সেই অভিযুক্ত উপপ্রধানের নাম আজও জ্বলজ্বল করছে পরোরপার গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে।

আলিপুরদুয়ার জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি মৃদুল গোস্বামী বলেন, ''অভিযুক্ত শম্ভু রায় এবং বাপ্পা (সোনা) রায়কে দল থেকে ফেব্রুয়ারি মাসেই বহিষ্কার করা হয়েছে । তাঁদের সমস্ত পদ কেড়ে নেওয়া হয়েছে । কেন পঞ্চায়েত অফিসে তাঁদের নামের তালিকা এখনও রয়েছে তা খোঁজ নিয়ে দেখছি ।''

গোটা ঘটনা নিয়ে আলিপুরদুয়ার জেলা BJP-র সাধারণ সম্পাদক জয়ন্ত রায় বলেন, "ওদের তো এটাই কাজ । আসলে, চোর-চিটিংবাজ-খুনিদের নিয়ে সংসার । তাই, নাম মোছেনি । যেন-তেন প্রকারে ফের উপপ্রধান করাতে চাইছে ।"

আলিপুরদুয়ার, 13 সেপ্টেম্বর : দলীয় যুবনেতাকে গুলি করে খুনে অভিযুক্ত তৃণমূলের উপপ্রধান এবং এক পঞ্চায়েত সদস্য ৷ কিন্তু তাঁদের নাম এখনও জ্বলজ্বল করছে পঞ্চায়েত অফিসে । ঘটনাটি আলিপুরদুয়ার 1 নম্বর ব্লকের পরোরপার গ্রাম পঞ্চায়েতের ।

দলীয় যুব নেতাকে খুনের অভিযোগে অনেক আগেই তৃণমূল থেকে বহিষ্কৃত করা হয়েছিল উপপ্রধান শম্ভু রায় এবং পঞ্চায়েত সদস্য বাপ্পা রায়কে । বর্তমানে দল থেকে বহিষ্কৃত অভিযুক্ত উপপ্রধান শম্ভু রায় জেল হেপাজতে রয়েছেন । অপর অভিযুক্ত পঞ্চায়েত কর্মী বাপ্পা ( সোনা) রায় হাইকোর্ট থেকে জামিনে ছাড়া পেয়েছেন ।

খুনে অভিযুক্ত বিচারাধীন বন্দীর নাম গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসের তালিকা থেকে এখনও বাদ পড়েনি? প্রশ্ন করতেই গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান রুমা লাকরা আমতা আমতা করে বললেন, ''এক কর্মীকে উপপ্রধানের নাম কাটতে বলেছিলাম । তিনি কেন কাটেননি বলতে পারছি না ৷'' গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসের বড়বাবু বলেন, ''এ ব্যাপারে কিছু বলতে পারব না । তবে তুষার বর্মণ খুনে বর্তমানে জেলে আছেন উপপ্রধান শম্ভু ।''

দলীয় যুব নেতাকে খুনের অভিযোগে অনেক আগেই তৃণমূল থেকে বহিষ্কৃত করা হয়েছিল উপপ্রধান শম্ভু রায়

চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে 1 নম্বর ব্লকের তপসিখাতা বাজারে রাত 10টা নাগাদ যুব তৃণমূল নেতা তুষার বর্মণকে বাড়ি থেকে ডেকে এনে গুলি করে খুন করার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের উপপ্রধান শম্ভু রায় এবং পঞ্চায়েত সদস্য বাপ্পা (সোনা) রায় এবং তাঁদের দুই সাগরেদের বিরুদ্ধে । ঘটনায় টানা দশদিন অগ্নিগর্ভ ছিল আলিপুরদুয়ার এক নম্বর ব্লক ৷ পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করলে পরিস্থিতি শান্ত হয় খানিকটা । এরপর অভিযুক্তদের আলিপুরদুয়ার সংশোধনাগারে পাঠানো হয় । তুষার খুনে চার অভিযুক্তের মধ্যে তিন জন হাইকোর্ট থেকে জামিনে ছাড়া পেলেও এক মাত্র উপপ্রধান শম্ভুর জামিন নাকচ করে দেয় উচ্চ আদালত । সেই অভিযুক্ত উপপ্রধানের নাম আজও জ্বলজ্বল করছে পরোরপার গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে।

আলিপুরদুয়ার জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি মৃদুল গোস্বামী বলেন, ''অভিযুক্ত শম্ভু রায় এবং বাপ্পা (সোনা) রায়কে দল থেকে ফেব্রুয়ারি মাসেই বহিষ্কার করা হয়েছে । তাঁদের সমস্ত পদ কেড়ে নেওয়া হয়েছে । কেন পঞ্চায়েত অফিসে তাঁদের নামের তালিকা এখনও রয়েছে তা খোঁজ নিয়ে দেখছি ।''

গোটা ঘটনা নিয়ে আলিপুরদুয়ার জেলা BJP-র সাধারণ সম্পাদক জয়ন্ত রায় বলেন, "ওদের তো এটাই কাজ । আসলে, চোর-চিটিংবাজ-খুনিদের নিয়ে সংসার । তাই, নাম মোছেনি । যেন-তেন প্রকারে ফের উপপ্রধান করাতে চাইছে ।"

Intro:আলিপুরদুয়ার:- দলীয় যুব নেতাকে গুলি করে খুন করার অভিজোগে অভিযুক্ত তৃণমূলের উপপ্রধান এবং এক পঞ্চায়েতের নাম এখনও জ্বলজ্বল করছে পঞ্চয়েত অফিসে ।


Body:দলীয় যুব নেতাকে খুনের অভিজোগে অনেক আগেই দল বহিষ্কৃত করেছে উপপ্রধান শম্ভু রায় এবং পঞ্চায়েত বাপ্পা রায়কে ।বর্তমানে দল থেকে বহিষ্কৃত অভিযুক্ত উপপ্রধান শম্ভু রায় জেল হেফাজতে রয়েছে ।অপর অভিযুক্ত পঞ্চায়েত সোনা রায় হাইকোর্ট থেকে জামিনে ছাড়া পেয়েছে । ঘটনাটি আলিপুরদুয়ার ১ নং ব্লকের পরোরপার গ্রাম পঞ্চায়েতের । কেন দল বহিষ্কৃত খুনে অভিযুক্ত বিচারাধীন বন্দির নাম গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসের তালিকা থেকে এখনও বাদ পড়েনি ? প্রশ্ন করতেই গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান রুমা লাকরা মুখে কুলুপ আটলেন ।জানালেন এক কর্মী কে উপপ্রধানের নাম কাটতে বলেছিলাম ।তিনি কেন কাটেন নি বলতে পারছি না। গ্রাম পঞ্চয়েত অফিসের বড় বাবু বলেন যে ব্যাপারে কিছু বলতে পারবো না ।তবে উপপ্রধান শম্ভু তুষার বর্মন খুনে বর্তমানে জেলে আছে । চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে ১ নম্বর ব্লকের তপসীখাতা বাজারে রাত দশটা নাগাদ যুব তৃণমূল নেতা তুষার বর্মন কে বাড়ি থেকে ডেকে এনে গুলি করে খুন করার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের উপপ্রধান শম্ভু রায় এবং পঞ্চায়েত সদস্য বাপ্পা রায়ের এবং তাদের দুই সাগরদের বিরুদ্ধে । ঘটনায় টানা দশদিন অগ্নিগর্ভ ছিলো আলিপুরদুয়ার এক নম্বর ব্লক ।পুলিশ অভিজুক্তদের গ্রেপ্তার করলে ক্ষিপ্ত জনতা শান্ত হয় ।এর পর অভিজুক্তদের আলিপুরদুয়ার সংশোধনাগারে পাঠায় ।তুষার খুনে চার অভিযুক্তের মধ্যে তিন জন হাইকোর্ট থেকে জামিনে ছাড়া পেলেও এক মাত্র উপপ্রধান শম্ভুর জামিন নাকচ করে দেয় উচ্চ আদালত । সেই অভিযুক্ত উপপ্রধানের নাম আজও জ্বলজ্বল করছে পরোরপাড় গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে।


Conclusion:আলিপুরদুয়ার জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি মৃদুল গোস্বামী জানান অভিযুক্ত শম্ভু রায় এবং সোনা রায়কে দল থেকে ফেব্রুয়ারি মাসেই বহিস্কার করা হয়েছে ।এবং তাদের সমস্ত পদ কেড়ে নেওয়া হয়েছে ।কেন পঞ্চায়েত অফিসে তাদের নামের তালিকা এখনও রয়েছে তা খোঁজ নিয়ে দেখছি ।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.