ETV Bharat / state

লুচি আলুরদম খেতে আর কারও বাড়ি যাবেন ? মুকুল বললেন, যেতেই পারি - tmc

মুকুল রায়ের সঙ্গে আলিপুরদুয়ারের বিধায়ক তথা তৃণমূল কংগ্রেস নেতা সৌরভ চক্রবর্তীর সখ্যতা দীর্ঘদিনের। গতকাল মুকুল আলিপুরদুয়ারে এলে তাঁকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, এখানেও কি তিনি কারও বাড়িতে লুচি ও আলুরদম খেতে যাবেন। সৌরভের বাড়িতে মুকুল যাবেন কি না, ইঙ্গিতটা ছিল সেই দিকে।

d
author img

By

Published : Mar 29, 2019, 6:04 AM IST

আলিপুরদুয়ার, ২৯ মার্চ : বিধাননগরের মতো আলিপুরদুয়ারেও কি কারও বাড়িতে গিয়ে লুচি-আলুরদম খাবেন? গতকাল সাংবাদিকদের এই প্রশ্নের উত্তরে BJP নেতা মুকুল রায় বলেন, "খিদে পেলে কারও বাড়ি যেতেই পারি। কারও বাড়িতে গিয়ে খেতে চাইতেই পারি।"

শুনুন মুকুল রায়ের বক্তব্য

মুকুল রায়ের সঙ্গে আলিপুরদুয়ারের বিধায়ক তথা তৃণমূল কংগ্রেস নেতা সৌরভ চক্রবর্তীর সখ্যতা দীর্ঘদিনের। গতকাল মুকুল আলিপুরদুয়ারে এলে তাঁকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, এখানেও কি তিনি কারও বাড়িতে লুচি ও আলুরদম খেতে যাবেন। সৌরভের বাড়িতে মুকুল যাবেন কি না, ইঙ্গিতটা ছিল সেই দিকে। প্রশ্নের উত্তরে মুকুল বলেন, "খিদে পেলে কারও বাড়ি যেতেই পারি। কারও বাড়িতে গিয়ে খেতে চাইতেই পারি।"

যদিও সম্প্রতি সৌরভ বলেছেন, তিনি বাড়ির সামনে পাহারা দেবেন যাতে মুকুল ঢুকতে না পারে। সেই প্রসঙ্গে সাংবাদিকরা মুকুলকে প্রশ্ন করেন, "আলিপুরদুয়ারের এক বিধায়ক (সৌরভ চক্রবর্তী) বলেছেন, আপনি তাঁর বাড়িতে গেলে তিনি বাড়ির সামনে পাহারা দেবেন। আপনাকে ঢুকতে দেবেন না।" মুকুল বলেন, "আলিপুরদুয়ারের বিধায়ক একজনই আছেন। কিন্তু আমার সামনে দাঁড়ালে সে (সৌরভ চক্রবর্তী) চোখে চোখ রেখে কথা বলতে পারবে না।"

গতকাল আলিপুরদুয়ারে এসে মুকুল পরোক্ষে তৃণমূল নেতাদের BJP-তে আসার প্রস্তাব দেন। সন্ধ্যায় দলের জেলা নির্বাচনী কার্যালয়ে বসে তিনি বলেন, "আলিপুরদুয়ারের তৃণমূল নেতারা ফেন্সিং-এর ওপর বসে আছে। যে কোনও সময় তারা লাফ দিয়ে BJP-তে চলে আসবে। আলিপুরদুয়ারের তৃণমূল নেতারা ১০০ ভাগ আমার সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে। একটা সময় তৃণমূল ছিল না। তখন কেউ RSP, কেউ কংগ্রেস, আবার কেউ CPI(M) থেকে এসেছে। তখন যেমন কোনও অসুবিধা হয়নি। এখন তৃণমূল থেকে BJP-তে এলেও কোনও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।"

সৌরভ বলেন, "নির্বাচনের সময় মুকুলবাবু বাজার গরম করতে চাইছেন। একটা সময় মুকুলবাবু, মমতা ব্যানার্জি, আমি সকলেই কংগ্রেসে ছিলাম। কংগ্রেস তলে তলে সঙ্গে জোট করছিল বলেই দিদি নতুন দল তৃণমূল কংগ্রেস তৈরি করেছে। আমিও CPI(M)-এর সঙ্গে লড়াই করার জন্য তৃণমূলে যোগ দিয়েছি। এখন সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে BJP-র সঙ্গে লড়াই করার একমাত্র পথ তৃণমূল কংগ্রেস। আমরা দিদির সঙ্গে ছিলাম, আছি ও থাকব। মুকুলবাবুর সঙ্গে কে যোগাযোগ করেছেন সেটা তিনি ভালো বলতে পারবেন।"

আলিপুরদুয়ার, ২৯ মার্চ : বিধাননগরের মতো আলিপুরদুয়ারেও কি কারও বাড়িতে গিয়ে লুচি-আলুরদম খাবেন? গতকাল সাংবাদিকদের এই প্রশ্নের উত্তরে BJP নেতা মুকুল রায় বলেন, "খিদে পেলে কারও বাড়ি যেতেই পারি। কারও বাড়িতে গিয়ে খেতে চাইতেই পারি।"

শুনুন মুকুল রায়ের বক্তব্য

মুকুল রায়ের সঙ্গে আলিপুরদুয়ারের বিধায়ক তথা তৃণমূল কংগ্রেস নেতা সৌরভ চক্রবর্তীর সখ্যতা দীর্ঘদিনের। গতকাল মুকুল আলিপুরদুয়ারে এলে তাঁকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, এখানেও কি তিনি কারও বাড়িতে লুচি ও আলুরদম খেতে যাবেন। সৌরভের বাড়িতে মুকুল যাবেন কি না, ইঙ্গিতটা ছিল সেই দিকে। প্রশ্নের উত্তরে মুকুল বলেন, "খিদে পেলে কারও বাড়ি যেতেই পারি। কারও বাড়িতে গিয়ে খেতে চাইতেই পারি।"

যদিও সম্প্রতি সৌরভ বলেছেন, তিনি বাড়ির সামনে পাহারা দেবেন যাতে মুকুল ঢুকতে না পারে। সেই প্রসঙ্গে সাংবাদিকরা মুকুলকে প্রশ্ন করেন, "আলিপুরদুয়ারের এক বিধায়ক (সৌরভ চক্রবর্তী) বলেছেন, আপনি তাঁর বাড়িতে গেলে তিনি বাড়ির সামনে পাহারা দেবেন। আপনাকে ঢুকতে দেবেন না।" মুকুল বলেন, "আলিপুরদুয়ারের বিধায়ক একজনই আছেন। কিন্তু আমার সামনে দাঁড়ালে সে (সৌরভ চক্রবর্তী) চোখে চোখ রেখে কথা বলতে পারবে না।"

গতকাল আলিপুরদুয়ারে এসে মুকুল পরোক্ষে তৃণমূল নেতাদের BJP-তে আসার প্রস্তাব দেন। সন্ধ্যায় দলের জেলা নির্বাচনী কার্যালয়ে বসে তিনি বলেন, "আলিপুরদুয়ারের তৃণমূল নেতারা ফেন্সিং-এর ওপর বসে আছে। যে কোনও সময় তারা লাফ দিয়ে BJP-তে চলে আসবে। আলিপুরদুয়ারের তৃণমূল নেতারা ১০০ ভাগ আমার সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে। একটা সময় তৃণমূল ছিল না। তখন কেউ RSP, কেউ কংগ্রেস, আবার কেউ CPI(M) থেকে এসেছে। তখন যেমন কোনও অসুবিধা হয়নি। এখন তৃণমূল থেকে BJP-তে এলেও কোনও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।"

সৌরভ বলেন, "নির্বাচনের সময় মুকুলবাবু বাজার গরম করতে চাইছেন। একটা সময় মুকুলবাবু, মমতা ব্যানার্জি, আমি সকলেই কংগ্রেসে ছিলাম। কংগ্রেস তলে তলে সঙ্গে জোট করছিল বলেই দিদি নতুন দল তৃণমূল কংগ্রেস তৈরি করেছে। আমিও CPI(M)-এর সঙ্গে লড়াই করার জন্য তৃণমূলে যোগ দিয়েছি। এখন সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে BJP-র সঙ্গে লড়াই করার একমাত্র পথ তৃণমূল কংগ্রেস। আমরা দিদির সঙ্গে ছিলাম, আছি ও থাকব। মুকুলবাবুর সঙ্গে কে যোগাযোগ করেছেন সেটা তিনি ভালো বলতে পারবেন।"

sample description

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.