ETV Bharat / state

3 বছরেও অসম্পূর্ণ নির্মাণ, রাস্তাতেই চলছে বাজার

210 দিনের মধ্যে কাজ সম্পূর্ণ করে বাজারের জন্য নতুন বাড়ি দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছিল বিক্রেতাদের ৷ কিন্তু তিন বছর হয়ে গেলেও এখনও সেই বাজার পাননি বিক্রেতারা ৷ বাধ্য হয়েই রাস্তাতে বাজার চালাতে হচ্ছে তাঁদের ৷ অভিযোগ, এর ফলে দুর্ঘটনাও ঘটছে অনেক ৷ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলছে বেচা-কেনা ৷

রাস্তাতেই চলছে বাজার
author img

By

Published : Oct 15, 2019, 9:20 PM IST

Updated : Oct 16, 2019, 9:37 AM IST

আলিপুরদুয়ার, 15 অক্টোবর : আলিপুরদুয়ার পৌরসভার 2 নম্বর ওয়ার্ডের নিউটাউন বাজার ভেঙে দেওয়া হয় তিন বছর আগে ৷ বাজারের জন্য নতুন বাড়ির কাজও শুরু হয়ে যায় 2016-তেই ৷ কিন্তু সে কাজ এখনও সম্পূর্ণ হয়নি ৷ বাধ্য হয়েই বিগত তিন বছর শহরের দ্বিতীয় মূল রাস্তার উপর বাজার চালাচ্ছে বিক্রেতারা ৷ যার জেরে হামেশাই ঘটছে দুর্ঘটনা ৷ রাস্তা দিয়ে দ্রুতগতিতে যাচ্ছে গাড়ি ৷ তার মধ্যেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাজারে আসছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা ৷দুর্ঘটনার জেরে মাঝে মাঝেই অনেকে আহত হচ্ছেন ৷

উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের উদ্যোগে প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকা ব্যয়ে বাজারের জন্য বাড়ি নির্মাণের কাজ শুরু হয় ৷ বর্তমানে নির্মাণ কাজ শেষ হলেও বাড়িটিতে ভিতর বিদ্যুৎ সংযোগ করা হয়নি এখনও ৷ বাজারের প্রায় 350জন বিক্রেতাকে কোর্ট রাস্তার ধারে পুনর্বাসন দেওয়া হয় ৷ তখন থেকে সেখানেই চলছে বাজার ৷

দেখুন ভিডিয়ো

বাজারের সভাপতি সমীর সাহা বলেন, "আমরা ভীষণ বিপাকে পড়েছি ৷ নিত্যদিন দুর্ঘটনা ঘটে চলেছে ৷ বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতারা রোদে অসুস্থ হয়ে পড়ে ৷ প্রায় তিন বছর হয়ে গেছে, তাও বাজারে ঢুকতে দিচ্ছে না ৷ আমরা চাই আমাদের দ্রুত বাজারে নিয়ে যাওয়া হোক ৷"

উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, ''বাজারের কাজ শেষ হয়ে গেছে ৷ কয়েকদিনের মধ্যেই ব্যবসায়ীদের বাজারে নিয়ে আসা হবে ৷''

আলিপুরদুয়ার, 15 অক্টোবর : আলিপুরদুয়ার পৌরসভার 2 নম্বর ওয়ার্ডের নিউটাউন বাজার ভেঙে দেওয়া হয় তিন বছর আগে ৷ বাজারের জন্য নতুন বাড়ির কাজও শুরু হয়ে যায় 2016-তেই ৷ কিন্তু সে কাজ এখনও সম্পূর্ণ হয়নি ৷ বাধ্য হয়েই বিগত তিন বছর শহরের দ্বিতীয় মূল রাস্তার উপর বাজার চালাচ্ছে বিক্রেতারা ৷ যার জেরে হামেশাই ঘটছে দুর্ঘটনা ৷ রাস্তা দিয়ে দ্রুতগতিতে যাচ্ছে গাড়ি ৷ তার মধ্যেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাজারে আসছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা ৷দুর্ঘটনার জেরে মাঝে মাঝেই অনেকে আহত হচ্ছেন ৷

উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের উদ্যোগে প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকা ব্যয়ে বাজারের জন্য বাড়ি নির্মাণের কাজ শুরু হয় ৷ বর্তমানে নির্মাণ কাজ শেষ হলেও বাড়িটিতে ভিতর বিদ্যুৎ সংযোগ করা হয়নি এখনও ৷ বাজারের প্রায় 350জন বিক্রেতাকে কোর্ট রাস্তার ধারে পুনর্বাসন দেওয়া হয় ৷ তখন থেকে সেখানেই চলছে বাজার ৷

দেখুন ভিডিয়ো

বাজারের সভাপতি সমীর সাহা বলেন, "আমরা ভীষণ বিপাকে পড়েছি ৷ নিত্যদিন দুর্ঘটনা ঘটে চলেছে ৷ বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতারা রোদে অসুস্থ হয়ে পড়ে ৷ প্রায় তিন বছর হয়ে গেছে, তাও বাজারে ঢুকতে দিচ্ছে না ৷ আমরা চাই আমাদের দ্রুত বাজারে নিয়ে যাওয়া হোক ৷"

উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, ''বাজারের কাজ শেষ হয়ে গেছে ৷ কয়েকদিনের মধ্যেই ব্যবসায়ীদের বাজারে নিয়ে আসা হবে ৷''

Intro:আলিপুরদুয়ার:-দুমাস দশ দিনে বাজারের বিল্ডিং নির্মাণ করার কথা ।তবে প্রায় তিন বছরেও শেষ হলোনা বাজারের নির্মাণ ।


Body:তিন বছর ধরে শহরের দ্বিতীয় মূল রাস্তার উপর চলছে বাজার ।হামেশাই ঘটছে দুর্ঘটনা ।রাস্তার উপর দ্রুত গতিতে ছুটছে গাড়ি।জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাজারে আসছেন ক্রেতা বিক্রেতারা ।রোদে পুড়ে ,বৃষ্টিতে ভিজে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন বিক্রেতারা ।দুর্ঘটনার জেরে সপ্তাহে দু-তিন জন হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন ।বাজারের নির্মাণ শেষ হলেও বাজারের ভেতর এখনও লাগেনি বিদ্যুতের সংযোগ ।বাধ্য হয়েই রুটিরুজির টানে রাস্তার উপর বসছে বাজার । 2016 সালের এপ্রিল মাসে আলিপুরদুয়ার পুরসভার দু -নম্বর ওয়ার্ডে নিউটাউন বাজার ভেঙ্গে নতুন বিল্ডিংয়ের কাজ শুরু হয় ।উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের উদ্দ্যেগে প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকা ব্যয়ে এই বিল্ডিং নির্মাণের কাজ শুরু হয় ।বাজারের প্রায় ৩৫০ জন বিক্রেতাকে পুর্নবাসন দেওয়া হয় কোর্ট রাস্তার ধারে ।সেই থেকে সেখানেই চলছে বাজার । বাজারের সভাপতি সমীর সাহা জানান আমরা ভীষণ বিপাকে পড়েছি ।নিত্যদিন দুর্ঘটনা হয়েই চলছে ।বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতারা প্রচন্ড রোদে অসুস্থ হয়ে পড়ে ।প্রায় তিন বছর হয়ে গেলেও বাজারে এখনও ঢুকতে দিচ্ছে না সরকার ।আমরা চাই আমাদের দ্রুত বাজারে নিয়ে যাওয়া হোক ।


Conclusion:উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবিন্দ্র নাথ ঘোষ জানান বাজারের কাজ শেষ হয়ে গেছে ।কয়েক দিনের মধ্যেই ব্যবসায়ীদের বাজারে নিয়ে আসা হবে ।
Last Updated : Oct 16, 2019, 9:37 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.