ETV Bharat / state

অসম থেকে RSS কর্মীদের নিয়ে এসে আমাদের ভোট করাতে হয় না : অরূপ - arup biswas

"নেতা কর্মীদের কোনও ভুল হয়ে থাকলে, ভুল স্বীকার করে মাফ চেয়ে নিন। মানুষ আপনাদের পাশে থাকবে। মানুষ আমাদের কাজে খুশি।" আলিপুরদুয়ারে এক কর্মিসভায় দলীয় নেতা-কর্মীদের আজ একথা বলেন তৃণমূল নেতা অরূপ বিশ্বাস।

arup
author img

By

Published : Mar 16, 2019, 11:59 PM IST

আলিপুরদুয়ার, ১৬ মার্চ : "নেতা কর্মীদের কোনও ভুল হয়ে থাকলে, ভুল স্বীকার করে মাফ চেয়ে নিন। মানুষ আপনাদের পাশে থাকবে। মানুষ আমাদের কাজে খুশি।" আলিপুরদুয়ারে এক কর্মিসভায় দলীয় নেতা-কর্মীদের আজ একথা বলেন তৃণমূল নেতা অরূপ বিশ্বাস। তিনি মন্ত্রীদের ডোর টু ডোর প্রচারের নির্দেশ দেন।

আজ কর্মিসভায় BJP-কে আক্রমণ করে মন্ত্রী বলেন, " অসম থেকে RSS কর্মীদের নিয়ে এসে আমাদের ভোট করাতে হয় না। পঞ্চায়েত নির্বাচনের মতো ক্যাশ টাকা বিলি করতে হয় না। আমরা ৩৬৫ দিন মানুষের সঙ্গে থাকি। বাংলার মানুষের আশীর্বাদ রয়েছে মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে। BJP এখানে ফ্যাক্টর না।"

পরে তিনি সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, "নরেন্দ্র মোদি এখানে এসে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। বলেছিলেন সাতটা চা বাগান খুলে দেবেন। কিন্তু একটিও বাগানের খোঁজ তিনি রাখেন না। তিনি বলেছিলেন আচ্ছে দিন আসছে। মানুষের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লাখ করে টাকা তিনি দেবেন। বছরে দু'কোটি বেকারকে চাকরি দেবেন। কোথায় কী? সারা দেশে মোদি জমানায় ১২ হাজার কৃষক মারা গিয়েছে।"

কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রসঙ্গে অরূপবাবু বলেন, "কেন্দ্রীয় বাহিনী ভোট দেবে না। ভোট দেবে মানুষ।" অসম বর্ডার সংলগ্ন কুমারগ্রামে পঞ্চায়েত নির্বাচনে BJP-র উত্থান প্রসঙ্গে বলেন, "কেউ ১০০ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছে। কেউ তিন নম্বর পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছে। এ প্রসঙ্গে আর কি বলব।"

আলিপুরদুয়ার, ১৬ মার্চ : "নেতা কর্মীদের কোনও ভুল হয়ে থাকলে, ভুল স্বীকার করে মাফ চেয়ে নিন। মানুষ আপনাদের পাশে থাকবে। মানুষ আমাদের কাজে খুশি।" আলিপুরদুয়ারে এক কর্মিসভায় দলীয় নেতা-কর্মীদের আজ একথা বলেন তৃণমূল নেতা অরূপ বিশ্বাস। তিনি মন্ত্রীদের ডোর টু ডোর প্রচারের নির্দেশ দেন।

আজ কর্মিসভায় BJP-কে আক্রমণ করে মন্ত্রী বলেন, " অসম থেকে RSS কর্মীদের নিয়ে এসে আমাদের ভোট করাতে হয় না। পঞ্চায়েত নির্বাচনের মতো ক্যাশ টাকা বিলি করতে হয় না। আমরা ৩৬৫ দিন মানুষের সঙ্গে থাকি। বাংলার মানুষের আশীর্বাদ রয়েছে মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে। BJP এখানে ফ্যাক্টর না।"

পরে তিনি সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, "নরেন্দ্র মোদি এখানে এসে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। বলেছিলেন সাতটা চা বাগান খুলে দেবেন। কিন্তু একটিও বাগানের খোঁজ তিনি রাখেন না। তিনি বলেছিলেন আচ্ছে দিন আসছে। মানুষের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লাখ করে টাকা তিনি দেবেন। বছরে দু'কোটি বেকারকে চাকরি দেবেন। কোথায় কী? সারা দেশে মোদি জমানায় ১২ হাজার কৃষক মারা গিয়েছে।"

কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রসঙ্গে অরূপবাবু বলেন, "কেন্দ্রীয় বাহিনী ভোট দেবে না। ভোট দেবে মানুষ।" অসম বর্ডার সংলগ্ন কুমারগ্রামে পঞ্চায়েত নির্বাচনে BJP-র উত্থান প্রসঙ্গে বলেন, "কেউ ১০০ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছে। কেউ তিন নম্বর পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছে। এ প্রসঙ্গে আর কি বলব।"

Intro:আলিপুরদুয়ার:- কালচিনি ব্লকের রাজাভাতখাওয়ার ডিমা ব্রিজ যেন এ যুগের তাজমহল। ব্রিজের সর্বাঙ্গ বুকে আঁকড়ে ধরে রেখেছে পাথরে খোদাই করা প্রেমিক যুগলের নাম। ব্রিজের রেলিং থেকে ব্রিজের পিলার সর্বত্রই জ্বলজ্বল করছে আগত প্রেমিক যুগলের ভালোবাসার স্মৃতি। ব্রিজের সৌন্দর্যায়ন এ সরকারি নীল সাদা রং এর মধ্যে ফুটে উঠছে প্রেমিক যুগলের প্রেম কাহিনী।


Body:আলিপুরদুয়ারের একমাত্র প্রেমের ডেস্টিনেশন রাজাভাতখাওয়া এই ডিমা ব্রিজ। অদূরে ভুটান পাহাড়ের হাতছানি ,পাহাড়ি নদীর কলতান ,সবুজে মোড়া জঙ্গলের নিস্তব্ধতা ,পাখিদের গুঞ্জন, সব মিলিয়ে নিশ্চিত নিরাপদ নিভৃত এক প্রেমের ঠিকানা রাজাভাত খাওয়ার এই ডিমা ব্রীজ।
শুধুমাত্র ভালোবাসার দিনেই নয় ।ফি বছর এই ডিমা ব্রিজ কে কেন্দ্র করে অগণিত প্রেমিক যুগলের আগমন ঘটে। আগত প্রেমিক-প্রেমিকারা তাদের ভালোবাসার মুহূর্ত ভালোবাসার মানুষটির নাম খোদাই করে লিখে যায় ব্রিজের সর্বাঙ্গে। যেন এটাই প্রচলিত প্রথা। কত শত প্রেমিক যুগলের ভালোবাসার আবেগঘন মুহূর্তের একমাত্র নীরব প্রত্যক্ষদর্শী রাজাভাতখাওয়া এই ডিমা ব্রিজ।
শুধুমাত্র আলিপুরদুয়ার জেলার টিনএজার প্রেমিক-প্রেমিকারাই এখানে নিশ্চিত নিরব প্রেমের টানেই নয় ,এখানে ভিড় জমায় প্রতিবেশী দেশ ভুটানের তরুণ-তরুণীরা ,পার্শ্ববর্তী রাজ্য অসমের প্রেমিক যুগল আরো অনেকেই।
সবুজের গালিচায় নদীর নরম বালিতে পাহাড়ের হাতছানি সব মিলে ডিমা ব্রিজ যেন নিশ্চিত নিভৃত এক রাসলীলার প্রাঙ্গণ।
তাইতো এই নিশ্চিত প্রেমের সেফ জোনে ভালোবাসার মানুষটির কোলে মাথা রেখে প্রেমিক মন গেয়ে ওঠে "কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা মনে মনে"



Conclusion:2014 সালে তৎকালীন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী গৌতম দেব এই বীমা নদীর উপর সেতুটি উদ্বোধন করেছিলেন। সেতুটিকে নীল সাদা রঙে সাজিয়ে তোলা হয়েছিল। কিন্তু প্রেমিক-প্রেমিকাদের কাছে সরকারি এই নীল সাদা রং মূল্যহীন। এই নীল সাদা রং তাদের কাছে একেবারেই গৌণ। প্রেমিক যুগল এর কাছে মুখ্য কেবল তাদের ভালোবাসার মুহূর্তগুলোকে ভালোবাসার মানুষটির নাম এই ব্রিজের পিলারে রেলিঙে পাথর খোদাই করে লিখে রেখে ভালোবাসাকে অমর করে রাখা।
ব্রীজের দেহে ভালোবাসার মানুষটির নাম খোদাই করে রাখাটাই যেন এক অলিখিত চিরাচরিত প্রথা।

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.