ETV Bharat / state

1 ঘণ্টার বৃষ্টিতে জল থইথই হাসপাতাল, দুর্ভোগ প্রসূতিদের

1 ঘন্টার বৃষ্টিতে আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতাল এলাকায় জল । জল ঢুকেছে হাসপাতালের ভিতরেও । দুর্ভোগে রোগী ও তাদের পরিজনেরা ।

after rain
author img

By

Published : May 2, 2019, 2:58 AM IST

Updated : May 2, 2019, 4:14 AM IST

আলিপুরদুয়ার, 2 মে : মাত্র এক ঘণ্টার বৃষ্টি । আর তাতেই বেহাল অবস্থা আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালের । চটজলদি সরিয়ে নেওয়া হল প্রসূতি বিভাগের রোগীদের । এই জলযন্ত্রণা থেকে রেহাই পায়নি হাসপাতালের শিশুবিভাগও । সমস্যায় জরুরি ও আউটডোর বিভাগ । এই অবস্থায় মাথায় হাত রোগীর পরিবার-পরিজনের । ফের বৃষ্টি হলে হাসপাতালের পরিষেবা যে লাটে উঠবে সেই আশঙ্কা স্পষ্ট ।

গতকাল রাত 9টা নাগাদ তুমুল বৃষ্টি শুরু হয় আলিপুরদুয়ারে। পৌর এলাকার জলনিকাশি ব্যবস্থা বেহাল হওয়ায় পৌরসভার 20টি ওয়ার্ডের মধ্যে 9টি ওয়ার্ডেই জল দাঁড়িয়ে যায় । জল জমে যায় জেলা হাসপাতাল সংলগ্ন এলাকাতেও । পাশাপাশি হাসপাতালের ভিতরের অবস্থাও ভালো না হওয়ায় সমস্যায় পড়েন রোগীরা । শিশুবিভাগে বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য ফুটো করা ছাদ দিয়ে ক্রমাগত জল পড়তে থাকে । একই চিত্র হাসপাতালের জরুরি বিভাগেও । প্রসূতি বিভাগের ক্ষেত্রেও অন্যথা হয়নি । হাসপাতালের আউটডোর বিভাগে প্রবেশের মুখেই জমে রয়েছে নোংরা জল । তবে এই একঘণ্টার বৃষ্টিতে সবচেয়ে বিপাকে পড়ে হাসপাতালের নিচতলার রোগী ও তাদের পরিবার ।

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

রোগীর পরিবারের সদস্যরা বলছেন, "খুব সমস্যায় পড়েছি । এক হাঁটু জল পেরিয়ে ওঠা-নামা করতে হচ্ছে ।" জেলা হাসপাতাল সুপার চিন্ময় বর্মণ বলেন, "শহরের নিকাশিনালার যা বেহাল দশা তাতে জল যাবে কোথা থেকে ? এই জলযন্ত্রণা শুধু রোগী নয়, হাসপাতাল কর্মীদেরও ।"

এলাকায় জল জমে থাকা প্রসঙ্গে বিদায়ি পৌর বোর্ডের চেয়ারম্যান আশিস দত্ত বলেন, "নিকাশি নালা সংস্কারের জন্য বোর্ড মিটিংয়ে একাধিকবার রেজ়োলিউশন নেওয়া হয়েছে । কিন্তু অবৈধ জলাজমি দখলকারীদের পাশে দাঁড়াচ্ছে বিরোধীরাই । ফলে ভেস্তে গেছে নিকাশিনালার বহু প্রকল্প ।" অন্যদিকে বিরোধী দলনেতা অনিন্দ্য ভৌমিক জানান, নিকাশি নালা সংস্কারের জন্য বোর্ড মিটিংয়ে কোনওরকম রেজ়োলিউশনই নেওয়া হয়নি । ভোটের স্বার্থে অবৈধ জলাজমি দখলকারীদের প্রশ্রয় দিচ্ছে তৃণমূল পরিচালিত পৌরবোর্ডের সদস্যরাই ।

আলিপুরদুয়ার, 2 মে : মাত্র এক ঘণ্টার বৃষ্টি । আর তাতেই বেহাল অবস্থা আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালের । চটজলদি সরিয়ে নেওয়া হল প্রসূতি বিভাগের রোগীদের । এই জলযন্ত্রণা থেকে রেহাই পায়নি হাসপাতালের শিশুবিভাগও । সমস্যায় জরুরি ও আউটডোর বিভাগ । এই অবস্থায় মাথায় হাত রোগীর পরিবার-পরিজনের । ফের বৃষ্টি হলে হাসপাতালের পরিষেবা যে লাটে উঠবে সেই আশঙ্কা স্পষ্ট ।

গতকাল রাত 9টা নাগাদ তুমুল বৃষ্টি শুরু হয় আলিপুরদুয়ারে। পৌর এলাকার জলনিকাশি ব্যবস্থা বেহাল হওয়ায় পৌরসভার 20টি ওয়ার্ডের মধ্যে 9টি ওয়ার্ডেই জল দাঁড়িয়ে যায় । জল জমে যায় জেলা হাসপাতাল সংলগ্ন এলাকাতেও । পাশাপাশি হাসপাতালের ভিতরের অবস্থাও ভালো না হওয়ায় সমস্যায় পড়েন রোগীরা । শিশুবিভাগে বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য ফুটো করা ছাদ দিয়ে ক্রমাগত জল পড়তে থাকে । একই চিত্র হাসপাতালের জরুরি বিভাগেও । প্রসূতি বিভাগের ক্ষেত্রেও অন্যথা হয়নি । হাসপাতালের আউটডোর বিভাগে প্রবেশের মুখেই জমে রয়েছে নোংরা জল । তবে এই একঘণ্টার বৃষ্টিতে সবচেয়ে বিপাকে পড়ে হাসপাতালের নিচতলার রোগী ও তাদের পরিবার ।

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

রোগীর পরিবারের সদস্যরা বলছেন, "খুব সমস্যায় পড়েছি । এক হাঁটু জল পেরিয়ে ওঠা-নামা করতে হচ্ছে ।" জেলা হাসপাতাল সুপার চিন্ময় বর্মণ বলেন, "শহরের নিকাশিনালার যা বেহাল দশা তাতে জল যাবে কোথা থেকে ? এই জলযন্ত্রণা শুধু রোগী নয়, হাসপাতাল কর্মীদেরও ।"

এলাকায় জল জমে থাকা প্রসঙ্গে বিদায়ি পৌর বোর্ডের চেয়ারম্যান আশিস দত্ত বলেন, "নিকাশি নালা সংস্কারের জন্য বোর্ড মিটিংয়ে একাধিকবার রেজ়োলিউশন নেওয়া হয়েছে । কিন্তু অবৈধ জলাজমি দখলকারীদের পাশে দাঁড়াচ্ছে বিরোধীরাই । ফলে ভেস্তে গেছে নিকাশিনালার বহু প্রকল্প ।" অন্যদিকে বিরোধী দলনেতা অনিন্দ্য ভৌমিক জানান, নিকাশি নালা সংস্কারের জন্য বোর্ড মিটিংয়ে কোনওরকম রেজ়োলিউশনই নেওয়া হয়নি । ভোটের স্বার্থে অবৈধ জলাজমি দখলকারীদের প্রশ্রয় দিচ্ছে তৃণমূল পরিচালিত পৌরবোর্ডের সদস্যরাই ।

Intro:আলিপুরদুয়ারঃ-মাত্র এক ঘন্টার বৃষ্টিতে জলে ভাসলো জেলা হাসপাতাল।চটজলদি সরিয়ে নেওয়া হলো প্রসূতি বিভাগের মা,শিশু সন্তানসম্ভবা মায়েদের।Body:শিশু বিভাগেও জল যন্ত্রনা চরমে। শিশুবিভাগে বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য ফুটো করা ছাদের জলে ভাসল গোটা শিশু বিভাগ।জল যন্ত্রনার হাত থেকে রেহাই পেলনা হাসপাতালের জরুরি বিভাগ।জলমগ্ন হাসপাতালের বর্হিবিভাগ।বর্হিবিভাগে প্রবেশের মুখেই থমকে রয়েছে নোংরা জল।হাসপাতালে আসা রোগিদের পরিবারের আশংখা রাতে ফের বৃষ্টি হলে বৃহস্পতিবার হাসপাতালের স্বাস্থ্য পরিষেবা লাটে উঠবে। বুধবার হঠাৎই রাত নয়টা নাগাদ তুমুল বৃষ্টি শুরু হয় জেলা শহরে। পুর এলাকার জল নিকাশি নালার বেহাল অবস্থার দরুন পুরসভার ২০ টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৯ টি ওয়ার্ডে জল দাড়িয়ে যায়।
তবে একঘন্টার বৃষ্টিতে সবচেয়ে বিপাকে পড়ে হাসপাতালের নিচ তলার রোগী এবং তার পরিবার।
জেলা শহরের বেহাল জলনিকাশি ব্যাবস্থা নিয়ে বারবার তৃনমুল পরিচালিত পুরসভাকে কাঠগড়ায় দাড় করিয়েছে বিরোধী দল গুলো। তবে বেহাল নিকাশি নালার পরিবর্তন করতে পারেনি পুরসভা। ফলে প্রতি বর্ষায় জল যন্ত্রনার দুর্ভোগ পোহাতে হয় পুরবাসিকে।
সামনেই পুরসভার নির্বাচন।নির্বাচনে বিরোধীরা বেহাল নিকাশি নালার ইস্যু নিয়ে চেপে ধরবে তৃনমুল পরিচালিত বিদায়ী পুরবোর্ডকে একথা হলফ করেই বলা যায়।
বিদায়ী পুর বোর্ডের চেয়ারম্যান আশীষ দত্ত জানান নিকাশি নালা সংস্কারের জন্য বোর্ড মিটিংয়ে একাধিক বার রেজ্যুলেশন নেওয়া হয়েছে। কিন্তু বিরোধীরা উচ্ছেদের কথা বলে অবৈধ জলাজমি দখলকারিদের পাশে দাঁড়িয়ে বিরোধিতা করেছে। ফলে ভেস্তে গেছে নিকাশি নালার সব প্রকল্প।
বিদায়ী পুরবোর্ডের বিরোধী দলনেতা অনিন্দ্য ভৌমিক জানান নিকাশি নালা সংস্কারের জন্য বোর্ড মিটিংয়ে কোন রেজ্যুলেশন নেওয়া হয়নি। ভোটের স্বার্থে বাংলাদেশীদের প্রশয় দেবার মতো অবৈধ জলা জমি দখলকারিদের দালালী করেছে তৃনমুল পরিচালিত পুরবোর্ড। এখন বড় বড় ভাষন। Conclusion:জেলা হাসপাতালের সুপার চিন্ময় বর্মন বলেন শহরের নিকাশি নালার যা বেহাল দশা জল যাবে কোথা থেকে। এই জল যন্ত্রনা শুধু রোগীদের নয়। গোটা হাসপাতালের কর্মীদের।

Last Updated : May 2, 2019, 4:14 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.