ETV Bharat / sports

লিগ টেবিলের ফার্স্ট বয়কে হারাল মোহনবাগান - কলকাতা লিগে মোহনবাগানের কাছে হারল ভাবানীপুর

স্কোর বলছে কিবু ভিকুনার দল জয়ী 2-0 গোলে । 29 মিনিটে রোমারিও জেসুরাজের গোলের পরে 56 মিনিটে নওরেমের গোল । দু'গোলে জিতলেও মোহনবাগান আরও বড় ব্যবধানে জিততে পারত । প্রথমার্ধে অন্তত তিন গোলে এগিয়ে যেতে পারত মোহনবাগান । সঠিক পাস ও উইং ব্যবহার করে প্রথম থেকেই খেলার রাশ নিজেদের পায়ে তুলে নিয়েছিল সবুজ মেরুন ব্রিগেড । কিন্তু গোলমুখে ফ্রান গঞ্জালেস, সালভো চামারো, ব্রিটোরা বারবার বল নিয়ে আসলেও তা থেকে ফায়দা তুলতে ব্যর্থ ।

কিবু ভিকুনা
author img

By

Published : Sep 6, 2019, 1:23 AM IST

Updated : Sep 6, 2019, 6:00 AM IST

কলকাতা, 6 সেপ্টেম্বর : শহর থেকে দূরে শিল্পাঞ্চল কল্যাণীর গঠনশৈলিতে পরিকল্পনার ছাপ । কল্যাণী স্টেডিয়ামের মাঠ সেই পরিকল্পনার ফসল । সবুজ গালিচা বিছানো মাঠ তাই কোচ ও ফুটবলারদের প্রথম পছন্দ । কাদা ভরা ময়দানের মাঠ মানে জোর যার মুলুক তার ফুটবল । তাই কল্যাণী স্টেডিয়ামের মাঠ মানেই পাসের ফুলঝুরি ।

আরও পড়ুন : আমনার লড়াই সত্ত্বেও জয়ী ইস্টবেঙ্গল

মোহনবাগান বনাম ভবানীপুর ক্লাবের ম্যাচটি পয়েন্ট টেবিলের বিচারে ছিল ফার্স্ট বয় বনাম আট নম্বরের লড়াই । যদিও দুই কোচ সংখ্যাতত্ত্বের কচকচানিতে নজর দিতে চাননি । বরং তাঁদের মুখে ছিল ভালো ফুটবলের কথা ।

স্কোর বলছে কিবু ভিকুনার দল জয়ী 2-0 গোলে । 29 মিনিটে রোমারিও জেসুরাজের গোলের পরে 56 মিনিটে নওরেমের গোল । দু'গোলে জিতলেও মোহনবাগান আরও বড় ব্যবধানে জিততে পারত । প্রথমার্ধে অন্তত তিন গোলে এগিয়ে যেতে পারত মোহনবাগান । সঠিক পাস ও উইং ব্যবহার করে প্রথম থেকেই খেলার রাশ নিজেদের পায়ে তুলে নিয়েছিল সবুজ মেরুন ব্রিগেড । কিন্তু গোলমুখে ফ্রান গঞ্জালেস, সালভো চামারো, ব্রিটোরা বারবার বল নিয়ে আসলেও তা থেকে ফায়দা তুলতে ব্যর্থ ।

30 ও 42 মিনিটে কামোর পা থেকে দু'বার নিশ্চিত গোল বাঁচান মোহনবাগান গোলরক্ষক । দু'দুটো সহজ সুযোগ নষ্ট করতে দেখে বিস্মিত কোচ শংকরলাল । ম্যাচ শেষে বলেছেন, কঠিন গোল এর আগে করেছেন কামো বায়ো । কিন্তু এদিন সহজ সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি ।

বিরতির পরে খেলা শুরু হলে দশ মিনিটের মধ্যে ফ্রান মোরান্তেকে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন ভবানীপুরের অনুপ থেরেস । ম্যাচ পরবর্তী সাংবাদিক বৈঠকে রেফারি লাল কার্ড না দেখালে পারতেন বলে অভিমত দিয়েছেন কিবু ভিকুনা । বাকি সময় শংকরলালের দল দশ জনে খেলে । রেফারিকে এভাবে লাল কার্ড দেখাতে দেখে ক্ষুব্ধ শংকরলাল । কটাক্ষের সুরে বলেছেন, রেফারিকে দেখে তার ধন্যি মেয়ে সিনেমার ফুটবল খেলার রেফারি তোতলা ভট্টাচার্যকে মনে পড়ছিল ।

দুরন্ত ফুটবল খেলে ম্যাচের সেরা সবুজ মেরুনের শেখ সাহিল । পাঁচ ম্যাচে আট পয়েন্ট নিয়ে পাঁচ নম্বরে মোহনবাগান । রবিবার প্রতিপক্ষ জর্জ টেলিগ্রাফ । কিবু ভিকুনা বলেছেন, দলের খেলায় তিনি খুশি । আপাতত ধারাবাহিকতা বজায় রাখাই চ্যালেঞ্জ । কারণ কলকাতা লিগের প্রতিটি দল কঠিন । তাই হালকাভাবে নেওয়ার প্রশ্ন নেই ৷

কলকাতা, 6 সেপ্টেম্বর : শহর থেকে দূরে শিল্পাঞ্চল কল্যাণীর গঠনশৈলিতে পরিকল্পনার ছাপ । কল্যাণী স্টেডিয়ামের মাঠ সেই পরিকল্পনার ফসল । সবুজ গালিচা বিছানো মাঠ তাই কোচ ও ফুটবলারদের প্রথম পছন্দ । কাদা ভরা ময়দানের মাঠ মানে জোর যার মুলুক তার ফুটবল । তাই কল্যাণী স্টেডিয়ামের মাঠ মানেই পাসের ফুলঝুরি ।

আরও পড়ুন : আমনার লড়াই সত্ত্বেও জয়ী ইস্টবেঙ্গল

মোহনবাগান বনাম ভবানীপুর ক্লাবের ম্যাচটি পয়েন্ট টেবিলের বিচারে ছিল ফার্স্ট বয় বনাম আট নম্বরের লড়াই । যদিও দুই কোচ সংখ্যাতত্ত্বের কচকচানিতে নজর দিতে চাননি । বরং তাঁদের মুখে ছিল ভালো ফুটবলের কথা ।

স্কোর বলছে কিবু ভিকুনার দল জয়ী 2-0 গোলে । 29 মিনিটে রোমারিও জেসুরাজের গোলের পরে 56 মিনিটে নওরেমের গোল । দু'গোলে জিতলেও মোহনবাগান আরও বড় ব্যবধানে জিততে পারত । প্রথমার্ধে অন্তত তিন গোলে এগিয়ে যেতে পারত মোহনবাগান । সঠিক পাস ও উইং ব্যবহার করে প্রথম থেকেই খেলার রাশ নিজেদের পায়ে তুলে নিয়েছিল সবুজ মেরুন ব্রিগেড । কিন্তু গোলমুখে ফ্রান গঞ্জালেস, সালভো চামারো, ব্রিটোরা বারবার বল নিয়ে আসলেও তা থেকে ফায়দা তুলতে ব্যর্থ ।

30 ও 42 মিনিটে কামোর পা থেকে দু'বার নিশ্চিত গোল বাঁচান মোহনবাগান গোলরক্ষক । দু'দুটো সহজ সুযোগ নষ্ট করতে দেখে বিস্মিত কোচ শংকরলাল । ম্যাচ শেষে বলেছেন, কঠিন গোল এর আগে করেছেন কামো বায়ো । কিন্তু এদিন সহজ সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি ।

বিরতির পরে খেলা শুরু হলে দশ মিনিটের মধ্যে ফ্রান মোরান্তেকে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন ভবানীপুরের অনুপ থেরেস । ম্যাচ পরবর্তী সাংবাদিক বৈঠকে রেফারি লাল কার্ড না দেখালে পারতেন বলে অভিমত দিয়েছেন কিবু ভিকুনা । বাকি সময় শংকরলালের দল দশ জনে খেলে । রেফারিকে এভাবে লাল কার্ড দেখাতে দেখে ক্ষুব্ধ শংকরলাল । কটাক্ষের সুরে বলেছেন, রেফারিকে দেখে তার ধন্যি মেয়ে সিনেমার ফুটবল খেলার রেফারি তোতলা ভট্টাচার্যকে মনে পড়ছিল ।

দুরন্ত ফুটবল খেলে ম্যাচের সেরা সবুজ মেরুনের শেখ সাহিল । পাঁচ ম্যাচে আট পয়েন্ট নিয়ে পাঁচ নম্বরে মোহনবাগান । রবিবার প্রতিপক্ষ জর্জ টেলিগ্রাফ । কিবু ভিকুনা বলেছেন, দলের খেলায় তিনি খুশি । আপাতত ধারাবাহিকতা বজায় রাখাই চ্যালেঞ্জ । কারণ কলকাতা লিগের প্রতিটি দল কঠিন । তাই হালকাভাবে নেওয়ার প্রশ্ন নেই ৷

Intro:শহর থেকে দূরে শিল্পাঞ্চল কল্যানী র গঠনশৈলিতে পরিকল্পনা র ছাপ। কল্যানী স্টেডিয়ামে র মাঠ সেই পরিকল্পনার ফসল। সবুজ গালিচা বিছানো মাঠ তাই কোচ ও ফুটবলারদের প্রথম পছন্দ। কাদা ভরা ময়দানের মাঠ মানে জোর যার মুলুক তার ফুটবল। তাই কল্যানী স্টেডিয়ামের মাঠ মানেই পাসের ফুলঝুরি।
মোহনবাগান বনাম ভবানীপুর ক্লাবের ম্যাচটি পয়েন্ট টেবিলের বিচারে ছিল ফার্স্ট বয় বনাম আট নম্বরের লড়াই। যদিও দুই কোচ সংখ্যা তত্ত্বের কচকচানি তে নজর দিতে চাননি। বরং।তাদের মুখে ছিল ভালো ফুটবলের কথা। দিনের শুধু শেষে ভালো এবং আধিপত্যের হাত ধরে জয়ী মোহনবাগান।
স্কোর বলছে কিবু ভিকুনা র দল জয়ী দুই শূন্য গোলে। 29 মিনিটে রোমারিও জেসুরাজের গোলের পরে 56 মিনিটে নওরেম এর গোল।
দুগোলে জিতলেও মোহনবাগান আরও বড় ব্যবধানে জিততে পারত। প্রথমার্ধে অন্তত তিন গোলে এগিয়ে যেতে পারত মোহনবাগান। সঠিক পাস ও উইং ব্যবহার করে প্রথম থেকেই খেলার রাশ নিজেদের পায়ে তুলে নিয়েছিল মোহনবাগান। কিন্তু গোলমুখে ফ্রান গঞ্জালেস,সালভো চামারো, ব্রিটোরা বারবার বল নিয়ে আসলেও তা থেকে ফায়দা তুলতে ব্যর্থ।
30 ও 42 মিনিটে কামোর পা থেকে দুবার নিশ্চিত গোল বাচান ভবানীপুর ক্লাবের বিদেশি স্ট্রাইকারের কামো বায়ো। দুদুটো সহজ সুযোগ তাকে নষ্ট করতে দেখে বিস্মিত শংকরলাল। ম্যাচের শেষে বলেছেন কঠিন গোল এর আগে করেছেন কামো বায়ো। কিন্তু এদিন সহজ সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি।
বিরতির পরে খেলা শুরু হলে দশ মিনিটের মধ্যে ফ্রান মোরান্তেকে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন ভবানীপুরের অনুপ থেরেস। ম্যাচ পরবর্তী সাংবাদিক সম্মেলনে রেফারি লাল কার্ড না দেখাতে পারতেন বলে অভিমত দিয়েছেন কিবু ভিকুনা। বাকি সময় শংকরলাল এর দল দশ জনে খেলে। রেফারিকে এভাবে লাল কার্ড দেখাতে দেখে ক্ষুব্ধ শংকরলাল। কটাক্ষের সুরে বলেছেন রেফারিকে দেখে তার ধন্যি মেয়ে সিনেমার ফুটবল খেলার রেফারি তোতলা ভট্টাচার্য কে মনে পড়ছিল।
দুরন্ত ফুটবল খেলে ম্যাচের সেরা সবুজ মেরুন এর শেখ সাহিল। পাচ ম্যাচে আট পয়েন্ট নিয়ে পাচ নম্বরে মোহনবাগান। রবিবার প্রতিপক্ষ জর্জ টেলিগ্রাফ। কিবু ভিকুনা বলেছেন দলের খেলায় তিনি খুশি। আপাতত ধারাবাহিকতা বজায় রাখাই চ্যালেঞ্জ। কারন কলকাতা লিগের প্রতিটি দল কঠিন। তাই হালকাভাবে নেওয়ার জায়গা নেই। কল্যানী স্টেডিয়ামে র মত ফের এধরনের মাঠ না পাওয়ার আশঙ্কা বাগান কোচের। তবে ব্যাক ফোরের পারফরম্যান্সে র উন্নতি তে আশার আলো দেখছেন।


Body:মোহনবাগান


Conclusion:
Last Updated : Sep 6, 2019, 6:00 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.