কলকাতা, ২৪ ফেব্রুয়ারি : দুটো লাল কার্ড। খেলা শুরুর ৩০ মিনিটের মধ্যে চেন্নাই তিন গোলে এগিয়ে যায়। ৩৭ মিনিটে ব্যবধান কমায় মোহনবাগান। সবকিছু মিলিয়ে চেন্নাই সিটি FC বনাম মোহনবাগান ম্যাচ নাটকীয়তায় ভরা। ম্যাচের ফলাফল চেন্নাইয়ের পক্ষে স্কোর ৩-১।
আই লিগ খেতাবের অনেকটা কাছে পৌঁছে গেল চেন্নাই সিটি FC। ঘরের মাঠে মোহনবাগানকে উড়িয়ে খেতাবি দৌড়ে নিকটতম প্রতিপক্ষ ইস্টবেঙ্গল ও রিয়াল কাশ্মীরকে অনেকটাই পেছনে ফেলল আকবর নওয়াজির ছেলেরা। ইন্ডিয়ান অ্যারোজ় ২-২ গোলে রিয়াল কাশ্মীরকে রুখে দিয়ে খেতাবি লড়াই জমিয়ে দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিল। ফুটবল সমর্থকরা ভেবেছিলেন মোহনবাগানও বোধহয় চেন্নাইকে মরণ কামড় দেবে। কিন্তু, খেলা শুরুর প্রথম আধঘণ্টায় ম্যাচ পকেটে পুরে নেয় চেন্নাই। ৮ থেকে ২৩ মিনিটের মধ্যে তিন গোল দেয় তারা। প্রথম গোলটি করেন নেস্টর। পরের দুটো গোল করে যথাক্রমে স্যান্ড্রো রডরিগেজ় ও পেড্রো মানজ়ি। একসময় মনে হয়েছিল মোহনবাগানের জন্য আরও বড় লজ্জা অপেক্ষা করছে। কিন্তু ৩৭ মিনিটে উইলিয়াম লালমফেলা ব্যবধান কমান।
মোহনবাগান কোচ খালিদ জামিল প্রথমার্ধে অদ্ভুত কৌশলে দল সাজিয়েছিলেন। কিন্তু নতুন ছকে সনি নর্ডিরা খেলার হাল ধরতে পারেননি। এই সুযোগে চেন্নাই তিন গোল করে। বিরতির পর মোহনবাগান চেনা কৌশলে ফিরে ম্যাচের রাশ তুলে নিয়েছিল। কিন্তু তাদের আক্রমণে চেন্নাই রক্ষণ ভাঙার ঝাঁঝ ছিল না।
চেন্নাই রিজ়ার্ভ বেঞ্চ থেকে মাসুর শেরিফ রেফারিকে গালিগালাজ করে লাল কার্ড দেখেন। ম্যাচের বয়স তখন ৪৬ মিনিট। রেফারির এই সিদ্ধান্তে মাঠের পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। ছন্দ হারিয়ে ফেলে চেন্নাই। এইসময় খেলার রাশ তুলে নিলেও মোহনবাগান কাজের কাজ করতে পারেনি। ৭৮ মিনিটে শিলটন পাল বক্সের বাইরে এসে পেড্রো মানজ়িকে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন। বাকি সময় মোহনবাগান দশজনে খেলে। এই হারের ফলে সুপার কাপে মোহনবাগানের সরাসরি খেলার সম্ভাবনা কমল।
দুটো লাল কার্ড, তিন গোলে হারল মোহনবাগান
চেন্নাই FC-র কাছে ৩-১ গোলে হারল মোহনবাগান।
কলকাতা, ২৪ ফেব্রুয়ারি : দুটো লাল কার্ড। খেলা শুরুর ৩০ মিনিটের মধ্যে চেন্নাই তিন গোলে এগিয়ে যায়। ৩৭ মিনিটে ব্যবধান কমায় মোহনবাগান। সবকিছু মিলিয়ে চেন্নাই সিটি FC বনাম মোহনবাগান ম্যাচ নাটকীয়তায় ভরা। ম্যাচের ফলাফল চেন্নাইয়ের পক্ষে স্কোর ৩-১।
আই লিগ খেতাবের অনেকটা কাছে পৌঁছে গেল চেন্নাই সিটি FC। ঘরের মাঠে মোহনবাগানকে উড়িয়ে খেতাবি দৌড়ে নিকটতম প্রতিপক্ষ ইস্টবেঙ্গল ও রিয়াল কাশ্মীরকে অনেকটাই পেছনে ফেলল আকবর নওয়াজির ছেলেরা। ইন্ডিয়ান অ্যারোজ় ২-২ গোলে রিয়াল কাশ্মীরকে রুখে দিয়ে খেতাবি লড়াই জমিয়ে দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিল। ফুটবল সমর্থকরা ভেবেছিলেন মোহনবাগানও বোধহয় চেন্নাইকে মরণ কামড় দেবে। কিন্তু, খেলা শুরুর প্রথম আধঘণ্টায় ম্যাচ পকেটে পুরে নেয় চেন্নাই। ৮ থেকে ২৩ মিনিটের মধ্যে তিন গোল দেয় তারা। প্রথম গোলটি করেন নেস্টর। পরের দুটো গোল করে যথাক্রমে স্যান্ড্রো রডরিগেজ় ও পেড্রো মানজ়ি। একসময় মনে হয়েছিল মোহনবাগানের জন্য আরও বড় লজ্জা অপেক্ষা করছে। কিন্তু ৩৭ মিনিটে উইলিয়াম লালমফেলা ব্যবধান কমান।
মোহনবাগান কোচ খালিদ জামিল প্রথমার্ধে অদ্ভুত কৌশলে দল সাজিয়েছিলেন। কিন্তু নতুন ছকে সনি নর্ডিরা খেলার হাল ধরতে পারেননি। এই সুযোগে চেন্নাই তিন গোল করে। বিরতির পর মোহনবাগান চেনা কৌশলে ফিরে ম্যাচের রাশ তুলে নিয়েছিল। কিন্তু তাদের আক্রমণে চেন্নাই রক্ষণ ভাঙার ঝাঁঝ ছিল না।
চেন্নাই রিজ়ার্ভ বেঞ্চ থেকে মাসুর শেরিফ রেফারিকে গালিগালাজ করে লাল কার্ড দেখেন। ম্যাচের বয়স তখন ৪৬ মিনিট। রেফারির এই সিদ্ধান্তে মাঠের পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। ছন্দ হারিয়ে ফেলে চেন্নাই। এইসময় খেলার রাশ তুলে নিলেও মোহনবাগান কাজের কাজ করতে পারেনি। ৭৮ মিনিটে শিলটন পাল বক্সের বাইরে এসে পেড্রো মানজ়িকে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন। বাকি সময় মোহনবাগান দশজনে খেলে। এই হারের ফলে সুপার কাপে মোহনবাগানের সরাসরি খেলার সম্ভাবনা কমল।
Body:নতুন ভাবে জানতে পারছি
Conclusion:
TAGGED:
mohanbagan