ETV Bharat / sports

কোয়েসের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন হওয়ার পথে, নতুন স্পনসরের খোঁজে ইস্টবেঙ্গল - East Bengal

ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে সম্পর্কে যে ছেদ পড়তে চলেছে, এবার তা স্পষ্ট করলেন কোয়েসের চেয়ারম্যান । জানিয়ে দিলেন, ক্লাবের বর্তমান কর্তাদের সঙ্গে কাজ করা কোনওভাবেই সম্ভব নয় ।

ফাইল ফোটো
author img

By

Published : Jul 30, 2019, 6:17 AM IST

Updated : Jul 30, 2019, 6:54 AM IST

কলকাতা, ৩০ জুলাই : ইস্টবেঙ্গলের এক কর্তা সম্পর্ক ভাঙনের ইঙ্গিত দিতেই বিস্ফোরক স্পনসর কোয়েসের চেয়ারম্যান অজিত আইজ্যাক । সোমবার বেঙ্গালুরু থেকে জানিয়ে দেন, ইস্টবেঙ্গলের বর্তমান ক্লাব কর্তাদের সঙ্গে কাজ করা কোনওভাবেই সম্ভব নয় ।

আপাতত ক্লাবের শতবর্ষ পালনের তোড়জোড় চলছে । 1 অগাস্ট নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে বিরাট অনুষ্ঠান করছেন ক্লাব কর্তারা । বাজেট চোখ কপালে তোলার মতো । এই অবস্থায় মুখে অজিত আইজ্যাকের সম্পর্ক ছিন্ন সংক্রান্ত মন্তব্যকে তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না তাঁরা । বুঝিয়ে দিচ্ছেন, বর্তমান বিনিয়োগকারী সংস্থা চলে গেলে বিকল্প তৈরি রয়েছে ।

কথাটা অনেকটাই সত্যি । ক্লাবের এক কর্তা দেবব্রত সরকার সোমবার সকালে বেঙ্গালুরুতে গেছেন । সেখানে পূর্বতন স্পনসর ইউবি গ্রুপের সঙ্গে দীর্ঘ মিটিং হয়েছে । ইউবি গ্রুপ ইস্টবেঙ্গলের স্পনসর হতে ফের আগ্রহী বলে জানা গেছে । শুধু তাই নয়, আরও তিনটে সহযোগী স্পনসর জোগাড় করে দিচ্ছে বলে খবর । অজিত আইজ্যাক বলছেন, তাঁরা বিচ্ছেদের চিঠি ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে পাঠিয়ে দিয়েছেন । যদিও লাল হলুদ কর্তারা সেই চিঠি পাওয়ার কথা স্বীকার করেননি । তবে দেবব্রত সরকার বলেছেন, ক্লাবের বিনিয়োগ সংস্থার আর্থিক অবস্থার অবনতির কথা কানে এসেছে । যার সত্যতা জানা নেই ।

সূত্রের খবর, বিনিয়োগকারী সংস্থার বোর্ড মিটিংয়ে ফুটবল ক্লাবে অর্থ বিনিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে । কী পরিমাণ লাভ হতে পারে তা নিয়েও না কি প্রশ্ন তোলা হয়েছে । ভারতীয় ফুটবল জগতের গুঞ্জন এই অবস্থায় ইস্টবেঙ্গলের বর্তমান বিনিয়োগকারী সংস্থা গাঁটছড়া ছিন্ন করার উপায় খুঁজছিল । লাল হলুদ এই কর্তার বিবৃতি সেই পথ প্রশস্ত করেছে ।

বিচ্ছেদের জল্পনার মধ্যে বিনিয়োগকারী সংস্থার চেয়ারম্যান অজিত আইজ্যাক টুইট করে বলেন, ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে তাঁদের সংস্থার সম্পর্ক নিয়ে বেশ কিছু খবর প্রকাশিত হয়েছে । যা ধীরে ধীরে সামনে আসবে । আপাতত সদস্য সমর্থকদের ক্লাবের শতবর্ষের শুভেচ্ছা জানাতে চান । এই টুইটকে অনেকেই মেরামতির চেষ্টা বলে মনে করছেন ।

সুপার কাপে না খেলা, ক্লাব কর্তাদের ফুটবল সংক্রান্ত বিষয়ে পাত্তা না দেওয়া, আর ফেডারেশনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মোহনবাগানের পরামর্শে চলাকে ভালোভাবে নেয়নি ইস্টবেঙ্গল । তাই সম্পর্ক তলানিতে দ্রুত পৌঁছেছিল । ইস্টবেঙ্গল প্রথমে ISL-এ খেলার জন্য চাপ দেয়নি । বরং ISL-এ খেলার ব্যাপারে আগ্রহী ছিলেন অজিত আইজ্যাক স্বয়ং । কিন্তু শেষ সময়ে তিনি উলটো অবস্থান নেন । এই অবস্থায় ইস্টবেঙ্গল ও বর্তমান বিনিয়োগ সংস্থার বিচ্ছেদ সময়ের অপেক্ষা বলে মনে করছেন অনেকে ।

কলকাতা, ৩০ জুলাই : ইস্টবেঙ্গলের এক কর্তা সম্পর্ক ভাঙনের ইঙ্গিত দিতেই বিস্ফোরক স্পনসর কোয়েসের চেয়ারম্যান অজিত আইজ্যাক । সোমবার বেঙ্গালুরু থেকে জানিয়ে দেন, ইস্টবেঙ্গলের বর্তমান ক্লাব কর্তাদের সঙ্গে কাজ করা কোনওভাবেই সম্ভব নয় ।

আপাতত ক্লাবের শতবর্ষ পালনের তোড়জোড় চলছে । 1 অগাস্ট নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে বিরাট অনুষ্ঠান করছেন ক্লাব কর্তারা । বাজেট চোখ কপালে তোলার মতো । এই অবস্থায় মুখে অজিত আইজ্যাকের সম্পর্ক ছিন্ন সংক্রান্ত মন্তব্যকে তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না তাঁরা । বুঝিয়ে দিচ্ছেন, বর্তমান বিনিয়োগকারী সংস্থা চলে গেলে বিকল্প তৈরি রয়েছে ।

কথাটা অনেকটাই সত্যি । ক্লাবের এক কর্তা দেবব্রত সরকার সোমবার সকালে বেঙ্গালুরুতে গেছেন । সেখানে পূর্বতন স্পনসর ইউবি গ্রুপের সঙ্গে দীর্ঘ মিটিং হয়েছে । ইউবি গ্রুপ ইস্টবেঙ্গলের স্পনসর হতে ফের আগ্রহী বলে জানা গেছে । শুধু তাই নয়, আরও তিনটে সহযোগী স্পনসর জোগাড় করে দিচ্ছে বলে খবর । অজিত আইজ্যাক বলছেন, তাঁরা বিচ্ছেদের চিঠি ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে পাঠিয়ে দিয়েছেন । যদিও লাল হলুদ কর্তারা সেই চিঠি পাওয়ার কথা স্বীকার করেননি । তবে দেবব্রত সরকার বলেছেন, ক্লাবের বিনিয়োগ সংস্থার আর্থিক অবস্থার অবনতির কথা কানে এসেছে । যার সত্যতা জানা নেই ।

সূত্রের খবর, বিনিয়োগকারী সংস্থার বোর্ড মিটিংয়ে ফুটবল ক্লাবে অর্থ বিনিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে । কী পরিমাণ লাভ হতে পারে তা নিয়েও না কি প্রশ্ন তোলা হয়েছে । ভারতীয় ফুটবল জগতের গুঞ্জন এই অবস্থায় ইস্টবেঙ্গলের বর্তমান বিনিয়োগকারী সংস্থা গাঁটছড়া ছিন্ন করার উপায় খুঁজছিল । লাল হলুদ এই কর্তার বিবৃতি সেই পথ প্রশস্ত করেছে ।

বিচ্ছেদের জল্পনার মধ্যে বিনিয়োগকারী সংস্থার চেয়ারম্যান অজিত আইজ্যাক টুইট করে বলেন, ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে তাঁদের সংস্থার সম্পর্ক নিয়ে বেশ কিছু খবর প্রকাশিত হয়েছে । যা ধীরে ধীরে সামনে আসবে । আপাতত সদস্য সমর্থকদের ক্লাবের শতবর্ষের শুভেচ্ছা জানাতে চান । এই টুইটকে অনেকেই মেরামতির চেষ্টা বলে মনে করছেন ।

সুপার কাপে না খেলা, ক্লাব কর্তাদের ফুটবল সংক্রান্ত বিষয়ে পাত্তা না দেওয়া, আর ফেডারেশনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মোহনবাগানের পরামর্শে চলাকে ভালোভাবে নেয়নি ইস্টবেঙ্গল । তাই সম্পর্ক তলানিতে দ্রুত পৌঁছেছিল । ইস্টবেঙ্গল প্রথমে ISL-এ খেলার জন্য চাপ দেয়নি । বরং ISL-এ খেলার ব্যাপারে আগ্রহী ছিলেন অজিত আইজ্যাক স্বয়ং । কিন্তু শেষ সময়ে তিনি উলটো অবস্থান নেন । এই অবস্থায় ইস্টবেঙ্গল ও বর্তমান বিনিয়োগ সংস্থার বিচ্ছেদ সময়ের অপেক্ষা বলে মনে করছেন অনেকে ।

Intro:লাল হলুদ শীর্ষ কর্তা সম্পর্ক ভাঙনের ইঙ্গিত দিতেই বিস্ফোরক অজিত আইজ্যাক। সোমবার বেঙ্গালেরু থেকে জানিয়ে দেন ইস্টবেঙ্গলের বর্তমান ক্লাব কর্তাদের সঙ্গে কাজ করা কোনও ভাবেই সম্ভব নয়।আপাতত ক্লাবের শতবর্ষ পালনের তোড়জোড় চলছে। পয়লা অগস্ট নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামে বিরাট অনুষ্ঠান করছেন ক্লাব কর্তারা। বাজেট চোখ কপালে তোলার মত। এই অবস্থায় মুখে অজিত আইজ্যাকের সম্পর্ক ছিন্ন সংক্রান্ত বিস্ফোরক মন্তব্য কে পাত্তা দিচ্ছেন না তারা। বরং বেসরকারি ভাবে বলছেন বর্তমান বিনিয়োগকারী সংস্থা চলে গেলে যাক বিকল্প তৈরি রয়েছে। কথাটা অনেক টাই সত্যি। ইতিমধ্যে ক্লাবের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার সোমবার সকালে বেঙ্গালেরু তে গিয়েছে ন। সেখানে পূর্বতন স্পনসর ইউবি গ্রুপের সঙ্গে দীর্ঘ মিটিং হয়েছে। ইউবি গ্রুপ ইস্টবেঙ্গলে র স্পনসর হতে ফের আগ্রহী। শুধু তাই নয় আরও তিনটে সহযোগী স্পনসর যোগাড় করে দিচ্ছে বলে খবর। অজিত আইজ্যাক বলছেন তারা বিচ্ছেদের চিঠি ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে পাঠিয়ে দিয়েছেন। যদিও লাল হলুদ শীর্ষকর্তা সেই চিঠি পাওয়ার কথা স্বীকার করেননি। তবে তিনি বলেছেন ক্লাবের বিনিয়োগ সংস্থার আর্থিক অবস্থার অবনতির কথা কানে এসেছে। যার সত্যতা জানা নেই। প্রসঙ্গত শোনা যাচ্ছে বিনিয়োগ কারি সংস্থার বোর্ড মিটিং এ ফুটবল ক্লাবে অর্থ বিনিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কি পরিমাণ লাভ হতে পারে তা নিয়েও নাকি প্রশ্ন তোলা হয়েছে। ভারতীয় ফুটবল জগতের গুঞ্জন এই অবস্থায় ইস্টবেঙ্গলের বর্তমান বিনিয়োগ কারি সংস্থা গাটছড়া ছিন্ন করার উপায় খুঁজছিল। লাল হলুদ শীর্ষ কর্তার বিবৃতি সেই পথ প্রশস্থ করেছে। যদিও রাতে বিনিয়োগ সংস্থার চেয়ারম্যান অজিত আইজ্যাক টুইট করে বলে ছেন ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে তাদের সংস্থার সম্পর্ক নিয়ে বেশ কিছু খবর প্রকাশিত হয়েছে। যা ধীরে ধীরে সামনে আসবে। আপাতত ক্লাবের সদস্য সমর্থক দের শতবর্ষের শুভেচ্ছা জানাতে চান। এই টুইট কে অনেকেই মেরামতির চেষ্টা বলে মনে করছেন।
সুপার কাপে না খেলা ক্লাব কর্তাদের ফুটবল সংক্রান্ত বিষয়ে পাত্তা না দেওয়া উল্টে ফেডারেশনের সঙ্গে যুদ্ধে মোহনবাগানের পরামর্শে চলাকে ভালোভাবে নেয়নি ইস্টবেঙ্গল। তাই সম্পর্ক তলানিতে দ্রুত পৌছেছিল। ইস্টবেঙ্গল প্রথমে আইএসএল এ খেলার জন্য চাপ দেয়নি। বরং আইএসএল এ খেলার ব্যাপারে আগ্রহী ছিলেন অজিত আইজ্যাক স্বয়ং। কিন্তু শেষ সময়ে তিনি উলটো অবস্থান নেন। এই অবস্থায় ইস্টবেঙ্গল ও বর্তমান বিনিয়োগ সংস্থার বিচ্ছেদ সময়ের অপেক্ষা।


Body:ইস


Conclusion:
Last Updated : Jul 30, 2019, 6:54 AM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.