ETV Bharat / sports

বেহাল মাঠে আলো ছড়ালেন জুয়ান, জয়ে ফিরল ইস্টবেঙ্গল

কালীঘাটের বিরুদ্ধে জয় ইস্টবেঙ্গলকে 7 ম্যাচে 13 পয়েন্টে পৌঁছে দিল । শীর্ষে থাকা পিয়ারলেসের সঙ্গে পয়েন্টের দিক থেকে একবিন্দুতে লাল হলুদ । কিন্তু জহর দাসের দল কম ম্যাচ খেলার কারণে এগিয়ে । তাই পিয়ারলেসের হারে বড় দুই দলের খেতাব জয়ের আশা থাকবে । নচেৎ নয় ।

আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া
author img

By

Published : Sep 12, 2019, 8:05 PM IST

কলকাতা, 12 সেপ্টেম্বর : মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধান । বিষোদগার বদলে গেল জয়ধ্বনিতে । আলে-স্যার জিন্দাবাদ ধ্বনি শুনতে শুনতে গাড়িতে উঠলেন আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া । কালীঘাট এম এসকে 4-2 গোলে হারিয়ে খেতাবি দৌড়ে টিকে রইল ইস্টবেঙ্গল । জোড়া গোল করে ম্যাচের সেরা হাইমে স্যান্টোস কোলাডো । বাকি দুটো গোল বিদ্যাসাগর সিং ও কালীঘাট এম এস এর বিদেশি ডিফেন্ডার কারামোকোর আত্মঘাতী । কালিঘাট এম এসের হয়ে গোল পরিবর্ত তুহিন শিকদার ও রাহুল পাসোয়ানের ।

পিয়ারলেসের বিরুদ্ধে হারের আক্ষেপ এখনও ইস্টবেঙ্গলজুড়ে । ম্যাচের আগে দলের হতশ্রী ফুটবল নিয়ে গালমন্দ করা সদস্য সমর্থকরা ম্যাচ শেষে অঙ্ক কষতে বসলেন । কালীঘাটের বিরুদ্ধে জয় ইস্টবেঙ্গলকে 7 ম্যাচে 13 পয়েন্টে পৌছে দিল । শীর্ষে থাকা পিয়ারলেসের সঙ্গে পয়েন্টের দিক থেকে একবিন্দুতে লাল হলুদ । কিন্তু জহর দাসের দল কম ম্যাচ খেলার কারণে এগিয়ে । তাই পিয়ারলেসের হারে বড় দুই দলের খেতাব জয়ের আশা থাকবে । নচেৎ নয় । আলেয়ান্দ্রো অবশ্য অন্য দলের ওঠা পড়ায় নজর দেওয়ার বদলে নিজের দলের শক্তি দুর্বলতা নিয়ে মনসংযোগ করতে চান । লিগ হাতের বাইরে, সমালোচকদের এই মন্তব্যের উত্তরে লাল হলুদ চাণক্য বলছেন সবশেষে যাবতীয় উত্তর দেবেন তিনি ।

দলকে খেলার অযোগ্য মাঠে জয় পাওয়ার দৌড়ে নামতে হচ্ছে দেখে ফের সরব আলেয়ান্দ্রো । দলের গোল হজম করা প্রসঙ্গেও বেহাল মাঠকেই কাঠগড়ায় তুললেন । মাঠ যে খারাপ ছিল তা স্বীকার করলেন ইস্টবেঙ্গলের শীর্ষ কর্তা ।

বেহাল মাঠ, হারের ধাক্কার রেশ কাটিয়ে জয় জরুরি হলেও ইস্টবেঙ্গলের শুরুটা বৃহস্পতিবারেও ভালো হয়নি । 39 মিনিটে কালীঘাটের তুহিন শিকদারের গোলে পিছিয়ে পড়েছিল ইস্টবেঙ্গল । এক মিনিট পরে প্রত্যাঘাত লাল হলুদের । জুয়ান গঞ্জালেসের কর্নার গোলে সরাসরি ঢোকার মুখে তা চাপড়ে বের করেন কালীঘাট গোলরক্ষক সোমনাথ দত্ত । কিন্তু ফিরতি বল জালে পাঠান বিদ্যাসাগর সিং ।

মার্তি, কোলাডো এবং জুয়ান গঞ্জালেসকে প্রথম একাদশে রেখে দল সাজিয়েছিলেন আলেয়ান্দ্রো । কাদা মাঠে প্রথম থেকে খেলতে নেমে বা পায়ের জাদুতে মাঠ মাতালেন । একই সঙ্গে শুকনো মাঠে ভালো খেলার জোরালো ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেন । জোড়া গোল করলেও কোলাডো পরিচিত ছন্দে শুরু করতে ব্যর্থ । মনে করা হয়েছিল IFA-র সতর্কতার প্রভাব তাঁর ফুটবলে । 61 মিনিটে ইস্টবেঙ্গল এগিয়ে যায় । পিন্টু মাহাতার জোরালো শট তুহিন দাস বিপন্মুক্ত করার সময় তা কারামোকোর মাথায় লেগে গোলে চলে যায় । আত্মঘাতী গোলে পিছিয়ে পড়ার সঙ্গে খেলা থেকে হারিয়ে যেতে থাকে কালীঘাট । এসময় বেহাল মাঠেও পাসিং ফুটবলের ঝলক দেখা গেল লাল হলুদ ফুটবলারদের পায়ে । ফলস্বরূপ জুয়ানের পাস ধরে বিদ্যাসাগর সিংয়ের শট কালীঘাট ডিফেন্ডার বাঁচালেও ফিরতি বল জালে পাঠান কোলাডো ।

ছন্দহীন কোলাডো গোল পেতেই প্রত্যাশিত মানে খেলতে থাকেন । 81 মিনিটে রাহুল পাসোয়ানের গোলে ব্যবধান কমালেও ফের গোল করে দলের জয় নিশ্চিত করেন কোলাডো । 67 মিনিটে কালীঘাটের বিদেশি স্ট্রাইকার কোয়াসি বিশ্রী ফাউল করায় রেফারি লাল কার্ড দেখান । বাকি সময় কালীঘাটকে দশজনে খেলতে হয় ।

এই ম্যাচে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বদল করলেন আলেয়ান্দ্রো । যা হয়তো সোমবারের ভবানীপুর ক্লাবের বিরুদ্ধে নামার আগের প্রস্তুতি । কল্যাণী স্টেডিয়ামে খেলা । ভালো মাঠে খেলার সুযোগকে আশীর্বাদ বলছেন লাল হলুদ হেডস্যার। কারণ তাঁর অঙ্কে পরবর্তী সব ম্যাচে সাফল্য ট্রফি এনে দিতে পারে । জয়ধ্বনিতে মাঠ ছাড়লেও অঙ্ক কষা শুরু লাল হলুদ হেডস্যারের ।

কলকাতা, 12 সেপ্টেম্বর : মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধান । বিষোদগার বদলে গেল জয়ধ্বনিতে । আলে-স্যার জিন্দাবাদ ধ্বনি শুনতে শুনতে গাড়িতে উঠলেন আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া । কালীঘাট এম এসকে 4-2 গোলে হারিয়ে খেতাবি দৌড়ে টিকে রইল ইস্টবেঙ্গল । জোড়া গোল করে ম্যাচের সেরা হাইমে স্যান্টোস কোলাডো । বাকি দুটো গোল বিদ্যাসাগর সিং ও কালীঘাট এম এস এর বিদেশি ডিফেন্ডার কারামোকোর আত্মঘাতী । কালিঘাট এম এসের হয়ে গোল পরিবর্ত তুহিন শিকদার ও রাহুল পাসোয়ানের ।

পিয়ারলেসের বিরুদ্ধে হারের আক্ষেপ এখনও ইস্টবেঙ্গলজুড়ে । ম্যাচের আগে দলের হতশ্রী ফুটবল নিয়ে গালমন্দ করা সদস্য সমর্থকরা ম্যাচ শেষে অঙ্ক কষতে বসলেন । কালীঘাটের বিরুদ্ধে জয় ইস্টবেঙ্গলকে 7 ম্যাচে 13 পয়েন্টে পৌছে দিল । শীর্ষে থাকা পিয়ারলেসের সঙ্গে পয়েন্টের দিক থেকে একবিন্দুতে লাল হলুদ । কিন্তু জহর দাসের দল কম ম্যাচ খেলার কারণে এগিয়ে । তাই পিয়ারলেসের হারে বড় দুই দলের খেতাব জয়ের আশা থাকবে । নচেৎ নয় । আলেয়ান্দ্রো অবশ্য অন্য দলের ওঠা পড়ায় নজর দেওয়ার বদলে নিজের দলের শক্তি দুর্বলতা নিয়ে মনসংযোগ করতে চান । লিগ হাতের বাইরে, সমালোচকদের এই মন্তব্যের উত্তরে লাল হলুদ চাণক্য বলছেন সবশেষে যাবতীয় উত্তর দেবেন তিনি ।

দলকে খেলার অযোগ্য মাঠে জয় পাওয়ার দৌড়ে নামতে হচ্ছে দেখে ফের সরব আলেয়ান্দ্রো । দলের গোল হজম করা প্রসঙ্গেও বেহাল মাঠকেই কাঠগড়ায় তুললেন । মাঠ যে খারাপ ছিল তা স্বীকার করলেন ইস্টবেঙ্গলের শীর্ষ কর্তা ।

বেহাল মাঠ, হারের ধাক্কার রেশ কাটিয়ে জয় জরুরি হলেও ইস্টবেঙ্গলের শুরুটা বৃহস্পতিবারেও ভালো হয়নি । 39 মিনিটে কালীঘাটের তুহিন শিকদারের গোলে পিছিয়ে পড়েছিল ইস্টবেঙ্গল । এক মিনিট পরে প্রত্যাঘাত লাল হলুদের । জুয়ান গঞ্জালেসের কর্নার গোলে সরাসরি ঢোকার মুখে তা চাপড়ে বের করেন কালীঘাট গোলরক্ষক সোমনাথ দত্ত । কিন্তু ফিরতি বল জালে পাঠান বিদ্যাসাগর সিং ।

মার্তি, কোলাডো এবং জুয়ান গঞ্জালেসকে প্রথম একাদশে রেখে দল সাজিয়েছিলেন আলেয়ান্দ্রো । কাদা মাঠে প্রথম থেকে খেলতে নেমে বা পায়ের জাদুতে মাঠ মাতালেন । একই সঙ্গে শুকনো মাঠে ভালো খেলার জোরালো ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেন । জোড়া গোল করলেও কোলাডো পরিচিত ছন্দে শুরু করতে ব্যর্থ । মনে করা হয়েছিল IFA-র সতর্কতার প্রভাব তাঁর ফুটবলে । 61 মিনিটে ইস্টবেঙ্গল এগিয়ে যায় । পিন্টু মাহাতার জোরালো শট তুহিন দাস বিপন্মুক্ত করার সময় তা কারামোকোর মাথায় লেগে গোলে চলে যায় । আত্মঘাতী গোলে পিছিয়ে পড়ার সঙ্গে খেলা থেকে হারিয়ে যেতে থাকে কালীঘাট । এসময় বেহাল মাঠেও পাসিং ফুটবলের ঝলক দেখা গেল লাল হলুদ ফুটবলারদের পায়ে । ফলস্বরূপ জুয়ানের পাস ধরে বিদ্যাসাগর সিংয়ের শট কালীঘাট ডিফেন্ডার বাঁচালেও ফিরতি বল জালে পাঠান কোলাডো ।

ছন্দহীন কোলাডো গোল পেতেই প্রত্যাশিত মানে খেলতে থাকেন । 81 মিনিটে রাহুল পাসোয়ানের গোলে ব্যবধান কমালেও ফের গোল করে দলের জয় নিশ্চিত করেন কোলাডো । 67 মিনিটে কালীঘাটের বিদেশি স্ট্রাইকার কোয়াসি বিশ্রী ফাউল করায় রেফারি লাল কার্ড দেখান । বাকি সময় কালীঘাটকে দশজনে খেলতে হয় ।

এই ম্যাচে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বদল করলেন আলেয়ান্দ্রো । যা হয়তো সোমবারের ভবানীপুর ক্লাবের বিরুদ্ধে নামার আগের প্রস্তুতি । কল্যাণী স্টেডিয়ামে খেলা । ভালো মাঠে খেলার সুযোগকে আশীর্বাদ বলছেন লাল হলুদ হেডস্যার। কারণ তাঁর অঙ্কে পরবর্তী সব ম্যাচে সাফল্য ট্রফি এনে দিতে পারে । জয়ধ্বনিতে মাঠ ছাড়লেও অঙ্ক কষা শুরু লাল হলুদ হেডস্যারের ।

Intro:মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধান। বিষোদগার বদলে গেল জয়ধ্বনি তে। আলে স্যার জিন্দাবাদ ধ্বনি শুনতে শুনতে বাড়ি ফেরার গাড়িতে উঠলেন আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া। কালিঘাট এম এসকে 4-2 গোলে হারিয়ে খেতাবি দৌড়ে টিকে রইল ইস্টবেঙ্গল। জোড়া গোল করে ম্যাচের সেরা হাইমে স্যান্টোস কোলাডো। বাকি দুটো গোল বিদ্যাসাগর সিং ও কালিঘাট এম এস এর বিদেশি ডিফেন্ডার কারামোকোর আত্মঘাতী। কালিঘাট এম এসের হয়ে গোল পরিবর্ত তুহিন শিকদার ও রাহুল পাসোয়ানের।
পিয়ারলেসের বিরুদ্ধে হারের আক্ষেপ এখনও ইস্টবেঙ্গল জুড়ে। ম্যাচের আগে দলের হতশ্রী ফুটবল নিয়ে গালমন্দ করা সদস্য সমর্থক রা ম্যাচ শেষে অঙ্ক কষতে বসলেন। কালিঘাটের বিরুদ্ধে জয় ইস্টবেঙ্গল কে 7 ম্যাচে 13 পয়েন্টে পৌছে দিল। শীর্ষে থাকা পিয়ারলেসের সঙ্গে পয়েন্টের দিক থেকে একবিন্দুতে লাল হলুদ। কিন্তু জহর দাসের দল কম ম্যাচ খেলার কারণে এগিয়ে। তাই পিয়ারলেসের হারে বড় দুই দলের খেতাব জয়ের আশা থাকবে। নচেৎ নয়। আলেয়ান্দ্রো অবশ্য অন্য দলের ওঠা পড়ায় নজর দেওয়ার বদলে নিজের দলের শক্তি দূর্বলতা নিয়ে মনসংযোগ করতে চান। লিগ হাতের বাইরে, সমালোচকদের এই মন্তব্যের উত্তরে লাল হলুদ চাণক্য বলছেন সবশেষে যাবতীয় উত্তর দেবেন তিনি।
দলকে খেলার অযোগ্য মাঠে জয় পাওয়ার দৌড়ে নামতে হচ্ছে দেখে ফের সরব আলেয়ান্দ্রো। দলের গোল হজম করা প্রসঙ্গেও বেহাল মাঠকেই কাঠগড়ায় তুললেন। মাঠ যে খারাপ ছিল তা স্বীকার করলেন ইস্টবেঙ্গলের শীর্ষ কর্তা।
বেহাল মাঠ, হারের ধাক্কার রেশ সরিয়ে জয় জরুরি হলেও ইস্টবেঙ্গলের শুরুটা বৃহস্পতিবারেও ভালো হয়নি। 39 মিনিটে কালিঘাটের তুহিন শিকদারের গোলে পিছিয়ে পড়েছিল ইস্টবেঙ্গল। এক মিনিট পরে প্রত্যাঘাত লাল হলুদের। জুয়ান মেরে গঞ্জালেসের কর্নার গোলে সরাসরি ঢোকার মুখে তা চাপড়ে বের করেন কালিঘাট গোলরক্ষক সোমনাথ দত্ত। কিন্তু ফিরতি বল জালে পাঠান বিদ্যাসাগর সিং।
মার্তি, কোলাডো এবং জুয়ান গঞ্জালেস কে প্রথম একাদশে রেখে দল সাজিয়েছিলেন আলেয়ান্দ্রো। কাদা মাঠে প্রথম থেকে খেলতে নেমে বা পায়ের জাদুতে মাঠ মাতালেন। একই সঙ্গে শুকনো মাঠে ভালো খেলার জোরালো ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেন।
জোড়া গোল করলেও কোলাডো পরিচিত ছন্দে শুরু করতে ব্যর্থ। মনে করা হয়েছিল আইএফএ র সতর্কতার প্রভাব তার ফুটবলে।
61 মিনিটে ইস্টবেঙ্গল এগিয়ে যায়। পিন্টু মাহাতার জোরালো শট তুহিন দাস বিপদমুক্ত করার সময় তা কারামোকোর মাথায় লেগে গোলে চলে যায়।
আত্মঘাতী গোলে পিছিয়ে পড়ার সঙ্গে খেলা থেকে হারিয়ে যেতে থাকে কালিঘাট। এসময় বেহাল মাঠেও পাসিং ফুটবলের ঝলক দেখা গেল লাল হলুদ ফুটবলারদের পায়ে। ফলসরূপ জুয়ানের পাস ধরে বিদ্যাসাগর সিংএর শট কালিঘাট ডিফেন্ডার বাচালেও ফিরতি বল জালে পাঠান কোলাডো।
ছন্দহীন কোলাডো গোল পেতেই প্রত্যাশিত মানে খেলতে থাকেন। 81 মিনিটে রাহুল পাসোয়ানের গোলে ব্যবধান কমালেও ফের গোল করে দলের জয় নিশ্চিত করেন কোলাডো।
67মিনিটে কালিঘাটের বিদেশি স্ট্রাইকার কোয়াসি বিশ্রী ফাউল করায় রেফারি লাল কার্ড দেখান। বাকি সময় কালিঘাট কে দশজনে খেলতে হয়।
এই ম্যাচে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বদল করলেন আলেয়ান্দ্রো। যা হয়ত সোমবারের ভবানীপুর ক্লাবের বিরুদ্ধে নামার আগের প্রস্তুতি। কল্যানী স্টেডিয়ামে খেলা। ভালো মাঠে খেলার সুযোগ কে আশীর্বাদ বলছেন লাল হলুদ হেডস্যার। কারন তার অঙ্কে পরবর্তী সব ম্যাচে সাফল্য ট্রফি এনে দিতে পারে। জয়ধ্বনি তে মাঠ ছাড়লেও অঙ্ক কষা শুরু লাল হলুদ হেডস্যারের।


Body:জয়


Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.