ETV Bharat / sports

ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে ওপার বাংলার সম্পর্ক নেই, দাবি ইতিহাসবিদের - ইস্টবেঙ্গল শতবর্ষ

''ইস্টবেঙ্গল মানেই পদ্মাপারের ক্লাব এমনটা মোটেই নয় ৷ ইস্টবেঙ্গল উত্তর কলকাতার একটি ক্লাব মোহনবাগানের মতোই ৷''

ইস্টবেঙ্গল
author img

By

Published : Aug 27, 2019, 6:09 AM IST

Updated : Aug 27, 2019, 10:01 AM IST

কলকাতা, 27 অগাস্ট : ইস্টবেঙ্গল মানেই ওপার বাংলা থেকে শরণার্থী হয়ে আসা মানুষের জীবন সংগ্রামের মেঠো ছবি । ইস্টবেঙ্গল মানে কাঁটাতারের মনখারাপের খোঁচা । সাড়ম্বরে 100 বছর পালন করছে ইস্টবেঙ্গল । ইতিমধ্যেই বিশিষ্টদের সংবর্ধনা, প্রাক্তনদের অবদানের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে ক্লাবের তরফে ৷

প্রকাশিত হয়েছে ক্লাবের অফিসিয়াল থিম সং । যেখানে "স্পর্ধার শতবর্ষ"-র কথা উল্লেখ করা হয়েছে ৷ যেখানে রয়েছে ছিন্নমূল প্রসঙ্গ । কিন্তু ক্রীড়া ইতিহাসবিদরা ইস্টবেঙ্গলকে শুধুমাত্র শরণার্থী মানুষের জীবন সংগ্রামের মেঠো মঞ্চ বলতে রাজি নন । এমনকি তারা শরণার্থীদের স্বপ্নপূরণের দাবিকে স্বীকৃতি দিতে রাজি নন । তাঁরা লাল-হলুদ ক্লাবের সঙ্গে ওপার বাংলার সম্পর্কও মানতে রাজি নন।

ইতিহাসবিদদের মত, কুমারটুলি পার্কের জমিদার বাড়ি থেকে ইস্টবেঙ্গলের যাত্রা শুরু ৷ তৎকালীন ফুটবল কর্তাদের মতানৈক্যের ফসল এই ক্লাব । সেইসময়ের ইস্টবেঙ্গলের শীর্ষকর্তা সারদারঞ্জন রায় ও তাঁদের পরিবারের ভূমিকাকে তারা অন্যভাবে বিশেষ গুরুত্ব দিতে চান ।

তখন কলকাতা থেকে ঢাকা অবধি একটি ফেরি সার্ভিস ছিল রায় পরিবারের৷ যার নাম ছিল ইস্টবেঙ্গল ফেরি সার্ভিস । ক্রীড়া ইতিহাসবিদ শুভ্রাংশু রায় বলছেন ক্লাবের নাম তৈরির পেছনে হয়ত রায় পরিবারের অবদান রয়েছে । যা ইস্টবেঙ্গলের শতবর্ষে অবশ্যই প্রাসঙ্গিক ।

শুভ্রাংশু রায়ের মত, 1920 সালে যখন ইস্টবেঙ্গলের প্রতিষ্ঠা , সেসময় ভারতবর্ষ অবিভক্ত । 1933 সালে ইস্টবেঙ্গল কলকাতা লিগ জয়ের খুব কাছে পৌঁছে গিয়েছিল । তাদের লড়াই প্রশংসা কুড়িয়েছিল সমাজের সর্বস্তরের । 1942 সালে ভারত ছাড়ো আন্দোলনের বছরে ইস্টবেঙ্গলের প্রথম কলকাতা লিগ জয় ।
লিগ জয়ের সাক্ষী থাকতে শহরের প্রচুর মানুষ মাঠে ভিড় জমিয়ে ছিলেন মাঠে । লিগ জয়ের পর অভিনন্দনের স্রোতে ভেসে গিয়েছিল সেদিনের লাল হলুদ ফুটবলাররা । শুভ্রাংশু বলছেন সেদিনের সাফল্যে দেশভাগের গন্ধ ছিল না । কাঁটাতার পেরোনোর সংগ্রামও ছিল না । তাই ইস্টবেঙ্গল মানে ওপার বাংলার ক্লাব নয় ।

তাহলে ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে কীভাবে জড়িয়ে গেল কাঁটাতার,ওপার বাংলার নাম? শুভ্রাংশু বলছেন, "প্রাক স্বাধীনতা পর্বে বেঙ্গল প্রভিন্সের দুটো উল্লেখযোগ্য শহর ছিল কলকাতা ও ঢাকা । দুটো শহর তখন বঙ্গ সংস্কৃতি, শিল্প, শিক্ষা,বাণিজ্যর কেন্দ্র ৷ শুধু তাই নয় দেশীয় আঙ্গিকে এই দুই শহরের গুরুত্ব অপরিসীম । সেসময় শিয়ালদহ রেল স্টেশন থেকে খুলনা-যশোর পর্যন্ত নিয়মিত ট্রেন চলত । খুলনা , যশোরের মানুষ জীবন জীবিকার টানে নিয়মিত রেলপথে কলকাতাতে আসতেন ও ফিরে যেতেন । তাই অধুনা ওপার বাংলার সঙ্গে এই শহরের জীবনের সঙ্গে মিশে ছিল । "

বাঙাল-ঘটি শব্দদুটির মধ্যে বঙ্গ সমাজের অবদান রয়েছে বলে মনে করেন না ক্রীড়া ঐতিহাসিক শুভ্রাংশু রায় । দৃঢ়ভাবে তিনি জানিয়েছেন এই শব্দদুটো কলকাতার মেস সংস্কৃতির অবদান । এটি সৃষ্টি হয়েছিল ওড়িশার থেকে আসা রাঁধুনির ভুল উচ্চারণে । বাঙাল-ঘটির লড়াই পরবর্তী সময়ে বাঙালিকরণ হয়েছে । ইস্টবেঙ্গল চিরকাল ভালো মানের বিদেশি ফুটবলার নিয়ে খেলেছে । শতবর্ষে মজিদ বিসকার নিয়ে মাতামাতি চললেও আরেক জন মজিদ লাল হলুদ জার্সিতে মাঠ মাতিয়ে ছিলেন । 1933 সালে পাকিস্তান থেকে খেলতে আসা পাক স্ট্রাইকারের নাম ছিল মজিদ । তিনবছর লাল হলুদ জার্সি পড়ে খেলে একাধিক ম্যাচ জিতিয়েছিলেন তিনি ৷

শুভ্রাংশু রায়ের মত, ''ইস্টবেঙ্গল মানেই পদ্মাপারের ক্লাব এমনটা মোটেই নয় ৷ ইস্টবেঙ্গল উত্তর কলকাতার একটি ক্লাব, ঠিক মোহনবাগানের মতোই ৷''

কলকাতা, 27 অগাস্ট : ইস্টবেঙ্গল মানেই ওপার বাংলা থেকে শরণার্থী হয়ে আসা মানুষের জীবন সংগ্রামের মেঠো ছবি । ইস্টবেঙ্গল মানে কাঁটাতারের মনখারাপের খোঁচা । সাড়ম্বরে 100 বছর পালন করছে ইস্টবেঙ্গল । ইতিমধ্যেই বিশিষ্টদের সংবর্ধনা, প্রাক্তনদের অবদানের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে ক্লাবের তরফে ৷

প্রকাশিত হয়েছে ক্লাবের অফিসিয়াল থিম সং । যেখানে "স্পর্ধার শতবর্ষ"-র কথা উল্লেখ করা হয়েছে ৷ যেখানে রয়েছে ছিন্নমূল প্রসঙ্গ । কিন্তু ক্রীড়া ইতিহাসবিদরা ইস্টবেঙ্গলকে শুধুমাত্র শরণার্থী মানুষের জীবন সংগ্রামের মেঠো মঞ্চ বলতে রাজি নন । এমনকি তারা শরণার্থীদের স্বপ্নপূরণের দাবিকে স্বীকৃতি দিতে রাজি নন । তাঁরা লাল-হলুদ ক্লাবের সঙ্গে ওপার বাংলার সম্পর্কও মানতে রাজি নন।

ইতিহাসবিদদের মত, কুমারটুলি পার্কের জমিদার বাড়ি থেকে ইস্টবেঙ্গলের যাত্রা শুরু ৷ তৎকালীন ফুটবল কর্তাদের মতানৈক্যের ফসল এই ক্লাব । সেইসময়ের ইস্টবেঙ্গলের শীর্ষকর্তা সারদারঞ্জন রায় ও তাঁদের পরিবারের ভূমিকাকে তারা অন্যভাবে বিশেষ গুরুত্ব দিতে চান ।

তখন কলকাতা থেকে ঢাকা অবধি একটি ফেরি সার্ভিস ছিল রায় পরিবারের৷ যার নাম ছিল ইস্টবেঙ্গল ফেরি সার্ভিস । ক্রীড়া ইতিহাসবিদ শুভ্রাংশু রায় বলছেন ক্লাবের নাম তৈরির পেছনে হয়ত রায় পরিবারের অবদান রয়েছে । যা ইস্টবেঙ্গলের শতবর্ষে অবশ্যই প্রাসঙ্গিক ।

শুভ্রাংশু রায়ের মত, 1920 সালে যখন ইস্টবেঙ্গলের প্রতিষ্ঠা , সেসময় ভারতবর্ষ অবিভক্ত । 1933 সালে ইস্টবেঙ্গল কলকাতা লিগ জয়ের খুব কাছে পৌঁছে গিয়েছিল । তাদের লড়াই প্রশংসা কুড়িয়েছিল সমাজের সর্বস্তরের । 1942 সালে ভারত ছাড়ো আন্দোলনের বছরে ইস্টবেঙ্গলের প্রথম কলকাতা লিগ জয় ।
লিগ জয়ের সাক্ষী থাকতে শহরের প্রচুর মানুষ মাঠে ভিড় জমিয়ে ছিলেন মাঠে । লিগ জয়ের পর অভিনন্দনের স্রোতে ভেসে গিয়েছিল সেদিনের লাল হলুদ ফুটবলাররা । শুভ্রাংশু বলছেন সেদিনের সাফল্যে দেশভাগের গন্ধ ছিল না । কাঁটাতার পেরোনোর সংগ্রামও ছিল না । তাই ইস্টবেঙ্গল মানে ওপার বাংলার ক্লাব নয় ।

তাহলে ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে কীভাবে জড়িয়ে গেল কাঁটাতার,ওপার বাংলার নাম? শুভ্রাংশু বলছেন, "প্রাক স্বাধীনতা পর্বে বেঙ্গল প্রভিন্সের দুটো উল্লেখযোগ্য শহর ছিল কলকাতা ও ঢাকা । দুটো শহর তখন বঙ্গ সংস্কৃতি, শিল্প, শিক্ষা,বাণিজ্যর কেন্দ্র ৷ শুধু তাই নয় দেশীয় আঙ্গিকে এই দুই শহরের গুরুত্ব অপরিসীম । সেসময় শিয়ালদহ রেল স্টেশন থেকে খুলনা-যশোর পর্যন্ত নিয়মিত ট্রেন চলত । খুলনা , যশোরের মানুষ জীবন জীবিকার টানে নিয়মিত রেলপথে কলকাতাতে আসতেন ও ফিরে যেতেন । তাই অধুনা ওপার বাংলার সঙ্গে এই শহরের জীবনের সঙ্গে মিশে ছিল । "

বাঙাল-ঘটি শব্দদুটির মধ্যে বঙ্গ সমাজের অবদান রয়েছে বলে মনে করেন না ক্রীড়া ঐতিহাসিক শুভ্রাংশু রায় । দৃঢ়ভাবে তিনি জানিয়েছেন এই শব্দদুটো কলকাতার মেস সংস্কৃতির অবদান । এটি সৃষ্টি হয়েছিল ওড়িশার থেকে আসা রাঁধুনির ভুল উচ্চারণে । বাঙাল-ঘটির লড়াই পরবর্তী সময়ে বাঙালিকরণ হয়েছে । ইস্টবেঙ্গল চিরকাল ভালো মানের বিদেশি ফুটবলার নিয়ে খেলেছে । শতবর্ষে মজিদ বিসকার নিয়ে মাতামাতি চললেও আরেক জন মজিদ লাল হলুদ জার্সিতে মাঠ মাতিয়ে ছিলেন । 1933 সালে পাকিস্তান থেকে খেলতে আসা পাক স্ট্রাইকারের নাম ছিল মজিদ । তিনবছর লাল হলুদ জার্সি পড়ে খেলে একাধিক ম্যাচ জিতিয়েছিলেন তিনি ৷

শুভ্রাংশু রায়ের মত, ''ইস্টবেঙ্গল মানেই পদ্মাপারের ক্লাব এমনটা মোটেই নয় ৷ ইস্টবেঙ্গল উত্তর কলকাতার একটি ক্লাব, ঠিক মোহনবাগানের মতোই ৷''

Intro:ইস্টবেঙ্গল মানেই ওপাড় বাংলা থেকে শরনার্থী হয়ে আসা মানুষের জীবন সংগ্রামের মেঠো ছবি। ইস্টবেঙ্গল মানে কাটাতারের অদৃশ্য খোচা। একশো বছর জন্মদিন পালন করছে ইস্টবেঙ্গল। গুনীজন সংবর্ধনা, প্রাক্তনদের অবদানের স্বীকৃতি ইতিমধ্যে ক্লাব আয়োজিত শতবর্ষ পালন অনুষ্ঠানে করা হয়েছে। প্রকাশিত হয়েছে ক্লাবের অফিসিয়াল থিম সং। যেখানে স্পর্ধার শতবর্ষের গর্বিত প্রকাশ। যেখানে রয়েছে ছিন্নমুল প্রসঙ্গ। কিন্তু ক্রীড়া ঐতিহাসিকরা ইস্টবেঙ্গলকে শরনার্থী মানুষের জীবন সংগ্রামের মেঠো মঞ্চ বলতে রাজি নন। এমনকি তারা শরনার্থী দের স্বপ্নপূরণের দাবি কে সম্পূর্ণ ভাবে মাণ্যতা দিতে রাজি নন। তারা লাল হলুদ ক্লাবের সঙ্গে ওপার বাংলার সম্পর্কও মানতে রাজি নন। তাদের মতে কুমারটুলি পার্কে জমিদার বাড়ি থেকে ইস্টবেঙ্গলের যাত্রা শুরু তৎকালীন ফুটবল কর্তাদের মতানৈক্যের ফসল। সেসময় শীর্ষকর্তা সারদারঞ্জন রায় ও তাদের পরিবারের ভূমিকাকে তারা অন্যভাবে বিশেষ গুরুত্ব দিতে চান। বলে রাখা ভালো সেসময় রায় পরিবারের কলকাতা থেকে ঢাকা অবধি একটি ফেরি সার্ভিস ছিল, যার নাম ছিল ইস্টবেঙ্গল ফেরি সার্ভিস। স্পোর্টস হিস্টোরিয়ান শুভ্রাংশু রায় বলছেন ক্লাবের নাম তৈরির পেছনে হয়ত রায় পরিবারের অবদান রয়েছে। যা ইস্টবেঙ্গলের শতবর্ষে ভীষনভাবে প্রাসঙ্গিক। যা ভুলে গেলে চলবে না। শুভ্রাংশু রায়ের মতে 1920 সালে যে ক্লাবের প্রতিষ্ঠা ইস্টবেঙ্গলের।সেসময় ভারতবর্ষ অবিভক্ত। 1933সালে ইস্টবেঙ্গল কলকাতা লিগ জয়ের খুব কাছে পৌছে গিয়েছিল। তাদের লড়াই প্রশংসা কুড়িয়েছিল সমাজের সর্বস্তরের। 1942 সালে ভারত ছাড়ো আন্দোলনের বছরে ইস্টবেঙ্গলের প্রথম কলকাতা লিগ জয়। যা দেখতে এই শহরের প্রচুর মানুষ মাঠে ভিড় জমিয়ে ছিলেন। পরে অভিনন্দনের স্রোতে ভেসে গিয়েছিল সেদিনের লাল হলুদ। শুভ্রাংশু বলছেন সেদিনের সাফল্যে দেশভাগের গন্ধ ছিল না। কাটাতার পেরোনোর দুঃখ জনক সংগ্রাম ছিল না। তাই ইস্টবেঙ্গল মানে ওপার বাংলার ক্লাব নয়। এখানে প্রশ্ন ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে কীভাবে জড়িয়ে গেল কাটাতার,ওপার বাংলা র নাম? শুভ্রাংশু বলছেন, প্রাক স্বাধীনতা পর্বে বেঙ্গল প্রভিন্সের দুটো উল্লেখযোগ্য শহর কলকাতা ও ঢাকা। দুটো শহর শুধু বঙ্গ সংষ্কৃতি, শিল্প,শিক্ষা, বানিজ্য র ভরকেন্দ্র ছিল না। দেশীয় আঙ্গিকে এই দুই শহরের গুরুত্ব অপরিসীম। সেসময় শিয়ালদহ রেল স্টেশনে র সময় সারনীতে কলকাতা থেকে খুলনা যশোর পর্যন্ত রেল নিয়মিত চলত।সেখানকার মানুষ রা জীবন জীবিকা নির্বাহের জন্যে রেলপথে আসতেন ওৎফিরে যেতেন। তাই ইস্টবেঙ্গল এই সত্তা এই শহরের জীবনের সঙ্গে মিশে ছিল। মা মহীরুহ হয়েছে ইস্টবেঙ্গলের ছত্রছায়ায়। ঘটি বাঙাল শব্দদুটোর মধ্যে বঙ্গ সমাজের অবদান রয়েছে বলে মনে করেন না ক্রীড়া ঐতিহাসিক শুভ্রাংশু রায়।দৃঢ়ভাবে তিনি জানিয়েছেন এই শব্দদুটো কলকাতার মেস সংষ্কৃতির অবদান।যা সৃষ্টি হয়েছিল ওড়িশার থেকে আসা রান্নার ঠাকুরের বিকৃত উচ্চারনে। তাই ঘটি বাঙালের লড়াই পরবর্তী সময়ে বাঙালি করন হয়েছে মাত্র। ইস্টবেঙ্গল চিরকাল ভালো মানের বিদেশি ফুটবলার নিয়ে খেলেছে। শতবর্ষে মজিদ বিসকার নিয়ে মাতামাতি চললেও আরেক জন মজিদ লাল হলুদ জার্সিতে মাঠ মাতিয়ে ছিলেন। 1933সালে পাকিস্তান থেকে খে লতে আসা পাক স্ট্রাইকারের নাম ছিল মজিদ।তিনবছর লাল হলুদ জার্সি পড়ে খেলে একাধিক ম্যাচ ধারাবাহিক ভাবে জয় নিয়ে এসেছিলেন। তাই ইস্টবেঙ্গল মানেই পদ্মাপাড়ের ক্লাব নয়। বরং মোহনবাগানের মত ইস্টবেঙ্গল উত্তর কলকাতার একটি ক্লাব, মত ক্রীড়া ঐতিহাসিক শুভ্রাংশু রায়ের।


Body:ইস্টবেঙ্গল


Conclusion:
Last Updated : Aug 27, 2019, 10:01 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.