ETV Bharat / sports

"ভালো লাগছে না", কোয়েসকে ছাড়তে চায় ইস্টবেঙ্গল - sponsorship

আপাতভাবে ক্লাব ও বিনিয়োগ সংস্থার সম্পর্ক ঠিক আছে মনে হলেও বাস্তব ছবিটা অন্য । কোয়েসের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদের চিঠিও না কি ক্লাবে চলে এসেছে ।

ইস্টবেঙ্গল
author img

By

Published : Jul 29, 2019, 7:57 AM IST

Updated : Jul 29, 2019, 9:02 AM IST

কলকাতা, 29 জুলাই : শতবর্ষ পালনের বোধনের দিনেই বর্তমান স্পনসর সংস্থা কোয়েসের সঙ্গে মনোমালিন্য প্রকাশ্যে চলে এল ইস্টবেঙ্গলে । কুমারটুলি পার্কে ক্লাবের ধাত্রীভূমিতে মশাল মিছিল ছিল শতবর্ষ পালনের বোধন । শতবর্ষে আই লিগ জয়ের দাবি উঠল । নতুন মরশুমে স্বপ্ন দেখার দিনই কোয়েসের সঙ্গে দ্বন্দ্ব যেন সেই সুরে তাল কাটল ৷

মশাল মিছিলে প্রাক্তন ও জুনিয়র দলের ফুটবলারদের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি থাকলেও বর্তমান ফুটবল দলের কোনও সদস্যকে দেখা যায়নি । মশাল মিছিলে সিংহ ভাগ সদস্যের গায়ে ক্লাবের বিগত স্পনসরের লোগো সম্বলিত লাল হলুদ গেঞ্জি । বর্তমান বিনিয়োগকারী সংস্থার দূরে সরে থাকা বা দূরে সরিয়ে রাখা নিয়ে ইতিমধ্যে গুঞ্জন শুরু হয়েছে । ক্লাবের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার বিনিয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে মনোমালিন্যের খবর অস্বীকার করেননি । বর্তমান ফুটবল দলের শতবর্ষের বোধন অনুষ্ঠানে অনুপস্থিতি নিয়ে বলতে গিয়েই তিনি স্পষ্ট করে দিলেন, ক্লাবের ফুটবল দলের উপর তাঁদের কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই । বিনিয়োগকারী সংস্থা কোথায় তাদের দলের ফুটবলারকে পাঠাবে সেটা তাদের নিজস্ব বিষয় । মিছিলে আসার অনুরোধ করা হয়েছিল । কিন্তু প্রি সিজ়ন ট্রেনিংয়ের ধকল সামলে মিছিলে অংশ নেওয়ার অনুমতি কোচ দেননি । তবে ক্লাব সমর্থকদের দাবির কথা জানিয়ে বিনিয়োগ সংস্থাকে উদ্যোগ নিতে বলা হয় । এবং পরিস্থিতি বুঝিয়ে তার বাস্তবায়নের চাপ দেওয়া হয় । বিনিয়োগ সংস্থা তা সম্ভব হলে পরিস্থিতি বিচার করে বাস্তবায়নের চেষ্টা করে । উদাহরণ ডুরান্ড কাপে সিনিয়র দলের অংশগ্রহণ ।

আপাতভাবে ক্লাব ও বিনিয়োগ সংস্থার সম্পর্ক ঠিক আছে মনে হলেও বাস্তব ছবিটা অন্য । কোয়েসের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদের চিঠিও না কি ক্লাবে চলে এসেছে । লাল হলুদ শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার বিচ্ছেদের চিঠি প্রাপ্তির কথা জানেন না । তবে ইস্টবেঙ্গলে বিনিয়োগ নিয়ে স্পনসর সংস্থার মিটিংয়ে ঝড় বয়েছে সেই খবর কানে এসেছে । যার সত্যতার ভার তিনি নিতে রাজি নন । তবে বেঙ্গালুরুস্থিত সংস্থার ফুটবল দল চালানোর ধরনে তিনি বীতশ্রদ্ধ বলে স্পষ্ট করে দিলেন । ভালো কোনও বিনিয়োগ সংস্থার সঠিক খোঁজ পেলেই বর্তমানকে অতীত করা হবে । স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, কোয়েসকে ভালো লাগছে না ৷ তাঁর কথায়, গাঁটছড়া বাঁধার প্রথম দিন থেকেই নতুনের খোঁজ শুরু করেছিলেন ৷ তবে তার কারণ বলতে রাজি নন ।

একই ভাবে শতবর্ষের দল গঠনেও অখুশি ক্লাব । আশা করা হয়েছিল শক্তিশালী দল গড়বে বিনিয়োগকারীরা । বিদেশিদের মান নিয়ে সন্দিহান ক্লাবকর্তারা । আই লিগের আগে শুধরে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে বলে মনে করেন । একই সঙ্গে আশা, বিদেশিরা ভালো খেললে ছবিটা বদলে যাবে ।

কলকাতা, 29 জুলাই : শতবর্ষ পালনের বোধনের দিনেই বর্তমান স্পনসর সংস্থা কোয়েসের সঙ্গে মনোমালিন্য প্রকাশ্যে চলে এল ইস্টবেঙ্গলে । কুমারটুলি পার্কে ক্লাবের ধাত্রীভূমিতে মশাল মিছিল ছিল শতবর্ষ পালনের বোধন । শতবর্ষে আই লিগ জয়ের দাবি উঠল । নতুন মরশুমে স্বপ্ন দেখার দিনই কোয়েসের সঙ্গে দ্বন্দ্ব যেন সেই সুরে তাল কাটল ৷

মশাল মিছিলে প্রাক্তন ও জুনিয়র দলের ফুটবলারদের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি থাকলেও বর্তমান ফুটবল দলের কোনও সদস্যকে দেখা যায়নি । মশাল মিছিলে সিংহ ভাগ সদস্যের গায়ে ক্লাবের বিগত স্পনসরের লোগো সম্বলিত লাল হলুদ গেঞ্জি । বর্তমান বিনিয়োগকারী সংস্থার দূরে সরে থাকা বা দূরে সরিয়ে রাখা নিয়ে ইতিমধ্যে গুঞ্জন শুরু হয়েছে । ক্লাবের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার বিনিয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে মনোমালিন্যের খবর অস্বীকার করেননি । বর্তমান ফুটবল দলের শতবর্ষের বোধন অনুষ্ঠানে অনুপস্থিতি নিয়ে বলতে গিয়েই তিনি স্পষ্ট করে দিলেন, ক্লাবের ফুটবল দলের উপর তাঁদের কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই । বিনিয়োগকারী সংস্থা কোথায় তাদের দলের ফুটবলারকে পাঠাবে সেটা তাদের নিজস্ব বিষয় । মিছিলে আসার অনুরোধ করা হয়েছিল । কিন্তু প্রি সিজ়ন ট্রেনিংয়ের ধকল সামলে মিছিলে অংশ নেওয়ার অনুমতি কোচ দেননি । তবে ক্লাব সমর্থকদের দাবির কথা জানিয়ে বিনিয়োগ সংস্থাকে উদ্যোগ নিতে বলা হয় । এবং পরিস্থিতি বুঝিয়ে তার বাস্তবায়নের চাপ দেওয়া হয় । বিনিয়োগ সংস্থা তা সম্ভব হলে পরিস্থিতি বিচার করে বাস্তবায়নের চেষ্টা করে । উদাহরণ ডুরান্ড কাপে সিনিয়র দলের অংশগ্রহণ ।

আপাতভাবে ক্লাব ও বিনিয়োগ সংস্থার সম্পর্ক ঠিক আছে মনে হলেও বাস্তব ছবিটা অন্য । কোয়েসের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদের চিঠিও না কি ক্লাবে চলে এসেছে । লাল হলুদ শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার বিচ্ছেদের চিঠি প্রাপ্তির কথা জানেন না । তবে ইস্টবেঙ্গলে বিনিয়োগ নিয়ে স্পনসর সংস্থার মিটিংয়ে ঝড় বয়েছে সেই খবর কানে এসেছে । যার সত্যতার ভার তিনি নিতে রাজি নন । তবে বেঙ্গালুরুস্থিত সংস্থার ফুটবল দল চালানোর ধরনে তিনি বীতশ্রদ্ধ বলে স্পষ্ট করে দিলেন । ভালো কোনও বিনিয়োগ সংস্থার সঠিক খোঁজ পেলেই বর্তমানকে অতীত করা হবে । স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, কোয়েসকে ভালো লাগছে না ৷ তাঁর কথায়, গাঁটছড়া বাঁধার প্রথম দিন থেকেই নতুনের খোঁজ শুরু করেছিলেন ৷ তবে তার কারণ বলতে রাজি নন ।

একই ভাবে শতবর্ষের দল গঠনেও অখুশি ক্লাব । আশা করা হয়েছিল শক্তিশালী দল গড়বে বিনিয়োগকারীরা । বিদেশিদের মান নিয়ে সন্দিহান ক্লাবকর্তারা । আই লিগের আগে শুধরে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে বলে মনে করেন । একই সঙ্গে আশা, বিদেশিরা ভালো খেললে ছবিটা বদলে যাবে ।

Intro:শতবর্ষ পালনের বোধনের দিনেই বর্তমান বিনিয়োগ সংস্থার সঙ্গে মনোমালিন্য প্রকাশ্যে চলে এল ইস্টবেঙ্গলে। কুমারটুলি পার্কে ক্লাবের ধাত্রী ভূমিতে মশাল মিছিল ছিল শতবর্ষ পালনের বোধন। স্পর্ধার শতবর্ষে আই লিগ জয়ের দাবি উঠল। নতুন মরসুমে কোয়েস ইস্টবেঙ্গল কে স্বপ্ন দেখার দিনেই দ্বন্দ্বের ফাটল লাল হলুদে। মশাল মিছিলে প্রাক্তন ও জুনিয়র দলের ফুটবলারদের স্বতস্ফূর্ত উপস্থিতি থাকলেও বর্তমান ফুটবল দলের কোনও সদস্য কে দেখা যায়নি। মশাল মিছিলে সিংহ ভাগ সদস্যদের গায়ে ক্লাবের বিগত স্পনসরের লোগো সম্বলিত লাল হলুদ গেঞ্জি। বর্তমান বিনিয়োগ কারী সংস্থার দূরে সরে থাকা বা দূরে সরিয়ে রাখা নিয়ে ইতিমধ্যে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। ক্লাবের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার কোনও রাখঢাক না করে বিনিয়োগ কারী সংস্থার সঙ্গে মনোমালিন্যের খবর অস্বীকার করেন নি। বর্তমান ফুটবল দলের শতবর্ষের বোধন অনুষ্ঠানে অনুপস্থিতি নিয়ে বলতে গিয়েই বিস্ফোরক তিনি। জানিয়েছেন ক্লাবের ফুটবল দলের ওপর তাদের কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই। বিনিয়োগ সংস্থা কোথায় তাদের দলের ফুটবলার কে পাঠাবে সেটা তাদের নিজস্ব বিষয়। মিছিলে আসার অনুরোধ করা হয়েছিল। কিন্তু প্রিসিজন ট্রেনিংয়ের ধকল সামলে মিছিলে অংশ নেওয়ার অনুমতি কোচ দেয়নি।তবে ক্লাব সমর্থকদের দাবির কথা জানিয়ে বিনিয়োগ সংস্থাকে উদ্যোগ নিতে বলা হয়।এবং পরিস্থিতি বুঝিয়ে তার বাস্তবায়নের চাপ দেওয়া হয়। বিনিয়োগ সংস্থা তা সম্ভব হলে পরিস্থিতি বিচার করে বাস্তবায়নের চেষ্টা করে। উদাহরণ ডুরান্ড কাপে সিনিয়র দলের অংশগ্রহণ।
আপাতভাবে ক্লাব ও বিনিয়োগ সংস্থার সম্পর্ক ঠিক আছে মনে হলেও বাস্তব ছবিটা অন্য। শোনা যাচ্ছে আগামী বছর একত্রিশ মে পর্যন্ত ইস্টবেঙ্গল ও বিনিয়োগ সংস্থার সহঅবস্থান চলবে। বিচ্ছেদের চিঠিও না কি ক্লাবে চলে এসেছে। লাল হলুদ শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার বিচ্ছেদের চিঠি প্রাপ্তির কথা জানেন না। তবে ইস্টবেঙ্গলে বিনিয়োগ নিয়ে বিনিয়োগ সংস্থার মিটিং এ ঝড় বয়েছে সেই খবর কানে এসেছে। যার সত্যতার ভার তিনি নিতে রাজি নন।তবে বেঙ্গালেরুস্থিত সংস্থার ফুটবল দল চালানোর ধরন ধারনে শীর্ষকর্তা বীতশ্রদ্ধ। ভালো কোনও বিনিয়োগ সংস্থার সঠিক খোঁজ পেলেই বর্তমান কে অতীত করা হবে। গাটছড়া বাধার প্রথম দিন থেকেই নতুনের খোঁজ শুরু করে ছিলেন বলে জানিয়েছেন দেবব্রত সরকার। তবে তার কারন বলতে রাজি নন। একই ভাবে শতবর্ষের দল গঠনেও অখুশি ক্লাব। আশা করা হয়েছিল শক্তিশালী দল গড়বে বিনিয়োগ কারীরা। বিদেশি দের মান নিয়ে সন্দিহান। আই লিগের আগে শুধরে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে বলে মনে করেন। এক ই সঙ্গে আশা বিদেশি রা ভালো খেললে ছবিটা বদলে যাবে।



Body:দিন


Conclusion:
Last Updated : Jul 29, 2019, 9:02 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.