ETV Bharat / sports

কেরালার সঙ্গে ড্র, ছয় ম্যাচেও জয় পেল না এসসি ইস্টবেঙ্গল

author img

By

Published : Dec 20, 2020, 10:34 PM IST

গত কয়েকটি ম্যাচের মতো রবিবারও অক্লান্ত মহম্মদ রফিক । 24 মিনিটে প্রথম গোল ইস্টবেঙ্গলের । মাঘোমার পাস থেকে রফিকের জোরালো পুশ কেরালা ব্লাস্টার্সের ডিফেন্ডার বাকারি কোনের পায়ে লেগে গোলে চলে যায় । আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে যাওয়ার আগে এবং পরে একাধিক গোলের সুযোগ পেয়েছিল এসসি ইস্টবেঙ্গল ।

বল দখলের লড়াই
বল দখলের লড়াই

পানাজি, 20 ডিসেম্বর : 24 মিনিটে আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে থকেও ফের ড্র করল এসসি ইস্টবেঙ্গল ৷ ফুটবল ইশ্বর তাঁর আপন দেশের প্রতি সদয় হলেন ম্যাচের শেষ মিনিটে । জ্যাকসন সিংয়ের হেড ইস্টবেঙ্গলের জয়ের আশা শেষ করে দিল । 1-1গোলে শেষ এসসি ইস্টবেঙ্গল বনাম কেরালা ব্লাস্টার্সের ম্যাচ ।

দু’দলই চলতি আইএসএলে জয়ের মুখ দেখেনি । 24 মিনিটে আত্মঘাতী গোলের হাত ধরে জয়ের খুব কাছে পৌঁছে গিয়েছিল লাল হলুদ ব্রিগেড । কিন্তু জ্যাকসন সিংয়ের হেড সেই আশায় জল ঢেলে দিল ।"ফাইট অফ লাস্ট বেঞ্চারস" বাজিমাত করতে রবি ফাওলার এবং কিবু ভিকুনা দুজনেই আক্রমণাত্মক ছকে শুরু করেছিলেন । ফলে মাঝমাঠের দখল নেওয়ার মরিয়া চেষ্টা যেমন ছিল তেমনই গোল লক্ষ্য করে শট নেওয়ার চেষ্টাও ছিল । ইস্টবেঙ্গলকে জয়ের রাস্তায় ফেরাতে রবি ফাওলার আক্রমণের দায়িত্ব দিয়েছিলেন মাঘোমা এবং পিলকিংটনকে । দলের প্রকৃত স্ট্রাইকারের অভাব ঢাকতে এটাই সেরা কৌশল ।

গত পাঁচটি ম্যাচে আবশ্যিক ভারতীয় স্ট্রাইকারদের বাদ দিতেই লাল হলুদ আক্রমণকে অনেক বেশি শানিত দেখিয়েছে । পাশাপাশি শেহনাজ সিংকে মিডফিল্ডার করে দেওয়ায় মাঝমাঠও কার্যকরী হয়ে উঠেছিল । চোট সারিয়ে ড্যানিয়েল ফক্স মাঠে ফিরতেই ইস্টবেঙ্গলের রক্ষণের কাঁপুনিটাও কম । ফাওলার ফক্স, নেভিল স্কট, সুরচন্দ্র সিং, বিকাশ জাইরুকে নিয়ে ব্যাকফোর গড়ার দিনে মাঝমাঠে টোম্বা সিংয়ের মতো কিশোর ফুটবল প্রতিভাকে জুড়ে দিয়েছিলেন ৷ বয়স কম তাই সাহস বেশি । দূরপাল্লার দুরন্ত শটে কেরালা ব্লাস্টার্স গোলরক্ষকের কঠিন পরীক্ষা নেন তিনি ।

গত কয়েকটি ম্যাচের মতো রবিবারও অক্লান্ত মহম্মদ রফিক । 24 মিনিটে প্রথম গোল ইস্টবেঙ্গলের । মাঘোমার পাস থেকে রফিকের জোরালো পুশ কেরালা ব্লাস্টার্সের ডিফেন্ডার বাকারি কোনের পায়ে লেগে গোলে চলে যায় । আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে যাওয়ার আগে এবং পরে একাধিক গোলের সুযোগ পেয়েছিল এসসি ইস্টবেঙ্গল । কিন্তু অ্যালবিনো গোমসের লম্বা হাত পেরিয়ে তা জালে পৌঁছায়নি । পুরো ম্যাচ জুড়েই তিনি দূর্ভেদ্য রইলেন ।

আরও পড়ুন :- সুনীলদের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক ফুটবলই অস্ত্র এটিকে-মোহনবাগানের

বিরতির পর তিনটি বদলে আক্রমণের চাপ বাড়িয়েছিলেন কেরালা ব্লাস্টার্স কোচ কিবু ভিকুনা । কোচের চেয়ারে বসে ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে স্প্যানিশ কোচের অপরাজিত থাকার রেকর্ড রয়েছে । কিন্তু রবিবার বিরতির পর চাপ বাড়ালেও মেন ইন ইয়েলোর পক্ষে লাল হলুদ রক্ষণ ভাঙা এবং দেবজিৎ মজুমদারকে টপকানোর পক্ষে যথেষ্ট ছিল না । 70 মিনিটে দেবজিৎ মজুমদার টুর্নামেন্টের সেরা সেভটি করেন । একই অ্যাকশনে দুবার বল বাঁচিয়ে নিশ্চিত পতন রুখে দেন "সেভজিত" মজুমদার । তবুও শেষরক্ষা হল না । ইস্টবেঙ্গলের নিশ্চিত তিন পয়েন্ট হাতছাড়া হল লাল হলুদ রক্ষণের ছোটো ভুলে । প্রতিপক্ষ ফুটবলারের সেন্টারে নেভিল স্কট বল বিপন্মুক্ত করতে সামান্য দেরি করেন । যা কাজে লাগিয়ে বাজিমাত জ্যাকসন সিংয়ের । ছয় ম্যাচে মাত্র দুই পয়েন্ট । দলে একজন ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার এবং স্ট্রাইকার না পাওয়া গেলে ইস্টবেঙ্গলের সফল হওয়া কঠিন ।

পানাজি, 20 ডিসেম্বর : 24 মিনিটে আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে থকেও ফের ড্র করল এসসি ইস্টবেঙ্গল ৷ ফুটবল ইশ্বর তাঁর আপন দেশের প্রতি সদয় হলেন ম্যাচের শেষ মিনিটে । জ্যাকসন সিংয়ের হেড ইস্টবেঙ্গলের জয়ের আশা শেষ করে দিল । 1-1গোলে শেষ এসসি ইস্টবেঙ্গল বনাম কেরালা ব্লাস্টার্সের ম্যাচ ।

দু’দলই চলতি আইএসএলে জয়ের মুখ দেখেনি । 24 মিনিটে আত্মঘাতী গোলের হাত ধরে জয়ের খুব কাছে পৌঁছে গিয়েছিল লাল হলুদ ব্রিগেড । কিন্তু জ্যাকসন সিংয়ের হেড সেই আশায় জল ঢেলে দিল ।"ফাইট অফ লাস্ট বেঞ্চারস" বাজিমাত করতে রবি ফাওলার এবং কিবু ভিকুনা দুজনেই আক্রমণাত্মক ছকে শুরু করেছিলেন । ফলে মাঝমাঠের দখল নেওয়ার মরিয়া চেষ্টা যেমন ছিল তেমনই গোল লক্ষ্য করে শট নেওয়ার চেষ্টাও ছিল । ইস্টবেঙ্গলকে জয়ের রাস্তায় ফেরাতে রবি ফাওলার আক্রমণের দায়িত্ব দিয়েছিলেন মাঘোমা এবং পিলকিংটনকে । দলের প্রকৃত স্ট্রাইকারের অভাব ঢাকতে এটাই সেরা কৌশল ।

গত পাঁচটি ম্যাচে আবশ্যিক ভারতীয় স্ট্রাইকারদের বাদ দিতেই লাল হলুদ আক্রমণকে অনেক বেশি শানিত দেখিয়েছে । পাশাপাশি শেহনাজ সিংকে মিডফিল্ডার করে দেওয়ায় মাঝমাঠও কার্যকরী হয়ে উঠেছিল । চোট সারিয়ে ড্যানিয়েল ফক্স মাঠে ফিরতেই ইস্টবেঙ্গলের রক্ষণের কাঁপুনিটাও কম । ফাওলার ফক্স, নেভিল স্কট, সুরচন্দ্র সিং, বিকাশ জাইরুকে নিয়ে ব্যাকফোর গড়ার দিনে মাঝমাঠে টোম্বা সিংয়ের মতো কিশোর ফুটবল প্রতিভাকে জুড়ে দিয়েছিলেন ৷ বয়স কম তাই সাহস বেশি । দূরপাল্লার দুরন্ত শটে কেরালা ব্লাস্টার্স গোলরক্ষকের কঠিন পরীক্ষা নেন তিনি ।

গত কয়েকটি ম্যাচের মতো রবিবারও অক্লান্ত মহম্মদ রফিক । 24 মিনিটে প্রথম গোল ইস্টবেঙ্গলের । মাঘোমার পাস থেকে রফিকের জোরালো পুশ কেরালা ব্লাস্টার্সের ডিফেন্ডার বাকারি কোনের পায়ে লেগে গোলে চলে যায় । আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে যাওয়ার আগে এবং পরে একাধিক গোলের সুযোগ পেয়েছিল এসসি ইস্টবেঙ্গল । কিন্তু অ্যালবিনো গোমসের লম্বা হাত পেরিয়ে তা জালে পৌঁছায়নি । পুরো ম্যাচ জুড়েই তিনি দূর্ভেদ্য রইলেন ।

আরও পড়ুন :- সুনীলদের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক ফুটবলই অস্ত্র এটিকে-মোহনবাগানের

বিরতির পর তিনটি বদলে আক্রমণের চাপ বাড়িয়েছিলেন কেরালা ব্লাস্টার্স কোচ কিবু ভিকুনা । কোচের চেয়ারে বসে ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে স্প্যানিশ কোচের অপরাজিত থাকার রেকর্ড রয়েছে । কিন্তু রবিবার বিরতির পর চাপ বাড়ালেও মেন ইন ইয়েলোর পক্ষে লাল হলুদ রক্ষণ ভাঙা এবং দেবজিৎ মজুমদারকে টপকানোর পক্ষে যথেষ্ট ছিল না । 70 মিনিটে দেবজিৎ মজুমদার টুর্নামেন্টের সেরা সেভটি করেন । একই অ্যাকশনে দুবার বল বাঁচিয়ে নিশ্চিত পতন রুখে দেন "সেভজিত" মজুমদার । তবুও শেষরক্ষা হল না । ইস্টবেঙ্গলের নিশ্চিত তিন পয়েন্ট হাতছাড়া হল লাল হলুদ রক্ষণের ছোটো ভুলে । প্রতিপক্ষ ফুটবলারের সেন্টারে নেভিল স্কট বল বিপন্মুক্ত করতে সামান্য দেরি করেন । যা কাজে লাগিয়ে বাজিমাত জ্যাকসন সিংয়ের । ছয় ম্যাচে মাত্র দুই পয়েন্ট । দলে একজন ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার এবং স্ট্রাইকার না পাওয়া গেলে ইস্টবেঙ্গলের সফল হওয়া কঠিন ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.