ETV Bharat / sports

ম্যাচের সেরা হয়েও মন ভালো নেই ক্রোমার

author img

By

Published : Aug 6, 2019, 6:23 AM IST

Updated : Aug 6, 2019, 7:25 AM IST

মোহনবাগানের বিরুদ্ধে জোড়া গোল করে ম্যাচের সেরা হয়েছেন আনসুয়ামা ক্রোমা ৷ তবুও মন ভালো নেই তাঁর ৷

ক্রোমা

কলকাতা, 6 অগাস্ট : মোহনবাগানের বিরুদ্ধে জোড়া গোল করে জয়ের নায়ক তিনি । তবুও মন ভালো নেই আনসুয়ামা ক্রোমার । শুধু নিজের দলের থেকে অভিনন্দন পাননি, প্রতিপক্ষ দলের সমর্থকরাও ক্রোমার নামে জয়ধ্বনি দিচ্ছেন । প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়ের জন্য শ্রদ্ধার মনোভাব কলকাতা ময়দানে শেষ কবে দেখা গেছে তা মনে করা যাচ্ছে না ৷ আবার তেমনই মনে করা যাচ্ছে না, মোহনবাগান শেষ কবে কলকাতা লিগের প্রথম ম্যাচ তিন গোলে হেরেছে ।

ম্যাচ পরবর্তী সাংবাদিক বৈঠকে ক্রোমা বলেন, "একজন পেশাদার ফুটবলার হিসেবে গোল করা আমার কাজ । তাই গোল করেছি । তবে মোহনবাগান ভালো দল । সবুজ-মেরুনকে ভালোবাসি । তাই এভাবে প্রিয় দলের পরাজয়ে দুঃখ পেয়েছি । মোহনবাগান সদস্য সমর্থকদের ভালোবাসা পেয়ে অভিভূত ।" তাই মাঠ ছাড়ার সময় ক্রোমার গলায় জয় মোহনবাগান ধ্বনি ।

এই সংক্রান্ত আরও খবর : ক্রোমার জোড়া গোল, মোহনবাগানকে হারাল পিয়ারলেস

গতকাল জোড়া গোল করে ক্রোমা ম্যাচের নায়ক হলেও নজর কেড়েছেন পুরুলিয়ার ছেলে লক্ষ্মী মান্ডিও ৷ SAI থেকে উঠে এসেছেন ৷ বাবা চাষাবাদ করেন । বাড়ি ফিরে বাবাকে চাষের কাজে সাহায্য করেন লক্ষ্মী । শিয়ালদা বৈঠকখানা বাজারে ছোটো ঘরই তাঁর বর্তমান আস্তানা । চার বছর ধরে পিয়ারলেসের হয়ে খেলছেন । প্রথম বছর 14টি গোল করে নজর কাড়লেও হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটের জন্য ছিটকে যেতে হয়েছিল ৷ মোহনবাগানের বিরুদ্ধে গোল যেন লক্ষ্মীর ফিরে আসার লড়াই ৷

মোহনবাগানের প্রাক্তন কোচ জহর দাস চলতি মরশুমে পিয়ারলেসের দায়িত্বে । দলে রয়েছেন একাধিক মোহনবাগান প্রাক্তনী । সঙ্গে ক্রোমা ও আন্টনি উলফের মতো ময়দানের চেনা বিদেশিরা । মোহনবাগানকে হারিয়ে খুশি কোচও । প্রাক্তন দলের ব্যর্থতার বিশ্লেষণ করতে গিয়ে তাঁর মনে হয়েছে, একজন প্লে মেকারের অনুপস্থিতি কিবু ভিকুনাকে ভোগাচ্ছে । রোগের প্রতিষেধক খুঁজে না পেলে শুধু পিয়ারলেস নয়, অন্য দলের বিরুদ্ধেও মোহনবাগানকে ভুগতে হবে ৷ গত বছর লিগ রানার্স হয়েছিল পিয়ারলেস । চলতি বছরও লক্ষ্য, লিগ টেবিলের উপরে শেষ করা ৷

কলকাতা, 6 অগাস্ট : মোহনবাগানের বিরুদ্ধে জোড়া গোল করে জয়ের নায়ক তিনি । তবুও মন ভালো নেই আনসুয়ামা ক্রোমার । শুধু নিজের দলের থেকে অভিনন্দন পাননি, প্রতিপক্ষ দলের সমর্থকরাও ক্রোমার নামে জয়ধ্বনি দিচ্ছেন । প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়ের জন্য শ্রদ্ধার মনোভাব কলকাতা ময়দানে শেষ কবে দেখা গেছে তা মনে করা যাচ্ছে না ৷ আবার তেমনই মনে করা যাচ্ছে না, মোহনবাগান শেষ কবে কলকাতা লিগের প্রথম ম্যাচ তিন গোলে হেরেছে ।

ম্যাচ পরবর্তী সাংবাদিক বৈঠকে ক্রোমা বলেন, "একজন পেশাদার ফুটবলার হিসেবে গোল করা আমার কাজ । তাই গোল করেছি । তবে মোহনবাগান ভালো দল । সবুজ-মেরুনকে ভালোবাসি । তাই এভাবে প্রিয় দলের পরাজয়ে দুঃখ পেয়েছি । মোহনবাগান সদস্য সমর্থকদের ভালোবাসা পেয়ে অভিভূত ।" তাই মাঠ ছাড়ার সময় ক্রোমার গলায় জয় মোহনবাগান ধ্বনি ।

এই সংক্রান্ত আরও খবর : ক্রোমার জোড়া গোল, মোহনবাগানকে হারাল পিয়ারলেস

গতকাল জোড়া গোল করে ক্রোমা ম্যাচের নায়ক হলেও নজর কেড়েছেন পুরুলিয়ার ছেলে লক্ষ্মী মান্ডিও ৷ SAI থেকে উঠে এসেছেন ৷ বাবা চাষাবাদ করেন । বাড়ি ফিরে বাবাকে চাষের কাজে সাহায্য করেন লক্ষ্মী । শিয়ালদা বৈঠকখানা বাজারে ছোটো ঘরই তাঁর বর্তমান আস্তানা । চার বছর ধরে পিয়ারলেসের হয়ে খেলছেন । প্রথম বছর 14টি গোল করে নজর কাড়লেও হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটের জন্য ছিটকে যেতে হয়েছিল ৷ মোহনবাগানের বিরুদ্ধে গোল যেন লক্ষ্মীর ফিরে আসার লড়াই ৷

মোহনবাগানের প্রাক্তন কোচ জহর দাস চলতি মরশুমে পিয়ারলেসের দায়িত্বে । দলে রয়েছেন একাধিক মোহনবাগান প্রাক্তনী । সঙ্গে ক্রোমা ও আন্টনি উলফের মতো ময়দানের চেনা বিদেশিরা । মোহনবাগানকে হারিয়ে খুশি কোচও । প্রাক্তন দলের ব্যর্থতার বিশ্লেষণ করতে গিয়ে তাঁর মনে হয়েছে, একজন প্লে মেকারের অনুপস্থিতি কিবু ভিকুনাকে ভোগাচ্ছে । রোগের প্রতিষেধক খুঁজে না পেলে শুধু পিয়ারলেস নয়, অন্য দলের বিরুদ্ধেও মোহনবাগানকে ভুগতে হবে ৷ গত বছর লিগ রানার্স হয়েছিল পিয়ারলেস । চলতি বছরও লক্ষ্য, লিগ টেবিলের উপরে শেষ করা ৷

Intro:মন ভালো নেই আনসুয়ামা ক্রোমার। মোহনবাগানের বিরুদ্ধে জোড়া গোল করে জয়ের নায়ক তিনি। অভিনন্দনের হাত শুধু নিজের দলের থেকে নয়, প্রতিপক্ষ দলের সমর্থকরাও ক্রোমার নামে জয়ধ্বনি দিচ্ছেন। প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়ের প্রতি বিরুদ্ধ দলের শ্রদ্ধার মনোভাব কলকাতা ময়দানে শেষ কবে দেখা গিয়েছে মনে করা যাচ্ছে না। তেমনই মনে করা যাচ্ছে না মোহনবাগান শেষ কবে কলকাতা লিগের প্রথম ম্যাচ তিন গোলে হেরেছে। ম্যাচ পরবর্তী সাংবাদিক সম্মেলনে ক্রোমা বলছেন একজন পেশাদার ফুটবলার হিসেবে গোল করা তার কাজ। তাই গোল করেছেন। তবে মোহনবাগান ভালো দল।সবুজ মেরুন জার্সি কে ভালোবাসেন। তাই এভাবে তার প্রিয় দলে র পরাজয়ে দুঃখ পেয়েছেন। মোহনবাগান সদস্য সমর্থকদের ভালোবাসা পেয়ে অভিভূত। তাই মাঠ ছাড়া র সময় ক্রোমার গলায় জয় মোহনবাগান ধ্বনি।
চারবছর আগে মোহনবাগানে খেলার প্রস্তাব পেয়েছিলেন। সাইয়ের ফুটবল দল থেকে উঠে আসা লক্ষী মান্ডি র নিবাস পুরুলিয়ার গ্রামে। বাবা মাঠে চাষ করেন। বাড়িতে ফিরলে লক্ষী নিজেও চাষের কাজে সাহায্য করেন। শিয়ালদহ বৈঠকখানা বাজারে ছোট্ট ঘরে বর্তমান আস্তানা। চারবছর ধরে পিয়ারলেসের হয়ে খেলছেন। প্রথম বছর চোদ্দ টি গোল করে নজর কেড়েছিলেন। হ্যামস্ট্রিং এর চোট ছিটকে দিয়ে ছিল। মোহনবাগানের বিরুদ্ধে গোল লক্ষীর ফিরে আসার লড়াই।
মোহনবাগানের প্রাক্তন কোচ জহর দাস চলতি মরসুমে পিয়ারলেস ক্লাবের দায়িত্বে। দলে একাধিক মোহনবাগানের প্রাক্তনী। সঙ্গে ক্রোমা ও আন্টনি উলফের মত কলকাতা ময়দান চেনা বিদেশি। মোহনবাগান কে হারিয়ে খুশি। প্রাক্তন দলের ব্যর্থতার বিশ্লেষণ করতে গিয়ে তার মনে হয়ে একজন প্লেমেকারের অনুপস্থিতি কিবু ভিকুনাকে ভোগাচ্ছে। রোগ না সারালে শুধু পিয়ারলেস নয় অন্য দলের বিরুদ্ধে মোহনবাগান কে ভুগতে হবে বলে মনে করেন। কথাটা ইস্টবেঙ্গলের ক্ষেত্রে প্রযেজ্যো বলে মনে করেন। গতবছর লিগে রানার্স পিয়ারলেস। এবছর ওপরের দিকে শেষ করাকে পাখির চোখ করছেন জহর দাস।


Body:ক্র


Conclusion:
Last Updated : Aug 6, 2019, 7:25 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.