ETV Bharat / sports

East Bengal : চুক্তি স্বাক্ষর নিয়ে দোলাচল অব্যাহত ইস্টবেঙ্গলে

ক্লাব কর্তারা বলছেন, চুক্তির মূল খসড়া পাওয়ার পর তা আইনজীবীদের কাছে পাঠানো হয়েছে ৷ এবার তাঁদের মতামত নেওয়া হবে ৷ তারপর সই নিয়ে সিদ্ধান্ত ৷ ফলে চুক্তি জট কবে কাটবে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে ৷

author img

By

Published : Aug 17, 2021, 10:52 PM IST

agreement issue of east bengal with investor not over yet
চুক্তি স্বাক্ষর নিয়ে দোলাচল অব্যাহত ইস্টবেঙ্গলে

কলকাতা, 17 অগস্ট : লগ্নিকারী মৌখিক সম্মতি পাওয়ার পরে ইস্টবেঙ্গল কর্তাদের কাছে চুক্তির মূল খসড়া পাঠিয়ে দিয়েছে । ক্লাব কর্তাদের স্বাক্ষরের উপর নির্ভর করছে লাল হলুদ ব্রিগেডের মাঠে নামা । কলকাতা লিগ মঙ্গলবার শুরু হয়েছে । ইস্টবেঙ্গলের পক্ষে এই মরসুমে কলকাতা লিগে অংশগ্রহণ অসম্ভব । চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য কর্তারা ফের ঢিলেমি করলে আইএসএলে অংশগ্রহণ প্রশ্ন চিহ্নের সামনে পড়ে যাবে । লাল হলুদ কর্তারাও বসে নেই । তাঁরাও চুক্তির মূল খসড়া হাতে পাওয়ার পরে তা আইনজীবীর কাছে খতিয়ে দেখার জন্য পাঠিয়ে দিয়েছেন । তাঁরা দেখে সম্মতি দিলে ক্লাব স্বাক্ষর করবে ।

সচিব কল্যাণ মজুমদার বলেছেন, "আইনজীবীদের কাছে পাঠানো হয়েছে । তাঁদের মতের অপেক্ষায় রয়েছি ।" সেই অপেক্ষা কতদিনে শেষ হবে তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে । ক্লাবের প্রাক্তন সহসচিব ডাক্তার শান্তিরঞ্জন দাশগুপ্ত বলেছেন, "বিষয়টি সময়সাপেক্ষ । দেড়শো পাতার চুক্তিপত্র । আইনজীবীদের দেখার সময় দরকার । তারপর সব ঠিক থাকলে, স্বাক্ষর করা হবে । আমরাও চাই সমস্যার দ্রুত নিষ্পত্তি ।"

এই সংক্রান্ত খবর : চুক্তির মূল খসড়া এল ইস্টবেঙ্গলে, কর্তাদের স্বাক্ষরের সম্মতির অপেক্ষায় লগ্নিকারী

প্রাথমিকভাবে শোনা যাচ্ছে, ক্লাব তাঁবুর ব্যবহার স্বত্বের অধিকার ছাড়া নিয়ে ক্লাবের আপত্তি রয়েছে । কারণ কর্তারা মনে করছেন সচিব, প্রেসিডেন্টের ঘরের অধিকার, ক্লাব লনের স্বত্বাধিকার, পল্টু দাস মেমোরিয়াল হল, আর্কাইভ সম্বলিত একাধিক বিষয়ে আপত্তির যথেষ্ট কারণ রয়েছে । এখানেই প্রশ্ন, ক্লাবের ছিয়াত্তর শতাংশ স্বত্ব চুক্তি অনুসারে লগ্নিকারীর । তারা চুক্তির চূড়ান্ত সম্পাদনের পরে ক্লাবের পরিকাঠামোর উন্নতি করার চেষ্টা করবে, এটাই স্বাভাবিক পরিণতি। তাহলে ক্লাব কর্তারা স্বত্ব হস্তান্তরের বিষয়ে গড়িমসি করছেন কেন ? পুরো অঞ্চলটি সেনাবাহিনীর স্বত্বের মধ্যে রয়েছে । ক্লাব শুধু স্বত্ব ভোগ করে । চূড়ান্ত চুক্তিতে স্বাক্ষরের অর্থ লগ্নিকারীর হাতে স্বত্বাধিকার তুলে দেওয়া । ময়দানের সঙ্গে জড়িত অনেক বলছেন, বিক্রি হয়ে যাওয়ার যে তত্ত্ব ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে তা নিতান্তই অমূলক এবং ভিত্তিহীন । বরং ফুটবল না খেললে ক্লাবের অস্তিত্ব ইতিহাসে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা । তাছাড়া প্রশাসনিক এবং সমর্থকদের তরফ থেকেও চাপ রয়েছে । এই অবস্থায় ক্লাব কর্তারা চুক্তি স্বাক্ষর করার ক্ষেত্রে গড়িমসি করলে পরিস্থিতি জটিল হবে । কর্তারা পরিস্থিতি বিচার করে অন্য পথ ভাবছেন । সেক্ষেত্রে স্বাক্ষর করে গণ পদত্যাগের ভাবনাও রয়েছে ইস্টবেঙ্গলের প্রশাসনের অন্দরমহলে।

কলকাতা, 17 অগস্ট : লগ্নিকারী মৌখিক সম্মতি পাওয়ার পরে ইস্টবেঙ্গল কর্তাদের কাছে চুক্তির মূল খসড়া পাঠিয়ে দিয়েছে । ক্লাব কর্তাদের স্বাক্ষরের উপর নির্ভর করছে লাল হলুদ ব্রিগেডের মাঠে নামা । কলকাতা লিগ মঙ্গলবার শুরু হয়েছে । ইস্টবেঙ্গলের পক্ষে এই মরসুমে কলকাতা লিগে অংশগ্রহণ অসম্ভব । চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য কর্তারা ফের ঢিলেমি করলে আইএসএলে অংশগ্রহণ প্রশ্ন চিহ্নের সামনে পড়ে যাবে । লাল হলুদ কর্তারাও বসে নেই । তাঁরাও চুক্তির মূল খসড়া হাতে পাওয়ার পরে তা আইনজীবীর কাছে খতিয়ে দেখার জন্য পাঠিয়ে দিয়েছেন । তাঁরা দেখে সম্মতি দিলে ক্লাব স্বাক্ষর করবে ।

সচিব কল্যাণ মজুমদার বলেছেন, "আইনজীবীদের কাছে পাঠানো হয়েছে । তাঁদের মতের অপেক্ষায় রয়েছি ।" সেই অপেক্ষা কতদিনে শেষ হবে তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে । ক্লাবের প্রাক্তন সহসচিব ডাক্তার শান্তিরঞ্জন দাশগুপ্ত বলেছেন, "বিষয়টি সময়সাপেক্ষ । দেড়শো পাতার চুক্তিপত্র । আইনজীবীদের দেখার সময় দরকার । তারপর সব ঠিক থাকলে, স্বাক্ষর করা হবে । আমরাও চাই সমস্যার দ্রুত নিষ্পত্তি ।"

এই সংক্রান্ত খবর : চুক্তির মূল খসড়া এল ইস্টবেঙ্গলে, কর্তাদের স্বাক্ষরের সম্মতির অপেক্ষায় লগ্নিকারী

প্রাথমিকভাবে শোনা যাচ্ছে, ক্লাব তাঁবুর ব্যবহার স্বত্বের অধিকার ছাড়া নিয়ে ক্লাবের আপত্তি রয়েছে । কারণ কর্তারা মনে করছেন সচিব, প্রেসিডেন্টের ঘরের অধিকার, ক্লাব লনের স্বত্বাধিকার, পল্টু দাস মেমোরিয়াল হল, আর্কাইভ সম্বলিত একাধিক বিষয়ে আপত্তির যথেষ্ট কারণ রয়েছে । এখানেই প্রশ্ন, ক্লাবের ছিয়াত্তর শতাংশ স্বত্ব চুক্তি অনুসারে লগ্নিকারীর । তারা চুক্তির চূড়ান্ত সম্পাদনের পরে ক্লাবের পরিকাঠামোর উন্নতি করার চেষ্টা করবে, এটাই স্বাভাবিক পরিণতি। তাহলে ক্লাব কর্তারা স্বত্ব হস্তান্তরের বিষয়ে গড়িমসি করছেন কেন ? পুরো অঞ্চলটি সেনাবাহিনীর স্বত্বের মধ্যে রয়েছে । ক্লাব শুধু স্বত্ব ভোগ করে । চূড়ান্ত চুক্তিতে স্বাক্ষরের অর্থ লগ্নিকারীর হাতে স্বত্বাধিকার তুলে দেওয়া । ময়দানের সঙ্গে জড়িত অনেক বলছেন, বিক্রি হয়ে যাওয়ার যে তত্ত্ব ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে তা নিতান্তই অমূলক এবং ভিত্তিহীন । বরং ফুটবল না খেললে ক্লাবের অস্তিত্ব ইতিহাসে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা । তাছাড়া প্রশাসনিক এবং সমর্থকদের তরফ থেকেও চাপ রয়েছে । এই অবস্থায় ক্লাব কর্তারা চুক্তি স্বাক্ষর করার ক্ষেত্রে গড়িমসি করলে পরিস্থিতি জটিল হবে । কর্তারা পরিস্থিতি বিচার করে অন্য পথ ভাবছেন । সেক্ষেত্রে স্বাক্ষর করে গণ পদত্যাগের ভাবনাও রয়েছে ইস্টবেঙ্গলের প্রশাসনের অন্দরমহলে।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.