ETV Bharat / sitara

কোটা সিস্টেমের বিরুদ্ধে 'ফেসিলিটি'

কোটা সিস্টেমের বিরুদ্ধে একটি নাটক তৈরি করেছে 'থিয়েটার ইনফ্রেম' নাট্যদল । নাম 'ফেসিলিটি' । নাটকটি লিখেছেন অভিজিৎ চ্যাটার্জি । পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন অমল দে । নাটকে অভিনয় করেছেন ভবতোষ ভট্টাচার্য, শর্মিষ্ঠা মিত্র, সায়নী ব্যানার্জি, সায়ন্তন চ্যাটার্জি, আদিত্য নন্দী ও রঞ্জন ভট্টাচার্য ।

author img

By

Published : Sep 8, 2019, 4:13 PM IST

Updated : Sep 8, 2019, 4:34 PM IST

ফেসিলিটি

কলকাতা : কোটা সিস্টেমের বিরুদ্ধে একটি নাটক তৈরি করেছে 'থিয়েটার ইনফ্রেম' নাট্যদল । নাম 'ফেসিলিটি' । নাটকটি লিখেছেন অভিজিৎ চ্যাটার্জি । পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন অমল দে ।

ডাক্তার পুলিন টুডু আজকের দিনের বিখ্যাত সার্জেন । মেয়ে তৃপ্তিকে বড় করেছেন বৈভবের মধ্যে । কিন্তু শিক্ষা চেতনা আনে । সেই শিক্ষা ও বন্ধুদের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলের মধ্যে যেতে গিয়ে এক বিরাট পরিবর্তন আসে সেই কিশোরীর মনে । তাই সে প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাস করেও অবলীলায় প্রশ্ন তুলতে পারে, তার চেয়ে আরও ভালো রেজ়াল্ট করেও তার বন্ধু ও প্রেমিক অমিত কেন সুযোগ পাবে না ডাক্তারিতে ? মেয়েটির বাবার বন্ধু বিরাজকাকু জানান, অমিত জেনারেল কাস্ট। আর সেটাই তার একমাত্র দোষ। সমাজ এবং বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে জেহাদ করে তৃপ্তি । সে জানায়, কোটায় নয়, ভালো রেজাল্ট করে সাধারণের মতোই ডাক্তারিতে ভরতি হতে চায় সে । বাবা পুলিনের মধ্যে তার শিক্ষক শচীনস্যারের আদর্শ প্রচ্ছন্নভাবেই মেয়েকে তার লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে সায় দেয় । তৃপ্তির মুখে দেখা যায় নতুন যুগের আহ্বান । নতুন সূর্যলোকে কেটে যায় বাবা-মায়ের সকল দ্বিধা ও দ্বন্দ্ব । তারাও মেয়ের সঙ্গে যৌথভাবে আহ্বান করেন নতুন যুগের সূর্যকে । এভাবেই ঘটে নাটকটির উত্তরণ ।

নাটকে অভিনয় করেছেন ভবতোষ ভট্টাচার্য, শর্মিষ্ঠা মিত্র, সায়নী ব্যানার্জি, সায়ন্তন চ্যাটার্জি, আদিত্য নন্দী ও রঞ্জন ভট্টাচার্য । নাটকে আলোর কাজ করেছেন মৃত্যুঞ্জয় দেবনাথ । রূপসজ্জা করেছেন নবকুমার চক্রবর্তী । মঞ্চ সাজিয়েছেন রঞ্জন ভট্টাচার্য । আবহ নির্মাণ করেছেন পার্থ ব্যানার্জি, শুভঙ্কর ঘোষ ও দেবঋষি দেবনাথ । আবহ সম্পাত করেছেন অর্ণব সামন্ত । কারিগরি দায়িত্বে ছিলেন প্রশান্ত ব্যানার্জি, সায়ন্তন চ্যাটার্জি এবং আদিত্য নন্দী ।

কলকাতা : কোটা সিস্টেমের বিরুদ্ধে একটি নাটক তৈরি করেছে 'থিয়েটার ইনফ্রেম' নাট্যদল । নাম 'ফেসিলিটি' । নাটকটি লিখেছেন অভিজিৎ চ্যাটার্জি । পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন অমল দে ।

ডাক্তার পুলিন টুডু আজকের দিনের বিখ্যাত সার্জেন । মেয়ে তৃপ্তিকে বড় করেছেন বৈভবের মধ্যে । কিন্তু শিক্ষা চেতনা আনে । সেই শিক্ষা ও বন্ধুদের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলের মধ্যে যেতে গিয়ে এক বিরাট পরিবর্তন আসে সেই কিশোরীর মনে । তাই সে প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাস করেও অবলীলায় প্রশ্ন তুলতে পারে, তার চেয়ে আরও ভালো রেজ়াল্ট করেও তার বন্ধু ও প্রেমিক অমিত কেন সুযোগ পাবে না ডাক্তারিতে ? মেয়েটির বাবার বন্ধু বিরাজকাকু জানান, অমিত জেনারেল কাস্ট। আর সেটাই তার একমাত্র দোষ। সমাজ এবং বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে জেহাদ করে তৃপ্তি । সে জানায়, কোটায় নয়, ভালো রেজাল্ট করে সাধারণের মতোই ডাক্তারিতে ভরতি হতে চায় সে । বাবা পুলিনের মধ্যে তার শিক্ষক শচীনস্যারের আদর্শ প্রচ্ছন্নভাবেই মেয়েকে তার লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে সায় দেয় । তৃপ্তির মুখে দেখা যায় নতুন যুগের আহ্বান । নতুন সূর্যলোকে কেটে যায় বাবা-মায়ের সকল দ্বিধা ও দ্বন্দ্ব । তারাও মেয়ের সঙ্গে যৌথভাবে আহ্বান করেন নতুন যুগের সূর্যকে । এভাবেই ঘটে নাটকটির উত্তরণ ।

নাটকে অভিনয় করেছেন ভবতোষ ভট্টাচার্য, শর্মিষ্ঠা মিত্র, সায়নী ব্যানার্জি, সায়ন্তন চ্যাটার্জি, আদিত্য নন্দী ও রঞ্জন ভট্টাচার্য । নাটকে আলোর কাজ করেছেন মৃত্যুঞ্জয় দেবনাথ । রূপসজ্জা করেছেন নবকুমার চক্রবর্তী । মঞ্চ সাজিয়েছেন রঞ্জন ভট্টাচার্য । আবহ নির্মাণ করেছেন পার্থ ব্যানার্জি, শুভঙ্কর ঘোষ ও দেবঋষি দেবনাথ । আবহ সম্পাত করেছেন অর্ণব সামন্ত । কারিগরি দায়িত্বে ছিলেন প্রশান্ত ব্যানার্জি, সায়ন্তন চ্যাটার্জি এবং আদিত্য নন্দী ।

Intro:কোটা সিস্টেমের বিরুদ্ধে একটি নাটক তৈরি করেছে 'থিয়েটার ইনফ্রেম' নাট্যদল। নাটকটির নাম 'ফেসিলিটি'। নাটকের রচয়িতা অভিজিৎ চ্যাটার্জি। পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন অমল দে।


Body:ডাক্তার পুলিন টুডু আজকের দিনের বিখ্যাত সার্জেন। মেয়ে তৃপ্তিকে বড় করেছেন বৈভবের মধ্যে। কিন্তু শিক্ষা চেতনা আনে। সেই শিক্ষা ও বন্ধুদের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলের মধ্যে যেতে গিয়ে এক বিরাট পরিবর্তন আসে সেই কিশোরীর মননে। তাই সে প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাস করেও অবলীলায় প্রশ্ন তুলতে পারে, তার চেয়ে আরও ভালো রেঙ্ক করেও তার বন্ধু ও প্রেমিক অমিত কেন সুযোগ পাবে না ডাক্তারিতে? মেয়েটির বাবার বন্ধু বিরাজকাকু জানান, "অমিত জেনারেল কাস্ট। আর সেটাই তার একমাত্র দোষ।"

সমাজ এবং বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে জেহাদ করে তৃপ্তি। সে জানায়, কোটায় নয়, ভালো রেজাল্ট করে সাধারণের মতোই ডাক্তারিতে ভর্তি হতে চায় সে। বাবা পুলিনের মধ্যে তার শিক্ষক শচীনস্যারের আদর্শ প্রচ্ছন্নভাবেই মেয়েকে তার লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে সায় দেয়। তৃপ্তির মুখে দেখা যায় নতুন যুগের আহ্বান। নতুন সূর্যলোকে কেটে যায় বাবা-মায়ের সকল দ্বিধা ও দ্বন্দ্ব। তারাও মেয়ের সঙ্গে যৌথভাবে আহ্বান করেন নতুন যুগের সূর্যকে। এভাবেই ঘটে নাটকটির উত্তরণ।




Conclusion:নাটকটির পরিচালক অমল দে। অভিনয় করেছেন ভবতোষ ভট্টাচার্য, শর্মিষ্ঠা মিত্র, সায়নী ব্যানার্জি, সায়ন্তন চ্যাটার্জি, আদিত্য নন্দী ও রঞ্জন ভট্টাচার্য। নাটকে আলোর কাজ করেছেন মৃত্যুঞ্জয় দেবনাথ। রূপসজ্জা করেছেন নবকুমার চক্রবর্তী, মঞ্চ সাজিয়েছেন রঞ্জন ভট্টাচার্য, আবহ নির্মাণ করেছেন পার্থ ব্যানার্জি, শুভঙ্কর ঘোষ ও দেবঋষি দেবনাথ। আবহ সম্পাত করেছেন অর্ণব সামন্ত। কারিগরি দায়িত্বে ছিলেন প্রশান্ত ব্যানার্জি সায়ন্তন চ্যাটার্জী এবং আদিত্য নন্দী।
Last Updated : Sep 8, 2019, 4:34 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.