বেহুলা-লক্ষিন্দরের বিবাহিত জীবনে কি বিপদ আসতে চলেছে ? - manasa
মনসা ধারাবাহিকে এর আগে দর্শক দেখেছিলেন যে, বেহুলা-লক্ষিন্দরের বিয়ে নিয়ে চাঁদ সওদাগরের পরিবারের সকলে ভীষণ রকমের ব্যস্ত। একদিকে যেমন বিয়ে নিয়ে ব্যস্ততা রয়েছে। তেমনি অন্যদিকে চাঁদ সওদাগরের সপ্তডিঙা চুরি হয়ে যাওয়ায় সবাই মনসাকে দায়ী করতে থাকে। আর এই বিপদের হাত থেকে নিজের পরিবারকে বাঁচাতে মহাদেবের নির্দেশে বেহুলার সঙ্গে নিজের ছেলের বিয়ে দেওয়ার তোড়জোড় শুরু করে চাঁদ সওদাগর। আর এই সপ্তাহে দর্শকদের জন্য থাকছে নতুন চমক।
বেহুলা-লক্ষিন্দরের বিবাহিত জীবনে কী বিপদ আসতে চলেছে ?
মনসা ধারাবাহিকে এর আগে দর্শক দেখেছিলেন যে, বেহুলা-লক্ষিন্দরের বিয়ে নিয়ে চাঁদ সওদাগরের পরিবারের সকলে ভীষণ রকমের ব্যস্ত। একদিকে যেমন বিয়ে নিয়ে ব্যস্ততা রয়েছে। তেমনি অন্যদিকে চাঁদ সওদাগরের সপ্তডিঙা চুরি হয়ে যাওয়ায় সবাই মনসাকে দায়ী করতে থাকে। আর এই বিপদের হাত থেকে নিজের পরিবারকে বাঁচাতে মহাদেবের নির্দেশে বেহুলার সঙ্গে নিজের ছেলের বিয়ে দেওয়ার তোড়জোড় শুরু করে চাঁদ সওদাগর। আর এই সপ্তাহে দর্শকদের জন্য থাকছে নতুন চমক।
গল্পের নতুন মোড় প্রসঙ্গে অভিনেত্রী মধুজা রানা তথা ধারাবাহিকের বেহুলা বলেন, "অবশেষে আমাদের বিয়েটা সম্পন্ন হল। তবে বিয়ের মাঝেও বেশ কিছু ঘটনা ঘটেছিল লক্ষিন্দরের সঙ্গে। তবে এইবার লক্ষিন্দর মারা যেতে চলেছে"
অভিনেতা সুদীপ মুখার্জী বলেন, "মা মনসার গল্প তো সবাই জানে কিন্তু এর মধ্যেও বেশ কিছু নতুনত্ব রয়েছে। বেহুলা মা মনসার পূজারী। সে মা মনসার আরাধনা করে। কিন্তু চাঁদ সওদাগর এর একদমই বিরোধী। বেহুলা যখন এই বাড়িতে এসে ওঠে লক্ষিন্দর জানিয়ে দেবে, যে শিবের আরাধনা ছাড়া এ বাড়িতে আর কারোর আরাধনা করা যাবে না। সুতরাং, বেহুলা আসার পর লক্ষিন্দরের জীবন আর বিপন্ন নয়, সেখান থেকে গল্প নতুন কোন দিকে মোড় নেয় সেটাই দেখার।"
Conclusion: