ETV Bharat / sitara

বিচ্ছেদের দোরগোড়ায় শ্যামা ও নিখিল

কৃষ্ণকলি ধারাবাহিকে আগের পর্বে দর্শক দেখেছিলেন, যে এতদিন যাকে গান গাইতে দেখা গেছিল সেই রাধারানী আসলে কোনও গানই গায় না। তার হয়ে গান গাইত শ্যামা। এই ঘটনা সামনে আসতেই পরিবারের সকলের কাছে শ্যামাকে নানাধরনের কথা শুনতে হয়। ছোটো কর্তাও শ্যামার উপর বিরূপ ও মনঃক্ষুন্ন হয়। আচমকা এভাবে সত্যিটা সামনে চলে আসার জন্য শ্যামাও লজ্জিত। তাই সে কাউকে কিছু না বলে বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। আর বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার পথে রাস্তায় তার এক্সিডেন্ট হয়। তবে পরিবারের সকলের ভালোবাসায় ফের একবার শ্যামা চৌধুরী বাড়িতে ফিরে এসেছে। কিন্তু এবার শ্যামার জন্য অপেক্ষা করছে আরও বড় বিপদ। কারণ নিখিলের দাদামশাই পরিবারের সকলকে জানায় যে কুষ্ঠি মতে নিখিলের জীবনে এমন কোনও মহিলা যদি থাকে, যে গান গায় তবে নিখিলের সমূহ বিপদ।

krishnakoli
author img

By

Published : Feb 23, 2019, 5:47 PM IST

এই প্রসঙ্গে নিখিল বলেন, "ধারাবাহিকের গল্প এখন খুব ইন্টারেস্টিং জায়গায় রয়েছে। কারণ আমি আর আমার বাবা বসন্ত চৌধুরী জেনে গেছি যে শ্যামা গান গাইতে পারে। দাদামশাই জানান যে, কুষ্ঠি মতে নিখিলের জীবনে এমন কোনও মহিলা যদি থাকে, যে গান গায় তবে নিখিলের সমূহ বিপদ। আমি এমনিতে কুষ্ঠিতে বিশ্বাস করি না। শ্যামা জানান যে তিনি আর গান গাইতে চাইছেন না। তখন কোথাও গিয়ে আমার মনে হয় তাহলে এই বিয়েটা না থাকাই ভাল। যদি ডিভোর্স হয়ে যায় তাহলে উনি ওনার উজ্জ্বল একটা গানের ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে পারবেন। একদিকে শ্যামা গান গাইবে না আর নিখিলের ইচ্ছা শ্যামা তাকে ডিভোর্স দিয়ে নিজের গান গাওয়াটাকে চালিয়ে নিয়ে যান।"

কৃষ্ণকলি ওরফে শ্যামা বলেন, "ছোটো কর্তা জেনে গেছে যে আমি গান গাইতে পারি এবং আমার খুব খারাপ লাগছে যে উনি আমাকে ভুল বুঝেছেন। তবে আমি ওনাকে অনেক বোঝানোর চেষ্টা করি যে পরিস্থিতির চাপে পরে এই কাজ করেছি। এখন দাদামশাই আসছেন। তিনি একটা বিপদের কথা বলতে চলেছেন। যে বিপদ নিয়ে আমরা সবাই চিন্তায় রয়েছি।"

undefined

ধারাবাহিকের তিতির বলেন, "তিতিরের নিখিলের প্রতি যে ভালোবাসাটা ছিল সেটার মধ্যে কোনও ষড়যন্ত্র নেই এবং সেটা ভুলবশত দিশাকে বলে ফেলে।এবং দিশা খুব চতুরতার সঙ্গে তিতিরের ভালবাসাটাকে ব্যবহার করছে যেন শ্যামাকে বাড়ি থেকে বার করতে পারে। ইতিমধ্যেই তিতির ভ্যালেনটাইন্সডের দিন নিখিলকে তার ভালোবাসার কথা জানায়। কিন্তু নিখিল সেটা কোনওভাবেই পছন্দ করেনি।"

অভিনেতা শংকর চক্রবর্তী বলেন, "গল্প এখন খুব জটিল জায়গায় দাঁড়িয়ে রয়েছে। কারণ পরিবারের সকলকে কোনও কিছু বলা যাচ্ছে না যে রাধারানীর গানটা শ্যামা গাইত। আমি আর নিখিল অপেক্ষা করছি কবে সেই সঠিক সময় আসবে বলবার জন্য। নিখিল প্রথমে শ্যামাকে ভুল বুঝেছিল,কারন নিখিল একদমই মিথ্যা কথা সহ্য করতে পারে না। যেই সময় আমরা ঠিক করি পরিবারের সঙ্গে কথা বলব। সেই সময় একটা নতুন বিপদ এসে হাজির হল। দাদামশাই এসে উপস্থিত হন এবং কুষ্ঠি বিচার করে কিছু একটা খারাপ সংবাদ নিয়ে আসছেন নিখিলের জন্য।"

krishnakoli

এই প্রসঙ্গে নিখিল বলেন, "ধারাবাহিকের গল্প এখন খুব ইন্টারেস্টিং জায়গায় রয়েছে। কারণ আমি আর আমার বাবা বসন্ত চৌধুরী জেনে গেছি যে শ্যামা গান গাইতে পারে। দাদামশাই জানান যে, কুষ্ঠি মতে নিখিলের জীবনে এমন কোনও মহিলা যদি থাকে, যে গান গায় তবে নিখিলের সমূহ বিপদ। আমি এমনিতে কুষ্ঠিতে বিশ্বাস করি না। শ্যামা জানান যে তিনি আর গান গাইতে চাইছেন না। তখন কোথাও গিয়ে আমার মনে হয় তাহলে এই বিয়েটা না থাকাই ভাল। যদি ডিভোর্স হয়ে যায় তাহলে উনি ওনার উজ্জ্বল একটা গানের ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে পারবেন। একদিকে শ্যামা গান গাইবে না আর নিখিলের ইচ্ছা শ্যামা তাকে ডিভোর্স দিয়ে নিজের গান গাওয়াটাকে চালিয়ে নিয়ে যান।"

কৃষ্ণকলি ওরফে শ্যামা বলেন, "ছোটো কর্তা জেনে গেছে যে আমি গান গাইতে পারি এবং আমার খুব খারাপ লাগছে যে উনি আমাকে ভুল বুঝেছেন। তবে আমি ওনাকে অনেক বোঝানোর চেষ্টা করি যে পরিস্থিতির চাপে পরে এই কাজ করেছি। এখন দাদামশাই আসছেন। তিনি একটা বিপদের কথা বলতে চলেছেন। যে বিপদ নিয়ে আমরা সবাই চিন্তায় রয়েছি।"

undefined

ধারাবাহিকের তিতির বলেন, "তিতিরের নিখিলের প্রতি যে ভালোবাসাটা ছিল সেটার মধ্যে কোনও ষড়যন্ত্র নেই এবং সেটা ভুলবশত দিশাকে বলে ফেলে।এবং দিশা খুব চতুরতার সঙ্গে তিতিরের ভালবাসাটাকে ব্যবহার করছে যেন শ্যামাকে বাড়ি থেকে বার করতে পারে। ইতিমধ্যেই তিতির ভ্যালেনটাইন্সডের দিন নিখিলকে তার ভালোবাসার কথা জানায়। কিন্তু নিখিল সেটা কোনওভাবেই পছন্দ করেনি।"

অভিনেতা শংকর চক্রবর্তী বলেন, "গল্প এখন খুব জটিল জায়গায় দাঁড়িয়ে রয়েছে। কারণ পরিবারের সকলকে কোনও কিছু বলা যাচ্ছে না যে রাধারানীর গানটা শ্যামা গাইত। আমি আর নিখিল অপেক্ষা করছি কবে সেই সঠিক সময় আসবে বলবার জন্য। নিখিল প্রথমে শ্যামাকে ভুল বুঝেছিল,কারন নিখিল একদমই মিথ্যা কথা সহ্য করতে পারে না। যেই সময় আমরা ঠিক করি পরিবারের সঙ্গে কথা বলব। সেই সময় একটা নতুন বিপদ এসে হাজির হল। দাদামশাই এসে উপস্থিত হন এবং কুষ্ঠি বিচার করে কিছু একটা খারাপ সংবাদ নিয়ে আসছেন নিখিলের জন্য।"

krishnakoli
Intro:Body:

কৃষ্ণকলি ধারাবাহিকে আগের পর্বে দর্শক দেখেছিলেন, যে এতদিন যাকে গান গাইতে দেখা গেছিল সেই রাধারানী আসলে কোনও গানই গায় না। তার হয়ে গান গাইত শ্যামা। এই ঘটনা সামনে আসতেই পরিবারের সকলের কাছে শ্যামাকে নানাধরনের কথা শুনতে হয়। ছোটো কর্তাও শ্যামার উপর বিরূপ ও মনঃক্ষুন্ন হয়। আচমকা এভাবে সত্যিটা সামনে চলে আসার জন্য শ্যামাও লজ্জিত। তাই সে কাউকে কিছু না বলে বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। আর বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার পথে রাস্তায় তার এক্সিডেন্ট হয়। তবে পরিবারের সকলের ভালোবাসায় ফের একবার শ্যামা চৌধুরী বাড়িতে ফিরে এসেছে। কিন্তু এবার শ্যামার জন্য অপেক্ষা করছে আরও বড় বিপদ। কারণ নিখিলের দাদামশাই পরিবারের সকলকে জানায় যে কুষ্ঠি মতে নিখিলের জীবনে এমন কোনও মহিলা যদি থাকে, যে গান গায় তবে নিখিলের সমূহ বিপদ।



এই প্রসঙ্গে নিখিল বলেন, "ধারাবাহিকের গল্প এখন খুব ইন্টারেস্টিং জায়গায় রয়েছে। কারণ আমি আর আমার বাবা বসন্ত চৌধুরী জেনে গেছি যে শ্যামা গান গাইতে পারে। দাদামশাই জানান যে, কুষ্ঠি মতে নিখিলের জীবনে এমন কোনও মহিলা যদি থাকে, যে গান গায় তবে নিখিলের সমূহ বিপদ। আমি এমনিতে কুষ্ঠিতে বিশ্বাস করি না। শ্যামা জানান যে তিনি আর গান গাইতে চাইছেন না। তখন কোথাও গিয়ে আমার মনে হয় তাহলে এই বিয়েটা না থাকাই ভাল। যদি ডিভোর্স হয়ে যায় তাহলে উনি ওনার উজ্জ্বল একটা গানের ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে পারবেন। একদিকে শ্যামা গান গাইবে না আর নিখিলের ইচ্ছা শ্যামা তাকে ডিভোর্স দিয়ে নিজের গান গাওয়াটাকে চালিয়ে নিয়ে যান।"



কৃষ্ণকলি ওরফে শ্যামা বলেন, "ছোটো কর্তা জেনে গেছে যে আমি গান গাইতে পারি এবং আমার খুব খারাপ লাগছে যে উনি আমাকে ভুল বুঝেছেন। তবে আমি ওনাকে অনেক বোঝানোর চেষ্টা করি যে পরিস্থিতির চাপে পরে এই কাজ করেছি। এখন দাদামশাই আসছেন। তিনি একটা বিপদের কথা বলতে চলেছেন। যে বিপদ নিয়ে আমরা সবাই চিন্তায় রয়েছি।"



ধারাবাহিকের তিতির বলেন, "তিতিরের নিখিলের প্রতি যে ভালোবাসাটা ছিল সেটার মধ্যে কোনও ষড়যন্ত্র নেই এবং সেটা ভুলবশত দিশাকে বলে ফেলে।এবং দিশা খুব চতুরতার সঙ্গে তিতিরের ভালবাসাটাকে ব্যবহার করছে যেন শ্যামাকে বাড়ি থেকে বার করতে পারে। ইতিমধ্যেই তিতির ভ্যালেনটাইন্সডের দিন নিখিলকে তার ভালোবাসার কথা জানায়। কিন্তু নিখিল সেটা কোনওভাবেই পছন্দ করেনি।"



অভিনেতা শংকর চক্রবর্তী বলেন, "গল্প এখন খুব জটিল জায়গায় দাঁড়িয়ে রয়েছে। কারণ পরিবারের সকলকে কোনও কিছু বলা যাচ্ছে না যে রাধারানীর গানটা শ্যামা গাইত। আমি আর নিখিল অপেক্ষা করছি কবে সেই সঠিক সময় আসবে বলবার জন্য। নিখিল প্রথমে শ্যামাকে ভুল বুঝেছিল,কারন নিখিল একদমই মিথ্যা কথা সহ্য করতে পারে না। যেই সময় আমরা ঠিক করি পরিবারের সঙ্গে কথা বলব। সেই সময় একটা নতুন বিপদ এসে  হাজির হল। দাদামশাই এসে উপস্থিত হন এবং কুষ্ঠি বিচার করে কিছু একটা খারাপ সংবাদ নিয়ে আসছেন নিখিলের জন্য।"




Conclusion:

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.