পরিচালক গৌতম ঘোষ মনে করেন, এখন সবাই ফিচার ফিল্ম করতে চায় কিন্তু শর্ট ফিল্মের মাধ্যমেও খুব সুন্দর ভাবে নানা রকম বিষয়কে কেন্দ্র করে ছবি বানানো যায়। আগে অনেক শর্ট ফিল্ম হত কিন্তু, এখন অবস্থার অনেক পরিবর্তন হয়েছে। কিন্তু বিনোদনের ক্ষেত্রে তো শর্ট বা ফিচার কিছু হয় না। তাই দর্শকের মনে আবার শর্ট ফিল্মের জায়গা তৈরি করতে এই ধরনের ফেস্টিভালের দরকার রয়েছে।
অভিনেত্রী ইন্দ্রানী হালদার একটা সময় অনেক শর্ট ফিল্ম করেছেন। কিন্তু এখন শর্ট ফিল্ম আর সেভাবে হয় না। তিনি মনে করেন, এই ধরনের ফেস্টিভালের মাধ্যমে যদি নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা উঠে আসে তবেই গিয়ে এই শর্ট ফিল্ম ফেস্টিভালের একটা মানে দাঁড়াবে।
পরিচালক অশোক বিশ্বনাথন বিশ্বাস করেন, একটা ভালো গল্পকে দর্শকের সামনে তুলে ধরার মুনশিয়ানা চাই। শর্ট ফিল্ম আর ফিচার ফিল্মের পার্থক্য হল সময়ের। তাঁর মতে,এই ধরনের ফেস্টিভালের মাধ্যমে আবার যদি সেই শর্ট ফিল্মের আগ্রহ মানুষের মধ্যে তৈরি হয় তবে নতুন নতুন পরিচালকরা উঠে আসবেন।