এই প্রসঙ্গে অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় বলেন, "ওদের যে সেশনটা চলেছিল আমি তাতে ছিলাম না। কিন্তু আমাদের ইন্ডাস্ট্রির যারা গুনি মানুষজন তারা ছিলেন। আমি জানি পুরো প্রচেষ্টা কীভাবে হয়েছিল। বিপ্লবদা, অরিন্দম, খেয়ালী এরা সবাই ছিলেন। এটা অসম্ভব ভালো একটা প্রচেষ্টা। এই ৫০০০ লোকের মধ্যে থেকে মাত্র ২৮ জন সুযোগ পেয়েছেন। তাদেরকে ঠিকঠাক রেখে সাত দিন দশ দিন ধরে ট্রেনিং দেওয়া। একদিকে তাদের যেমন সুবিধা হবে, তেমনি আমাদের ইন্ডাস্ট্রির জন্য কয়েকজনকে কাজে লাগানো যায়। কারণ এখন ডিজিটাল মিডিয়ামের জন্য প্রচুর প্রচুর নতুন মুখের দরকার। এখন টেলিভিশনের বাইরেও ভালো কনটেন্টের ডিমান্ড দিন দিন বাড়ছে। তাতেই নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের কিন্তু ভীষণভাবে দরকার। তাই এর সঙ্গে আমি ও সৌমিত্র বাবু প্রথম দিন থেকে যুক্ত রয়েছি। আর এটাই প্রথম ফেজ়, ভবিষ্যতে আরও উন্নত হবে।"
বিনোদন দুনিয়ার চাবিকাঠি হতে চলেছে ইয়েস বাংলা
বাংলা বিনোদন দুনিয়ার সিনেমা, সিরিয়াল ও ওয়েব সিরিজ়ে কাজের সুযোগ করে দিতে গত বছরের শেষের দিকে এক বৃহৎ চ্যানেল গোষ্ঠী'র উদ্যোগে শুরু হয়েছিল এক নতুন প্রতিভা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা। যার নাম দেওয়া হয়েছিল ইয়েস বাংলা। সারা বাংলা জুড়ে প্রথম পর্যায়ে প্রায় ৫০০০ জন অংশগ্রহণ করেছিলেন। যার মধ্যে থেকে বাছাই করা ২৮ জন শংসাপত্র অর্জন করল। আর তারা প্রশিক্ষক হিসেবে এই এক সপ্তাহ ধরে পেয়েছিলেন বিপ্লব দাশগুপ্ত, দেবযানি চ্য়াটার্জি, অরিন্দম গাঙ্গুলী, খেয়ালী দস্তিদার গাঙ্গুলী, রবিন দাস ও অভিজিত দাশগুপ্তকে। আর এদের সবার উপরে রয়েছেন টলিউডের দুই বর্ষীয়ান অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ও প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। যারা একটি দিন এই সমস্ত উঠতি প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের সঙ্গে অভিনয় শিক্ষার নানা দিক নিয়ে আলোচনা করবেন। এক অনুষ্ঠানে অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় এই ২৮ জনের হাতে শংসাপত্র তুলে দিলেন বাকিদের উপস্থিতিতে। বিশেষ কাজে ব্যস্ত থাকার জন্য সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় উপস্থিত থাকতে পারেননি এই অনুষ্ঠানে।
এই প্রসঙ্গে অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় বলেন, "ওদের যে সেশনটা চলেছিল আমি তাতে ছিলাম না। কিন্তু আমাদের ইন্ডাস্ট্রির যারা গুনি মানুষজন তারা ছিলেন। আমি জানি পুরো প্রচেষ্টা কীভাবে হয়েছিল। বিপ্লবদা, অরিন্দম, খেয়ালী এরা সবাই ছিলেন। এটা অসম্ভব ভালো একটা প্রচেষ্টা। এই ৫০০০ লোকের মধ্যে থেকে মাত্র ২৮ জন সুযোগ পেয়েছেন। তাদেরকে ঠিকঠাক রেখে সাত দিন দশ দিন ধরে ট্রেনিং দেওয়া। একদিকে তাদের যেমন সুবিধা হবে, তেমনি আমাদের ইন্ডাস্ট্রির জন্য কয়েকজনকে কাজে লাগানো যায়। কারণ এখন ডিজিটাল মিডিয়ামের জন্য প্রচুর প্রচুর নতুন মুখের দরকার। এখন টেলিভিশনের বাইরেও ভালো কনটেন্টের ডিমান্ড দিন দিন বাড়ছে। তাতেই নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের কিন্তু ভীষণভাবে দরকার। তাই এর সঙ্গে আমি ও সৌমিত্র বাবু প্রথম দিন থেকে যুক্ত রয়েছি। আর এটাই প্রথম ফেজ়, ভবিষ্যতে আরও উন্নত হবে।"
বাংলা বিনোদন দুনিয়ার সিনেমা, সিরিয়াল ও ওয়েব সিরিজ়ে কাজের সুযোগ করে দিতে গত বছরের শেষের দিকে এক বৃহৎ চ্যানেল গোষ্ঠী'র উদ্যোগে শুরু হয়েছিল এক নতুন প্রতিভা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা। যার নাম দেওয়া হয়েছিল ইয়েস বাংলা। সারা বাংলা জুড়ে প্রথম পর্যায়ে প্রায় ৫০০০ জন অংশগ্রহণ করেছিলেন। যার মধ্যে থেকে বাছাই করা ২৮ জন শংসাপত্র অর্জন করল। আর তারা প্রশিক্ষক হিসেবে এই এক সপ্তাহ ধরে পেয়েছিলেন বিপ্লব দাশগুপ্ত, দেবযানি চ্য়াটার্জি, অরিন্দম গাঙ্গুলী, খেয়ালী দস্তিদার গাঙ্গুলী, রবিন দাস ও অভিজিত দাশগুপ্তকে। আর এদের সবার উপরে রয়েছেন টলিউডের দুই বর্ষীয়ান অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ও প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। যারা একটি দিন এই সমস্ত উঠতি প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের সঙ্গে অভিনয় শিক্ষার নানা দিক নিয়ে আলোচনা করবেন। এক অনুষ্ঠানে অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় এই ২৮ জনের হাতে শংসাপত্র তুলে দিলেন বাকিদের উপস্থিতিতে। বিশেষ কাজে ব্যস্ত থাকার জন্য সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় উপস্থিত থাকতে পারেননি এই অনুষ্ঠানে।
এই প্রসঙ্গে অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় বলেন, "ওদের যে সেশনটা চলেছিল আমি তাতে ছিলাম না। কিন্তু আমাদের ইন্ডাস্ট্রির যারা গুনি মানুষজন তারা ছিলেন। আমি জানি পুরো প্রচেষ্টা কীভাবে হয়েছিল। বিপ্লবদা, অরিন্দম, খেয়ালী এরা সবাই ছিলেন। এটা অসম্ভব ভালো একটা প্রচেষ্টা। এই ৫০০০ লোকের মধ্যে থেকে মাত্র ২৮ জন সুযোগ পেয়েছেন। তাদেরকে ঠিকঠাক রেখে সাত দিন দশ দিন ধরে ট্রেনিং দেওয়া। একদিকে তাদের যেমন সুবিধা হবে, তেমনি আমাদের ইন্ডাস্ট্রির জন্য কয়েকজনকে কাজে লাগানো যায়। কারণ এখন ডিজিটাল মিডিয়ামের জন্য প্রচুর প্রচুর নতুন মুখের দরকার। এখন টেলিভিশনের বাইরেও ভালো কনটেন্টের ডিমান্ড দিন দিন বাড়ছে। তাতেই নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের কিন্তু ভীষণভাবে দরকার। তাই এর সঙ্গে আমি ও সৌমিত্র বাবু প্রথম দিন থেকে যুক্ত রয়েছি। আর এটাই প্রথম ফেজ়, ভবিষ্যতে আরও উন্নত হবে।"
Conclusion: