কলকাতা, 18 সেপ্টেম্বর: ফ্যাশন দুনিয়ার অন্যতম বড় নাম। সেলেব্রিটি ডিজ়াইনার ছিলেন তিনি । রঙিন ধুতির চল শুরু তাঁর হাত ধরেই । সেই শর্বরী দত্তের অস্বাভাবিক মৃত্যু । বাড়ির শৌচাগার থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর । ইতিমধ্যেই দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে ।
পুলিশ সূত্রে খবর, পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, গত মঙ্গলবার শেষ বারের জন্য শর্বরী দত্তকে দেখা গিয়েছিল । ওই দিন ডিনারের সময় তাঁর সঙ্গে দেখা হয় অন্যান্যদের । তারপর থেকে আর দেখা যায়নি তাঁকে । ফোনেও পাওয়া যায়নি । তখনই খবর দেওয়া হয় পুলিশে । পুলিশ ব্রডস্ট্রিটে ডিজ়াইনারের বাড়িতে যায় । খোঁজাখুঁজির পর শৌচাগারে তাঁর দেহ দেখতে পায় তারা । দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় SSKM হাসপাতালে ।
তদন্তকারীদের প্রাথমিক অনুমান, শৌচাগারেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি । সেই কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে । তাঁর শরীরে কোনওরকম আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি । সেই কারণেই অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ । ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে এলেই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে ।
ফ্যাশন ডিজ়াইনার শর্বরী দত্তর অস্বাভাবিক মৃত্যু, বাথরুমে মিলল দেহ
প্রয়াত ফ্যাশন দুনিয়ার অন্যতম নাম ডিজ়াইনার শর্বরী দত্ত । শৌচাগার থেকে উদ্ধার করা হয় তাঁর দেহ । পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য ।
কলকাতা, 18 সেপ্টেম্বর: ফ্যাশন দুনিয়ার অন্যতম বড় নাম। সেলেব্রিটি ডিজ়াইনার ছিলেন তিনি । রঙিন ধুতির চল শুরু তাঁর হাত ধরেই । সেই শর্বরী দত্তের অস্বাভাবিক মৃত্যু । বাড়ির শৌচাগার থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর । ইতিমধ্যেই দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে ।
পুলিশ সূত্রে খবর, পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, গত মঙ্গলবার শেষ বারের জন্য শর্বরী দত্তকে দেখা গিয়েছিল । ওই দিন ডিনারের সময় তাঁর সঙ্গে দেখা হয় অন্যান্যদের । তারপর থেকে আর দেখা যায়নি তাঁকে । ফোনেও পাওয়া যায়নি । তখনই খবর দেওয়া হয় পুলিশে । পুলিশ ব্রডস্ট্রিটে ডিজ়াইনারের বাড়িতে যায় । খোঁজাখুঁজির পর শৌচাগারে তাঁর দেহ দেখতে পায় তারা । দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় SSKM হাসপাতালে ।
তদন্তকারীদের প্রাথমিক অনুমান, শৌচাগারেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি । সেই কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে । তাঁর শরীরে কোনওরকম আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি । সেই কারণেই অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ । ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে এলেই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে ।