আমার চিকিৎসা করাতে দিন-রাত পরিশ্রম করত কঙ্গনা : রঙ্গোলি

অ্যাসিড ভায়োলেন্সের শিকার কঙ্গনা রানাওয়াতের দিদি রঙ্গোলি চান্দেল । সেই দিনের যন্ত্রণাদায়ক সময়ের কথা মনে করলেন রঙ্গোলি । IANS সূত্রে জানা যাচ্ছে এই খবর ।

মুম্বই : রঙ্গোলির বোন 'ছোটু' তাঁর জীবনের সবথেকে বড় শক্তি । কারণ অ্যাসিড অ্যাটাক হওয়ার পর যখন পৃথিবীটা অন্ধকার হয়ে গেছিল, তখন একমাত্র ছোটুই আলোয় ফিরিয়েছিলেন তাঁকে । এই 'ছোটু' হলেন কঙ্গনা ।

টুইটারে নিজের সেই দিনগুলোর কথা মনে করেছেন রঙ্গোলি । তিনি লিখেছেন, "তুমি যা করেছ, আমি কোনও দিন তা পূরণ করতে পারব না । যখন সেই ভয়ানক দুর্ঘটনা ঘটে, তখন তুমি মাত্র উনিশ বছরের । বাবা-মাও আমার সেই চেহারা দেখে অজ্ঞান হয়ে যেত, কিন্তু তুমি আমার পাশে থেকে ক্ষত পরিষ্কার করতে, আমার চিকিৎসার জন্য দিন-রাত পরিশ্রম করতে ।"

• I can never pay back what you did for me, at that tender age you were just 19 years old the horror of that accident even our parents couldn’t take they used to see my face and just faint they left but you stood by my side washed my wounds, worked day and....(contd) https://t.co/7Fo8trvXLT

  — Rangoli Chandel (@Rangoli_A) January 20, 2020 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="

  I can never pay back what you did for me, at that tender age you were just 19 years old the horror of that accident even our parents couldn’t take they used to see my face and just faint they left but you stood by my side washed my wounds, worked day and....(contd) https://t.co/7Fo8trvXLT

  — Rangoli Chandel (@Rangoli_A) January 20, 2020

  ">

  I can never pay back what you did for me, at that tender age you were just 19 years old the horror of that accident even our parents couldn’t take they used to see my face and just faint they left but you stood by my side washed my wounds, worked day and....(contd) https://t.co/7Fo8trvXLT

  — Rangoli Chandel (@Rangoli_A) January 20, 2020

  
  

এভাবে অনেকদিন কাটে । শক্ত হাতে সব সামলেছেন কঙ্গনা । তবে পরিস্থিতি যখন অনেকটা স্বাভাবিক, তখন আর থাকতে পারেননি, দিদিকে জড়িয়ে কেঁদেছেন অকূল । রঙ্গোলি লিখেছেন, "বছরের পর বছর সেই স্ট্রাগল করার পর যখন সবকিছু স্বাভাবিক হল, তুমি আমার কোলে মুখ গুঁজে কাঁদলে একদিন । কঠিন মানুষরা তাঁদের কষ্ট শেয়ার করতে ভুলে যান, তুমি যে করেছিলে তার জন্য আমি খুশি । ধন্যবাদ ছোটু ।"

• (Contd)... night to pay for my treatment, and then after years struggle when things got better you buried your face in my lap and cried .... I am glad you did cause strongest people most often forget to share their pain... thank you Chotu 🙏

  — Rangoli Chandel (@Rangoli_A) January 20, 2020 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="

  (Contd)... night to pay for my treatment, and then after years struggle when things got better you buried your face in my lap and cried .... I am glad you did cause strongest people most often forget to share their pain... thank you Chotu 🙏

  — Rangoli Chandel (@Rangoli_A) January 20, 2020

  ">

  (Contd)... night to pay for my treatment, and then after years struggle when things got better you buried your face in my lap and cried .... I am glad you did cause strongest people most often forget to share their pain... thank you Chotu 🙏

  — Rangoli Chandel (@Rangoli_A) January 20, 2020

  
  

কিছুদিন আগে নিজের অ্যাটাকারের নাম প্রকাশ্যে আনেন রঙ্গোলি । অবিনাশ শর্মা নামে সেই ব্যক্তি রঙ্গোলির সঙ্গেই কলেজে পড়তেন । রঙ্গোলির অন্য জায়গায় বিয়ে ঠিক হয়ে যাওয়ার পর মেজাজ হারিয়ে অ্যাসিড অ্যাটাকের সিদ্ধান্ত নেয় অবিনাশ ।

শুধু তাই নয়, দীপিকা পাড়ুকোন যে ছবি তৈরির জন্য অ্যাসিড ভায়োলেন্সের মতো একটি বিষয়কে বেছে নিয়েছেন, তার জন্য তাঁকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন দুই বোন ।