ETV Bharat / lifestyle

জনস্বাস্থ্যই মূল অগ্রাধিকার হওয়া উচিত - ভারতের জনস্বাস্থ্য

বিশ্বের জনস্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে ভাইরাস কোভিড । ইতিমধ্যে এই রোগ বিশ্বজুড়ে 18 লাখের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে । ধ্বংস হয়েছে বহু দেশের অর্থনীতি । এই অবস্থায় যত ক্ষণ না প্রতিটি মানুষ নিরাপদ, তত ক্ষণ এক জনও নিরাপদ নয়, এই ভাবনা সামনে রেখে বিশ্বের স্বাস্থ্যকে শক্তিশালী করার অঙ্গীকার নিয়ে দলবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ।

Indias-public-health-agenda
Indias-public-health-agenda
author img

By

Published : Dec 29, 2020, 1:00 PM IST

ভাইরাস ঘটিত সংক্রামক রোগ ঠেকাতে ঠিক কতটা তৈরি আমরা ? গত জুলাই মাসে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ 10টি মহা ভয়ঙ্কর ভাইরাস ঘটিত রোগের থেকে সতর্ক থাকতে বিশেষ ভাবে সাবধান করেছিল । জনস্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক প্রভাবের উপর নির্ভর করে ইবোলা, পীত জ্বর, এভিয়েন ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো রোগকে এই তালিকায় রাখা হয়েছিল ।

বিশ্বের জনস্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে ভাইরাস কোভিড । ইতিমধ্যে এই রোগ বিশ্বজুড়ে 18 লাখের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে । ধ্বংস হয়েছে বহু দেশের অর্থনীতি । 2020 সালে এই মারণ ভাইরাস বিশ্ব স্বাস্থ্যকে ধ্বংস করেছে, এই মন্তব্য করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) বলেছে, দ্রুত বেগে বিশ্বের প্রায় সর্বত্র ছড়িয়ে পড়া এই মহামারি চোখে আঙুল তুলে দেখিয়ে দিল, আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ত্রুটিগুলো । চিকিৎসার বিভিন্ন ক্ষেত্রে গত দুই দশক ধরে সংগঠিত হওয়া বিভিন্ন পরীক্ষাকে এক লহমায় এই মহামারি ধ্বংস করেছে বলে দাবি করেছে হু ।

মহামারির সঙ্গে লড়াইয়ে সক্ষম "অস্ত্র" যখন প্রায় তৈরি হয়ে এসেছে, তখনই একটি 10 দফা অ্যাকশান প্ল্যান আনতে চলেছে হু । বিশ্বের সব দেশেই এই 10 নিয়ম চালু করতে বদ্ধপরিকর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ।

যত ক্ষণ না প্রতিটি মানুষ নিরাপদ, তত ক্ষণ এক জনও নিরাপদ নয়, এই বিষয়টি সামনে রেখে বিশ্বের স্বাস্থ্যকে শক্তিশালী করার অঙ্গীকার নিয়ে দলবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা । ভবিষ্যতে ভ্যাকসিনের দ্রুত উৎপাদনের উদ্দেশে একটি "বায়ো ব্যাঙ্ক" তৈরি করার পরামর্শও দিয়েছে হু । এই সময়ে বহু মানুষ শুধুমাত্র চিকিৎসা করাতে গিয়ে পথে বসার মতো অবস্থায় এসে পৌঁছচ্ছেন । তাই রোগের চিকিৎসা করাতে এখন মূল সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছে টাকা । রোগের চিকিৎসা করাতে এসে বহু মানুষ পথে বসছেন বলেও দুশ্চিন্তা ব্যক্ত করেছে হু । বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার চিন্তা যে অমূলক নয়, তার প্রধান প্রমাণ এই দেশ । ভারতে প্রায় ছয় কোটি মানুষ দারিদ্রসীমার নীচে নেমে যাচ্ছেন শুধুমাত্র চিকিৎসা করাতে গিয়ে ।

আরও পড়ুন: ভারতের জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থা সংকটে চলে গিয়েছে

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দাবি, কোভিড এবং সেই সংক্রান্ত মৃত্যুর 10টি ঘটনার 7টিই হয়েছে অসংক্রামক রোগ থেকে । কোরোন মোকাবিলায় মানসিক স্বাস্থ্য এবং ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার কথাও শোনা গিয়েছে হু-র মুখে । সুস্বাস্থ্যের ভারত (হেলদি ইন্ডিয়া) তৈরি করতে একটি পথনির্দেশিকা দিয়েছে হু।

স্বাস্থ্যের অধিকারকে মৌলিক অধিকার হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য সুপারিশ করেছিল স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের এক উচ্চ পর্যায়ের গ্রুপ । পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের আওতায় তাঁরা এই সুপারিশ করেন । সুপারিশে স্পষ্ট করে বলা হয় যে, দেশের স্বাধীনতা দিবসের 75তম বর্ষ থেকে, যা আগামী বছর উৎযাপিত হবে, এই নতুন নিয়ম চালু হোক ।

বিশ্বের মোট জনসংখ্যার 17 শতাংশ থাকেন ভারতে । একইসঙ্গে চিন্তা বাড়িয়ে দেওয়ার মতো তথ্য হল, গোটা বিশ্বের 20 শতাংশ রোগের "দখলদারী" রয়েছে এই দেশে । আমাদের দেশের স্বাস্থ্য পরিষেবার অবস্থা খুবই শোচনীয় । স্বাস্থ্য ক্ষেত্র অভাব ও শিথিলতা পরিপূর্ণ ।

প্রাথমিক স্তরের চিকিৎসা ব্যবস্থা শক্তিশালী হলে বিশ্বের 90 শতাংশ রোগকে সারিয়ে তোলা সম্ভব হত বলে বহু দিন আগেই জানিয়েছিল বিশ্ব ব্যাঙ্ক । দেশের লাখ লাখ মৃত্যুর জন্য দায়ী প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিষেবার বেহাল দশা । ধংসাত্মক ক্ষমতা এবং মৃত্যুর হারে সংক্রামক রোগগুলিকে টপকে গিয়েছে অসংক্রামক রোগগুলি ।

বিশ্বের ডায়াবিটিসের রাজধানী হল ভারত । এ বিষয়ে আমাদের দেশের দুর্নাম সুবিদিত । তবে এরই পাশাপাশি রক্তচাপ, ক্যানসার এবং হার্টের নানা সমস্যাতেও বহু দেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে ভারত ।

আরও পড়ুন: ভারতের জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থায় বরাদ্দ সংকোচন

জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের আওতায় কেন্দ্রীয় সরকার ক্যানসার, ডায়াবিটিস বা মধুমেহ, হার্টের বিভিন্ন সমস্যা এবং স্ট্রোক ঠেকাতে 2010 সালে জাতীয় কর্মসূচি ঘোষণা করেছে । যদিও এই উদ্যোগ খুব একটা লাভজনক হয়নি । এর প্রধান কারণ হল, এই প্রকল্পে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হত তাঁদেরই, যাঁরা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে আসতেন চিকিৎসা করানোর জন্য । এই পরীক্ষাই যদি কিছুটা ছাকনির সাহায্য নিয়ে সেই সব মানুষের ক্ষেত্রে করা হত, যাঁরা অসংক্রামক ব্যধিতে ভুগছেন, তা হলে অবশ্যই ফলাফল অন্য রকম হত ।

তথ্য বলছে, দেশের 27 কোটি মানুষ ভুগছেন অসংক্রামক ব্যধিতে । কোভিডের হানায় যাঁরা মারা গিয়েছেন, তাঁদের বেশির ভাগেরই কো-মর্বিডিটি ছিল এবং সে সব ছিল এই অসংক্রামক ব্যধির আড়ালেই । সরকার ইতিমধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, এই সব রোগীদের, যাঁদের কো-মর্বিডিটি রয়েছে, তাঁদের আগে, অর্থাৎ প্রথম পর্যায়ে টিকা দেওয়া হবে ।

যে সকল মানুষের এনসিডি রয়েছে, তাঁদের সম্বন্ধে যেন এক লপ্তে সব তথ্য পাওয়া যায়, সেই ভাবে স্বাস্থ্য ক্ষেত্র পরিবর্ধিত করতে হবে এবং তথ্য মজুত করতে হবে । আর একটা ভয়ঙ্কর তথ্য হল, ধূমপায়ীদের নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা যাঁরা ধূমপান করেন না, তাঁদের চেয়ে প্রায় 14 গুণ বেশি । এর পরেও ধূমপানকে ছাড় দেওয়া মানে জনস্বাস্থ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলা ।

একেবারে তৃণমূল স্তর থেকে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা । এই পরামর্শকে কাজে না লাগানো ছাড়া উপায় নেই ।

ভাইরাস ঘটিত সংক্রামক রোগ ঠেকাতে ঠিক কতটা তৈরি আমরা ? গত জুলাই মাসে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ 10টি মহা ভয়ঙ্কর ভাইরাস ঘটিত রোগের থেকে সতর্ক থাকতে বিশেষ ভাবে সাবধান করেছিল । জনস্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক প্রভাবের উপর নির্ভর করে ইবোলা, পীত জ্বর, এভিয়েন ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো রোগকে এই তালিকায় রাখা হয়েছিল ।

বিশ্বের জনস্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে ভাইরাস কোভিড । ইতিমধ্যে এই রোগ বিশ্বজুড়ে 18 লাখের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে । ধ্বংস হয়েছে বহু দেশের অর্থনীতি । 2020 সালে এই মারণ ভাইরাস বিশ্ব স্বাস্থ্যকে ধ্বংস করেছে, এই মন্তব্য করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) বলেছে, দ্রুত বেগে বিশ্বের প্রায় সর্বত্র ছড়িয়ে পড়া এই মহামারি চোখে আঙুল তুলে দেখিয়ে দিল, আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ত্রুটিগুলো । চিকিৎসার বিভিন্ন ক্ষেত্রে গত দুই দশক ধরে সংগঠিত হওয়া বিভিন্ন পরীক্ষাকে এক লহমায় এই মহামারি ধ্বংস করেছে বলে দাবি করেছে হু ।

মহামারির সঙ্গে লড়াইয়ে সক্ষম "অস্ত্র" যখন প্রায় তৈরি হয়ে এসেছে, তখনই একটি 10 দফা অ্যাকশান প্ল্যান আনতে চলেছে হু । বিশ্বের সব দেশেই এই 10 নিয়ম চালু করতে বদ্ধপরিকর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ।

যত ক্ষণ না প্রতিটি মানুষ নিরাপদ, তত ক্ষণ এক জনও নিরাপদ নয়, এই বিষয়টি সামনে রেখে বিশ্বের স্বাস্থ্যকে শক্তিশালী করার অঙ্গীকার নিয়ে দলবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা । ভবিষ্যতে ভ্যাকসিনের দ্রুত উৎপাদনের উদ্দেশে একটি "বায়ো ব্যাঙ্ক" তৈরি করার পরামর্শও দিয়েছে হু । এই সময়ে বহু মানুষ শুধুমাত্র চিকিৎসা করাতে গিয়ে পথে বসার মতো অবস্থায় এসে পৌঁছচ্ছেন । তাই রোগের চিকিৎসা করাতে এখন মূল সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছে টাকা । রোগের চিকিৎসা করাতে এসে বহু মানুষ পথে বসছেন বলেও দুশ্চিন্তা ব্যক্ত করেছে হু । বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার চিন্তা যে অমূলক নয়, তার প্রধান প্রমাণ এই দেশ । ভারতে প্রায় ছয় কোটি মানুষ দারিদ্রসীমার নীচে নেমে যাচ্ছেন শুধুমাত্র চিকিৎসা করাতে গিয়ে ।

আরও পড়ুন: ভারতের জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থা সংকটে চলে গিয়েছে

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দাবি, কোভিড এবং সেই সংক্রান্ত মৃত্যুর 10টি ঘটনার 7টিই হয়েছে অসংক্রামক রোগ থেকে । কোরোন মোকাবিলায় মানসিক স্বাস্থ্য এবং ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার কথাও শোনা গিয়েছে হু-র মুখে । সুস্বাস্থ্যের ভারত (হেলদি ইন্ডিয়া) তৈরি করতে একটি পথনির্দেশিকা দিয়েছে হু।

স্বাস্থ্যের অধিকারকে মৌলিক অধিকার হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য সুপারিশ করেছিল স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের এক উচ্চ পর্যায়ের গ্রুপ । পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের আওতায় তাঁরা এই সুপারিশ করেন । সুপারিশে স্পষ্ট করে বলা হয় যে, দেশের স্বাধীনতা দিবসের 75তম বর্ষ থেকে, যা আগামী বছর উৎযাপিত হবে, এই নতুন নিয়ম চালু হোক ।

বিশ্বের মোট জনসংখ্যার 17 শতাংশ থাকেন ভারতে । একইসঙ্গে চিন্তা বাড়িয়ে দেওয়ার মতো তথ্য হল, গোটা বিশ্বের 20 শতাংশ রোগের "দখলদারী" রয়েছে এই দেশে । আমাদের দেশের স্বাস্থ্য পরিষেবার অবস্থা খুবই শোচনীয় । স্বাস্থ্য ক্ষেত্র অভাব ও শিথিলতা পরিপূর্ণ ।

প্রাথমিক স্তরের চিকিৎসা ব্যবস্থা শক্তিশালী হলে বিশ্বের 90 শতাংশ রোগকে সারিয়ে তোলা সম্ভব হত বলে বহু দিন আগেই জানিয়েছিল বিশ্ব ব্যাঙ্ক । দেশের লাখ লাখ মৃত্যুর জন্য দায়ী প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিষেবার বেহাল দশা । ধংসাত্মক ক্ষমতা এবং মৃত্যুর হারে সংক্রামক রোগগুলিকে টপকে গিয়েছে অসংক্রামক রোগগুলি ।

বিশ্বের ডায়াবিটিসের রাজধানী হল ভারত । এ বিষয়ে আমাদের দেশের দুর্নাম সুবিদিত । তবে এরই পাশাপাশি রক্তচাপ, ক্যানসার এবং হার্টের নানা সমস্যাতেও বহু দেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে ভারত ।

আরও পড়ুন: ভারতের জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থায় বরাদ্দ সংকোচন

জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের আওতায় কেন্দ্রীয় সরকার ক্যানসার, ডায়াবিটিস বা মধুমেহ, হার্টের বিভিন্ন সমস্যা এবং স্ট্রোক ঠেকাতে 2010 সালে জাতীয় কর্মসূচি ঘোষণা করেছে । যদিও এই উদ্যোগ খুব একটা লাভজনক হয়নি । এর প্রধান কারণ হল, এই প্রকল্পে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হত তাঁদেরই, যাঁরা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে আসতেন চিকিৎসা করানোর জন্য । এই পরীক্ষাই যদি কিছুটা ছাকনির সাহায্য নিয়ে সেই সব মানুষের ক্ষেত্রে করা হত, যাঁরা অসংক্রামক ব্যধিতে ভুগছেন, তা হলে অবশ্যই ফলাফল অন্য রকম হত ।

তথ্য বলছে, দেশের 27 কোটি মানুষ ভুগছেন অসংক্রামক ব্যধিতে । কোভিডের হানায় যাঁরা মারা গিয়েছেন, তাঁদের বেশির ভাগেরই কো-মর্বিডিটি ছিল এবং সে সব ছিল এই অসংক্রামক ব্যধির আড়ালেই । সরকার ইতিমধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, এই সব রোগীদের, যাঁদের কো-মর্বিডিটি রয়েছে, তাঁদের আগে, অর্থাৎ প্রথম পর্যায়ে টিকা দেওয়া হবে ।

যে সকল মানুষের এনসিডি রয়েছে, তাঁদের সম্বন্ধে যেন এক লপ্তে সব তথ্য পাওয়া যায়, সেই ভাবে স্বাস্থ্য ক্ষেত্র পরিবর্ধিত করতে হবে এবং তথ্য মজুত করতে হবে । আর একটা ভয়ঙ্কর তথ্য হল, ধূমপায়ীদের নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা যাঁরা ধূমপান করেন না, তাঁদের চেয়ে প্রায় 14 গুণ বেশি । এর পরেও ধূমপানকে ছাড় দেওয়া মানে জনস্বাস্থ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলা ।

একেবারে তৃণমূল স্তর থেকে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা । এই পরামর্শকে কাজে না লাগানো ছাড়া উপায় নেই ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.