কলকাতা,1 জানুযারি :সল্টলেকে এ জে ব্লকের 226 নম্বর বাড়ি থেকে অর্জুন মাহেশ্বরীর কঙ্কাল উদ্ধারের ঘটনায় নতুন মোড়। মৃত অর্জুনের বোন বৈদেহি মাহেশ্বরীকে গ্রেপ্তার করল বিধাননগর পূর্ব থানার পুলিশ। তাকে রাঁচি থেকে বৃহস্পতিবার গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ তাকে সল্টলেকে নিয়ে আসা হয়েছে। তাকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ।
পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদে জানতে পেরেছে, অর্জুনকে যখন পোড়ানো হচ্ছিল তখন সেখানেই উপস্থিত ছিলেন বৈদেহি। অর্জুনকে যখন পোড়ানো হচ্ছে তখন তার দেহে প্রাণ ছিল। ময়নাতদন্তের রিপোর্টেও এই ইঙ্গিত মিলেছে। পুলিশ সূত্রে খবর ময়নাতদন্তের রিপোর্টে মৃত্যুর কারণ বার্ন ইনজুরি (পুড়ে মৃত্যু ) দেখানো হয়েছে। অর্জুনকে পোড়ানোর জন্য মোট ৪০ কেজি কাঠ এবং পোড়ানোর সময় গন্ধ লুকোনোর জন্য ৪ কেজি কর্পূর কেনা হয়। এভাবে দেহ পোড়ানো হয় যাতে মনে হয় যেন যজ্ঞ হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, সল্টলেকে এ জে ব্লকের 226 নম্বর বাড়ি থেকে 10 ডিসেম্বর অর্জুন মাহেশ্বরীর কঙ্কাল উদ্ধার হয়। এই ঘটনায় আগেই অর্জুনের মা গীতা মাহেশ্বরী এবং ছোট ভাই বিদু মাহেশ্বরীকে গ্রেপ্তার করে বিধাননগর পূর্ব থানার পুলিশ। বিধাননগর গোয়েন্দা অফিসাররা এই ঘটনার তদন্তে নামে। বছর পঁচিশের অর্জুন মাহেশ্বরীকে মাথায় আঘাত করে অচৈতন্য করে তার পর কাঠের চিতা সাজিয়ে জীবন্ত জ্বালানো হয়েছিল। ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় পোড়া গন্ধ যাতে লুকানো হয় সেই উদ্দেশ্যে দুই ব্যবসায়ীর মাধ্যমে কাঠ,কর্পূর ও ঘি আনানো হয়। কর্পূর ও ঘি মাখিয়ে মৃতদেহ কাঠে জালানো হয়। গোটা ঘটনা এভাবে সাজানো হয় যাতে প্রতিবেশীরা মনে করে বাড়িতে কোনও পুজো বা যজ্ঞ চলছে। যেই দুই ব্যবসায়ী মাধ্যমে কাঠ, ঘি ও কর্পূর আনানো হয় তাদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ। তাদের এই মামলায় সাক্ষী করা হয়েছে। ।
সূত্রের খবর মৃত অর্জুনের মা গীতা মহেশ্বরীর সঙ্গে বাবা অনিল মাহেশ্বরীর দীর্ঘদিনের দাম্পত্য কলহ ছিল। দেড় বছর ধরে আলাদা থাকতেন তারা। একে অপরের বিরুদ্ধে মামলাও করেন তারা। অর্জুনের সঙ্গে তার বাবার সুসম্পর্ক ছিল। সেটাই অর্জুনের খুনের পেছনে বড় কারণ হতে পারে মনে করছে পুলিশ।
সল্টলেকে নরকঙ্কাল উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেপ্তার মৃতের বোন - বৈদেহি মাহেশ্বরী
সল্টলেকে এ জে ব্লকের অর্জুন মাহেশ্বরীর কঙ্কাল উদ্ধারের ঘটনার তদত্তে নতুন মোড় নিল ৷ মৃত অর্জুন মাহেশ্বরীর বোন বৈদেহি মাহেশ্বরীরে রাঁচি থেকে গ্রেপ্তার করল পুলিশ৷ পুলিশের সন্দেহ, জীবন্ত অবস্থায় অর্জুনকে পোড়ানো হয় ৷ তাকে পোড়ানোর সময় বৈদেহিও ঘটনাস্থানে উপস্থিত ছিল বলে তদন্তে প্রমাণ মিলেছে বলে খবর ৷
কলকাতা,1 জানুযারি :সল্টলেকে এ জে ব্লকের 226 নম্বর বাড়ি থেকে অর্জুন মাহেশ্বরীর কঙ্কাল উদ্ধারের ঘটনায় নতুন মোড়। মৃত অর্জুনের বোন বৈদেহি মাহেশ্বরীকে গ্রেপ্তার করল বিধাননগর পূর্ব থানার পুলিশ। তাকে রাঁচি থেকে বৃহস্পতিবার গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ তাকে সল্টলেকে নিয়ে আসা হয়েছে। তাকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ।
পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদে জানতে পেরেছে, অর্জুনকে যখন পোড়ানো হচ্ছিল তখন সেখানেই উপস্থিত ছিলেন বৈদেহি। অর্জুনকে যখন পোড়ানো হচ্ছে তখন তার দেহে প্রাণ ছিল। ময়নাতদন্তের রিপোর্টেও এই ইঙ্গিত মিলেছে। পুলিশ সূত্রে খবর ময়নাতদন্তের রিপোর্টে মৃত্যুর কারণ বার্ন ইনজুরি (পুড়ে মৃত্যু ) দেখানো হয়েছে। অর্জুনকে পোড়ানোর জন্য মোট ৪০ কেজি কাঠ এবং পোড়ানোর সময় গন্ধ লুকোনোর জন্য ৪ কেজি কর্পূর কেনা হয়। এভাবে দেহ পোড়ানো হয় যাতে মনে হয় যেন যজ্ঞ হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, সল্টলেকে এ জে ব্লকের 226 নম্বর বাড়ি থেকে 10 ডিসেম্বর অর্জুন মাহেশ্বরীর কঙ্কাল উদ্ধার হয়। এই ঘটনায় আগেই অর্জুনের মা গীতা মাহেশ্বরী এবং ছোট ভাই বিদু মাহেশ্বরীকে গ্রেপ্তার করে বিধাননগর পূর্ব থানার পুলিশ। বিধাননগর গোয়েন্দা অফিসাররা এই ঘটনার তদন্তে নামে। বছর পঁচিশের অর্জুন মাহেশ্বরীকে মাথায় আঘাত করে অচৈতন্য করে তার পর কাঠের চিতা সাজিয়ে জীবন্ত জ্বালানো হয়েছিল। ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় পোড়া গন্ধ যাতে লুকানো হয় সেই উদ্দেশ্যে দুই ব্যবসায়ীর মাধ্যমে কাঠ,কর্পূর ও ঘি আনানো হয়। কর্পূর ও ঘি মাখিয়ে মৃতদেহ কাঠে জালানো হয়। গোটা ঘটনা এভাবে সাজানো হয় যাতে প্রতিবেশীরা মনে করে বাড়িতে কোনও পুজো বা যজ্ঞ চলছে। যেই দুই ব্যবসায়ী মাধ্যমে কাঠ, ঘি ও কর্পূর আনানো হয় তাদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ। তাদের এই মামলায় সাক্ষী করা হয়েছে। ।
সূত্রের খবর মৃত অর্জুনের মা গীতা মহেশ্বরীর সঙ্গে বাবা অনিল মাহেশ্বরীর দীর্ঘদিনের দাম্পত্য কলহ ছিল। দেড় বছর ধরে আলাদা থাকতেন তারা। একে অপরের বিরুদ্ধে মামলাও করেন তারা। অর্জুনের সঙ্গে তার বাবার সুসম্পর্ক ছিল। সেটাই অর্জুনের খুনের পেছনে বড় কারণ হতে পারে মনে করছে পুলিশ।