ETV Bharat / jagte-raho

মেয়েকে কুপিয়ে খুনের চেষ্টা, ধরিয়ে দিল পিসি

মেয়েকে কুপিয়ে মারার চেষ্টার অভিযোগে গ্রেপ্তার হলেন বাবা ৷ অভিযুক্তকে পুলিশে ধরিয়ে দেয় তার পিসি । রবিবার গভীর রাতে হাওড়ার বেলুড় থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ৷

ছবিটি প্রতীকী
ছবিটি প্রতীকী
author img

By

Published : Dec 10, 2019, 12:45 PM IST

অশোকনগর, 10 ডিসেম্বর : মেয়েকে কুপিয়ে মারার চেষ্টার অভিযোগে গ্রেপ্তার হলেন বাবা ৷ অভিযুক্তকে পুলিশে ধরিয়ে দেয় তার পিসি । রবিবার গভীর রাতে হাওড়ার বেলুড় থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ৷

ধৃতের নাম দুলাল মজুমদার ৷ মাত্র দু'মাস আগে তাঁর মেয়ে বর্ণালী বাড়ির অমতে কানু হালদার নামে এক যুবককে বিয়ে করেন ৷ রবিবার সকালে মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে যায় দুলাল ৷ চড়াও হয় মেয়ের উপর ৷ দা দিয়ে মেয়েকে কোপায় বলে অভিযোগ । মেয়ের শাশুড়ি বাধা দিতে গেলে দুলাল তাঁকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয় ৷ এরপর সেখান থেকে পালিয়ে যায় দুলাল ৷ আশ্রয় নেয় বেলুড়ে পিসির বাড়িতে ৷ কিন্তু, দুলালের অস্বাভাবিক আচরণে সন্দেহ হয় পিসি লক্ষ্মী রায়ের । তিনি অশোকনগরে বর্ণালীর বাড়িতে ফোন করে সমস্ত ঘটনা জানতে পারেন ৷ তারপর ভাইপো দুলালকে ঘরে আটকে বেলুড় থানায় খবর দেন ৷ বেলুর থানা থেকে অশোকনগর থানায় খবর দেওয়া হয় ৷ রাতেই অশোকনগর থানার পুলিশ বেলুড়ে গিয়ে দুলালকে গ্রেপ্তার করে ৷ গতকাল তাকে বারাসত আদালতে তোলা হয় ৷ বিচারক তাকে 14 দিন জেল হেপাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন ৷

এদিকে, বর্ণালীর অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে কলকাতায় আর জি কর হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় । বর্ণালীর শাশুড়ি সরস্বতী হালদার বলেন, "আমার ছেলেকে ভালোবেসে বর্ণালী বিয়ে করেছে বলে দুলালের রাগ । আমাদের বাড়িতে ঢুকে বউমাকে ডাকে । বউমা আমার পিছনে লুকিয়েছিল । আমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয় । তারপর দা দিয়ে কোপায় । আমরা চাই দুলালের কঠোর শাস্তি হোক ।" ঘটনার পর বর্ণালীর স্বামী কানু মজুমদার তার বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগও করেছিলেন ৷

অশোকনগর, 10 ডিসেম্বর : মেয়েকে কুপিয়ে মারার চেষ্টার অভিযোগে গ্রেপ্তার হলেন বাবা ৷ অভিযুক্তকে পুলিশে ধরিয়ে দেয় তার পিসি । রবিবার গভীর রাতে হাওড়ার বেলুড় থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ৷

ধৃতের নাম দুলাল মজুমদার ৷ মাত্র দু'মাস আগে তাঁর মেয়ে বর্ণালী বাড়ির অমতে কানু হালদার নামে এক যুবককে বিয়ে করেন ৷ রবিবার সকালে মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে যায় দুলাল ৷ চড়াও হয় মেয়ের উপর ৷ দা দিয়ে মেয়েকে কোপায় বলে অভিযোগ । মেয়ের শাশুড়ি বাধা দিতে গেলে দুলাল তাঁকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয় ৷ এরপর সেখান থেকে পালিয়ে যায় দুলাল ৷ আশ্রয় নেয় বেলুড়ে পিসির বাড়িতে ৷ কিন্তু, দুলালের অস্বাভাবিক আচরণে সন্দেহ হয় পিসি লক্ষ্মী রায়ের । তিনি অশোকনগরে বর্ণালীর বাড়িতে ফোন করে সমস্ত ঘটনা জানতে পারেন ৷ তারপর ভাইপো দুলালকে ঘরে আটকে বেলুড় থানায় খবর দেন ৷ বেলুর থানা থেকে অশোকনগর থানায় খবর দেওয়া হয় ৷ রাতেই অশোকনগর থানার পুলিশ বেলুড়ে গিয়ে দুলালকে গ্রেপ্তার করে ৷ গতকাল তাকে বারাসত আদালতে তোলা হয় ৷ বিচারক তাকে 14 দিন জেল হেপাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন ৷

এদিকে, বর্ণালীর অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে কলকাতায় আর জি কর হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় । বর্ণালীর শাশুড়ি সরস্বতী হালদার বলেন, "আমার ছেলেকে ভালোবেসে বর্ণালী বিয়ে করেছে বলে দুলালের রাগ । আমাদের বাড়িতে ঢুকে বউমাকে ডাকে । বউমা আমার পিছনে লুকিয়েছিল । আমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয় । তারপর দা দিয়ে কোপায় । আমরা চাই দুলালের কঠোর শাস্তি হোক ।" ঘটনার পর বর্ণালীর স্বামী কানু মজুমদার তার বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগও করেছিলেন ৷

Intro:অশোকনগরের মেয়েকে কোপানো বাবা গ্রেপ্তার বেলুড়ে। ধরিয়ে দিলেন পিসিই


অশোকনগরঃ অবশেষে গ্রেপ্তার অশোকনগরের মেয়েকে কোপানো বাবা। খোদ পিসিই তাকে ঘরে আটকে রেখে পুলিশে খবর দেন। রবিবার গভীর রাতে হাওড়ার বেলুড় থেকে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে। ধৃতের নাম দুলাল মজুমদার।

পুলিশ জানিয়েছে, অমতে বিয়ে করায় মেয়ে বর্ণালী মজুমদারকে শ্বশুরবাড়িতে ঢুকে কুপিয়ে বাবা দুলাল মজুমদার চম্পট দিয়েছিল। আশ্রয় নিয়েছিল বেলুড়ে পিসির বাড়িতে। কিন্তু পিসি লক্ষ্মী রায় দুলালের অস্বাভাবিক আচরণ সন্দেহ করেন। তিনি অশোকনগরে বর্ণালির বাড়িতে ফোন করে সমস্ত ঘটনা জেনে নেন। তারপর তিনি ভাইপোকে ঘরে আটকে রেখে বেলুড় থানায় খবর দেন। বেলুড় থানা সঙ্গে সঙ্গে অশোকনগর থানাকে তা জানায়। রাতেই অশোকনগর থানার পুলিশের একটি দল বেলুড় গিয়ে পিসির বাড়ি থেকে দুলালকে গ্রেপ্তার করে। ধৃতকে সোমবার বারাসত আদালতে তোলা হয়। বিচারক তাকে ১৪ দিন জেল হেপাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।

পুলিশ জানিয়েছে, মাত্র দু'মাস আগে মেয়ে বর্ণালি মজুমদার বাবার অমতে কানু হালদার নামে এক যুবককে বিয়ে করেন। রবিবার সকালে বাবা দুলাল আচমকা হাজির হয় মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে। বাড়ির মধ্যে ঢুকে চড়াও হয় মেয়ে বর্ণালির উপর। দা দিয়ে এলোপাথাড়ি কোপাতে থাকে। মেয়ের শাশুড়ি সরস্বতী হালদার বাধা দিতে গেলে দুলাল তাঁকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। পরপর কোপে রক্তাক্ত অবস্থায় বর্ণালি ঘরের মেঝেতে লুটিয়ে পড়েন। চিৎকার চেঁচামেচিতে পড়শিরা ছুটে আসেন। দুলাল তখন হাতে দা নিয়ে উন্মত্তের মতো ছুটতে থাকে। পড়শিরাও ভয় পেয়ে যান। তখন দুলাল সেখান থেকে পালিয়ে যায়। গুরুতর জখম অবস্থায় বর্ণালিকে অশোকনগর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বর্ণালির শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় দ্রুত তাঁকে কলকাতায় স্থানান্তরিত করা হয়। বর্তমানে আরজি কর হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলছে। বর্ণালির শাশুড়ি সরস্বতী বলেন, 'আমার ছেলের সাথে ভালোবাসা করে বিয়ে করেছে বলে দুলালের রাগ। আজ আমাদের বাড়িতে ঢুকে বউমাকে ডাকে। বউমা আমার পিছনে লুকিয়েছিল। আমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। তারপর দা দিয়ে এলোপাথাড়ি কোপায়। আমরা চাই দুলালের কঠোর শাস্তি হোক। বর্ণালির স্বামী কানু মজুমদার অশোকনগর থানায় শ্বশুরের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ রাতেই দুলালকে হাওড়ার বেলুড় থেকে গ্রেপ্তার করে।Body:অশোকনগরের মেয়েকে কোপানো বাবা গ্রেপ্তার বেলুড়ে। ধরিয়ে দিলেন পিসিই


অশোকনগরঃ অবশেষে গ্রেপ্তার অশোকনগরের মেয়েকে কোপানো বাবা। খোদ পিসিই তাকে ঘরে আটকে রেখে পুলিশে খবর দেন। রবিবার গভীর রাতে হাওড়ার বেলুড় থেকে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে। ধৃতের নাম দুলাল মজুমদার।

পুলিশ জানিয়েছে, অমতে বিয়ে করায় মেয়ে বর্ণালী মজুমদারকে শ্বশুরবাড়িতে ঢুকে কুপিয়ে বাবা দুলাল মজুমদার চম্পট দিয়েছিল। আশ্রয় নিয়েছিল বেলুড়ে পিসির বাড়িতে। কিন্তু পিসি লক্ষ্মী রায় দুলালের অস্বাভাবিক আচরণ সন্দেহ করেন। তিনি অশোকনগরে বর্ণালির বাড়িতে ফোন করে সমস্ত ঘটনা জেনে নেন। তারপর তিনি ভাইপোকে ঘরে আটকে রেখে বেলুড় থানায় খবর দেন। বেলুড় থানা সঙ্গে সঙ্গে অশোকনগর থানাকে তা জানায়। রাতেই অশোকনগর থানার পুলিশের একটি দল বেলুড় গিয়ে পিসির বাড়ি থেকে দুলালকে গ্রেপ্তার করে। ধৃতকে সোমবার বারাসত আদালতে তোলা হয়। বিচারক তাকে ১৪ দিন জেল হেপাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।

পুলিশ জানিয়েছে, মাত্র দু'মাস আগে মেয়ে বর্ণালি মজুমদার বাবার অমতে কানু হালদার নামে এক যুবককে বিয়ে করেন। রবিবার সকালে বাবা দুলাল আচমকা হাজির হয় মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে। বাড়ির মধ্যে ঢুকে চড়াও হয় মেয়ে বর্ণালির উপর। দা দিয়ে এলোপাথাড়ি কোপাতে থাকে। মেয়ের শাশুড়ি সরস্বতী হালদার বাধা দিতে গেলে দুলাল তাঁকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। পরপর কোপে রক্তাক্ত অবস্থায় বর্ণালি ঘরের মেঝেতে লুটিয়ে পড়েন। চিৎকার চেঁচামেচিতে পড়শিরা ছুটে আসেন। দুলাল তখন হাতে দা নিয়ে উন্মত্তের মতো ছুটতে থাকে। পড়শিরাও ভয় পেয়ে যান। তখন দুলাল সেখান থেকে পালিয়ে যায়। গুরুতর জখম অবস্থায় বর্ণালিকে অশোকনগর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বর্ণালির শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় দ্রুত তাঁকে কলকাতায় স্থানান্তরিত করা হয়। বর্তমানে আরজি কর হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলছে। বর্ণালির শাশুড়ি সরস্বতী বলেন, 'আমার ছেলের সাথে ভালোবাসা করে বিয়ে করেছে বলে দুলালের রাগ। আজ আমাদের বাড়িতে ঢুকে বউমাকে ডাকে। বউমা আমার পিছনে লুকিয়েছিল। আমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। তারপর দা দিয়ে এলোপাথাড়ি কোপায়। আমরা চাই দুলালের কঠোর শাস্তি হোক। বর্ণালির স্বামী কানু মজুমদার অশোকনগর থানায় শ্বশুরের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ রাতেই দুলালকে হাওড়ার বেলুড় থেকে গ্রেপ্তার করে।Conclusion:অশোকনগরের মেয়েকে কোপানো বাবা গ্রেপ্তার বেলুড়ে। ধরিয়ে দিলেন পিসিই


অশোকনগরঃ অবশেষে গ্রেপ্তার অশোকনগরের মেয়েকে কোপানো বাবা। খোদ পিসিই তাকে ঘরে আটকে রেখে পুলিশে খবর দেন। রবিবার গভীর রাতে হাওড়ার বেলুড় থেকে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে। ধৃতের নাম দুলাল মজুমদার।

পুলিশ জানিয়েছে, অমতে বিয়ে করায় মেয়ে বর্ণালী মজুমদারকে শ্বশুরবাড়িতে ঢুকে কুপিয়ে বাবা দুলাল মজুমদার চম্পট দিয়েছিল। আশ্রয় নিয়েছিল বেলুড়ে পিসির বাড়িতে। কিন্তু পিসি লক্ষ্মী রায় দুলালের অস্বাভাবিক আচরণ সন্দেহ করেন। তিনি অশোকনগরে বর্ণালির বাড়িতে ফোন করে সমস্ত ঘটনা জেনে নেন। তারপর তিনি ভাইপোকে ঘরে আটকে রেখে বেলুড় থানায় খবর দেন। বেলুড় থানা সঙ্গে সঙ্গে অশোকনগর থানাকে তা জানায়। রাতেই অশোকনগর থানার পুলিশের একটি দল বেলুড় গিয়ে পিসির বাড়ি থেকে দুলালকে গ্রেপ্তার করে। ধৃতকে সোমবার বারাসত আদালতে তোলা হয়। বিচারক তাকে ১৪ দিন জেল হেপাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।

পুলিশ জানিয়েছে, মাত্র দু'মাস আগে মেয়ে বর্ণালি মজুমদার বাবার অমতে কানু হালদার নামে এক যুবককে বিয়ে করেন। রবিবার সকালে বাবা দুলাল আচমকা হাজির হয় মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে। বাড়ির মধ্যে ঢুকে চড়াও হয় মেয়ে বর্ণালির উপর। দা দিয়ে এলোপাথাড়ি কোপাতে থাকে। মেয়ের শাশুড়ি সরস্বতী হালদার বাধা দিতে গেলে দুলাল তাঁকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। পরপর কোপে রক্তাক্ত অবস্থায় বর্ণালি ঘরের মেঝেতে লুটিয়ে পড়েন। চিৎকার চেঁচামেচিতে পড়শিরা ছুটে আসেন। দুলাল তখন হাতে দা নিয়ে উন্মত্তের মতো ছুটতে থাকে। পড়শিরাও ভয় পেয়ে যান। তখন দুলাল সেখান থেকে পালিয়ে যায়। গুরুতর জখম অবস্থায় বর্ণালিকে অশোকনগর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বর্ণালির শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় দ্রুত তাঁকে কলকাতায় স্থানান্তরিত করা হয়। বর্তমানে আরজি কর হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলছে। বর্ণালির শাশুড়ি সরস্বতী বলেন, 'আমার ছেলের সাথে ভালোবাসা করে বিয়ে করেছে বলে দুলালের রাগ। আজ আমাদের বাড়িতে ঢুকে বউমাকে ডাকে। বউমা আমার পিছনে লুকিয়েছিল। আমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। তারপর দা দিয়ে এলোপাথাড়ি কোপায়। আমরা চাই দুলালের কঠোর শাস্তি হোক। বর্ণালির স্বামী কানু মজুমদার অশোকনগর থানায় শ্বশুরের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ রাতেই দুলালকে হাওড়ার বেলুড় থেকে গ্রেপ্তার করে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.