ETV Bharat / international

US Reacts on BBC Modi Docu: বিবিসির মোদি-তথ্যচিত্র নিষিদ্ধ করার প্রশ্নে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার পক্ষে সওয়াল আমেরিকার

author img

By

Published : Jan 26, 2023, 1:59 PM IST

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বিবিসির বিতর্কিত তথ্যচিত্র নিষিদ্ধ করার প্রশ্নে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার পক্ষে সওয়াল করল আমেরিকা (US Reacts on BBC Modi Docu)৷

US Reacts on BBC Modi Documentary ETV Bharat
বিবিসির তথ্যচিত্র

নয়াদিল্লি, 26 জানুয়ারি: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বিবিসির তৈরি তথ্যচিত্র দেশজুড়ে বিতর্কের সৃষ্টি করেছে ৷ এই তথ্যচিত্রকে ভারতে নিষিদ্ধ করা হয়েছে ৷ এটি সম্পর্কে কিছুই জানেন না বলে জানিয়েছিলেন মার্কিন ডির্পাটমেন্ট অফ স্টেটের মুখপাত্র নেড প্রাইস ৷ তবে এ বার তিনি সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার পক্ষে গলা তুললেন ৷ বললেন, বিশ্বে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার পক্ষে জোরালো সওয়ালকারীদের মধ্য অন্যতম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (US Reacts on BBC Modi Docu)৷

নেড প্রাইস বুধবার একটি প্রেস ব্রিফিংয়ের সময় নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্র ভারতে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে একটি প্রশ্নের জবাব দিচ্ছিলেন ৷ 2002 সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন, তখন সেখানে যে সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনা ঘটেছিল তা নিয়েই তৈরি হয়েছে বিবিসির তথ্যচিত্র ৷

এটি ভারতে নিষিদ্ধ করা নিয়ে প্রাইসের প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, "আমরা বিশ্বে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতাকে সমর্থন করি এবং গণতান্ত্রিক নীতির গুরুত্ব তুলে ধরি ৷ যেমন মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং ধর্ম যা গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করে । এটি এমন একটি বিষয় যা আমরা সারা বিশ্বে এবং ভারতেও করে থাকি ৷"

আরও পড়ুন: বিবিসির মোদি-তথ্যচিত্রের লিংক টুইটার থেকে সরানো নিয়ে কী বললেন মাস্ক ?

এর আগে বিবিসির তথ্যচিত্র নিয়ে একজন পাকিস্তানি সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে প্রাইস বলেন, "আপনি যে (বিবিসি) ডকুমেন্টারিটির উল্লেখ করছেন (2002 গুজরাত দাঙ্গার) তার সঙ্গে আমি পরিচিত নই । আমি সংযুক্ত মূল্যবোধের সঙ্গে খুব পরিচিত। আর সেটাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতের মধ্যে দুটি সমৃদ্ধ ও প্রাণবন্ত গণতন্ত্র হিসাবে সংযোগ স্থাপন করে ।"

বিবিসির তথ্যচিত্র "ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোয়েশ্চেন" বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছে ৷ এটিকে ভারতীয়দের দেখা থেকে বিরত রাখতে সম্ভাব্য সব পদক্ষেপ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার । বুধবার সরকার ইউটিউব এবং টুইটারকে একটি নির্দেশ জারি করে বলেছে যারা এই তথ্যচিত্রের লিঙ্ক শেয়ার করেছে, সেগুলি যেন ওই দুই প্ল্যাটফর্ম থেকে সরিয়ে নেওয়া হয় ৷

নয়াদিল্লি, 26 জানুয়ারি: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বিবিসির তৈরি তথ্যচিত্র দেশজুড়ে বিতর্কের সৃষ্টি করেছে ৷ এই তথ্যচিত্রকে ভারতে নিষিদ্ধ করা হয়েছে ৷ এটি সম্পর্কে কিছুই জানেন না বলে জানিয়েছিলেন মার্কিন ডির্পাটমেন্ট অফ স্টেটের মুখপাত্র নেড প্রাইস ৷ তবে এ বার তিনি সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার পক্ষে গলা তুললেন ৷ বললেন, বিশ্বে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার পক্ষে জোরালো সওয়ালকারীদের মধ্য অন্যতম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (US Reacts on BBC Modi Docu)৷

নেড প্রাইস বুধবার একটি প্রেস ব্রিফিংয়ের সময় নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্র ভারতে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে একটি প্রশ্নের জবাব দিচ্ছিলেন ৷ 2002 সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন, তখন সেখানে যে সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনা ঘটেছিল তা নিয়েই তৈরি হয়েছে বিবিসির তথ্যচিত্র ৷

এটি ভারতে নিষিদ্ধ করা নিয়ে প্রাইসের প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, "আমরা বিশ্বে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতাকে সমর্থন করি এবং গণতান্ত্রিক নীতির গুরুত্ব তুলে ধরি ৷ যেমন মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং ধর্ম যা গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করে । এটি এমন একটি বিষয় যা আমরা সারা বিশ্বে এবং ভারতেও করে থাকি ৷"

আরও পড়ুন: বিবিসির মোদি-তথ্যচিত্রের লিংক টুইটার থেকে সরানো নিয়ে কী বললেন মাস্ক ?

এর আগে বিবিসির তথ্যচিত্র নিয়ে একজন পাকিস্তানি সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে প্রাইস বলেন, "আপনি যে (বিবিসি) ডকুমেন্টারিটির উল্লেখ করছেন (2002 গুজরাত দাঙ্গার) তার সঙ্গে আমি পরিচিত নই । আমি সংযুক্ত মূল্যবোধের সঙ্গে খুব পরিচিত। আর সেটাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতের মধ্যে দুটি সমৃদ্ধ ও প্রাণবন্ত গণতন্ত্র হিসাবে সংযোগ স্থাপন করে ।"

বিবিসির তথ্যচিত্র "ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোয়েশ্চেন" বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছে ৷ এটিকে ভারতীয়দের দেখা থেকে বিরত রাখতে সম্ভাব্য সব পদক্ষেপ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার । বুধবার সরকার ইউটিউব এবং টুইটারকে একটি নির্দেশ জারি করে বলেছে যারা এই তথ্যচিত্রের লিঙ্ক শেয়ার করেছে, সেগুলি যেন ওই দুই প্ল্যাটফর্ম থেকে সরিয়ে নেওয়া হয় ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.