ETV Bharat / international

কোরোনা সংক্রমণের জেরে বিশ্বজুড়ে ব্যাহত মানসিক স্বাস্থ্য পরিষেবা

কোরোনা সংক্রমণের জেরে ব্যাহত মানসিক স্বাস্থ্য পরিষেবা । বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সমীক্ষায় এই তথ্য উঠে এসেছে ।

WHO
WHO
author img

By

Published : Oct 6, 2020, 5:58 PM IST

কোরোনা সংক্রমণের জেরে বিশ্বের 93 শতাংশ দেশে ব্যাহত মানসিক স্বাস্থ্য পরিষেবা । যদিও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি সমীক্ষা অনুযায়ী, কোরোনার সংক্রমণের জেরে বিশ্বজুড়ে বাড়ছে মানসিক সমস্যা এবং মানসিক স্বাস্থ্য পরিষেবার চাহিদা ।

130টি দেশের উপর এই সমীক্ষা চালানো হয়েছে । সমীক্ষায় উঠে এসেছে, কোরোনা পরিস্থিতির ভয়ংকর প্রভাব পড়েছে মানসিক স্বাস্থ্যের উপর । এই অবস্থায় পরিস্থিতি সামাল দিতে যে কোনও দেশের মানসিক স্বাস্থ্য খাতে ফান্ডিং বাড়ানো উচিত ।

10 অক্টোবর বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবসে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে মানসিক স্বাস্থ্য ও পরিষেবার উপর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে । অনুষ্ঠানে কোরোনা পরিস্থিতিতে মানসিক স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বরাদ্দের পরিমাণ বাড়ানোর জন্য বিশ্বের একাধিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, সেলিব্রিটি এবং আইনজীবীদের অনুরোধ করা হবে ।

প্যানডেমিক পরিস্থিতির আগে বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ জাতীয় স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র 2 শতাংশ মানসিক স্বাস্থ্য খাতে খরচ করত । এ নিয়ে এর আগেও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ।

অনেকেই অনিদ্রা, দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে মদ্যপান করেন বা মাদক নেন । অন্যদিকে কোরোনা মানুষের মানসিক, স্নায়বিক জটিলতা বহু গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে । যাঁদের আগে থেকেই মানসিক বা স্নায়বিক সমস্যা রয়েছে, SARS-CoV-2 সংক্রমণ তাঁদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ । এমনকী আক্রান্তের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে বলে জানানো হয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে ।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধান বলেন, "ভালো থাকতে হলে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখা সবার আগে প্রয়োজন । কিন্তু কোরোনা পরিস্থিতিতে যখন মানসিক স্বাস্থ্য পরিষেবার বেশি প্রয়োজন তখন বিশ্বজুড়ে ব্যাহত হয়েছে এই পরিষেবা ।"

মানুষের মানসিক ও স্নায়বিক পরিস্থিতির উপর কোরোনা সংক্রমণের প্রভাব জানতে চলতি বছরের জুন থেকে অগাস্ট মাস পর্যন্ত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা 130টি দেশে এই সমীক্ষা চালায় । দেখা হয় কীভাবে কোরোনার কারণে ব্যাহত হয়েছে মানসিক স্বাস্থ্য ।

সমীক্ষা অনুযায়ী, 60 শতাংশ মানসিক স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যাহত হয়েছে যার মধ্যে রয়েছে শিশু ও কিশোর (72%), বয়স্ক (70%), মহিলা(61%) । সাইকোথেরাপি ও কাউন্সেলিং 67 শতাংশ ব্যাহত হয়েছে । সংকটজনক মানসিক রোগীদের যে পরিষেবা প্রদান করা হয় তাও এবছর 65 শতাংশ ব্যাহত হয়েছে ।

দীর্ঘদিন ধরে আক্রান্ত মানসিক রোগীদের ক্ষেত্রে 35% পরিষেবা ব্যাহত হয়েছে । 30% ব্যাহত হয়েছে মানসিক, স্নায়বিক রোগীদের মেডিকেশন প্রসেস ।

কোরোনা সংক্রমণের জেরে বিশ্বের 93 শতাংশ দেশে ব্যাহত মানসিক স্বাস্থ্য পরিষেবা । যদিও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি সমীক্ষা অনুযায়ী, কোরোনার সংক্রমণের জেরে বিশ্বজুড়ে বাড়ছে মানসিক সমস্যা এবং মানসিক স্বাস্থ্য পরিষেবার চাহিদা ।

130টি দেশের উপর এই সমীক্ষা চালানো হয়েছে । সমীক্ষায় উঠে এসেছে, কোরোনা পরিস্থিতির ভয়ংকর প্রভাব পড়েছে মানসিক স্বাস্থ্যের উপর । এই অবস্থায় পরিস্থিতি সামাল দিতে যে কোনও দেশের মানসিক স্বাস্থ্য খাতে ফান্ডিং বাড়ানো উচিত ।

10 অক্টোবর বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবসে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে মানসিক স্বাস্থ্য ও পরিষেবার উপর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে । অনুষ্ঠানে কোরোনা পরিস্থিতিতে মানসিক স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বরাদ্দের পরিমাণ বাড়ানোর জন্য বিশ্বের একাধিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, সেলিব্রিটি এবং আইনজীবীদের অনুরোধ করা হবে ।

প্যানডেমিক পরিস্থিতির আগে বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ জাতীয় স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র 2 শতাংশ মানসিক স্বাস্থ্য খাতে খরচ করত । এ নিয়ে এর আগেও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ।

অনেকেই অনিদ্রা, দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে মদ্যপান করেন বা মাদক নেন । অন্যদিকে কোরোনা মানুষের মানসিক, স্নায়বিক জটিলতা বহু গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে । যাঁদের আগে থেকেই মানসিক বা স্নায়বিক সমস্যা রয়েছে, SARS-CoV-2 সংক্রমণ তাঁদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ । এমনকী আক্রান্তের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে বলে জানানো হয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে ।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধান বলেন, "ভালো থাকতে হলে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখা সবার আগে প্রয়োজন । কিন্তু কোরোনা পরিস্থিতিতে যখন মানসিক স্বাস্থ্য পরিষেবার বেশি প্রয়োজন তখন বিশ্বজুড়ে ব্যাহত হয়েছে এই পরিষেবা ।"

মানুষের মানসিক ও স্নায়বিক পরিস্থিতির উপর কোরোনা সংক্রমণের প্রভাব জানতে চলতি বছরের জুন থেকে অগাস্ট মাস পর্যন্ত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা 130টি দেশে এই সমীক্ষা চালায় । দেখা হয় কীভাবে কোরোনার কারণে ব্যাহত হয়েছে মানসিক স্বাস্থ্য ।

সমীক্ষা অনুযায়ী, 60 শতাংশ মানসিক স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যাহত হয়েছে যার মধ্যে রয়েছে শিশু ও কিশোর (72%), বয়স্ক (70%), মহিলা(61%) । সাইকোথেরাপি ও কাউন্সেলিং 67 শতাংশ ব্যাহত হয়েছে । সংকটজনক মানসিক রোগীদের যে পরিষেবা প্রদান করা হয় তাও এবছর 65 শতাংশ ব্যাহত হয়েছে ।

দীর্ঘদিন ধরে আক্রান্ত মানসিক রোগীদের ক্ষেত্রে 35% পরিষেবা ব্যাহত হয়েছে । 30% ব্যাহত হয়েছে মানসিক, স্নায়বিক রোগীদের মেডিকেশন প্রসেস ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.