ETV Bharat / international

‘‘হিমশৈলের চূড়ায় দাঁড়িয়ে আছি’’, কোরোনায় শঙ্কিত WHO প্রধান

author img

By

Published : Feb 10, 2020, 12:35 PM IST

চিনের বাইরে কোরোনা ভাইরাসের গতি হ্রাস পেলেও তা পরবর্তী সময়ে বৃদ্ধি পেতে পারে ৷ এই ভাইরাসকে রোধ করাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য ৷ জানালেন WHO প্রধান ৷

WHO
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

জেনেভা, 10 ফেব্রুয়ারি : চিনে না গেলেও আক্রান্ত হতে পারেন কোরোনা ভাইরাসে ৷ কোরোনা সংক্রমণে আক্রান্ত কেবল চিনের বসবাসকারী ও সদ্য চিন থেকে আসা ব্যক্তিরাই নয়, যে কোনও ব্যক্তিই এই মারণ ভাইরাসের শিকার হতে পারেন ৷ চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আনল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (World Health Organisation)৷

WHO-র ডিরেক্টর জেনেরেল টেড্রস অ্যাডানম গেব্রিয়াসিস বলেন, ‘‘এমন কিছু আক্রান্তর খোঁজ পাওয়া গেছে যাঁরা কখনও চিনে যাননি ৷ এই খবর মোটেও ভালো নয় ৷ এই সংখ্যাটা অল্প ৷ তবে এই খবর সারা বিশ্বে কোরোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার ইঙ্গিত হতে পারে ৷ এক কথায় বলতে গেলে, আমরা হয়ত হিমশৈলের কেবল চূড়াটিই দেখতে পাচ্ছি ৷ এর বিস্তার কতদূর, তা এখনও অজানা ৷ এই পরিস্থিতিতে বিশ্বের প্রতিটি দেশেরই প্রস্তুত থাকা উচিত ৷ কোরোনা ভাইরাসের মোকাবিলায় ও দ্রুত পরীক্ষার জন্য ল্যাবগুলিকে প্রস্তুত রাখা দরকার ৷ এছাড়া আক্রান্তের সংস্পর্শে কেউ এসেছে কি না তার জন্য কন্টাক্ট ট্রেসিং ও চিকিৎসার অন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা প্রস্তুত রাখা দরকার৷"

তিনি আরও বলেন, চিনের বাইরে কোরোনা ভাইরাসের গতি হ্রাস পেলেও তা পরবর্তী সময়ে বৃদ্ধি পেতে পারে ৷ এই ভাইরাসকে রোধ করাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য ৷ তবে এর গতিবিধি অনিশ্চিত হওয়ায় প্রতিটি দেশেরই উচিত সংক্রমণ রোধে নিজস্ব পরিকল্পনা গ্রহণ ও তা কার্যকর করা ৷ 2019 সালের ডিসেম্বর মাসে চিনের ইউহানে কোরোনা ভাইরাসের উৎপত্তি হয়েছিল, সেখানে যেসব চিকিৎসকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আক্রান্তদের চিকিৎসা করছে, তাদের ট্রু হিরোর অ্যাখ্যা দিয়েছেন টেড্রস অ্যাডানম গেব্রিয়াসিস ৷

চিনে কোরোনা ভাইরসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে 908 ৷ আক্রান্তের সংখ্যা 40 হাজার অতিক্রম করেছে ৷ রবিবার পর্যন্ত হংকংয়ে 36জন কোরোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে, যার মধ্যে একজন মারাও গেছেন ৷ অন্যদিকে ম্যাকাওতে 10টি ও তাইওয়ানে 18টি কোরোনা সংক্রমণের নিশ্চিত কেসের ঘটনা সামনে এসেছে ৷ কেরালাতেও আক্রান্ত হয়েছেন তিনজন ৷

চিনের বাইরে 30টি জায়গায় মোট 350টি কোরোনা সংক্রমণের তথ্য সামনে এসেছে ৷ ফিলিপিন্সে ও হংকংয়ে একজন করে মারা গেছেন ৷ জার্মানি, ব্রিটেন, ইট্যালি ছাড়াও ফ্রান্স, রাশিয়া , বেলজিয়াম ও ফিনল্যান্ডেও কোরোনা সংক্রমণের খবর মিলেছে ৷

কোরোনার শিকার বেড়ে দাঁড়াল 908, আক্রান্ত 40 হাজারের বেশি ৷

জেনেভা, 10 ফেব্রুয়ারি : চিনে না গেলেও আক্রান্ত হতে পারেন কোরোনা ভাইরাসে ৷ কোরোনা সংক্রমণে আক্রান্ত কেবল চিনের বসবাসকারী ও সদ্য চিন থেকে আসা ব্যক্তিরাই নয়, যে কোনও ব্যক্তিই এই মারণ ভাইরাসের শিকার হতে পারেন ৷ চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আনল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (World Health Organisation)৷

WHO-র ডিরেক্টর জেনেরেল টেড্রস অ্যাডানম গেব্রিয়াসিস বলেন, ‘‘এমন কিছু আক্রান্তর খোঁজ পাওয়া গেছে যাঁরা কখনও চিনে যাননি ৷ এই খবর মোটেও ভালো নয় ৷ এই সংখ্যাটা অল্প ৷ তবে এই খবর সারা বিশ্বে কোরোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার ইঙ্গিত হতে পারে ৷ এক কথায় বলতে গেলে, আমরা হয়ত হিমশৈলের কেবল চূড়াটিই দেখতে পাচ্ছি ৷ এর বিস্তার কতদূর, তা এখনও অজানা ৷ এই পরিস্থিতিতে বিশ্বের প্রতিটি দেশেরই প্রস্তুত থাকা উচিত ৷ কোরোনা ভাইরাসের মোকাবিলায় ও দ্রুত পরীক্ষার জন্য ল্যাবগুলিকে প্রস্তুত রাখা দরকার ৷ এছাড়া আক্রান্তের সংস্পর্শে কেউ এসেছে কি না তার জন্য কন্টাক্ট ট্রেসিং ও চিকিৎসার অন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা প্রস্তুত রাখা দরকার৷"

তিনি আরও বলেন, চিনের বাইরে কোরোনা ভাইরাসের গতি হ্রাস পেলেও তা পরবর্তী সময়ে বৃদ্ধি পেতে পারে ৷ এই ভাইরাসকে রোধ করাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য ৷ তবে এর গতিবিধি অনিশ্চিত হওয়ায় প্রতিটি দেশেরই উচিত সংক্রমণ রোধে নিজস্ব পরিকল্পনা গ্রহণ ও তা কার্যকর করা ৷ 2019 সালের ডিসেম্বর মাসে চিনের ইউহানে কোরোনা ভাইরাসের উৎপত্তি হয়েছিল, সেখানে যেসব চিকিৎসকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আক্রান্তদের চিকিৎসা করছে, তাদের ট্রু হিরোর অ্যাখ্যা দিয়েছেন টেড্রস অ্যাডানম গেব্রিয়াসিস ৷

চিনে কোরোনা ভাইরসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে 908 ৷ আক্রান্তের সংখ্যা 40 হাজার অতিক্রম করেছে ৷ রবিবার পর্যন্ত হংকংয়ে 36জন কোরোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে, যার মধ্যে একজন মারাও গেছেন ৷ অন্যদিকে ম্যাকাওতে 10টি ও তাইওয়ানে 18টি কোরোনা সংক্রমণের নিশ্চিত কেসের ঘটনা সামনে এসেছে ৷ কেরালাতেও আক্রান্ত হয়েছেন তিনজন ৷

চিনের বাইরে 30টি জায়গায় মোট 350টি কোরোনা সংক্রমণের তথ্য সামনে এসেছে ৷ ফিলিপিন্সে ও হংকংয়ে একজন করে মারা গেছেন ৷ জার্মানি, ব্রিটেন, ইট্যালি ছাড়াও ফ্রান্স, রাশিয়া , বেলজিয়াম ও ফিনল্যান্ডেও কোরোনা সংক্রমণের খবর মিলেছে ৷

কোরোনার শিকার বেড়ে দাঁড়াল 908, আক্রান্ত 40 হাজারের বেশি ৷

New Delhi, Feb 10 (ANI): Equity benchmark indices traded lower during early hours on February 10 amid concerns over the impact of coronavirus on global economy. At 10:15 am, the BSE SandP Sensex was down by 246 points to 40,896 while the Nifty 50 slipped by 69 points at 12,029. All sectoral indices at the National Stock Exchange were in the negative zone with Nifty metal down by 2.1 per cent and auto by 0.94 per cent. Among stocks, Tata Steel dipped by 3.9 per cent at Rs 452.30 per share while Vedanta was down by 1.9 per cent at Rs 141.85 apiece. Auto stocks too slipped substantially with Mahindra and Mahindra down by 4.1 per cent, Tata Motors by 1.9 per cent and Eicher Motors by 1.3 per cent. The other prominent losers were ONGC, Coal India, Britannia, Zee Entertainment and Grasim. However, UPL, Cipla, Bharti Infratel, ICICI Bank and Yes Bank traded with a positive bias. Meanwhile, Asian stock markets traded lower amid ongoing virus outbreak impact on Chinese manufacturers. Reports said factories in China were set to return to work, but many are expected to remain shut for longer.
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.