ETV Bharat / international

সাত বছর লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে থাকার পর গ্রেপ্তার জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ - london

আজ লন্ডনে গ্রেপ্তার হয়েছেন উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। সাত বছর তিনি লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে রাজনৈতক আশ্রয়ে ছিলেন।

জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ
author img

By

Published : Apr 11, 2019, 5:53 PM IST

লন্ডন, 11 এপ্রিল : দীর্ঘ সাত বছর লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে রাজনৈতিক আশ্রয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার হলেন উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। আজ লন্ডনে তিনি গ্রেপ্তার হয়েছেন। সাত বছর তিনি লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে রাজনৈতক আশ্রয়ে ছিলেন। সুইডেনে যৌন হেনস্থার এক মামলা এড়াতে অ্যাসাঞ্জ সুইডেন ছেড়েছিলেন।

লন্ডনের পুলিশ জানিয়েছে, ইকুয়েডর দূতাবাসের ডাকে সেখানে গিয়ে অ্যাসাঞ্জকে গ্রেপ্তার করেছে তারা। মধ্য লন্ডনের একটি থানায় তাকে রাখা হয়েছে। ওয়েস্টমিনিস্টার আদালতে তাঁকে তোলা হবে। লন্ডনে থাকাকালীন জামিনের শর্ত ভাঙায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হল।

এদিকে ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট লেনিন মরেনো বলেন, "আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করায় অ্যাসাঞ্জকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।" তিনি আরও বলেন, "আমাকে নিশ্চিত করা হয়েছে, জুলিয়ান পুলিশ হাজতে আছেন। তাঁকে ইংল্যান্ডেই বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।"

তবে উইকিলিকসের টুইটারে বলা হয়েছে, অ্যাসাঞ্জকে গ্রেপ্তার করিয়ে ইকুয়েডর রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়ার প্রতিশ্রুতি লঙ্ঘন করেছে। প্রসঙ্গত ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট লেনিন মরেনোর ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস করার কারণেই ইকুয়েডরের সঙ্গে অ্যাসাঞ্জের সম্পর্কের অবনতি হয়।

২০১০ সালে অনেক অ্যামেরিকান কূটনীতিকের মেল ও সামরিক গোপন নথি ফাঁস করে হইচই ফেলে দিয়েছিল উইকিলিকস। এর কিছুদিন পর সুইডেনে তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়। ওই মামলায় বিচারের জন্য ব্রিটিশ সরকার তাঁকে সুইডেনের হাতে তুলে দিতে চেয়েছিল। পাশাপাশি অ্যামেরিকাতেও অ্যাসাঞ্জ ও উইকিলিকসের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।

লন্ডন, 11 এপ্রিল : দীর্ঘ সাত বছর লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে রাজনৈতিক আশ্রয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার হলেন উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। আজ লন্ডনে তিনি গ্রেপ্তার হয়েছেন। সাত বছর তিনি লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে রাজনৈতক আশ্রয়ে ছিলেন। সুইডেনে যৌন হেনস্থার এক মামলা এড়াতে অ্যাসাঞ্জ সুইডেন ছেড়েছিলেন।

লন্ডনের পুলিশ জানিয়েছে, ইকুয়েডর দূতাবাসের ডাকে সেখানে গিয়ে অ্যাসাঞ্জকে গ্রেপ্তার করেছে তারা। মধ্য লন্ডনের একটি থানায় তাকে রাখা হয়েছে। ওয়েস্টমিনিস্টার আদালতে তাঁকে তোলা হবে। লন্ডনে থাকাকালীন জামিনের শর্ত ভাঙায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হল।

এদিকে ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট লেনিন মরেনো বলেন, "আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করায় অ্যাসাঞ্জকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।" তিনি আরও বলেন, "আমাকে নিশ্চিত করা হয়েছে, জুলিয়ান পুলিশ হাজতে আছেন। তাঁকে ইংল্যান্ডেই বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।"

তবে উইকিলিকসের টুইটারে বলা হয়েছে, অ্যাসাঞ্জকে গ্রেপ্তার করিয়ে ইকুয়েডর রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়ার প্রতিশ্রুতি লঙ্ঘন করেছে। প্রসঙ্গত ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট লেনিন মরেনোর ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস করার কারণেই ইকুয়েডরের সঙ্গে অ্যাসাঞ্জের সম্পর্কের অবনতি হয়।

২০১০ সালে অনেক অ্যামেরিকান কূটনীতিকের মেল ও সামরিক গোপন নথি ফাঁস করে হইচই ফেলে দিয়েছিল উইকিলিকস। এর কিছুদিন পর সুইডেনে তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়। ওই মামলায় বিচারের জন্য ব্রিটিশ সরকার তাঁকে সুইডেনের হাতে তুলে দিতে চেয়েছিল। পাশাপাশি অ্যামেরিকাতেও অ্যাসাঞ্জ ও উইকিলিকসের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।

RESTRICTION SUMMARY: AP CLIENTS ONLY
SHOTLIST:
UK POOL - AP CLIENTS ONLY
London - 11 April 2019
1. SOUNDBITE (English) Jeremy Hunt, UK Foreign Secretary:
"Well what we've shown today is that no one is above the law. Julian Assange is no hero. He is hidden from the truth for years and years and it is right that his future should be decided in the British judicial system. What's happened today is the result of years of careful diplomacy by the Foreign Office and I commend particularly our ambassador in Ecuador and Sir Alan Duncan (Minister of State for the Foreign and Commonwealth Office) and his team here in London for their work but also a very courageous decision by President Mareno in Ecuador to resolve the situation that's been going on for nearly seven years. I mean, it's not so much Julian Assange being held hostage in the Ecuadorian embassy, it's actually Julian Assange holding the Ecuadorian embassy hostage in a situation that was absolutely intolerable for them. So this will now be decided properly, independently, by the British legal system, respected throughout the world for its independence and integrity, and that is the right outcome."
(Reporter: "And what was the process that led to this between Ecuador and the UK?")
Hunt: Well, we have been talking to them for a very very long time about how to resolve this situation. We are a law-abiding country and we will always uphold the law so we have to follow all the international rules in a situation like this. But there was a change of leadership in Ecuador. President Moreno took a courageous decision which has meant that we were able to resolve the situation today and we're not making any judgment about Julian Assange's innocence or guilt. That is for the courts to decide. But what is not acceptable is for someone to escape facing justice and he has tried to do that for a very long time. That's why he's no hero."
STORYLINE:
British Foreign Secretary Jeremy Hunt on Thursday thanked Ecuador president Lenin Moreno for breaking the impasse over Julian Assange's asylum, saying the Wikileaks founder had tried to escape justice and was "no hero".
Assange was arrested a day after WikiLeaks accused Ecuador's government of an "extensive spying operation" against him.
===========================================================
Clients are reminded:
(i) to check the terms of their licence agreements for use of content outside news programming and that further advice and assistance can be obtained from the AP Archive on: Tel +44 (0) 20 7482 7482 Email: info@aparchive.com
(ii) they should check with the applicable collecting society in their Territory regarding the clearance of any sound recording or performance included within the AP Television News service
(iii) they have editorial responsibility for the use of all and any content included within the AP Television News service and for libel, privacy, compliance and third party rights applicable to their Territory.
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.