ETV Bharat / international

এয়ার স্ট্রাইকে ক্ষতিগ্রস্ত জইশ-এর ক্যাম্প, স্বীকার মাসুদ আজ়হারের ভাইয়ের

ভারতীয় বায়ুসেনার অভিযানে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জইশ-এর ক্যাম্প, স্বীকার মাসুদ আজ়হারের ভাইয়ের

প্রতীকী ছবি
author img

By

Published : Mar 3, 2019, 5:53 AM IST

Updated : Mar 3, 2019, 8:07 AM IST

দিল্লি, ৩ মার্চ : ভারতীয় বায়ুসেনার অভিযানে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পাক অধিকৃত কাশ্মীর ও পাকিস্তানের মূল ভূখণ্ডের বালাকোটে জইশ-ই-মহম্মদের ট্রেনিং ক্যাম্প। একটি অডিয়ো বার্তায় একথা স্বীকার করল মাসুদ আজ়হারের ভাই মৌলানা আম্মার।

সোশাল মিডিয়ায় একটি অডিয়ো বার্তা প্রকাশ্যে এসেছে। গলার স্বরটি মৌলানা আম্মার বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। সেখানে সে স্বীকার করেছে, ভারতীয় বায়ুসেনার বিমান জইশের "মারকাজ়"-এ (ধর্মীয় শিক্ষার কেন্দ্র) বোমা ফেলে। কোনও অফিসিয়াল এজ়েন্সির প্রধান কার্যালয়ের পরিবর্তে জেহাদ শিক্ষার একটি কেন্দ্রে অভিযান চালানো হয়েছে। ভারতের অভিযান প্রসঙ্গে জইশ প্রধানের ভাই বলেছে, "ভারতীয় যুদ্ধবিমান কোনও এজেন্সির গোপন আস্তানায় আক্রমণ চালায়নি। তারা অফিসিয়াল এজ়েন্সির প্রধান কার্যালয়ে বোমা ফেলেনি। একটি ধর্মীয় কেন্দ্রে বোমা ফেলা হয়েছে যেখানে কাশ্মীরের মানুষের সাহায্যের জন্য জেহাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হত।"

ধর্মীয় শিক্ষাকেন্দ্রতে কী শেখানো হত তা নিয়েও মুখ খুলেছে মৌলানা আম্মার। তার বক্তব্য, সেখানে কাশ্মীরের সমস্যাকে নিজেদের সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করার শিক্ষা দেওয়া হত। আর সেই কেন্দ্রেই অভিযান চালানো যুদ্ধের ডাক দেওয়ার সামিল। সে বলেছে, "আজ শত্রুপক্ষ পাহাড় টপকে আমাদের জমিতে ঢুকেছে। আর আমাদের ধর্মীয় কেন্দ্রে আক্রমণ চালিয়েছে। এটা যুদ্ধের ঘোষণা।" জইশের ট্রেনিং ক্যাম্পে অভিযান চালানোয় ভারতকে পালটা হুঁশিয়ারি দিয়েছে আজ়হারের ভাই। তার কথায়, "এটা কোনও এজেন্সির জিহাদ নয়। নিজেদের ভূ-খণ্ড থেকে বেরিয়ে এসে আমাদের আক্রমণ করেছে। তার জেরে নিশ্চিত করেছে, আমরা ভারতের বিরুদ্ধে জেহাদ শুরু করব।"

undefined

মঙ্গলবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) ভোররাতে পাক অধিকৃত কাশ্মীর ও পাকিস্তানের মূল ভূখণ্ডের বালাকোটে জইশের তিনটি ট্রেনিং ক্যাম্পে অভিযান চালিয়েছিল ভারতীয় বায়ুসেনার ১২টি মিরাজ ২০০০ যুদ্ধবিমান। সেই অভিযানে জইশের প্রথম সারির একাধিক জঙ্গি নেতাসহ প্রায় ৩০০ জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে বলে খবর। কিন্তু, প্রথম থেকেই সেই দাবি নস্যাৎ করে আসছিল পাকিস্তান সরকার ও সেদেশের সেনা। তাদের দাবি, ভারত বোমা ফেললেও তা ফাঁকা জায়গায় পড়েছে। কয়েকটি বাড়ি ছাড়া কিছু ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। একই দাবি করে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের একটি অংশ। সেই বিতর্কের মাঝে মাসুদ আজ়হারের ভাইয়ের অডিয়ো বার্তায় স্বীকারোক্তি ভারতের বিভিন্ন অংশের দাবিকে আরও মজবুত করল।

দিল্লি, ৩ মার্চ : ভারতীয় বায়ুসেনার অভিযানে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পাক অধিকৃত কাশ্মীর ও পাকিস্তানের মূল ভূখণ্ডের বালাকোটে জইশ-ই-মহম্মদের ট্রেনিং ক্যাম্প। একটি অডিয়ো বার্তায় একথা স্বীকার করল মাসুদ আজ়হারের ভাই মৌলানা আম্মার।

সোশাল মিডিয়ায় একটি অডিয়ো বার্তা প্রকাশ্যে এসেছে। গলার স্বরটি মৌলানা আম্মার বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। সেখানে সে স্বীকার করেছে, ভারতীয় বায়ুসেনার বিমান জইশের "মারকাজ়"-এ (ধর্মীয় শিক্ষার কেন্দ্র) বোমা ফেলে। কোনও অফিসিয়াল এজ়েন্সির প্রধান কার্যালয়ের পরিবর্তে জেহাদ শিক্ষার একটি কেন্দ্রে অভিযান চালানো হয়েছে। ভারতের অভিযান প্রসঙ্গে জইশ প্রধানের ভাই বলেছে, "ভারতীয় যুদ্ধবিমান কোনও এজেন্সির গোপন আস্তানায় আক্রমণ চালায়নি। তারা অফিসিয়াল এজ়েন্সির প্রধান কার্যালয়ে বোমা ফেলেনি। একটি ধর্মীয় কেন্দ্রে বোমা ফেলা হয়েছে যেখানে কাশ্মীরের মানুষের সাহায্যের জন্য জেহাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হত।"

ধর্মীয় শিক্ষাকেন্দ্রতে কী শেখানো হত তা নিয়েও মুখ খুলেছে মৌলানা আম্মার। তার বক্তব্য, সেখানে কাশ্মীরের সমস্যাকে নিজেদের সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করার শিক্ষা দেওয়া হত। আর সেই কেন্দ্রেই অভিযান চালানো যুদ্ধের ডাক দেওয়ার সামিল। সে বলেছে, "আজ শত্রুপক্ষ পাহাড় টপকে আমাদের জমিতে ঢুকেছে। আর আমাদের ধর্মীয় কেন্দ্রে আক্রমণ চালিয়েছে। এটা যুদ্ধের ঘোষণা।" জইশের ট্রেনিং ক্যাম্পে অভিযান চালানোয় ভারতকে পালটা হুঁশিয়ারি দিয়েছে আজ়হারের ভাই। তার কথায়, "এটা কোনও এজেন্সির জিহাদ নয়। নিজেদের ভূ-খণ্ড থেকে বেরিয়ে এসে আমাদের আক্রমণ করেছে। তার জেরে নিশ্চিত করেছে, আমরা ভারতের বিরুদ্ধে জেহাদ শুরু করব।"

undefined

মঙ্গলবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) ভোররাতে পাক অধিকৃত কাশ্মীর ও পাকিস্তানের মূল ভূখণ্ডের বালাকোটে জইশের তিনটি ট্রেনিং ক্যাম্পে অভিযান চালিয়েছিল ভারতীয় বায়ুসেনার ১২টি মিরাজ ২০০০ যুদ্ধবিমান। সেই অভিযানে জইশের প্রথম সারির একাধিক জঙ্গি নেতাসহ প্রায় ৩০০ জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে বলে খবর। কিন্তু, প্রথম থেকেই সেই দাবি নস্যাৎ করে আসছিল পাকিস্তান সরকার ও সেদেশের সেনা। তাদের দাবি, ভারত বোমা ফেললেও তা ফাঁকা জায়গায় পড়েছে। কয়েকটি বাড়ি ছাড়া কিছু ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। একই দাবি করে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের একটি অংশ। সেই বিতর্কের মাঝে মাসুদ আজ়হারের ভাইয়ের অডিয়ো বার্তায় স্বীকারোক্তি ভারতের বিভিন্ন অংশের দাবিকে আরও মজবুত করল।

RESTRICTION SUMMARY: AP CLIENTS ONLY
SHOTLIST:
ASSOCIATED PRESS - AP CLIENTS ONLY
Gershin, Iraq - 2 March 2019
1. Car carrying rescued children arriving, people ulating with joy
2. Various of boys being welcomed with hugs and kisses
3. SOUNDBITE (Kurdish) Delal Ghefo, aunt of rescued Yazidi boy: "Actually, his father and mother are still in captivity, along with his brother and two sisters. My father, mother, and brother are also in captivity. But I am very happy for him, he is the youngest among them."
4. Woman watching on
5. Various of boys being welcomed
6. SOUNDBITE (Kurdish) Nura Ali, aunt of rescued Yazidi boy:
"I am very happy, I am so happy that I think I am going to die because of happiness, I swear. My brother, my uncle, my two male cousins and three female cousins, and another male cousin are still in captivity. In addition to them two more uncles, two other cousins and also a brother-in-law. Actually, there are many still there, but we are very grateful to God for the return of any of them. Alive or not, we are still grateful to God."
7. Women crying with joy and hugging
8. Various of girl being welcomed
9. Wide of crowd of people
10. Women and children
STORYLINE:
There were emotional scenes as a group of Yazidi women and children were reunited with their families in Iraq on Saturday after five years of captivity at the hands of the Islamic State group.
Elated families met their loved ones at a rural truck stop on the road between Sinjar and Dohuk.
The 18 returning children, aged 10 to 15, appeared weary and at times uneasy with the attention of the media and officials.
One teenage boy collapsed in his aunt's arms and broke down in tears.
Few parents were there to receive their children as many are still missing in territory held by the Islamic State, or have been confirmed killed.
Other parents have already sought asylum in Western nations, in the hopes their children will be able to follow them.
Still, the children could not hide their joy at being hugged and kissed once more by their relatives after the long and traumatic separation.
They included 11 boys that many fear were trained in military camps by IS, though they all denied it.
===========================================================
Clients are reminded:
(i) to check the terms of their licence agreements for use of content outside news programming and that further advice and assistance can be obtained from the AP Archive on: Tel +44 (0) 20 7482 7482 Email: info@aparchive.com
(ii) they should check with the applicable collecting society in their Territory regarding the clearance of any sound recording or performance included within the AP Television News service
(iii) they have editorial responsibility for the use of all and any content included within the AP Television News service and for libel, privacy, compliance and third party rights applicable to their Territory.
Last Updated : Mar 3, 2019, 8:07 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.