ETV Bharat / city

মোদির শিলিগুড়ির সভাস্থানের অনুমতি দেয়নি রাজ্য, কমিশনে BJP - modi

শিলিগুড়িতে মোদির সভার জন্য মাঠ নিয়ে টালবাহানা করছে রাজ্য সরকার। এই অভিযোগে ন্যায় বিচারের জন্য নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ BJP। বিকল্প মাঠের সন্ধান চলছে।

মাঠ নিয়ে টালবাহানা রাজ্যের
author img

By

Published : Mar 29, 2019, 5:27 PM IST

Updated : Mar 29, 2019, 7:33 PM IST

শিলিগুড়ি, 29 মার্চ : আগামী 3 এপ্রিল শিলিগুড়ির কাওয়াখালিতে দলের সমর্থনে সভা করার কথা নরেন্দ্র মোদির। কিন্তু, এখনও সভাস্থানের অনুমতি পায়নি রাজ্য BJP নেতৃত্ব। BJP-র দার্জিলিং জেলা সভাপতি অভিজিৎ রায়চৌধুরি অভিযোগ, সভাস্থানের অনুমতি নিয়ে টালবাহানা করছে রাজ্য।

ভিডিয়োয় শুনুন অভিজিৎ রায়চৌধুরির বক্তব্য

কাওয়াখালিতে SJDA (শিলিগুড়ি-জলপাইগুড়ি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি)-র অন্তর্গত একটি মাঠ নরেন্দ্র মোদির সভার জন্য BJP-র পক্ষ থেকে পছন্দ করা হয়েছিল। মাঠে সভার অনুমতি চেয়ে জেলা BJP-র তরফ থেকে প্রশাসনের কাছে আবেদনও করা হয়েছিল। কিন্তু মাঠটিতে সভা করার অনুমতি মিলছে না এমনটাই অভিযোগ। অভিজিৎ রায়চৌধুরির বক্তব্য, মাঠটি SJDA(শিলিগুড়ি-জলপাইগুড়ি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি)-র নিজস্ব কিন্তু সেখানে আবেদন জানিয়েও সভা করার অনুমতি মিলছে না। তাঁদের পক্ষ থেকে অনুমতির জন্য কখনও নবান্ন বা কখনও HIDCO-র কাছে যেতে বলা হচ্ছে। তিনি আরও অভিযোগ করেন, "আমরা দেখছি গত দেড়-দু'বছর ধরে রাজ্যে BJP-র যে কোনও কর্মসূচি আটকানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এর আগেও যোগী আদিত্যনাথের দুটি সভা বাতিল করা হয়েছে। পরবর্তীকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের হেলিকপ্টার নামতে দেওয়া হয়নি। তৃণমূল কংগ্রেস খুব ভালো করে বুঝে গিয়েছে তাদের পায়ের তলার মাটি সরে গেছে। তাই তারা প্রশাসনিক ক্ষমতা এবং শক্তির ব্যবহার করে BJP-কে আটকানোর চেষ্টা করছে। মাঠ নিয়ে আমরা এখনও পর্যন্ত কোনও সদুত্তর পাইনি। আমরা অবশ্যই এই বিষয়টা নির্বাচন কমিশনকে জানাব। এখন যেহেতু নির্বাচনী আচরণ বিধি রাজ্যে লাগু রয়েছে, তাই সব রাজনৈতিক দলেরই নিজেদের কর্মক্রম করার অধিকার আছে। আমরা আশা করছি নির্বাচন কমিশন এর ন্যায় বিচার করবে।"

এর পাশাপাশি বিকল্প মাঠের খোঁজ চলছে BJP-র তরফে। নিউ জলপাইগুড়িতে একটি রেলের জমি দেখা হয়েছে। কিন্তু সেটি তুলনায় ছোট হওয়ায় মাটিগাড়ায় একটি ব্যক্তিগত মালিকাধীন জমিও দেখা হচ্ছে। আজ রাতের মধ্যেই সভা কোথায় হবে তা চূড়ান্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন BJP নেতারা।

শিলিগুড়ি, 29 মার্চ : আগামী 3 এপ্রিল শিলিগুড়ির কাওয়াখালিতে দলের সমর্থনে সভা করার কথা নরেন্দ্র মোদির। কিন্তু, এখনও সভাস্থানের অনুমতি পায়নি রাজ্য BJP নেতৃত্ব। BJP-র দার্জিলিং জেলা সভাপতি অভিজিৎ রায়চৌধুরি অভিযোগ, সভাস্থানের অনুমতি নিয়ে টালবাহানা করছে রাজ্য।

ভিডিয়োয় শুনুন অভিজিৎ রায়চৌধুরির বক্তব্য

কাওয়াখালিতে SJDA (শিলিগুড়ি-জলপাইগুড়ি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি)-র অন্তর্গত একটি মাঠ নরেন্দ্র মোদির সভার জন্য BJP-র পক্ষ থেকে পছন্দ করা হয়েছিল। মাঠে সভার অনুমতি চেয়ে জেলা BJP-র তরফ থেকে প্রশাসনের কাছে আবেদনও করা হয়েছিল। কিন্তু মাঠটিতে সভা করার অনুমতি মিলছে না এমনটাই অভিযোগ। অভিজিৎ রায়চৌধুরির বক্তব্য, মাঠটি SJDA(শিলিগুড়ি-জলপাইগুড়ি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি)-র নিজস্ব কিন্তু সেখানে আবেদন জানিয়েও সভা করার অনুমতি মিলছে না। তাঁদের পক্ষ থেকে অনুমতির জন্য কখনও নবান্ন বা কখনও HIDCO-র কাছে যেতে বলা হচ্ছে। তিনি আরও অভিযোগ করেন, "আমরা দেখছি গত দেড়-দু'বছর ধরে রাজ্যে BJP-র যে কোনও কর্মসূচি আটকানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এর আগেও যোগী আদিত্যনাথের দুটি সভা বাতিল করা হয়েছে। পরবর্তীকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের হেলিকপ্টার নামতে দেওয়া হয়নি। তৃণমূল কংগ্রেস খুব ভালো করে বুঝে গিয়েছে তাদের পায়ের তলার মাটি সরে গেছে। তাই তারা প্রশাসনিক ক্ষমতা এবং শক্তির ব্যবহার করে BJP-কে আটকানোর চেষ্টা করছে। মাঠ নিয়ে আমরা এখনও পর্যন্ত কোনও সদুত্তর পাইনি। আমরা অবশ্যই এই বিষয়টা নির্বাচন কমিশনকে জানাব। এখন যেহেতু নির্বাচনী আচরণ বিধি রাজ্যে লাগু রয়েছে, তাই সব রাজনৈতিক দলেরই নিজেদের কর্মক্রম করার অধিকার আছে। আমরা আশা করছি নির্বাচন কমিশন এর ন্যায় বিচার করবে।"

এর পাশাপাশি বিকল্প মাঠের খোঁজ চলছে BJP-র তরফে। নিউ জলপাইগুড়িতে একটি রেলের জমি দেখা হয়েছে। কিন্তু সেটি তুলনায় ছোট হওয়ায় মাটিগাড়ায় একটি ব্যক্তিগত মালিকাধীন জমিও দেখা হচ্ছে। আজ রাতের মধ্যেই সভা কোথায় হবে তা চূড়ান্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন BJP নেতারা।

Intro:কোম্পানির এমডি হওয়া সহজ, এমপি হওয়া না।


কোম্পানির এমডি হওয়া অনেক সহজ। কিন্তু এমপি হওয়া নয়। রাজনীতিতে নবাগত শিল্পপতি বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্ত প্রসংগে মন্তব্য শিলিগুড়ির মেয়র ও সিপিএম নেতা অশোক ভট্টাচার্যের। তার দাবি সংসদ হতে চান রাজু বিস্ট। কিন্তু তার আগে জেলার ইতিহাস, ভূগোল বুঝুন। পাহারের জনজাতীদের ইতিহাস জানুন। এসব করতে কয়েক মাস সময় লাগবে।

এদিন সিপিএম নেতা বলেন, পাহারে একাধিক প্রার্থী ভোটে লড়াই করছেন। সিপিআরএম, জন আন্দোলনপার্টি ছাড়াও লড়াইতে আছেন স্বরাজ থাপাও। এছাড়া গুরুং ও জিএনএলএফ জোটে বেঁধেছে বিজেপির সাথে। রয়েছেন বিনয়পন্থী মোর্চা ও তৃণমূল জোটের প্রার্থীও। এত প্রার্থী থাকায় পাহারের তিন মহকুমার ভোট কার্যত একাধিক ঝুলিতে ভাগ হয়ে যাবে। ফলে জয় পরাজয়ে নির্ণায়ক ভূমিকা নেবে সমতলে শিলিগুড়ি এবং চোপড়ার ভোট। শিলিগুড়িতে পৌরনিগম এবং মহকুমা পরিষদে বামেরা ক্ষমতায় থাকার সুবিধা হবে বামেদের।

আজ মেয়র বলেন, এস এস আলুওয়ালিয়া কে অনেকে ভালোবাসেন। তিনি শিলিগুড়িতে প্রভাবশালী ছিলেন। কিন্তু বিজেপির এই প্রার্থী বদলের জেরে শিলিগুড়ির মানুষ হতাশ হয়েছেন।
মেয়র জানান, গত কয়েকবার লোকসভা নির্বাচনে পাহারের ফতেয়ায় ভোট হত। যে কোনও একটিই দল সব ভোট নিয়ে চলে যেত। এবারের চিত্র সম্পুর্ন অন্যরকম। ফলে সমতলে ভালো ফল করলে মিলতে পারে জয়ের আনন্দ।


Body:.


Conclusion:
Last Updated : Mar 29, 2019, 7:33 PM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.